text
stringlengths 11
126k
| title
stringlengths 1
182
|
---|---|
বেগম সেরজুননেসা চৌধুরী পূর্ব পাকিস্তানের প্রতিনিধি হিসাবে পাকিস্তানের তৃতীয় জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন।
রাজনৈতিক জীবন
সেরজুননেসা চৌধুরী পাকিস্তানের তৃতীয় জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন। সংসদে তিনি প্রশ্ন করেছিলেন যে সমস্ত পরিষেবা শাখার সদর দপ্তর পশ্চিম পাকিস্তানে কেন অবস্থিত?
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:সম্ভাব্য জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:পূর্ব পাকিস্তানের ব্যক্তিত্ব
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ সদস্য ১৯৬২-১৯৬৫ | সেরজুননেসা চৌধুরী |
পুনর্নির্দেশ ২০০৯–১০ বাংলাদেশ লীগ | ২০০৯-১০ বাংলাদেশ লীগ |
পুনর্নির্দেশ আব্দুল আজিজ গাজী | আব্দুল আজিজ (পাকিস্তানি আলেম) |
পুনর্নির্দেশ অন্তঃক্ষরা গ্রন্থিবিজ্ঞান | এন্ডোক্রাইনোলজি |
ভারতীয় ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র (সেন্টার অব ইন্ডিয়ান ট্রেড ইউনিয়ন বা সিটু) ভারতের একটি জাতীয় স্তরের শ্রমিক সংগঠন। ভারতের ত্রিপুরা, কেরালা, পশ্চিমবঙ্গ, তামিলনাড়ু, কানপুর, অন্ধ্রপ্রদেশসহ সমগ্র ভারতবর্ষ জুড়ে এই শ্রমিক সংগঠনটির ব্যাপক প্রভাব রয়েছে। এটি ভারতের অন্যতম জাতীয় রাজনৈতিক দল সিপিআই(এম)-এর শ্রমিক শাখা।
ভারতীয় শ্রম মন্ত্রক কর্তৃক প্রদত্ত তথ্য অনুযায়ী, ২০১৫ সালে ভারতে ৬০,৪০,০০০ জন সিটু সদস্য ছিল। তপন কুমার সেন এই শ্রমিক সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক এবং ড. কে. হেমলতা এই শ্রমিক ইউনিয়নের প্রথম মহিলা সভাপতি। সিটু ওয়ার্কিং ক্লাস (বাংলা- শ্রমিক শ্রেণী) নামে একটি মাসিক পত্রিকা প্রকাশ করে থাকে।
এই শ্রমিক ইউনিয়নটি বিশ্ব ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন-এর সাথে যুক্ত।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র
বিষয়শ্রেণী:বিশ্ব ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন
বিষয়শ্রেণী:১৯৭০-এ ভারতে প্রতিষ্ঠিত | ভারতীয় ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র |
কিমবার্লি হ'ল দক্ষিণ আফ্রিকা এর উত্তর অন্তরীপ প্রদেশে অবস্থিত রাজধানী এবং বৃহত্তম শহর। শহরটি ভাল এবং অরেঞ্জ নদীর সঙ্গমস্থল থেকে প্রায় ১১০ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত। অতীত হীরার খনি এবং দ্বিতীয় অ্যাংলো-বোয়ার যুদ্ধ এর সময় অবরোধ এর কারণে শহরটির যথেষ্ট ঐতিহাসিক তাৎপর্য রয়েছে। ব্রিটিশ ব্যবসায়ী সিসিল রোডস এবং বার্নি বার্নাতোর সৌভাগ্যের উন্মেষ এই কিমবার্লিতেই ঘটেছিল। খনির শহরের প্রথম দিনগুলিতে রোডস ডি বিয়ারস নামের প্রখ্যাত হীরক সংস্থাটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
১৮৮২ সালের ২ সেপ্টেম্বর দক্ষিণ গোলার্ধের প্রথম এবং আমেরিকার পেনসিলভেনিয়ায় অবস্থিত ফিলাডেলফিয়ার পরে বিশ্বের দ্বিতীয় শহর হিসাবে কিমবার্লিতে বৈদ্যুতিক স্ট্রিট লাইট এর পরিকাঠামো একীভূত করা হয়েছিল। আফ্রিকার প্রথম স্টক এক্সচেঞ্জটিও ১৮৮১ সালের প্রথম দিকে কিমবার্লিতেই নির্মিত হয়েছিল।
ইতিহাস
হীরা আবিষ্কার
১৮৬৬ সালে ইরাসমাস জ্যাকবস অরেঞ্জ নদীর তীরে একটি ছোট উজ্জ্বল নুড়ি পেয়েছিলেন। সেই স্থানটি ছিল হোপটাউন এর কাছে স্থানীয় গ্রিকোয়াদের কাছ থেকে ভাড়া নেওয়া তাঁর বাবার খামার দে কালক। তিনি তাঁর বাবাকে নুড়িটি দেখানোর পরে তাঁর বাবা সেটি বিক্রি করে দেন। নুড়িটি জ্যাকবসের বাবার কাছ থেকে শ্যাচল ভ্যান নিয়েকের্ক কিনে নেওয়ার পরে তিনি আবার সেটি বিক্রি করে দেন। ইতিমধ্যে এটি যে একটি ২১.২৫-ক্যারেট (৪.৩ গ্রাম) হীরা তা প্রমাণ হয়ে যায় এবং সেটি ইউরেকা নামে পরিচিতি লাভ করে। এর তিন বছর পরে ১৮৬৯ সালে আর একটি ৮৩.৫-ক্যারেট (১৬.৭ গ্রাম) হীরা () এর কাছাকাছি এক স্থানে পাওয়া যায়। এটি দক্ষিণ আফ্রিকার তারকা হিসাবে পরিচিত হয়েছিল। এই হীরাটি ভ্যান নিয়েকের্ক £১১,২০০ ডলারে বিক্রি করেছিল এবং পরে লন্ডনের বাজারে সেটি আবার £২৫,০০০ ডলারে বিক্রি হয়েছিল।
হেনরি রিচার্ড গিডি বর্ণনা করেছিলেন যে কীভাবে প্রসপেক্টর (মূল্যবান খনিজের সন্ধানে ভ্রমণকারী) ফ্লিটউড রাওস্টর্নের "রেড ক্যাপ পার্টি" এর রাঁধুনী এসাউ দামোয়েনসে (বা ডেমন) কোলসবার্গ কোপজে-এ ১৮৭১ সালে হীরা পেয়েছিলেন। সেখানে তাঁকে শাস্তি হিসাবে খনন করার জন্য পাঠানো হয়েছিল। রাওস্টর্ন এই খবরটি নিকটস্থ খননকারী ডি বিয়ার ভাইদের কাছে নিয়ে যান। সেখানে তাঁর আগমন ত্বড়িৎ গতিতে ছড়িয়ে পড়ে। ইতিহাসবিদ ব্রায়ান রবার্টস বলেছিলেন যে সেটি ছিল যেন কার্যত একটি পদচারণা। এক মাসের মধ্যে ৮০০ দাবীদার ঢিবিটিতে হাজির হয় এবং দু'তিন হাজার লোক উন্মত্তভাবে কাজ শুরু করে দেয়। মাটি সরিয়ে জমিটিকে নামিয়ে দেওয়ার সাথে সাথে ঢিবির স্থানটি পরিণত হয় খনিতে। সময়ের সাথে সাথে সেটিই হয়ে উঠল বিশ্বখ্যাত কিমবার্লি খনি যা বিগ হোল নামেও পরিচিত।
কেপ কলোনি, ট্রান্সভ্যাল, অরেঞ্জ ফ্রি স্টেট এবং গ্রিকোয়া নেতা নিকোলাস ওয়াটারবোয়ার সকলেই হীরার ক্ষেত্রগুলি দাবী করেন। ফ্রি স্টেট বোয়ের বিশেষ করে এই অঞ্চলটি চেয়েছিল। কারণ এটি অরেঞ্জ এবং ভাল নদী এর দ্বারা গঠিত প্রাকৃতিক সীমানার অভ্যন্তরে ছিল। নাটাল এর গভর্নর কেট অ্যাওয়ার্ড মধ্যস্থতার তদারকির দায়িত্বে ছিলেন। তিনি নিজেকে ব্রিটিশ সুরক্ষার অধীনে রেখে ওয়াটারবোয়ারের পক্ষে গেলেন। ফলে গ্রিকুয়াল্যান্ড পশ্চিম নামে পরিচিত এই অঞ্চলটি ১৮ অক্টোবর ১৮৭১ সালে সরকারিভাবে অধিগৃহীত হয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
The Kimberley City Portal - An on-line directory for tourists, travellers and residents of Kimberley. Detailed listings of business, attractions, activities and events with photos, contact information and geo-locations.
"Diamond Mines of South Africa" by Gardner Williams (General manager De Beers), Chapter 15 (25-page history + images).
বিষয়শ্রেণী:Provincial capitals in South Africa
বিষয়শ্রেণী:Second Boer War concentration camps
বিষয়শ্রেণী:Mining communities in South Africa | কিমবার্লি, উত্তর অন্তরীপ |
পুনর্নির্দেশ মরিয়ম হাশিমুদ্দিন | বেগম মরিয়ম হাশিমুদ্দিন |
পুনর্নির্দেশআহমদুল্লাহ | Ahmadullah |
সোভিয়েত ইউনিয়ন ফুটবল ফেডারেশন (, ; এছাড়াও সংক্ষেপে এফএফএসইউ নামে পরিচিত) রুশ সোভিয়েত যুক্তরাষ্ট্রীয় সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ছিল। এই সংস্থাটি ১৯৩৪ সালের ২৭শে ডিসেম্বর তারিখে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি প্রতিষ্ঠার ১২ বছর পর ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার সদস্যপদ লাভ করেছিল, এর পাশাপাশি প্রতিষ্ঠার ২০ বছর পর ১৯৫৪ সালে সংস্থাটি তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্যপদ লাভ করেছিল; এটি ১৯৯১ সালে বিলুপ্ত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত উভয় সংস্থার সদস্য ছিল। এই সংস্থার সদর দপ্তর রুশ সোভিয়েত যুক্তরাষ্ট্রীয় সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের রাজধানী মস্কোতে ছিল।
এই সংস্থাটি সোভিয়েত ইউনিয়নের পুরুষ, নারী এবং অনূর্ধ্ব-২৩ দলের পাশাপাশি ঘরোয়া ফুটবলে সোভিয়েত শীর্ষ লীগ, সোভিয়েত প্রথম লীগ এবং সোভিয়েত নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের মতো প্রতিযোগিতার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করতো। ১৯৯১ সালে এই সংস্থাটি বিলুপ্ত হয়েছে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:সোভিয়েত ইউনিয়ন ফুটবল ফেডারেশন
বিষয়শ্রেণী:১৯৩৪-এ সোভিয়েত ইউনিয়নে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৩৪-এ প্রতিষ্ঠিত ক্রীড়া সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:সোভিয়েত ইউনিয়নের ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:সোভিয়েত ইউনিয়নের ফুটবল পরিচালনা পরিষদ
বিষয়শ্রেণী:উয়েফার সদস্য | সোভিয়েত ইউনিয়ন ফুটবল ফেডারেশন |
পুনর্নির্দেশ দিয়ারিওস দে মোতোসিক্লেতা | দিয়ারিওস দে মোতোচিক্লেতা |
পুনর্নির্দেশ জন এফ. কেনেডি | জন ফিট্জেরাল্ড কেনেডি |
পুনর্নির্দেশ বিশ্ব ট্রেড ইউনিয়ন ফেডারেশন | বিশ্ব ট্রেড ইউনিয়নসমূহের ফেডারেশন |
পুনর্নির্দেশ জিৎ রাভাল | জিত রাভাল |
জামিলুর রহমান শাখা একজন বাংলাদেশী অভিনেতা। ১৯৬২ সালে মঞ্চনাটকের মাধ্যমে অভিনয় জগতে পদার্পণ করেন। মঞ্চ ছাড়াও তিনি টেলিভিশন ও বেতারের বিভিন্ন শ্রুতি নাটকে অভিনয় করেছেন, তবে তিনি বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য বেশি পরিচিতি লাভ করেন। তার অভিনীত টেলিভিশন নাটকের সংখ্যা প্রায় দুইশত এবং চলচ্চিত্রের সংখ্যা ছয় শতাধিক। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ছাড়াও চিটাগং দারনিয়েরে এস্কালে () শিরোনামে একটি ফ্রান্সের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছিলেন। বাংলা চলচ্চিত্রে তিনি মূলত প্বার্শচরিত্রসমূহে অভিনয়ের জন্য জনপ্রিয়
কর্মজীবন
জামিলুর রহমান শাখা ১৯৬২ সালে খসরু নোমানের পরিচালনায় ‘এই তো জীবন’ শিরোনামের মঞ্চনাটক দিয়ে অভিনয় জগতে পদার্পণ করেন। ১৯৬৬ সাল হতে তিনি টেলিভিশনের নাটকে অভিনয় শুর করেন। অভিনয় জীবনে প্রায় দুইশ টেলিভিশন নাটকে অভিনয়ের পাশাপাশি বেতারের শ্রুতি নাটকেও অভিনয় করেছেন। পরিচালক সফদার আলী ভুঁইয়ার মাধ্যমে তার বাংলা চলচ্চিত্রে অভিষেক ঘটে। সফদার আলীর নির্দেশনায় ১৯৭০ সালের চলচ্চিত্র ‘রাজমুকুট’ দিয়ে চলচ্চিত্রে অভিনয় শুরু করেন। বাংলা চলচ্চিত্র ছাড়াও ২০০০ সালে তিনি ফ্রান্সের চলচ্চিত্র চিটাগং দারনিয়েরে এস্কালে-তে অভিনয় করেছেন।
ব্যক্তিগত জীবন
জামিলুর রহমান শাখা ১৯৪২ সালের ১৭ মার্চে বৃটিশ ভারতের ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশের ঢাকা জেলার দোহারে থাকেন। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি তিন কন্যার জনক।
চলচ্চিত্র তালিকা
জামিলুর রহমান শাখা ছয় শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। তার অভিনীত উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রঃ
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ব্রিটিশ ফিল্ম ইন্সটিটিউটের তথ্যভান্ডারে জামিলুর রহমান শাখা
বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর বাংলাদেশী অভিনেতা
বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর বাংলাদেশী অভিনেতা
বিষয়শ্রেণী:ঢাকা জেলার ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী চলচ্চিত্র অভিনেতা
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী মঞ্চ অভিনেতা | জামিলুর রহমান শাখা |
পুনর্নির্দেশ হ্যারিসবার্গ, পেনসিলভেনিয়া | হ্যারিসবার্গ, পেন্সিলভেনিয়া |
রহমানুল্লাহ গুরবাজ (; জন্ম ২৮ নভেম্বর ২০০১) হলেন একজন আফগান ক্রিকেটার. ২০১৯ এর সেপ্টেম্বরে, আফগান ক্রিকেট দলের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তার অভিষেক হয়।
ঘরোয়া ও টি২০ ক্রিকেট
২০১৭ সালের ২৭ জানুয়ারি, আফগান ক্রিকেট দলের জিম্বাবুয়ে সফরে আফগানিস্তান এ দলের হয়ে জিম্বাবুয়ে এ দলের বিপরীতে লিস্ট এ ক্রিকেটে তার অভিষেক হয়। ২০১৭ এর ১২ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ স্পাগিজা ক্রিকেট লীগ প্রতিযোগিতায় মিস আইনাক নাইটসের হয়ে টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে আত্মপ্রকাশ করেন। ২০১৮ সালের ১ মার্চ আহমদ শাহ আবদালী প্রতিযোগিতায় মিস আইনাক নাইটসের হয়ে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষিক্ত হন।
২০১৮ এর ডিসেম্বরে, আফগানিস্তান প্রিমিয়ার লীগ প্রতিযোগিতার প্রথম আসরে পাকতিয়া'র দলে যুক্ত হন। ২০১৯ এর নভেম্বরে, ২০১৯-২০ বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগ প্রতিযোগিতায় খুলনা টাইগার্সের হয়ে খেলার জন্য নির্বাচিত হন। ২০২০ এর জুলাইয়ে, ২০২০ ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লীগ প্রতিযোগিতার জন্য বারবাডস ট্রাইডেন্টস এর স্কোয়াডে অন্তর্ভূক্ত করা হয়।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
২০১৭ এর ডিসেম্বরে, ২০১৮ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার জন্য আফগানিস্তানের স্কোয়াডে তার নাম অন্তর্ভূক্ত করা হয়।
২০১৮ এর অক্টোবরে, ২০১৮ এসিস অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ প্রতিযোগিতায় চার ম্যাচে ১১৭ রান নিয়ে তিনি ছিলেন আফগানিস্তানের হয়ে সর্বোচ্চ রান সংগ্রহকারী। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে, ২০১৮ এসিসি ইমার্জিং টীম এশিয়া কাপ প্রতিযোগিতার জন্য আফগান যুবা দলের সদস্য হিসাবে মনোনীত হন।
২০১৯ এর আগস্টে, ২০১৯-২০ বাংলাদেশ ত্রি-দেশীয় সিরিজ প্রতিযোগিতার জন্য আফগানিস্তান দলের টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক (টি২০আই) স্কোয়াডের জন্য মনোনীত হন। ২০১৯ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর, আফগানিস্তানের হয়ে জিম্বাবুয়ের বিপরীতে টি২০আই ক্রিকেটে তার অভিষেক হয়।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০০১-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:আফগান ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:আফগানিস্তানের টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:জন্মের স্থান অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | রহমানুল্লাহ গুরবাজ |
প্রাগৈতিহাসিক প্রযুক্তি হল এমন একটি প্রযুক্তি যা রেকর্ডকৃত ইতিহাসকে পূর্বাভাস দেয়। ইতিহাস লিখিত রেকর্ড ব্যবহার করে অতীতের অধ্যয়ন। ইতিহাসের প্রথম লিখিত বিবরণগুলির পূর্বে যে কোনও কিছু পূর্ববর্তী প্রযুক্তি সহ প্রাগৈতিহাসিক। লেখার বিকাশ হওয়ার প্রায় আড়াই লক্ষ বছর আগে প্রযুক্তির শুরুটি প্রথম দিকের হোমিনিডদের সাথে হয়েছিল। যারা পাথরের সরঞ্জাম ব্যবহার করেছিল, তারা সম্ভবত আগুন লাগাতে, শিকার করতে এবং তাদের মৃতদেহকে কবর দেওয়ার জন্য ব্যবহার করেছিল।
বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে যা প্রাগৈতিহাসিক প্রযুক্তির বিবর্তনকে সম্ভব বা প্রয়োজনীয় করে তুলেছিল। মূল কারণগুলির মধ্যে একটি হলো সেপিয়েন্সের উচ্চ বিকাশযুক্ত মস্তিষ্কের আচরণগত আধুনিকতা যা বিমূর্ত যুক্তি, ভাষা, অন্তঃকরণ এবং সমস্যা সমাধানে সক্ষম। কৃষির আবির্ভাবের ফলে যাযাবর জীবনযাত্রা থেকে গৃহস্থালীর মধ্যে, গৃহপালিত প্রাণীদের সাথে জীবনযাত্রার পরিবর্তন ঘটে এবং আরও বিচিত্র এবং পরিশীলিত সরঞ্জাম ব্যবহার করে জমি চাষ হয়। প্রাগৈতিহাসিক কালক্রমে শিল্প, স্থাপত্য, সংগীত এবং ধর্মের বিকাশ ঘটে।
বিষয়শ্রেণী:সময়কাল অনুযায়ী প্রযুক্তি | প্রাগৈতিহাসিক প্রযুক্তি |
হর্ষদ শান্তিলাল মেহতা ছিলেন একজন ভারতীয় স্টকব্রোকার। ১৯৯২ সালের ভারতীয় সিকিওরিটিজে কেলেঙ্কারিতে মেহতার জড়িত থাকার কারণে তিনি বাজারের চালক হিসাবে কুখ্যাত হয়েছিলেন। যদিও, ইকোনমিক টাইমসের রিপোর্ট অনুসারে, কিছু অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞ মনে করেন যে হর্ষদ মেহতা কোনও জালিয়াতি করেনি; তিনি "সিস্টেমে কেবল লুপহোলগুলি ব্যবহার করেছিলেন"।
তার বিরুদ্ধে আনা ২৭ টি ফৌজদারি অভিযোগের মধ্যে, তিনি ২০০১ সালে ৪৭ বছর বয়সে তার মৃত্যুর আগে (হঠাৎ হার্ট অ্যাটাক দ্বারা) মাত্র চারটি অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হন। বোম্বাই স্টক এক্সচেঞ্জে (বিএসই) মূল্যবান একটি আর্থিক কেলেঙ্কারির দায়ে মেহতাকে বম্বে উচ্চ আদালত এবং ভারতের সুপ্রিম কোর্ট দোষী সাব্যস্ত করে। এই কেলেঙ্কারিতে ভারতীয় ব্যাংকিং ব্যবস্থা এবং বোম্বাই স্টক এক্সচেঞ্জের (বিএসই) লেনদেন ব্যবস্থার ফাঁক ফাঁস হয়ে যায় এবং ফলস্বরূপ সেবিআই সেগুলি ঠিক করার জন্য নতুন বিধি প্রবর্তন করে। ২০০১ এর শেষদিকে মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত তিনি ৯ বছর ধরে বিচারের মুখোমুখি হয়েছিলেন।
জীবনের প্রথমার্ধ
হর্ষাদ শান্তিলাল মেহতা ১৯৫৪ সালের ২৯ জুলাই, রাজকোট জেলার পানেলি মতিতে, গুজরাটি জৈন পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন । তাঁর প্রথম শৈশব কেটেছে বোরিভালিতে, যেখানে তাঁর বাবা ছিলেন স্বল্প সময়ের টেক্সটাইল ব্যবসায়ী। পরে পরিবারটি রায়পুরে চলে আসে।
[ উদ্ধৃতি প্রয়োজন ]
শিক্ষা
তিনি তাঁর প্রাথমিক পড়াশোনা জনতা পাবলিক স্কুল, ক্যাম্প ২ ভিলাইয়ে করেছিলেন । একজন ক্রিকেট উত্সাহী, মেহতা স্কুলে কোনও বিশেষ প্রতিশ্রুতি প্রদর্শন করেন নি এবং পড়াশোনা এবং কাজ সন্ধানের জন্য তাঁর স্কুলে পড়াশুনার পরে মুম্বাই এসেছিলেন। মেহতা ১৯৭৬ সালে মুম্বাইয়ের লালা লাজপাত্রই কলেজ থেকে বি.কম. শেষ করেছেন এবং পরের আট বছরের জন্য বেশ কয়েকটি অদ্ভুত চাকরি করেছিলেন।
জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে
বই
মেহতার জীবন এবং তার ১৯৯২ কেলেঙ্কারী সম্পর্কে সুচেতা দালাল এবং দেবাশিস বসু তাদের The Scam: from Harshad Mehta To Ketan Parekh. বইটিতে খুব বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেছেন।
ফিল্ম এবং টেলিভিশন
স্ক্যাম ১৯৯২, সনি লিভ স্ট্রিমিং এবং আপ্পলাউস এন্টারটেইনমেন্ট দ্বারা নির্মিত তার জীবনের উপর ভিত্তি করে তৈরি ওয়েব সিরিজ।
এক কোটি কেলেঙ্কারির জন্য আওতায় রাখা সিনেমা <i id="mwmA">আঁখেইন</i> (১৯৯৩) ছবিতে <i id="mwmA">নটওয়ার</i> শাহ চরিত্রটি হর্ষদ মেহতা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়েছিল।
মেহতা কেলেঙ্কারীটি হিন্দি মুভি গাফলাতে চিত্রিত হয়েছিল। এটি 18 অক্টোবর 2006 এ টাইমস বিএফআই 50 তম লন্ডন ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রিমিয়ার হয়েছিল।
1990 এর আহমেদাবাদ ভিত্তিক 2018 টিভি শো ইয়ে আন দিনন কি বাত হাইতে হর্ষাদ মেহতার উল্লেখ ছিল।
মেহতা কেলেঙ্কারীটি হিন্দি ওয়েবসিরিজ, দ্য বুল অফ দালাল স্ট্রিটে চিত্রিত হয়েছিল। এটি 2020 সালের 21 ফেব্রুয়ারি উল্লু অ্যাপে প্রিমিয়ার হয়।
অভিষেক বচ্চন অভিনীত বলিউডের একটি চলচ্চিত্র দ্য বিগ বুল তার জীবন ও আর্থিক অপরাধের উপর ভিত্তি করে নির্মিত হচ্ছে। ছবিটি মুক্তি পাচ্ছে এখনও।
আরও দেখুন
রামলিঙ্গ রাজু
হাসান আলী খান
ভারতে কেলেঙ্কারির তালিকা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
হারওয়াদ মেহতা নিয়ে এনওয়াই টাইমসের নিবন্ধ
হর্ষাদ মেহতা গল্প
বিষয়শ্রেণী:মুম্বইয়ের ব্যবসায়ী
বিষয়শ্রেণী:২০০১-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:১৯৫৪-এ জন্ম | হর্ষদ মেহতা |
পাকিস্তান ক্রিকেট দল দুইটি টেস্ট ক্রিকেট খেলার জন্য নিউজিল্যান্ড সফর করে, যা নভেম্বর ২০১৬-এ অনুষ্ঠিত হয়।
দলীয় সদস্য
বিষয়শ্রেণী:২০১৬-এ পাকিস্তানি ক্রিকেট
বিষয়শ্রেণী:২০১৬-এ নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেট
বিষয়শ্রেণী:২০১৬-১৭ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতা
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান ক্রিকেট দলের নিউজিল্যান্ড সফর | ২০১৬-১৭ পাকিস্তান ক্রিকেট দলের নিউজিল্যান্ড সফর |
মেসিডোনিয়া ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন (; এছাড়াও সংক্ষেপে এমএফসিএ নামে পরিচিত) হচ্ছে গ্রিসের মেসিডোনিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই সংস্থাটি ১৯২৪ সালে মেসিডোনিয়া ও থ্রেস ফুটবল ইউনিয়ন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি পশ্চিম মেসিডোনিয়া, মধ্য মেসিডোনিয়া এবং পূর্ব মেসিডোনিয়া ও থ্রেস অঞ্চলের ফুটবল খেলার সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে। এটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার সদস্যপদ লাভ করেনি, এর পাশাপাশি প্রতিষ্ঠার ২ বছর পর ১৯২৬ সালে সংস্থাটি এইচএফএফের সদস্যপদ লাভ করে। এই সংস্থার সদর দপ্তর গ্রিসের থেসালোনিকিে অবস্থিত।
এই সংস্থাটি মেসিডোনিয়া ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন চ্যাম্পিয়নশিপের মতো প্রতিযোগিতার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে। বর্তমানে মেসিডোনিয়া ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন সাভাস দিমিত্রিয়াদিস।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:মেসিডোনিয়া ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন
বিষয়শ্রেণী:১৯২৪-এ গ্রিসে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯২৪-এ প্রতিষ্ঠিত ক্রীড়া সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:গ্রিসের ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:গ্রিসের ফুটবল পরিচালনা পরিষদ | মেসিডোনিয়া ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন |
গ্রিনল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (, ; এছাড়াও সংক্ষেপে এফএজি নামে পরিচিত) হচ্ছে গ্রিনল্যান্ডের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই সংস্থাটি ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার সদস্যপদ লাভ করেনি। এই সংস্থার সদর দপ্তর গ্রিনল্যান্ডে অবস্থিত।
এই সংস্থাটি গ্রিনল্যান্ডের পুরুষ, নারী এবং অনূর্ধ্ব-২৩ দলের পাশাপাশি ঘরোয়া ফুটবলে গ্রিনল্যান্ডীয় ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপ এবং গ্রিনল্যান্ড কাপের মতো প্রতিযোগিতার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:গ্রিনল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
বিষয়শ্রেণী:১৯৭১-এ গ্রিনল্যান্ডে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৭১-এ প্রতিষ্ঠিত ক্রীড়া সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:গ্রিনল্যান্ডের ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:গ্রিনল্যান্ডের ফুটবল পরিচালনা পরিষদ | গ্রিনল্যান্ড ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন |
ফকল্যাণ্ড দ্বীপপুঞ্জের ইতিহাস () কমপক্ষে পাঁচশ বছরের প্রাচীন। অষ্টাদশ শতাব্দীতে এখানে সক্রিয় অনুসন্ধান এবং উপনিবেশিকরণ সাধিত হয়েছিল। ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ বিতর্কিত বিষয় হয়ে দাঁড়ায় কারণ ফরাসী, ব্রিটিশ, স্পেনীয় এবং আর্জেন্টাইনরা বিভিন্ন দফায় এর উপর তাদের দাবী পেশ করে।
ইউরোপীয়রা যখন দ্বীপপুঞ্জটি আবিষ্কার করে তখন দ্বীপগুলি ছিল জনবসতিহীন। ফ্রান্স ১৭৬৪ সালে দ্বীপপুঞ্জে একটি উপনিবেশ স্থাপন করে। ১৭৬৫ সালে একজন ব্রিটিশ অধিনায়ক ব্রিটেনের পক্ষে দ্বীপপুঞ্জটি দাবি করে। ১৭৭০ সালের গোড়ার দিকে এক জন স্পেনীয় সেনাপতি বুয়েনস আইরেস থেকে এখানে পাঁচটি জাহাজ এবং ১,৪০০ সৈন্য নিয়ে এসে ব্রিটিশদের পোর্ট এগমন্ট ত্যাগ করতে বাধ্য করেছিলেন। দ্বীপপুঞ্জে ব্রিটেন এবং স্পেন পরস্পরের বিরুদ্ধে প্রায় যুদ্ধে লিপ্ত হয়ে পড়েছিল। কিন্তু ব্রিটিশ সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে ১৭৭৪ সালে সাগর পারে বিদেশে তাদের বহু জনবসতির উপস্থিতি প্রত্যাহার করে নেবে। পূর্ব ফকল্যাণ্ডের পুয়ের্তো সোলাদাদে স্পেনের একটি সেনানিবাস ছিল। উপদ্বীপযুদ্ধ -এ চাপের ফলে তারা মন্টেভিডিও থেকে ১৮১১ অবধি সেটি পরিচালনা করতে সরে আসতে বাধ্য হয়েছিল। ১৮৩৩ সালে ফকল্যাণ্ড দ্বীপপুঞ্জে ব্রিটিশরা ফিরে আসে। ১৯৮২ সালের ২ এপ্রিল আর্জেন্টিনা দ্বীপপুঞ্জটি আক্রমণ করে। ব্রিটিশরা একটি অভিযাত্রী সেনাদল পাঠিয়ে দিয়ে আর্জেন্টাইনদের আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য করেছিল।
বিংশ শতাব্দী
যোগাযোগ স্থাপন
১৮৮০ এর দশকে ফকল্যাণ্ড দ্বীপপুঞ্জ সংস্থা সেখানে প্রথম টেলিফোন লাইন স্থাপন করলেও ফকল্যাণ্ড দ্বীপপুঞ্জ সরকার তা গ্রহণ করেছিল বেশ ধীর গতিতে। ১৮৯৭ সাল পর্যন্ত কেপ পেমব্রোক বাতিঘর এবং পুলিশ এর মধ্যে একটি মাত্র টেলিফোন লাইন স্থাপন করা হয়েছিল। ১৯১১ সালে গুলিয়েলমো মার্কোনি একটি ওয়্যারলেস টেলিগ্রাফি স্টেশন স্থাপন করেন। এতে দ্বীপপুঞ্জের বিচ্ছিন্নতা ভেঙে দ্বীপবাসী মূলভূমি উরুগুয়েতে টেলিগ্রাম প্রেরণে সক্ষমতা লাভ করে।
ডারউইন এবং স্ট্যানলির মধ্যে জাহাজ কনসোর্ট অবতরণের খুঁটি সহ একটি (যোগাযোগ) লাইন টানা হয়েছিল। এর নির্মাণ শুরু হয়েছিল ১৯০৬ সালে এবং ১৯০৭ সালে শেষ হয়েছিল (দৈর্ঘ্য প্রায় )। এই দ্বীপপুঞ্জের বেশিরভাগ প্রধান বসতিগুলিতেও লাইন স্থাপন অব্যাহত ছিল। ১৯২৭ সাল পর্যন্ত তাদের রক্ষণাবেক্ষণের জন্য দায়বদ্ধ ছিল ফকল্যাণ্ড দ্বীপপুঞ্জের পুলিশ বিভাগ। ১৯৫০ সালে রেডিও টেলিফোন চালু হওয়ার আগে পর্যন্ত জনবসতিগুলির মধ্যে যোগাযোগ নির্ভর করত টেলিফোন নেটওয়ার্কের উপর। যদিও টেলিফোন নেটওয়ার্ক সেখানে ১৯৮২ সাল অবধি অব্যাহত ছিল। ফ্যালকল্যাণ্ড যুদ্ধের পরে প্রথমবারের জন্য সরাসরি ডায়ালিংয়ের সুবিধা প্রদানের জন্য যখন একটি আর্থ স্টেশন স্থাপন করা হয়েছিল তখন এখানে টেলিযোগাযোগের নাটকীয়ভাবে উন্নতি ঘটে। ১৯৯৭ সালে একটি ইন্টারনেট পরিষেবা চালু করা হয়েছিল এবং ২০০২ সালের মধ্যে ফকলল্যান্ডের প্রায় ৯০% বাড়িতে ইন্টারনেট ব্যবহার চালু ছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
1987 American report by Richard D. Chenette, Lieutenant Commander, USN, laying out the history and background of the disputed claims
Silas Duncan and the Falkland Islands' Incident
Historia de las Relaciones Exteriores Argentinas, Obra dirigida por Carlos Escudé y Andrés Cisneros, desarrollada y publicada bajo los auspicios del Consejo Argentino para las Relaciones Internacionales (CARI), GEL/Nuevohacer (Buenos Aires), 2000.
Timeline of Falklands Island history
বিষয়শ্রেণী:আমেরিকার ব্রিটিশ উপনিবেশ
বিষয়শ্রেণী:আমেরিকার ফরাসী উপনিবেশ
বিষয়শ্রেণী:আমেরিকার স্পেনীয় উপনিবেশ
বিষয়শ্রেণী:দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ
বিষয়শ্রেণী:ডাচ সাম্রাজ্যের ১৬০০ শতাব্দীে
বিষয়শ্রেণী:ডাচ প্রজাতন্ত্রের সামুদ্রিক ইতিহাস
ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ | ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জের ইতিহাস |
পুনর্নির্দেশ টড অ্যাসলে | টড অ্যাস্টল |
পুনর্নির্দেশ মার্টিন অ্যামিস | মার্টিন এমিস্ |
পুনর্নির্দেশ ডলি আজাদ | বেগম ডলি আজাদ |
তিব্বতীয় জাতীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (; এছাড়াও সংক্ষেপে টিএনএফএ নামে পরিচিত) হচ্ছে তিব্বতের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই সংস্থাটি ২০০১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এই সংস্থাটি কাশাগ (তিব্বত মন্ত্রিসভা) দ্বারা অনুমোদিত এবং ভারতীয় আইনের অধীনে নিবন্ধিত। এটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার সদস্যপদ লাভ করেনি। এই সংস্থার সদর দপ্তর তিব্বতে অবস্থিত।
এই সংস্থাটি তিব্বতের গিয়ালিয়াম চেনমো মেমোরিয়াল গোল্ড কাপ-এর মতো প্রতিযোগিতার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে। বর্তমানে তিব্বতীয় জাতীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন চতুর্দশ দলাই লামার বোন জেতসুন পেমা এবং সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন থুপতেন দর্জি।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:তিব্বতীয় জাতীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
বিষয়শ্রেণী:২০০১-এ তিব্বতে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:২০০১-এ প্রতিষ্ঠিত ক্রীড়া সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:তিব্বতের ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:তিব্বতের ফুটবল পরিচালনা পরিষদ | তিব্বতীয় জাতীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন |
সাহরাউই ফুটবল ফেডারেশন (, , ; এছাড়াও সংক্ষেপে এফএসএফ নামে পরিচিত) হচ্ছে পশ্চিম সাহারার ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই সংস্থাটি ১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার সদস্যপদ লাভ করেনি, এর পাশাপাশি প্রতিষ্ঠার ২৪ বছর পর ২০০৩ সালে সংস্থাটি তাদের আঞ্চলিক সংস্থা কনিফার সদস্যপদ লাভ করে। এই সংস্থার সদর দপ্তর পশ্চিম সাহারার লায়ুনে অবস্থিত।
এই সংস্থাটি পশ্চিম সাহারার পুরুষ, নারী এবং অনূর্ধ্ব-২৩ দলের পাশাপাশি ঘরোয়া ফুটবলে সাহরাউই প্রজাতন্ত্র কাপের মতো প্রতিযোগিতার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
কনিফা-এ সাহরাউই ফুটবল ফেডারেশন
বিষয়শ্রেণী:সাহরাউই ফুটবল ফেডারেশন
বিষয়শ্রেণী:১৯৮৯-এ পশ্চিম সাহারা প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৮৯-এ প্রতিষ্ঠিত ক্রীড়া সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিম সাহারার ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিম সাহারার ফুটবল পরিচালনা পরিষদ
বিষয়শ্রেণী:কনিফার সদস্য | সাহরাউই ফুটবল ফেডারেশন |
মহম্মদ আমিন ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্ক্সবাদী)র একজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ নেতা ছিলেন, তিনি দলের শ্রমিক সংগঠন সেন্টার অফ ইন্ডিয়ান ট্রেড ইউনিয়ন সভাপতি এবং সম্পাদক দুই পদেই দায়িত্ব সামলেছেন। মহম্মদ আমিন পশ্চিমবঙ্গ থেকে রাজ্যসভার সাংসদ নির্বাচিতও হয়েছিলেন। তিনি বিভিন্ন সময়ে পশ্চিমবঙ্গ সরকারএর বিভিন্ন দপ্তরের মন্ত্রীও হয়েছেন।
প্রথম জীবন
মহম্মদ আমিন ১৯২৮ সালের শিবপুরের এক উর্দুভাষী মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার দাদু আব্দুর রেহমান করাচি থেকে এসে শিবপুরে বসবাস শুরু করেন। মহম্মদ আমিনের কোনো প্রথাগত শিক্ষা ছিল না। ১৯৪২ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধএর সময় তিনি একটি পাটকলে কাজ শুরু করেন, তখন কলকাতায় নিয়মিত বোমাবর্ষণ হতো। একটি নৈশ বিদ্যালয় থেকে মহম্মদ আমিন কিছুটা ইংরেজি শিক্ষা লাভ করেন। সেই সময় তিনি বাংলা পাটকল মজদুর ইউনিয়নের সদস্য হন। ১৯৪৫ সালে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ শেষ হবার পর তিনি পাটকলের কাজ ছেড়ে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন।
রাজনৈতিক জীবন
রাজনীতিতে প্রবেশ
১৯৪৬ সালে ১৮ বছর বয়সে মহম্মদ আমিন ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যপদ লাভ করেন। ১৯৪৬ থেকে স্বাধীনতা পর্যন্ত কলকাতার দাঙ্গা আমিনের জীবনে মারাত্মক প্রভাব ফেলেছিল।
মৃত্যু
২০১৮ সালের ১২ই ফেব্রুয়ারি মহম্মদ ৮৯ বছরে কলকাতায় নিজের বাড়িতে মহম্মদ আমিন মারা যান।
তথ্যসূত্র | মহম্মদ আমিন |
ডগলাস স্টুয়ার্ট (জন্ম ১৯৭৬) একজন স্কটিশ-মার্কিন লেখক ও ফ্যাশন ডিজাইনার। তার প্রথম উপন্যাস শুগি বেইন ২০২০ সালে বুকার পুরস্কার অর্জন করে। স্টুয়ার্ট জেমস কেলম্যানের পর বুকার পুরস্কার বিজয়ী দ্বিতীয় স্কটিশ লেখক। বুকার পুরস্কার ছাড়াও উপন্যাসটি অ্যান্ড্রু কার্নেগি পদক, সেন্টার ফর ফিকশন ফার্স্ট নভেল পুরস্কার, কারকাস পুরস্কার ও ন্যাশনাল বুক পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করে।
প্রারম্ভিক জীবন
স্টুয়ার্ট স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোর সাইটহিলে জন্মগ্রহণ করেন। তিন ভাইবোনের মধ্যে তিনি সর্বকনিষ্ঠ। তার যখন খুব অল্প বয়স তখন তার পিতা তার পরিবার ছেড়ে চলে যান। তার মদ্যাসক্ত মাতা একাকী তাকে লালনপালন করেন। তার যখন ১৬ বছর বয়স তখন তার মাতা মদ্যপানের কারণে স্বাস্থ্যহানীতে মারা যান। তার প্রথম উপন্যাস শুগি বেইন মূলত তার নিজের ও তার মায়ের সংগ্রাম, এবং তার মায়ের সাথে তার সম্পর্কের গল্প থেকে অনুপ্রাণিত। মায়ের মৃত্যুর পর তিনি তার বড় ভাইয়ের নিকট বসবাস করেন এবং ১৭ বছর বয়সে একটি বোর্ডিং হাউজে চলে যান।
তিনি স্কটিশ কলেজ অব টেক্সটাইলস থেকে স্নাতক এবং লন্ডনের রয়্যাল কলেজ অব আর্ট থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। সাহিত্যে তার আনুষ্ঠানিক কোন শিক্ষা নেই। কলেজে যখন তিনি সাহিত্য নিয়ে অধ্যয়ন করতে চান, তার এক শিক্ষক তাকে নিরুৎসাহিত করেন। যার ফলে তিনি সাহিত্যের পরিবর্তে টেক্সটাইলস নিয়ে পড়াশোনা করেন।
কর্মজীবন
স্টুয়ার্ট ২৪ বছর বয়সে ফ্যাশন ডিজাইনার হিসেবে কর্মজীবন শুরু করতে নিউ ইয়র্ক সিটিতে পাড়ি জমান। তিনি বেশ কিছু নামকরা পণ্যের জন্য কাজ করেন, তন্মধ্যে রয়েছে ক্যালভিন ক্লেইন, রালফ লরেন, ব্যানানা রিপাবলিক ও জ্যাক স্পেড। স্টুয়ার্ট পোশাক নকশার পাশাপাশি তার লেখনীও চালিয়ে যান। তিনি ব্যানানা রিপাবলিকের সিনিয়র ডিরেক্টর হিসেবে ১২ ঘণ্টার শিফটে কর্মরত অবস্থাতেই তার প্রথম উপন্যাস লেখা শুরু করেছিলেন।
তার প্রথম উপন্যাস শুগি বেইন ২০২০ সালে বুকার পুরস্কার অর্জন করে। তিনি বুকার পুরস্কারের ৫১ বছরের ইতিহাসে এই পুরস্কার বিজয়ী দ্বিতীয় স্কটিশ সাহিত্যিক। তার আগে জেমস কেলম্যান ১৯৯৪ সালে হাউ লেট ইট ওয়াজ, হাউ লেট উপন্যাসের জন্য এই পুরস্কার লাভ করেছিলেন। স্টুয়ার্ট এই বইটিকে তার জীবন পরিবর্তন করে দিয়েছিল বলে উল্লেখ করে থাকেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৬-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর স্কটিশ ঔপন্যাসিক
বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর মার্কিন ঔপন্যাসিক
বিষয়শ্রেণী:স্কটিশ পুরুষ ঔপন্যাসিক
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন পুরুষ ঔপন্যাসিক
বিষয়শ্রেণী:এলজিবিটি ঔপন্যাসিক
বিষয়শ্রেণী:স্কটল্যান্ডের এলজিবিটি লেখক
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এলজিবিটি লেখক
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে স্কটিশ অভিবাসী
বিষয়শ্রেণী:গ্লাসগোর লেখক
বিষয়শ্রেণী:বুকার পুরস্কার বিজয়ী | ডগলাস স্টুয়ার্ট (লেখক) |
পুনর্নির্দেশ নট সেফ ফর ওয়ার্ক | NSFW |
পুনর্নির্দেশ উসমান খান | Usman Khan |
পালাউ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (; এছাড়াও সংক্ষেপে পিএফএ নামে পরিচিত) হচ্ছে পালাউয়ের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই সংস্থাটি ২০০২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার সদস্যপদ লাভ করেনি। এই সংস্থার সদর দপ্তর পালাউয়ের কররে অবস্থিত।
এই সংস্থাটি পালাউয়ের পুরুষ, নারী দলের পাশাপাশি ঘরোয়া ফুটবলে পালাউ ফুটবল লীগ এবং পালাউ যুব ফুটবল লীগের মতো প্রতিযোগিতার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে। বর্তমানে পালাউ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন ডেস্টিন পেনল্যান্ড।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:পালাউ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
বিষয়শ্রেণী:২০০২-এ পালাউয়ে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:২০০২-এ প্রতিষ্ঠিত ক্রীড়া সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:পালাউয়ের ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:পালাউয়ের ফুটবল পরিচালনা পরিষদ | পালাউ ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন |
পুনর্নির্দেশ মার্ক ইলট | মার্ক আইলট |
কসোভো এর ইতিহাস পার্শ্ববর্তী অঞ্চলগুলির ইতিহাসের সাথে জড়িত। "কসোভো" নামটি কোসোভো সমভূমি থেকে উদ্ভূত হয়েছে, যেখানে কোসভোর যুদ্ধ সার্বিয়া এবং অটোমান সাম্রাজ্যের দ্বারা লড়াই হয়েছিল। কসোভোর আধুনিক ইতিহাসটি প্রিজারেনের অটোমান সানজাকের সাথে পাওয়া যায়, যার কয়েকটি অংশ ১৮৭৭ সালে কসোভো ভিলায়েটে সংগঠিত করা হয়েছিল প্রাচীনকালে, দারদানিয়া এই অঞ্চলটিকে আচ্ছাদিত করেছিল, যা খ্রিস্টীয় প্রথম শতাব্দীতে বৃহত্তর রোমান প্রদেশ মোসিয়া অংশের অন্তর্গত ছিল। এরপরে এটি কসোভো যুদ্ধের ঠিক ৭০ বছর পরে অটোমান সাম্রাজ্যের দ্বারা জয়লাভ করে। ১৯১৩ সালে কসোভো ভিলেটকে সার্বিয়ার রাজ্যে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল, যা ১৯১৮ সালে যুগোস্লাভিয়া গঠন করেছিল। কসোভো ১৯৬৩ সালে জোসিপ ব্রুজ টিটো-র নির্দেশে স্বায়ত্তশাসন অর্জন করেছিলেন, এটি একটি স্বায়ত্তশাসন যা যুগোস্লাভিয়ার ১৯৭৪ সালের সংবিধানের দ্বারা উল্লেখযোগ্যভাবে প্রসারিত হয়েছিল, তবে ১৯৯০ সালে তার স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানগুলি হারিয়েছিল। ১৯৯৯ সালে ইউএনএমআইকে পদক্ষেপ গ্রহণ করেন।
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০০৮, কসোভোর জনগণের প্রতিনিধিরা একতরফাভাবে কসোভোর স্বাধীনতা ঘোষণা করে এবং পরবর্তীকালে কসোভো প্রজাতন্ত্রের সংবিধান গ্রহণ করে, যা ১৯৮৮ সালের ১৫ ই জুন কার্যকর হয়েছিল।
বিষয়শ্রেণী:কসভোর ইতিহাস | কসভোর ইতিহাস |
পুনর্নির্দেশ কান্তি গাঙ্গুলী | Kanti Ganguly |
সিলেট-১২ আসন ছিল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি সিলেট জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের আসন ছিল।
সীমানা
ইতিহাস
সিলেট-১২ আসনটি ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের সময় গঠিত হয়েছিল। ১৯৮৪ সালে আসনটি বিলুপ্ত হয়।
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ"
বিষয়শ্রেণী:সিলেট জেলার জাতীয় সংসদীয় বিলুপ্ত আসন
বিষয়শ্রেণী:সিলেট জেলা
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৩-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৮৪-এ বিলুপ্ত | সিলেট-১২ |
ইউক্রেনীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ফুটবল ফেডারেশন (, ; এছাড়াও সংক্ষেপে এফএফইউএসএসআর নামে পরিচিত) ইউক্রেনীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের আঞ্চলিক ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ছিল। এই সংস্থাটি ১৯৫৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার সদস্যপদ লাভ করেনি। এই সংস্থার সদর দপ্তর ইউক্রেনীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রে ছিল। ১৯৯১ সালের ৬ই মার্চ তারিখে ইউক্রেনীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন সৃষ্টির মাধ্যমে এই সংস্থাটি বিলুপ্ত হয়েছে।
এই সংস্থাটি ইউক্রেনীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্রের আঞ্চলিক লীগ এবং কাপের মতো প্রতিযোগিতার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে। ইউক্রেনীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ফুটবল ফেডারেশনের সর্বশেষ সভাপতি ছিলেন মিকোলা ফোমিনিখ।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ইউক্রেনীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ফুটবল ফেডারেশন
বিষয়শ্রেণী:১৯৫৯-এ ইউক্রেনে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৫৯-এ প্রতিষ্ঠিত ক্রীড়া সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:ইউক্রেনের ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:ইউক্রেনের ফুটবল পরিচালনা পরিষদ | ইউক্রেনীয় সোভিয়েত সমাজতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ফুটবল ফেডারেশন |
পুনর্নির্দেশ সাবওয়ে (রেস্তোরাঁ) | সাবওয়ে (রেস্তোরাঁ ) |
নাউরু অপেশাদার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (; এছাড়াও সংক্ষেপে এনএএসএ নামে পরিচিত) হচ্ছে নাউরুর অপেশাদার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই সংস্থাটি ১৯৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার সদস্যপদ লাভ করেনি। এই সংস্থার সদর দপ্তর নাউরুতে অবস্থিত।
এই সংস্থাটি নাউরুর আঞ্চলিক লীগের মতো প্রতিযোগিতার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:নাউরু অপেশাদার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৩-এ নাউরু প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৩-এ প্রতিষ্ঠিত ক্রীড়া সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:নাউরুর ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:নাউরুর ফুটবল পরিচালনা পরিষদ | নাউরু অপেশাদার ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন |
এজেকে টিভি পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয়ভাবে সম্প্রচারিত একটি টেলিভিশন চ্যানেল, যেটি পাকিস্তান টেলিভিশন কর্পোরেশন এর অধীনে পরিচালিত হয়ে থাকে। ২০০২ সালে আজাদ জম্মু কাশ্মীরের গিলগিত বালতিস্তানের একটি নতুন চ্যানেল হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য প্রস্তাব করা এবং ১৯২২ সালে পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতির নির্দেশের মাধ্যমে আজাদ কাশ্মীর বিধানসভা কর্তৃক গৃহীত প্রস্তাবের মাধ্যমে এই অঞ্চলে প্রথম দিকে একটি নতুন টিভি চ্যানেল স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে ২০০৪ সালের শুরুর দিকে চ্যানেলটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। চ্যানেলটি ২০০৪ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তানের রাষ্ট্রপতি কর্তৃক উদ্বোধন করে চালু করা হয়।
বহিঃসংযোগ
পিটিভি অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
পিটিভি বলান
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান টেলিভিশন কর্পোরেশন | এজেকে টিভি |
সেরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া হল ভারতের পুনে শহরে অবস্থিত ভ্যাকসিন ও ইমিউনোবায়োলজিক ঔষধ প্রস্তুতকারক। এটি সাইরাস পুনাওয়ালা ১৯৬৬ সালে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। কোম্পানিটি পুনাওয়ালা ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের একটি সহায়ক সংস্থা।
বিবরণ
, কোম্পানিটি ডোজ উৎপাদনের সংখ্যার দিক দিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান। প্রতি বছর সেরাম ১.৫ বিলিয়ন ডোজ টিকা উৎপাদন করে থাকে। এর উৎপাদিত টিকার মাঝে যক্ষ্মার জন্য টিউবারভ্যাক টিকা(বিসিজি), পোলিও এর জন্য পোলিওভ্যাক টিকা সহ নানা টিকা শিশুদের দিয়ে থাকে।
২০০৯-এ, সেরাম একটি ইন্ট্রেনসাল সোয়াইন ফ্লু ভ্যাকসিন তৈরি করছিল। ২০১৬ সালে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক ম্যাসাচুসেটস মেডিকেল স্কুল ইউনিভার্সিটি এর ম্যাস বায়োলজিক্সের সহায়তায়, এটি একটি দ্রুত-কার্যক্ষমতাসম্পন্ন অ্যান্টি- রেবিজ এজেন্ট, রেবিজ হিউম্যান মনোক্লোনাল অ্যান্টিবডি (আরএমএবি) আবিষ্কার করেছে, যা রেবিশিল্ড নামে পরিচিত।
২০১২ সালে কোম্পানিটি নেদারল্যান্ডের বিথোভেন বায়লোজিক্যালকে কেনার মাধ্যমে প্রথম আন্তর্জাতিক অধিগ্রহণ শুরু করে।
কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন উন্নয়ন
কোম্পানিটি অ্যাস্ট্রাজেনেকার সাথে কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন উৎপাদনের চুক্তি করেছে।অ্যাস্ট্রাজেনেকা, অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে যৌথভাবে ChAdOx1 nCoV-19 নামে একটি টিকা তৈরি করছে। জানা গেছে যে সেরাম ইনস্টিটিউট ভারত এবং অন্যান্য নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে ১০ কোটি (১০০ মিলিয়ন) ডোজ টিকা সরবরাহ করবে। এটির ডোজ প্রতি মূল্য ২২৫ রুপি (প্রায় $৩) হিসাবে অনুমান করা হয়। ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে, অক্সফোর্ডে একজন স্বেচ্ছাসেবীর একটি ডোজ গ্রহণের পরে অসুস্থ হলে ডিসিজিআই এর ট্রায়াল থামিয়ে দিয়েছিল, তবে ব্রিটিশ নিয়ন্ত্রকদের সম্মতিতে শীঘ্রই তা পুনরায় শুরু করা হয়েছিল। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে, এসআইআই অ্যাস্ট্রাজেনেকা দ্বারা উৎপাদিত টিকার জন্য জরুরি অনুমোদন চেয়েছিল।
এছাড়াও তারা ভারত ও স্বল্প ও মধ্য আয়ের দেশগুলোতে প্রস্তাবিত নোভাভ্যাক্স এর কোভিড-১৯ টিকা NVX-CoV2373 উন্নয়ন ও বাণিজ্যিক উৎপাদনের জন্য একটি চুক্তি করেছে। সংস্থাটি কোডেজেনিক্সের নাসালি এর কোভিড-১৯ টিকা সিডিএক্স -005 উৎপাদন করবে।
সোমবার এক বিবৃতিতে ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট এবং দক্ষিণ কোরিয়ার এসকেবায়ো উৎপাদিত অক্সফোর্ডের টিকা বিশ্বব্যাপী সরবরাহে ছাড়পত্র দেয়ার কথা জানায় সংস্থাটি।
আরও দেখুন
ভারত বায়োটেক
ক্যাডিলা স্বাস্থ্যসেবা
ভারতে বায়োটেকনোলজি
বহিঃ সংযোগ
ওয়েবসাইট
তথ্যসূত্র | সেরাম ইন্সটিটিউট |
পুনর্নির্দেশ বীমা | বীমা কি |
পুনর্নির্দেশ ফজল হক | Fazal Haque |
পাকিস্তানে কখনোই সমকামিতা বৈধ ছিলোনা; আর পাকিস্তানে সমকামিতা বিষয়ক যেই আইনটি চলে সেটি ব্রিটিশ আমলের ঔপনিবেশিক আইন। পাকিস্তানের শিক্ষিত সমাজে সমকামীদেরকে সরাসরি যদিও কিছু বলা হয়না কিন্তু পাকিস্তানের আইনে যেহেতু সমকামিতা অবৈধ তাই সমকামীরা দূর্ব্যবহারের শিকার হতে পারে। ঔপনিবেশিক আমলের আইনটি পাকিস্তানে এভাবে প্রচলিত যে, 'কেউ যদি প্রকৃতিবিরুদ্ধ যৌনকর্ম করে তবে তাকে কারাদণ্ড দেওয়া হবে, এবং এই কারাবাস কমপক্ষে দুই বছর থেকে সর্বোচ্চ দশ বছর পর্যন্ত হতে পারে'। এক্ষেত্রে আইনে সরাসরি সমকাম নিয়ে কিছু না বলা হলেও 'পায়ুকামিতা আইন'-এর উল্লেখ আছে।
গোপনে গোপনে পাকিস্তানের বহু সমাজেই সমলৈঙ্গিক প্রেম এবং যৌনতা স্বীকৃত। ১৯৪৭ সাল থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানের ৫০ বছরের ইতিহাসে পাকিস্তানে সমকামিতার বিরুদ্ধে সরাসরি কোনো আইন তৈরি করা হয়নি। যদিও সত্তরের দশকে জেনারেল জিয়াউল হক সামরিক শাসন জারি করে আশির দশকে ইসলামী আইন চালু করেন এবং তার আইনে বহু ব্যভিচারকারী নারী পুরুষকে শাস্তি দেওয়া হতো তবে পায়ুকামী বা সমকামীদের শাস্তি দেওয়ার খবর পাওয়া যায়নি; ২০০০-এর দশকে পাকিস্তানের সমাজে সমকামিতা ভালোই সহনীয় ছিলো জেনারেল পারভেজ মুশাররফের শাসনামলে এবং ২০১০-এর দশকে আবার পাকিস্তানে উগ্র ডানপন্থী ইসলামী সংগঠনের দৌরাত্ম্য বেড়ে যায় যারা যৌন-অনৈতিকতার ব্যাপারে আবার শাস্তি প্রয়োগ করা শুরু করে দেয়, এই প্রসঙ্গে লাহোর শহরে একজন ওষুধের দোকানদার তিনজন সমকামী তরুণকে হত্যা করে। যদিও খুনি ব্যক্তি পাকিস্তানের পুলিশ কর্তৃক গ্রেফতার হয়েছিলো।
পাকিস্তানের সরকার কখনোই সমকামিতার ব্যাপারে পক্ষে বা বিপক্ষে কোনো কিছুই বলেনা শুধু সামাজিকভাবে সমকামিতা ঘৃণিত। পাকিস্তানের সমাজে হিজড়াদের মোটামুটি অধিকার আছে; নিশা রাও নামের একজন রূপান্তরিত লিঙ্গ-নারী আইনজীবী পাকিস্তানের উচ্চ-বিচারালয়ে আইনজ্ঞ হিসেবে নিয়োগ পান ২০২০ সালে।
আরো দেখুন
পাকিস্তানে সমকামীদের অধিকার
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান
বিষয়শ্রেণী:সমকামিতা
বিষয়শ্রেণী:এলজিবিটি ইতিহাস | পাকিস্তানে সমকামিতার ইতিহাস |
পুনর্নির্দেশ অন্তররোগ চিকিৎসাবিজ্ঞান | ইন্টারনাল মেডিসিন |
পিরেয়াস ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন (; এছাড়াও সংক্ষেপে পিএফসিএ নামে পরিচিত) হচ্ছে গ্রিসের পিরেয়াসের ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই সংস্থাটি ১৯২৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার সদস্যপদ লাভ করেনি, এর পাশাপাশি প্রতিষ্ঠার ১ বছর পর ১৯২৬ সালে সংস্থাটি এইচএফএফের সদস্যপদ লাভ করে। এই সংস্থার সদর দপ্তর গ্রিসের পিরেয়াসে অবস্থিত।
এই সংস্থাটি আঞ্চলিক কাপের মতো প্রতিযোগিতার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে। বর্তমানে অ্যাথেন্স ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন গেওর্গিওস আনাতোলাকিস।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:পিরেয়াস ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন
বিষয়শ্রেণী:১৯২৫-এ গ্রিসে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯২৫-এ প্রতিষ্ঠিত ক্রীড়া সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:গ্রিসের ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:গ্রিসের ফুটবল পরিচালনা পরিষদ | পিরেয়াস ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন |
ড্রামা ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন (, ; এছাড়াও সংক্ষেপে ইপিএসডি নামে পরিচিত) হচ্ছে গ্রিসের ড্রামার ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই সংস্থাটি ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার সদস্যপদ লাভ করেনি, এর পাশাপাশি প্রতিষ্ঠার বছরেই সংস্থাটি এইচএফএফের সদস্যপদ লাভ করে। এই সংস্থার সদর দপ্তর গ্রিসের ড্রামা|ড্রামা, গ্রিস|ড্রামায় অবস্থিত।
এই সংস্থাটি এ১ ইপিএসডি, এ২ ইপিএসডি, বিটা ইপিএসডি এবং গামা ইপিএসডির মতো প্রতিযোগিতার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে। বর্তমানে ড্রামা ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন গেওর্গিওস চাৎসিরারোগলো।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ড্রামা ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৩-এ গ্রিসে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৩-এ প্রতিষ্ঠিত ক্রীড়া সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:গ্রিসের ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:গ্রিসের ফুটবল পরিচালনা পরিষদ | ড্রামা ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন |
ম্যাঙ্গানিন একটি সংকর ধাতু। সাধারণত এতে শতকরা ৮৪ ভাগ তামা, ১২ ভাগ ম্যাঙ্গানিজ এবং ৪ ভাগ নিকেল থাকে। তামা ও নিকেলের একটি সংকর ধাতুর নাম কনস্ট্যান্টান। ১৮৮৭ সালে কনস্ট্যান্টান সংকর ধাতুটি আবিষ্কৃত হয়েছিল। ১৮৯২ সালে এই কনস্ট্যান্টান সংকর ধাতুটির উন্নতি ঘটিয়ে ম্যাঙ্গানিন সংকর ধাতুটি প্রথম উদ্ভাবন হয়।
ম্যাঙ্গানিন ফয়েল এবং এর তার তড়িৎ রোধক তৈরি করতে ব্যবহার হয়। বিশেষত অ্যামমিটারে এর উল্লেখযোগ্য ব্যবহার রয়েছে। এই সংকর ধাতুর বিশেষত্ব হল তাপমাত্রার পরিবর্তনে এর রোধের বিশেষ পরিবর্তন হয় না। এই গুণের জন্য এই সংকর ধাতুটি রোধকুণ্ডলী তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। ম্যাঙ্গানিন দীর্ঘমেয়াদে স্থিতিশীল থাকে। ১৯০১ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেশ কয়েকটি ম্যাঙ্গানিন রোধক ওহমের আইনি মানদণ্ড হিসাবে ধরা হয়েছিলো। ম্যাঙ্গানিন সংকর ধাতুর তৈরি তার বৈদ্যুতিক পরিবাহী হিসাবে ক্রায়োজেনিক প্রযুক্তিতে ব্যবহার হয়।
ম্যাঙ্গানিনের উচ্চ উদস্থিতিচাপ সংবেদনশীলতা থাকায় কোন বিস্ফোরণের তীব্রতা মাপতে মাপক যন্ত্রে এর ব্যবহার দেখা যায়।
ইতিহাস
১৮৮৭ সালে এডওয়ার্ড ওয়েস্টন আবিষ্কার করেছিলেন যে তাপমাত্রা বাড়লে ধাতুদের মধ্যে রোধ গুণাঙ্ক কমে। তিনি এটিকে "অ্যালয় নং ২" নামে অভিহিত করেছিলেন। এটি জার্মানিতে তৈরি করা হয়েছিল যেখানে পুনরায় এর নাম দেওয়া হয় "কনস্ট্যান্টান"। পাঁচ বছর পরে, তামা, নিকেল এবং ম্যাঙ্গানিজ- এর সংকর নিয়ে পরীক্ষার পরে তিনি ম্যাঙ্গানিন সংকর ধাতুর উদ্ভাবন করেছিলেন।১৮৯৩ সালের মে মাসে রোধকে ম্যাঙ্গানিন সংকর ধাতুর ব্যবহারের জন্য ওয়েস্টন এর পেটেন্ট পেয়েছিলেন। যদিও ম্যাঙ্গানিন প্রযুক্তিতে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি হয়েছিল এবং এই পদার্থটি এমন একটি পরিবাহী সংকর ধাতু ছিল যার রোধক বিভিন্ন তাপমাত্রায় অপরিবর্তনশীল ছিল। তবুও এই অসাধারণ কাজের জন্য ওয়েস্টন সেই সময়ে স্বীকৃতি পাননি।
তথ্যসূত্র | ম্যাঙ্গানিন |
পুনর্নির্দেশ ওয়েব ধারাবাহিক | Web series |
পুনর্নির্দেশ মাইক্রোসফট বিং | বিং |
নূর আহমদ (জন্ম ৩ জানুয়ারি ২০০৫) হলেন একজন আফগান ক্রিকেটার। তিনি ২০১৯ এর ২৯ এপ্রিল, ২০১৯ আহমদ শাহ আবদালি ৪-দিনের প্রতিযোগিতায় কাবুল অঞ্চলের হয়ে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক করেন। ২০১৯ এর ৮ অক্টোবর, মিস আইনাক নাইটসের হয়ে ২০১৯ স্পাগিজা ক্রিকেট লীগ প্রতিযোগিতায় টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে অভিষেক করেন।
২০১৯ এর ডিসেম্বরে, ২০২০ অনূর্ধ্ব-১৯ ক্রিকেট বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতার জন্য আফগানিস্তান স্কোয়াডে তাকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। ২০২০ এর জুলাইয়ে, ক্যারিবিয়ান ক্রিকেট লীগ প্রতিযোগিতার জন্য সেন্ট লুচিয়া যোকস দলে মনোনীত হন। মিস আইনাক নাইটসের হয়ে ১৪ অক্টোবর ২০২০ তারিখে ২০২০ গাজী আমানুল্লাহ খান আঞ্চলিক একদিনের প্রতিযোগিতায় লিস্ট এ ক্রিকেটে অভিষেক হয় তার।
২০২০ এর ডিসেম্বরে, মাত্র ১৫ বছর বয়সে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত ২০২০-২১ বিগ ব্যাশ লীগ আসর খেলতে মেলবোর্ন রেনেগেডস-এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০০৫-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:আফগান ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:কাবুল জোয়ানানের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:মেলবোর্ন রেনেগেডসের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:জন্মের স্থান অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | নূর আহমদ (আফগান ক্রিকেটার) |
বালেনসীয় ফুটবল ফেডারেশন (, ; এছাড়াও সংক্ষেপে ভিএফএফ নামে পরিচিত) হচ্ছে স্পেনের বালেনসীয় সম্প্রদায়ের ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই সংস্থাটি ১৯০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার সদস্যপদ লাভ করেনি। এই সংস্থার সদর দপ্তর স্পেনের বালেনসিয়ায় অবস্থিত।
এই সংস্থাটি পুরুষ দলের পাশাপাশি ঘরোয়া ফুটবলে কাম্পেওনাতো রেগিওনাল দে লেবান্তের মতো প্রতিযোগিতার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে। বর্তমানে বালেনসীয় ফুটবল ফেডারেশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন সালবাদোর গোমার ফায়োস।
তহ্যসুত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:বালেনসীয় ফুটবল ফেডারেশন
বিষয়শ্রেণী:১৯০৯-এ স্পেনে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯০৯-এ প্রতিষ্ঠিত ক্রীড়া সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:স্পেনের ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:স্পেনের ফুটবল পরিচালনা পরিষদ | বালেনসীয় ফুটবল ফেডারেশন |
পুনর্নির্দেশ পর্ব | Episode |
পুনর্নির্দেশমঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী | মাওলানা আফেন্দী |
হেরাক্লিওন ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন (, ; এছাড়াও সংক্ষেপে এইচএফসিএ নামে পরিচিত) হচ্ছে গ্রিসের হেরাক্লিওনের ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই সংস্থাটি ১৯২৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার সদস্যপদ লাভ করেনি, এর পাশাপাশি প্রতিষ্ঠার বছরেই সংস্থাটি এইচএফএফের সদস্যপদ লাভ করে। এই সংস্থার সদর দপ্তর গ্রিসের হেরাক্লিওনে অবস্থিত।
এই সংস্থাটি আঞ্চলিক কাপের মতো প্রতিযোগিতার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে। বর্তমানে হেরাক্লিওন ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন নিকোস সোরৎসগ্লু।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:হেরাক্লিওন ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন
বিষয়শ্রেণী:১৯২৯-এ গ্রিসে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯২৯-এ প্রতিষ্ঠিত ক্রীড়া সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:গ্রিসের ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:গ্রিসের ফুটবল পরিচালনা পরিষদ | হেরাক্লিওন ফুটবল ক্লাব অ্যাসোসিয়েশন |
পুনর্নির্দেশ জেসন গালিয়ান | Jason Gallian |
পুনর্নির্দেশ শরীফ রাজী | শরীফ আর-রাজী |
কুষ্টিয়া-৭ আসন ছিল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি কুষ্টিয়া জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের আসন ছিল।
সীমানা
ইতিহাস
কুষ্টিয়া-৭ আসনটি ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের সময় গঠিত হয়েছিল। ১৯৮৪ সালে আসনটি বিলুপ্ত হয়।
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ"
বিষয়শ্রেণী:কুষ্টিয়া জেলার জাতীয় সংসদীয় বিলুপ্ত আসন
বিষয়শ্রেণী:কুষ্টিয়া জেলা
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৩-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৮৪-এ বিলুপ্ত | কুষ্টিয়া-৭ |
পুনর্নির্দেশ রানা সাদ্দাম হুসাইন | রানা সাদ্দাম হুসেন |
মার্টিন জন স্যাগার্স (; জন্ম: ২৩ মে, ১৯৭২) নরফোকের কিংস লিন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ইংরেজ আম্পায়ার ও সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০০০-এর দশকের সূচনালগ্নে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন। ইংল্যান্ডের পক্ষে তিনবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বিশেষতঃ তিন টেস্টে অংশগ্রহণসহ খেলোয়াড়ী জীবনের অধিকাংশ সময়ই কেন্টের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নিয়েছিলেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে ডারহাম ও কেন্ট দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন ‘স্যাগস’ ডাকনামে পরিচিত মার্টিন স্যাগার্স।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
১৯৯৬ সাল থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত মার্টিন স্যাগার্সের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। ১৯৯৮ সালে ডারহাম কর্তৃপক্ষ মার্টিন স্যাগার্সকে অব্যাহতি প্রদান করলে দৃশ্যতঃ তার কাউন্টি ক্রিকেট জীবনের সমাপ্তি হবার কথা ভাবা হয়। এরপর তিনি নিজ এলাকা নরফোকের সাথে মাইনর কাউন্টিজের খেলায় প্রত্যাবর্তন করেন।
১৯৯৬ থেকে ১৯৯৮ সময়কালে ডারহামের পক্ষে খেলেন। তবে, অংশগ্রহণকৃত তিন মৌসুমে খুব কমই সফলতার স্বাক্ষর রাখতে পেরেছিলেন তিনি। এরপর, ২০০০ থেকে ২০০৩ সময়কালে কেন্টের পক্ষে অংশ নিয়ে প্রত্যেক বছরেই ৫০-এর অধিক প্রথম-শ্রেণীর উইকেট লাভে সক্ষম হয়েছিলেন। তন্মধ্যে, ২০০২ সালে সবচেয়ে বেশি ৮৩ উইকেট পেয়েছেন। এছাড়াও, ২০০৭ সালে এসেক্সের পক্ষে ধারকৃত খেলোয়াড় হিসেবে অংশ নিয়েছেন। মাইনর কাউন্টি খেলায় নিজ কাউন্টি নরফোকের পক্ষে ১৯৯৫ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত খেলেছেন।
কেন্ট কর্তৃপক্ষ তার দিকে আলোকপাত করে ও কয়েকজন নিয়মিত বোলারের আঘাতের ফলে তিনি এ সুযোগের সদ্ব্যবহার করেন। প্রথম একাদশের নিয়মিত সদস্য হন। দীর্ঘদেহী ও স্বর্ণকেশের অধিকারী মার্টিন স্যাগার্স প্রাণবন্তঃ বোলিং কর্মে অগ্রসর হন। ২০০২ সালে ৮৩ উইকেট নিয়ে যৌথভাবে সর্বোচ্চ উইকেট শিকারীতে পরিণত হন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন মার্টিন স্যাগার্স। ২৯ অক্টোবর, ২০০৩ তারিখে চট্টগ্রামে স্বাগতিক বাংলাদেশ দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১০ জুন, ২০০৪ তারিখে নটিংহামে সফরকারী নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি। তাকে কোন ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেয়া হয়নি।
প্রায় ত্রিশের কোটায় পদার্পণকালে ইংল্যান্ড দল নির্বাচকমণ্ডলী তার দিকে দৃষ্টি দেয়। নিজ কাউন্টি অধিনায়ক ডেভিড ফুলটনের সুপারিশক্রমে ২০০৩ সালের শেষদিকে তাকে দলে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। তখন মার্টিন বিকনেলকেও ৩৪ বছর বয়সে দলে ডাকা হয়েছিল। ২০০৩-০৪ মৌসুমে মার্টিন স্যাগার্সের টেস্ট অভিষেক হয়। বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কা সফরে তিনি দলের সংরক্ষিত সদস্যের মর্যাদা পেয়েছিলেন। কিন্তু, ঢাকায় তিনি আঘাতপ্রাপ্ত অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফের কুঁচকির আঘাত ধীরলয়ে সারতে থাকলে তাকে স্থলাভিষিক্ত করা হয়েছিল। চট্টগ্রামে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্টে তার অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। ফাইন লেগ অঞ্চলে দণ্ডায়মান থেকে এক হাতে দর্শনীয় ক্যাচ তালুবন্দী করেছিলেন।
এছাড়াও, পরবর্তী গ্রীষ্মকালে হেডিংলিতে নিজ দেশে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে আরও দুই টেস্টে অংশ নেন। লিডসে নিজস্ব প্রথম বলেই মার্ক রিচার্ডসনের উইকেট পান। তবে, কিছু খামখেয়ালীপূর্ণ বোলিং ও ব্যাট হাতে দূর্বলমানের ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের খেলাসরত গুণতে হয় তাকে। এক খেলা পর তাকে বাদ দেয়া হয় ও আবারও দূর্ভাগ্যের শিকার হন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে তাকে দলের বাইরে রাখা হয়। ব্যাট হাতে নিয়ে তিন ইনিংসে তিনি ১, ০ ও ০ রান করেছিলেন। ফলশ্রুতিতে, ০.৩৩ গড়ে রান তুলে টেস্ট খেলোয়াড়ী জীবনের সমাপ্তি টানেন।
অবসর
আগস্ট, ২০০৯ সালে হাঁটুতে গুরুতর আঘাত পান। এর একমাস পর পেশাদারী পর্যায়ের ক্রিকেট থেকে নিজের অবসর গ্রহণের কথা ঘোষণা করেন তিনি। কেন্টের ক্রিকেটবিষয়ক সভাপতি গ্রাহাম জনসন স্যাগার্সের অবদানের কথা উল্লেখ করে মন্তব্য করেন যে, মার্টিনের অবদানের কাছে আমরা চীরঋণী। এক পর্যায়ে তিনি আমাদের বোলিং আক্রমণে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তার এ সফলতার কারণেই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাকে রাখা হয়েছিল। আমরা আশাবাদী যে, ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার পরও তার এ ধারা ভবিষ্যৎ ক্রিকেটারদের মাঝে বিলিয়ে দেবেন।
২০১০ ও ২০১১ সালে আম্পায়ারদের সংরক্ষিত তালিকায় ছিলেন। ২০১২ সালে পূর্ণাঙ্গকালীন সময়ের জন্যে ক্রিকেট আম্পায়ার হিসেবে মনোনীত হন। ইংল্যান্ডের কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের খেলায় তিনি আম্পায়ারিত্ব করেন। ২০২০ সালে আইসিসির আন্তর্জাতিক আম্পায়ার প্যানেলের সদস্য হন।
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
মার্ক ইলট
আর্থার ওয়েলার্ড
টেস্ট ও প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে জোড়া শূন্য রান
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট দলসমূহের বর্তমান তালিকা
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৭২-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ ক্রিকেট আম্পায়ার
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ ওডিআই ক্রিকেট আম্পায়ার
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ টি২০আই ক্রিকেট আম্পায়ার
বিষয়শ্রেণী:এসেক্সের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:কেন্টের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ডারহামের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:নরফোকের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:মাইনর কাউন্টিজের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের ক্রিকেটার | মার্টিন স্যাগার্স |
পুনর্নির্দেশ ২০২০ উত্তর ভারত মহাসাগরের ঘূর্ণিঝড় মরসুম | ২০২০ উত্তর ভারত মহাসাগরের ঘূর্ণিঝড়ের মরসুম |
পুনর্নির্দেশ আজিজুল হক | আজিজুল হক (দ্ব্যর্থতা নিরসন) |
পল স্কট (২৫ মার্চ ১৯২০ - ১ মার্চ ১৯৭৮) একজন ইংরেজ ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, ও কবি ছিলেন। তিনি দ্য রাজ কোয়ার্টেট - দ্য জুয়েল ইন দ্য ক্রাউন (১৯৬৬), দ্য ডে অব দ্য স্করপিয়ন (১৯৬৮), দ্য টাউয়ার্স অব সাইলেন্স (১৯৭১) ও আ ডিভিশন অব দ্য স্পয়েলস (১৯৭৫) উপন্যাসের জন্য সর্বাধিক পরিচিত। তার রচিত স্টেয়িং অন উপন্যাসটি ১৯৭৭ সালে বুকার পুরস্কার অর্জন করে।
প্রারম্ভিক জীবন
পল স্কট ১৯২০ সালের ২৫শে মার্চ তৎকালীন মিডলসেক্সের পালমার্স গ্রিনে (বর্তমান সাউথগেট, লন্ডন) জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা টমাস (১৮৭০-১৯৫৮) ইয়র্কশায়ারের বাসিন্দা ছিলেন, যিনি ১৯২০-এর দশকে লোমের পোশাক ও লাঁজরির বাণিজ্যিক শিল্পী হিসেবে কাজ করতে লন্ডনে আসেন। তার মাতা ফ্রান্সেস (বিবাহপূর্ব মার্ক; ১৮৮৬-১৯৬৯) দক্ষিণ লন্ডনের এক শ্রমিকের কন্যা ছিলেন।
স্কট উইঞ্চমোর হিল কলেজিয়েট স্কুলে পড়াশোনা করেন, কিন্তু তার বাবার ব্যবসায়ে আর্থিক সঙ্কট দেখা দিলে ১৬ বছর বয়সে কোন শিক্ষাগত যোগ্যতা ছাড়াই পড়াশোনা ত্যাগ করতে বাধ্য হন। তিনি সি. টি. পেইনের হিসাবরক্ষক হিসেবে কাজ করেন। তিনি সান্ধ্যকালীন হিসাবরক্ষণ ক্লাসে ভর্তি হন এবং অবসর সময়ে কবিতা লিখতেন।
সাহিত্য জীবন
স্কট ১৯৪১ সালে তিনটি ধর্মী কবিতার সংকলন আই, গেরোনতিউস প্রকাশ করেন। কিন্তু তার সাহিত্য জীবনের সূত্রপাত ঘটে ১৯৫২ সালে রচিত তার প্রথম উপন্যাস জনি সাহিব দিয়ে। ১৭টি প্রকাশনা থেকে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পরও বইটি মোটামুটি মানের সফলতা অর্জন করে। তিনি তার পরিবারের ভরণপোষণের জন্য সাহিত্য প্রতিনিধি হিসেবে কাজ চালিয়ে যান এবং নিজেও নিয়মিত বই লিখেন। ১৯৫৩ সালে তার দি অ্যালিয়েন স্কাই উপন্যাসটি প্রকাশিত হয় এবং এর ধারাবাহিকতায় আ মেল চাইল্ড (১৯৫৬), দ্য মার্ক অব দ্য ওয়ারিয়র (১৯৫৮) ও দ্য চাইনিজ লাভ প্যাভিলিয়ন (১৯৬০) প্রকাশিত হয়। তিনি এই বইগুলোতে প্রাচ্যে ব্রিটিশ সেনা কর্মকর্তাদের নৈতিক দ্বন্দ্ব তুলে ধরেন। এছাড়া তিনি এই দশকে বিবিসির জন্য লাইনস অব কমিউনিকেশন (১৯৫২) ও সাহিবস অ্যান্ড মেমসাহিবস নামে দুটি বেতার নাটক রচনা করেন।
১৯৬৪ সালের জুন মাসে তিনি দ্য রাজ কোয়ার্টেট-এর চারটি উপন্যাসের প্রথম উপন্যাস দ্য জুয়েল ইন দ্য ক্রাউন রচনা শুরু করেন। বইটি ১৯৬৬ সালে প্রকাশিত হয়। পরবর্তী নয় বছরে তিনি এই ধারাবাহিকের বাকি উপন্যাসগুলো - দ্য ডে অব দ্য স্করপিয়ন (১৯৬৮), দ্য টাউয়ার্স অব সাইলেন্স (১৯৭১) ও আ ডিভিশন অব দ্য স্পয়েলস (১৯৭৫) রচনা করেন।
১৯৭৭ সালে তার রচিত স্টেয়িং অন উপন্যাস প্রকাশিত হয়। বইটি বুকার পুরস্কার অর্জন করে।
ব্যক্তিগত জীবন
স্কটের স্ত্রী পেনি এবং তাদের ক্যারল ও স্যালি নামে দুই কন্যা ছিল। পেনি দ্য রাজ কোয়াট্রেট রচনাকালে তার অতিরিক্ত মদ্যপান ও মাঝে মাঝে সহিংস আচরণের পর তার পাশে ছিলেন। এই রচনা সমাপ্ত হওয়ার পর তিনি বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করেন।
স্টেয়িং অন উপন্যাস প্রকাশের কিছুদিন পর স্কট মলাশয়ের ক্যান্সারে আক্রান্ত হন এবং টালসায় এই রোগের চিকিৎসা নেন। তিনি ১৯৭৮ সালের ১লা মার্চ ৫৭ বছর বয়সে লন্ডনের মিডলসেক্স হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯২০-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৮-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ইংরেজ ঔপন্যাসিক
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ইংরেজ কবি
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ পুরুষ ঔপন্যাসিক
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ পুরুষ কবি
বিষয়শ্রেণী:দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ব্রিটিশ সেনা কর্মকর্তা
বিষয়শ্রেণী:ব্রিটিশ ভারতীয় সেনা কর্মকর্তা
বিষয়শ্রেণী:লন্ডনের লেখক
বিষয়শ্রেণী:ইংল্যান্ডে ক্যান্সারে মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:মলাশয়ের ক্যান্সারে মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:বুকার পুরস্কার বিজয়ী | পল স্কট (ঔপন্যাসিক) |
কুয়ালালামপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন (; এছাড়াও সংক্ষেপে কেএলএফএ নামে পরিচিত) হচ্ছে মালয়েশিয়ার যুক্তরাষ্ট্রীয় অঞ্চল কুয়ালালামপুরের ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। এই সংস্থাটি ১৯৭৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এটি এখন পর্যন্ত ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার সদস্যপদ লাভ করেনি। এই সংস্থার সদর দপ্তর মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে অবস্থিত।
এই সংস্থাটি কুয়ালালামপুর লীগ এবং কেএলএফএ এফএ কাপের মতো প্রতিযোগিতার সকল কার্যক্রম পরিচালনা করে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:কুয়ালালামপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৪-এ মালয়েশিয়ায় প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৪-এ প্রতিষ্ঠিত ক্রীড়া সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:মালয়েশিয়ার ক্রীড়া নিয়ন্ত্রণ সংস্থা
বিষয়শ্রেণী:মালয়েশিয়ার ফুটবল পরিচালনা পরিষদ | কুয়ালালামপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন |
ডুমুরখেকো মানুষ ও অন্যান্য গল্প বাঙালি লেখক শহীদুল জহির রচিত বাংলা গল্পসংকলন। এটি ১৯৯৯ সালে শিল্পতরু প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত জহিরের দ্বিতীয় গল্প সংকলন। এতে আটটি গল্প সংকলিত হয়েছে, যেগুলি ১৯৯১ থেকে ১৯৯৮ সালের মধ্যে রচিত। সংকলনের অধিকাংশ গল্পের পটভূমিতে বাস্তবতার সাথে অবাস্বত এক বাস্তবতার রূপ পাওয়া যায়। এছাড়াও সংকলনের ছয়টি গল্প অবলম্বনে চলচ্চিত্র, টেলিভিশন ও মঞ্চনাটক নির্মিত হয়েছে।
সূচী
গল্পসমূহ
"আগারগাঁও কলোনিতে নয়নতারা ফুল কেন নেই"
থাম্ব|ডান|বাংলাদেশে দেখা যায় এমন "Vinca" প্রজাতির নয়নতারা উদ্ভিদ "আগারগাঁও কলোনিতে নয়নতারা ফুল কেন নেই" গল্পের বিশেষ চরিত্র।
১৯৯৯ সালে রচিত "আগারগাঁও কলোনিতে নয়নতারা ফুল কেন নেই" গল্পে প্রকৃতি ও প্রেমের রূপক দৃষ্টান্ত রয়েছে। ঔপনিবেশিক জীবনের অবরুদ্ধতার প্রতীক হিসেবে গল্পে ঢাকার আগারগাঁও নামক সরকারি কলোনিতে বসবাসরত মানুষের বৃত্তান্ত উপস্থাপিত হয়েছে। গাঠনিক দিক থেকে এই গল্পের প্রধান হাতিয়ার জাদুবাস্তবতার বিবিধ প্রকৌশল। আগারগাঁও মূলত বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বাসের জন্য সৃষ্ট একটি কলোনি, যেখানে সামাজিক মর্যাদা ও আধিপত্যের মানদণ্ডে বসবাসরত কেরানিদের অবস্থান তলদেশে। এধরনের একজন কেরানি মধ্যবয়সী আবদুস সাত্তার এ গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র। এবং বিশেষ চরিত্র নয়নতারা গাছ। তার জীবনচর্যার রূপায়ণে গল্প উদ্দেশ্যপুষ্ট হয়। গল্পের এক পর্যায়ে আকস্মিক ভূমিকম্পকালে তার বারান্দায় থাকা নয়নতারা গাছ রক্ষার প্রচেষ্টায় মারা পড়ে। দেখা যায় এ দুর্যোগে একমাত্র নিহত আবদুস সাত্তারের পাশাপাশি আগারগাঁও কলোনির সকল নয়নতারা গাছের উন্মূলিত হওয়ার ঘটনা ঘটতে থাকে। সাহিত্যালোচকদের মতে এর মাধ্যমে বাস্তবতার গণ্ডি অতিক্রমপূর্বক জাদুবাস্তবতায় উত্তীর্ণ হয়েছে বলে মন্তব্য করা হয়। এরপর কলোনিবাসীর পুনরায় নয়নতারার চারা রোপণ করার পর সেগুলোর অকালমৃত্যু ঘটে। এতে তারা বিস্মিত হয় তারা কৃষি কলেজের জনৈক অধ্যাপকের সরনাপন্ন হয়। বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা অবশেষে ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়। তবে তার গবেষণায় দেখা যায় যে কলোনির যে স্থানে আবদুস সাত্তারের মস্তিষ্কের গলিত মগজ পতিত হয়েছিল, শুধুমাত্র সেখানেই নতুন চারটি নয়নতারা গাছ জন্মেছে। এমনকি এদের কোনটিকে অন্যত্র সরানোর প্রচেষ্টা চালাতেই সেটি মুমূর্ষু হয়ে পড়ছে। আবার এ ঘটনার অস্বাভাবিক ও অব্যাখ্যাত কার্য-কারণের স্বরূপ সম্পর্কে কৃষিবিদের অনুমানের সঙ্গে সম্পৃক্ততা রয়েছে পূর্বে ঘটে যাওয়া হলুদ প্রজাপতির উদ্দীপক ভূমিকা পালনের প্রসঙ্গ। শেষে কৃষিবিদের মতে, জানা যায় গাছগুলো আত্মহত্যা করেছে।
"কাঠুরে ও দাঁড়কাক"
বাস্তবতা এবং অবাস্তবতার সমন্বয়ে "কাঠুরে ও দাঁড়কাক" রচিত হয় ১৯৯২ সালে। গল্পে রূপকথার আবহে প্রান্তিক এক দম্পতির জীবনের সঙ্গে কাকের বিচিত্র সম্পৃক্ততার কাাহিনী বর্ণিত হয়েছে। এ গল্পের ভাষ্য নির্মাণে তিনি অবলম্বন করেছেন জাদুবাস্তবতাধর্মী আখ্যান ও ঘটনাংশ, অবিশ্বাস্য লোককথা এবং সর্বোপরি ব্যাখ্যাতীত পরিসমাপ্তি। বহুদিন আগে ঢাকা শহর কাকশূন্য হওয়ার বৃত্তান্তের মধ্য দিয়ে গল্পের সূত্রপাত ঘটে। সিরাজগঞ্জের বৈকুণ্ঠপুর গ্রামের ভূমিহীন দরিদ্র কাঠুরে আকালু ও তার স্ত্রী টেপি পরিত্যক্ত ভিটায় ঝুপড়ি বেঁধে বাস করে। আকালুর স্ত্রীর সন্তানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়িত না হলেও অবচেতনে এর রূপায়ণ ঘটে নিজের খেয়ালে কখনো নিজের সঙ্গে, কখনো গাছ, পাখি ও বাতাসের সঙ্গে কথা বলার প্রবণতায়। এক সকালে তাদের ভিটাসংলগ্ন আমগাছে একজোড়া দাঁড়কাক এসে বসলে তাদের সঙে টেপির বাক্যালাপ শুরু হয়। এ প্রকিয়ার ভেতর যাওয়ার ফলে পরবর্তীতে নিজেদের ভালো-মন্দের বিষয়ে তারা কাকদের সম্পৃক্ত করতে শুরু করে। গল্পের শেষে কাকের ঠোঁটে ভর করে তাদের উড়ে যাওয়া সংক্রান্ত কিংবদন্তির জন্ম হয়। এই ঘটনার বাস্তবতা প্রমাণের জন্য রয়েছে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে রামপুরা ঝিলে নৌকায় রাত্রিযাপনকারী মাঝিদের কথন। গল্পের বাস্তবতার সাপেক্ষে জহির এখানে কিছুটা মার্কেসীয় রীতিতে অবাস্তব ঘটনাকে বিশ্বাসযোগ্য বা বাস্তব করে তুলতে পুঙ্খানুপুঙ্খ বর্ণনার ব্যবহার করেছেন। এবং কাকের মুখে করে আকালু ও তার স্ত্রী টেপিকে তুলে নিয়ে যাওয়ার বিষয়টি একটি প্রমাণিত সত্য হয়ে ওঠার মধ্য দিয়ে জাদুবাস্তবতার প্রয়োগ রয়েছে।
"ডুমুরখেকো মানুষ"
"ডুমুরখেকো মানুষ" ১৯৯২ সালে রচিত আপাতপাঠে নির্বোধ গল্প মনে হতে পারে। এই গল্প সম্পর্কে জহির এক বক্তব্যে বলেছেন, অ্যাবস্ট্রাক্ট চিত্রকর্মের মতো গল্পটিকে ব্যাখ্যা করা যাবে না। তিনি এটিকে একটা ভাষাগত স্ট্রাকচার হিসেবে বিবেচনা করেছেন। একজন আগন্তুকের শারীরিক ও চারিত্রিক বর্ণনার ভেতর দিয়ে গল্পের সূত্রপাত ঘটে, যিনি একজন ডুমুরবিক্রেতা। গল্পের শেষে পাঁচজন ডুমুরখেকো মানুষ শ্যামবাজার থেকে দক্ষিণে নদীর কিনারে একটি অট্টালিকায় প্রবেশ করে জাদুকর ডুমুরবিক্রেতাকে খুন করে।
"কাঁটা"
ধর্মীয়-সাম্প্রদায়িকতা প্রেক্ষাপটে ১৯৯৫ সালে রচিত "কাঁটা" একটি মনোজাগতিক গল্প। যেখানে ভূতের গলির আব্দুল আজিজ ব্যাপারির বাড়িতে সুবোধচন্দ্র ও তার স্ত্রী স্বপ্নার আগমণের পর সময়ের কাঠামো ভেঙে যায় এবং ভূতের গলির লোকেদের অতীত ও বর্তমান এলোমেলো হয়ে পড়ে। এই দম্পতিকে দেখে মহল্লাবাসিদের সংশয় জাগে যে, সুবোধচন্দ্র ও তার স্ত্রী যেন আবার আব্দুল আজিজ ব্যাপারির বাড়ির উঠোনে থাকা কুয়োতে পড়ে না যায়। তাদের এই ভাবনার পেছনে রয়ে অতিতে ঘটে যাওয়া ঘটনা। যখন ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধকালীন আব্দুল আজিজ ব্যাপারির বাড়িতে ভাড়াটে হিসেবে অবস্থান নিয়েছিল সুবোধচন্দ্র ও স্বপ্না রানী দম্পতি। সে সময়ে সংখ্যালঘু অর্থাৎ হিন্দুধর্মালম্বীদের উৎখাত এবং নিপিড়ণের এক পয়ায়ে ধরা পনা পড়ার জন্য সুবোধচন্দ্র এবং তার স্ত্রী স্বপ্না চিত্র আব্দুল আজিজ ব্যাপারির কুয়োতে পড়ে যায় বা তাাদের ফেলে দেয়া হয়। পরে ঢাকা শহরের কোনো এক দাঙ্গা চলাকালীন একই সুবোধচন্দ্র ও তার স্ত্রী নাটকীয়ভাবে পুনরায় কুয়ায় পড়ে যায় বা তাদের ফেলে দেয়া হয়। এই ঘটনার সাত বছর পর সুবোধচন্দ্র দম্পতিকে পুনরায় ভূতের গলির আব্দুল আজিজ ব্যাপারির বাড়িতে ভাড়াটে হিসেবে পাওয়া যায়। সে সময় অযোধ্যায় বাবরি মসজিদ ধ্বংসের খবর পায়। এতে সুবোধচন্দ্র দম্পতি ভীত হলে এলাবাসি তাদের অভয় দেয়। এরপর একদিন মহল্লার লোকেরা জানতে পারে যে মসজিদ ভাঙার খবর শুনে সুবোধচন্দ্র নাকি মিষ্টির দোকান থেকে মিষ্টি কিনে এনে স্ত্রীকে নিয়ে খেয়েছে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে মহল্লাবাসী ক্ষিপ্ত হয় এবং সুবোধচন্দ্রের বাড়িতে হাজির হয়। সেখানে তারা কুয়োর ভেতরে সুবোধচন্দ্র ও তার স্ত্রী স্বপ্নার লাশ খুঁজে পায়। গল্পে একটি কথা উল্লেখযোগভাবে উঠে এসেছে তা হলো, "ছুবোধচন্দ্রের বউয়ের নাম ছবছম পরাণই অয়"।
এই গল্প জহিরের অসাম্প্রদায়িক চেতনা বহন করে। তিনি হিন্দু-মুসলিম দুই সম্প্রদায়ের ধর্মীয়-রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক স্বাতন্ত্র্যকে তিনটি ভিন্ন কালিক পটভূমিতে প্রতিস্থাপন করলে অন্তিম পর্যায়ে একই পরিণতি দেখিয়েছেন। অর্থাৎ সংখ্যাগুরু সম্প্রদায়ের দ্বারা সংখ্যালঘুদের নিপীড়ন চিরকালীন। শশুরুতে গল্পের নাম "কাঁটা" রাখা হলেও পরে তা বদলে "মনোজগতের কাঁটা" এবং অবশেষে "কাঁটা" শিরোনামে স্থির করা হয়। এই প্রসঙ্গে লেখকের যুক্তি ছিল, 'কাঁটা'র প্রতীকে হিন্দু-মুসলমানের চেতনালোকে পরস্পরের প্রতি বৈরিতা, সাম্প্রদায়িকতা, সংশয় ও আস্থাহীনতা বহুকাল ধরে এতটাই পরিপুষ্ট হয়েছে যে সেটি উপড়ে ফেলা অসম্ভব।
"আমাদের কুটির শিল্পের ইতিহাস"
১৯৯৫ সালে রচিত গল্পটির সর্বশেষ লাইনে একটি "কমা" (,) ব্যবহার হবার কথা থাকলেও এই সংকলনে তা "দাড়ি" (।) ব্যবহার করে প্রকাশ করা হয়। পলে জহির পরবর্তীতে তার তৃতীয় গল্প সংকলনে তা সংশোধন করে পুন-প্রকাশ করেছিলেন। "আমাদের কুটির শিল্পের ইতিহাস" একটি বহুমাত্রিক সরবতা নিয়ে বাংলা গল্পসাহিত্যে আলোকময় অস্তিত্ব জানান দেয় বলে লেখক কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর মন্তব্য করেছেন। পরবর্তীতে জহির গল্পটিকে "History of Our Cottage Industry" নামে ইংরেজি অনুবাদ করেছেন।
"ধুলোর দিনে ফেরা"
১৯৯৭ সালে রচিত "ধুলোর দিনে ফেরা" গল্পে নকশালপন্থীর রাজনৈতিক মতাদর্শের সমান্তরালে লেখকের ব্যক্তিচিত্তের প্রেম, স্বপ্ন, রোমান্টিকতাজাত বিচিত্র উপলব্ধির বৃত্তান্ত পাওয়া যায়। গল্পের চরিত্র আব্দুল ওয়াহিদ সিরাজগঞ্জ কলেজ থেকে বি.এ পাশের পর মুক্তিযুদ্ধের পূর্ববর্তী বছর ঢাকায় আসে এম.এ পড়তে। এভাবে সে নকশাল আন্দোলনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হয়ে পড়ে। পরিণতিতে পড়ালেখা ছেড়ে দেওয়ার পরও যখন গ্রামে তার প্রত্যাবর্তন ঘটে না তখন ঘটতে থাকে ভিন্ন ভিন্ন কাাহিনী। এসবের মধ্য দিয়ে ফুটে ওঠে নকশালপন্থী কার্যকলাপের প্রভাব। এই গল্পেও জাদুবাস্তবতার সাহায্য নিয়েছেন জহির। যার দৃষ্টান্ত পাওয়া যায় গল্পে, আব্দুল ওয়াহিদ ও নূরজাহানের মধ্যে ময়নাপাখি বিষয়ক নাটকীয় ক্রিয়াকলাপ। অন্যদিকে রয়েছে একটি গোলাপ গাছের বর্ণনা রয়েছে, যে গাছে ফুল ফোটানোর জন্য গাছটির সাথে কথা বলতে হয়। কেননা সেই গোলাপ গাছটির রয়েছে 'মানুষের কথার শব্দ শোনার স্মৃতির নেশা'। অনেকে একে পরাবাস্তব বর্গের গল্পহীন গল্প হিসেবেও চিহ্ণিত করেছেন।
"চতুর্থ মাত্রা"
"চতুর্থ মাত্রা" গল্পটি রচিত হয়েছিল ১৯৯৮ সালে। গল্পটি ইতোপূর্বে কায়সুল হক সম্পাদিত মাসিক সাহিত্য পত্রিকা শৈলীতে প্রকাশিত হয়েছিল। গল্পের আখ্যান রচিত হয়েছে ক্রিয়াপদের সম্পূর্ণ ভবিষ্যৎ কাল প্রয়োগের মাধ্যমে। সময়ের চতুর্মাত্রিক ক্ষেত্রের পরিপ্রেক্ষিতে আবদুল করিম নামের এক অবিবাহিত ব্যক্তির প্রাত্যহিক জীবনাচারের পুনরাবৃত্তিক উপস্থাপনা রয়েছে এতে। যেখানে জীবনের স্বাভাবিক ছন্দ, ব্যক্তিক-পারিবারিক-সামাজিক-সাংস্কৃতিক দায়-দায়িত্ব থেকে তার বিচ্ছিন্নতা দেখানো। এসবের মধ্য দিয়ে রচিত বিচ্ছিন্নকরণ প্রভাবপ্রসূত এই নাট্যধর্মী কাহিনী।
জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে
এই বইয়ে সংকলিত একাধিক গল্প অবলম্বনে মঞ্চনাটক, টেলিভিশন নাটক এবং চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। ১৯৯১ সালে রচিত জাদুবাস্তবতাবাদী গল্প হিসেবে পরিচিত, "আগারগাঁও কলোনিতে নয়নতারা ফুল কেন নেই" গল্প থেকে ২০১২ সালে টেলিভিশন নাটক নির্মাণ করেছেন জাহিন জামাল, যেটি চ্যানেল নাইনে প্রচারিত হয়েছিল। যেটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়, ওয়াহিদা মল্লিক জলি, আজাদ আবুল কালাম, নাজনীন হাসান চুমকি প্রমূখ। ১৯৯২ সালে রচিত "কাঠুরে ও দাঁড়কাক" গল্প থেকে দেশ নাট্যদল "জন্মে জন্মান্তর" নামে মঞ্চনাটকও প্রযোজনা করেছে। ১৯৯৩ সালে রচিত "এই সময়" গল্প অবলম্বনে আশিক মোস্তফার পরিচালনায় ২০০২ সালে ফুলকুমার নামে একটি চলচ্চিত্র নির্মিত হয়। সংকলনের পঞ্চম গল্প "মনোজগতের কাঁটা" অবলম্বনে ২০১০ সালে কাঁটা শিরোনামে নাটক পরিচালনা করেছেন অনিমেষ আইচ, যেটি দেশ টিভিতে প্রচারিত হয়। এছাড়াও এই গল্প অবলম্বনে একই শিরনামে টোকন ঠাকুর চলচ্চিত্র নির্মাণ করছেন। সংকলনের সর্বশেষ গল্প ১৯৯৮ সালে রচিত "চতুর্থ মাত্রা" গল্প অবলম্বনে একই শিরনামে নুরুল আলম আতিক ২০০১ সালে টেলিভিশন চলচ্চিত্র নির্মাণ করেন। যেটি তিনটি বিভাগে মেরিল-প্রথম আলো সমালোচক পছন্দ পুরস্কার জিতে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৯-এর বই
বিষয়শ্রেণী:১৯৯৯-এর ছোটগল্প সংকলন
বিষয়শ্রেণী:২০০০-এর দশকের ছোটগল্প সংকলন
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ছোটগল্প সংকলন
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী ছোটগল্প সংকলন
বিষয়শ্রেণী:শহীদুল জহিরের ছোটগল্প সংকলন | ডুমুরখেকো মানুষ ও অন্যান্য গল্প |
পাম্পজ্যাক হল তেল কূপের পারস্পরিক ক্রম পিস্টন পাম্পের জন্য ওভারগ্রাউন্ড ড্রাইভ।
তরল ভূগর্ভ থেকে প্রবাহিত ভূ-পৃষ্টে প্রবাহিত হওয়ার জন্য পর্যাপ্ত চাপ না থাকলে দ্বারা যান্ত্রিকভাবে তরল পদার্থ উত্তোলনের জন্য পাম্পজ্যাক ব্যবহৃত হয়। ব্যবস্থাটি সাধারণত তেল কূপের থেকে অল্প তেল উৎপাদন করার জন্য ব্যবহৃত হয়। পাম্পজ্যাকগুলি সাধারণত তেল সমৃদ্ধ অঞ্চলে দেখা যায়।
পাম্পের আকারের উপর নির্ভর করে, এটি প্রতিটি স্ট্রোকে সাধারণত ৫ থেকে ৪০ লিটার (১ থেকে ৯ ইম্প গ্যাল; ১.৫ থেকে ১০.৫ মার্কিন গ্যাল) তরল উৎপাদন করে। প্রায়শই এটি অপরিশোধিত তেল ও জলের ইমালসন হয়। পাম্পের আকারটি গভীরতা ও উত্তোলিত খনিজ তেলের ওজন দ্বারাও নির্ধারিত হয়, অধিক তেল নিষ্কাশনের (স্রাবের মাথা) জন্য বর্ধিত ওজনের খনিজ তেল সরিয়ে নিতে আরও শক্তির প্রয়োজন।
একটি মরীচি-ধরনের পাম্পজ্যাকটি মোটরের ঘূর্ণমান গতিটিকে পালিশ-রড, তার সাথে সাকার রড ও কলাম (তরল) লোড চালানোর জন্য প্রয়োজনীয় উল্লম্ব গতিতে রূপান্তরিত করে। এই ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিং প্রক্রিয়াকে হাঁটার দণ্ড বা 'ওয়ালকিং বীম' বলা হয়। এটি ১৮ ও ১৯ শতকে প্রায়শই স্থির ও সামুদ্রিক বাষ্প ইঞ্জিনের নকশায় ব্যবহৃত হত।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:পেট্রোলিয়াম প্রযুক্তি | পাম্পজ্যাক |
পুনর্নির্দেশ মুহম্মদ বাকির মজলিসী | মুহাম্মদ বকর মজলিশী |
নদীর তীরে মধ্যযুগীয় নগর () ১৮১৫ সালে প্রুশিয়ান স্থপতি/চিত্রশিল্পী কার্ল ফ্রেডরিখ শিনকেলের ক্যানভাসে অঙ্কিত তৈলচিত্র। চিত্রকর্মটি ১৯৮০ সালে বিবিসি ২ চ্যানেলে প্রচারিত হান্ড্রেড গ্রেট পেইন্টিংস অনুষ্ঠানের সেরা চিত্রকর্মের তালিকায় স্থান করে নেয়। চিত্রটি বর্তমানে জার্মানির বার্লিনে অল্টে ন্যাশনালগ্যালারির সংগ্রহে রয়েছে।
পটভূমি
কার্ল ফ্রেডরিখ শিনকেল একজন প্রশিক্ষিত স্থপতি ছিলেন, কিন্তু প্রুশিয়ায় নেপোলিয়নের আধিপত্যের সময় তিনি মঞ্চ সজ্জা ও চিত্রাংকনে হাত দিয়েছিলেন। ১৮১৫ সালে নেপোলিয়নের পরাজয়ের পর তিনি প্রুশিয়ার রাষ্ট্রীয় স্থপতি নিযুক্ত হন এবং বার্লিন নগর কেন্দ্রের বেশিরভাগ পুনর্গঠনের দায়িত্বে ছিলেন। নদীর তীরে মধ্যযুগীয় নগর সেসময়ে অংকন করেছিলেন।
বর্ণনা
নদীর তীরে মধ্যযুগীয় নগর-এ একটি কাল্পনিক জার্মান প্রাকৃতিক দৃশ্য তুলে ধরেছে। চিত্রে আকাশে কালো মেঘের পটভূমিতে রঙধনু, বৃষ্টির পর আলোকোজ্জ্বল দিনের পরিবেশকে নির্দেশ করে। রঙধনু দ্বারা ফ্রেমবন্দি সূর্যালোকিত গথিক স্থাপত্যের ক্যাথেড্রাল, এই চিত্রের দৃষ্টি আকর্ষী ও প্রভাবশালী বৈশিষ্ট্য। নদী তীরের শহরকে ক্যাথেড্রালের পশ্চাতে স্থান দেয়া হয়েছে। ক্যাথেড্রালের দিকে মধ্যযুগীয় পোশাক পরিহিত মানুষের একটি শোভাযাত্রা যাচ্ছে। এই চিত্রের মাধ্যমে শিনকেল, বছরের পর বছর নিপীড়নের পর পুনরুজ্জীবিত প্রুশিয়ায় একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান হিসেবে চার্চের মৌলিক অবস্থানকে দৃঢ়ভাবে উপস্থাপন করেছেন।
কৃতিত্ব
এডউইন মুলিনন্সের পরিকল্পনায় দ্বাদশ শতাব্দী হতে ১৯৫০ দশক পর্যন্ত চিত্রকর্ম নিয়ে ১৯৮০ সালে বিবিসি ২ চ্যানেলে 'হান্ড্রেড গ্রেট পেইন্টিংস' শিরোনামের প্রামাণ্যচিত্রের ধারাবাহিক প্রচারিত হয়েছিল। সেরাচিত্রের প্রামাণ্য অনুষ্ঠানে শিনকেলের এই চিত্রটিকে উপস্থাপন করা হয়েছিল।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:১৮১৫ সালের চিত্রকর্ম | নদীর তীরে মধ্যযুগীয় নগর |
নিস চুক্তি হচ্ছে ১৭৩৫-১৭৩৯ সালে রুশ-তুর্কি যুদ্ধ সমাপ্তির জন্য অটোমান সাম্রাজ্য ও রাশিয়ান সাম্রাজ্যের মধ্যে নিসে (বর্তমানে পূর্ব সার্বিয়া) ১৭৩৯ সালের ৩ অক্টোবরে স্বাক্ষরিত একটি শান্তি চুক্তি। দুর্গ ছাড়া এবং কৃষ্ণ সাগরে নৌবহর থাকার অধিকার ছাড়াই রাশিয়ানরা ক্রিমিয়া এবং মোলদাভিয়ার উপর থেকে তাদের দাবি ত্যাগ করে কিন্তু আজভ-এ একটি বন্দর নির্মাণের অনুমতি রুশদের দেওয়া হয়। যুদ্ধটি কৃষ্ণ সাগরে আধিপত্য বিস্তারের প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে আজভ এবং ক্রিমিয়া লাভের জন্য একটি রাশিয়ান প্রচেষ্টার ফলাফল। হাবসবার্গ রাজতন্ত্র ১৭৩৭ সালে রাশিয়ার পক্ষ থেকে যুদ্ধে প্রবেশ করে, কিন্তু বেলগ্রেডের পৃথক চুক্তিতে অটোমানদের সাথে শান্তি করতে বাধ্য হয়। উত্তর সার্বিয়া, উত্তর বসনিয়া এবং এলটেনিয়া আত্মসমর্পণ করে, এবং অটোমানদের কনস্টান্টিনোপলের দিকে রাশিয়ান আক্রমন প্রতিহত করার সুযোগ দেয়। বিনিময়ে, সুলতান হাবসবার্গ সম্রাটকে সকল অটোমান খ্রিস্টান বিষয়ের সরকারী রক্ষক হিসেবে স্বীকার করেন। এই পদটি রাশিয়াও দাবি করেছিল। অস্ট্রিয়ার শান্তি চুক্তি রাশিয়াকে নিস-এ শান্তি গ্রহণ করতে বাধ্য করে। রাশিয়ানদের আংশিক বিজয়ের মাধ্যমে যুদ্ধ শেষ হয়।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ইসলামের ইতিহাস
বিষয়শ্রেণী:উসমানীয় সাম্রাজ্যের ইতিহাস
বিষয়শ্রেণী:উসমানীয় সাম্রাজ্যের সামরিক ইতিহাস | নিস চুক্তি (১৭৩৯) |
মিশন: ইম্পসিবল ৭ হ'ল একটি আসন্ন আমেরিকান অ্যাকশনধর্মী গুপ্তচর চলচ্চিত্র যা রচনা এবং পরিচালনা করেছেন ক্রিস্টোফার ম্যাককিয়ারি। পূর্বের চলচ্চিত্রগুলোর ন্যায় এখানে মূল চরিত্র ইথান হান্টের ভূমিকায় অভিনয় করেছেন টম ক্রুজ। এটি মিশন ইম্পসিবল ফিল্ম সিরিজের সপ্তম কিস্তি, এবং ম্যাকক্যারি পরিচালিত সিরিজের তৃতীয় চলচ্চিত্র, এর আগে তিনি মিশন: ইম্পসিবল - রোগ নেশন এবং মিশন: ইম্পসিবল – ফলআউট পরিচালনা করেন। অভিনেতাদের মধ্যে রয়েছেন ক্রুজ, ভিং র্যামেস, হেনরি সিজারি, সাইমন পেগ, রেবেকা ফার্গুসন, ভেনেসা কার্বি, অ্যাঞ্জেলা বাসেট এবং ফ্রেডেরিক শ্মিত, তারা প্রত্যেকে হ্যলি অ্যাটওয়েল, পম ক্লেমেন্টিফ, শেয়া হিগাম এবং এসেই সহ পূর্বের চলচ্চিত্রগুলি থেকে তাদের ভূমিকা পুনরুদ্ধার করেছেন। মোরালেস, যিনি নতুন করে যোগ দেবেন।
মিশন: ইম্পসিবল ৭ প্যারামাউন্ট পিকচারস দ্বারা ১৯ নভেম্বর -২০২১ তে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে, তারপর প্যারামাউন্ট+ ৪৫ দিন পরে একটি স্ট্রিমিং মুক্তি। ম্যাককোয়ারী পরিচালিত এই চলচ্চিত্রের সরাসরি একটি সিক্যুয়েল ২০২২ সালের ৪ই নভেম্বর প্রকাশিত হবে।
সারসংক্ষেপ
অভিনয়ে
টম ক্রুজ ইথান হান্ট হিসাবে একজন আইএমএফ এজেন্ট এবং পরিচালনা পর্ষদের একটি দলের নেতা।
আইএমএফ এজেন্ট, হান্টের দলের সদস্য এবং তার নিকটতম বন্ধু হিসাবে লুথার স্টিকেল হিসাবে ভিং র্যামেস।
আইএমএফের টেকনিক্যাল ফিল্ড এজেন্ট এবং হান্টের দলের সদস্য বেনজি ডান হিসাবে সাইমন পেগ।
রেগকা ফার্গুসন ইলসা ফাউস্ট হিসাবে একজন প্রাক্তন এমআই ৬ এজেন্ট যিনি রোগ নেশন এবং ফল আউট চলাকালীন হান্টের দলের সাথে যুক্ত ছিলেন।
অ্যালানা মিত্সোপলিস হিসাবে ভেনেসা কার্বি, কালো বাজারের একজন অস্ত্র ব্যবসায়ী, যিনি হোয়াইট বিধবা নামেও পরিচিত। প্রথম চলচ্চিত্রের "ম্যাক্স" এর কন্যা।
অ্যালান হানলির হিসাবে স্থলাভিষিক্ত নতুন আইএমএফ সেক্রেটারি ডেভিড রামসফেল্ড হিসাবে শিয়া হুইগ্যাম।
ইউজিন কিটরিজ হিসাবে হেনরি সিজারি, প্রথম মিশনে: ইম্পসিবলে সর্বশেষ দেখা আইএমএফের প্রাক্তন পরিচালক।
চলচ্চিত্রের প্রাথমিক ভিলেন হিসাবে ইসাই মোড়ালেস।
কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক এরিকা স্লোয়েন হিসাবে অ্যাঞ্জেলা বাসেট।
ফ্রেডেরিক শ্মিড্ট অ্যালানার ভাই এবং প্রবক্তা জোলা মিতসোপলিস হিসাবে।
অতিরিক্তভাবে হেইলি অটওয়েল এবং পম ক্লেম্যান্টিফকে অঘোষিত ভূমিকায় অভিনেতা করা হয়েছে, ম্যানক্যারি এটওয়ারের চরিত্রটিকে একটি "প্রকৃতির ধ্বংসাত্মক শক্তি" হিসাবে বর্ণনা করেছেন, অথচ অটওয়েল তার চরিত্রের ব্যাখ্যা হিসাবে আনুগত্য "কিছুটা দ্ব্যর্থহীন" বলে উল্লেখ করে বলেছিলেন, "আমি অক্টোবরের পর থেকে অস্তিত্বের সংকটে বাস করছি, আমি কে? আমি কে? একটি চরিত্রের সন্ধানে একজন অভিনেতা। অস্পষ্টতা আছে… আমরা যে আকর্ষণীয় বিষয়টিকে ঘুরে দেখছি তা হ'ল তিনি নিজেকে আবিষ্কার করেন এমন একটি পরিস্থিতির প্রতিরোধী। সে কীভাবে শুরু হয়, কোথায় সে পরিণত হয়। তিনি কীভাবে প্রবেশ করেন এবং কী সম্পর্কে তাঁর কাছে জিজ্ঞাসা করা হয়েছে এবং সম্ভাব্যভাবে তিনি কোথায় শেষ করেছেন তার যাত্রা।"
উৎপাদন
ঘোষণা এবং কাস্টিং
টম ক্রুজ ১৪ ই জানুয়ারী, ২০১৯ সালে ঘোষণা করেন মিশন: ইম্পসিবল সপ্তম এবং অষ্টম কিস্তি নির্মিত হবে চলচ্চিত্রগুলো পরিচালনা করবেন ম্যাকক্যারি এবং ২৩ জুলাই, ২০২১ ও ৫ আগস্ট, ২০২২ তে মুক্তি দেওয়ার জন্য চিত্রগ্ৰহণ শুরু করা হবে। ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তে, ফার্গুসন সপ্তম কিস্তিতে তার ফিরে আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ২০১৯ এর সেপ্টেম্বরে, ম্যাকক্যারি তার ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইলে ঘোষণা করেছিলেন যে হ্যলি অ্যাটওয়েল অভিনয়ে যোগ দিয়েছেন। ২০১৯ এর সেপ্টেম্বরে, পম ক্লেম্যান্টিফ সপ্তম এবং অষ্টম উভয় চলচ্চিত্রের জন্য অভিনেতা হিসেবে যোগদান করেছিলেন। ডিসেম্বরে ২০১৯ তে, সাইমন পেগ চলচ্চিত্রের জন্য তার ফিরে আসার বিষয়টি নিশ্চিত করেছিলেন, শিয়া হুইগাম দুটি চলচ্চিত্রের জন্যই অভিনয় করার কথা জানান।
নিকোলাস হোল্টকে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে একটি চরিত্রে অভিনয় করার জন্য মনোনীত করা হয়েছিল, হেনরি সিজারির সংযোজন এবং ১৯৯৬ সালে চলচ্চিত্রের পর প্রথমবারের মতো ইউজিন কিটরিজকে তাঁর ভূমিকায় অবতীর্ণ করেছিলেন। ভেনেসা কির্বিও ঘোষণা করেছিলেন যে তিনি দুটি ছবিতেই ফিরছেন। ২০২০ সালের মে মাসে, খবর ছিল যে নির্ধারিত দ্বন্দ্বের কারণে এশাই মোরালস দু'টি ছবিতে খলনায়কের ভূমিকায় প্রতিস্থাপন করবেন।
সংগীত
২০২০ সালের গোড়ার দিকে, সুরকার লরেন বাল্ফ সপ্তম এবং অষ্টম মিশনের ইম্পসিবল চলচ্চিত্রের জন্য স্কোর রচনা করার দায়িত্ব পান, একইসময় মিশন: ইম্পসিবল চলচ্চিত্রে তার ফিরে আসার বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছিল।
মুক্তি মিশন: ইম্পসিবল ৭'' নভেম্বর ১৯, ২০২১ সালে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে। চলচ্চিত্রটির মূল মুক্তির তারিখ ছিল জুলাই ২৩, ২০২১, কিন্তু করোনা ভাইরাস মহামারীর কারণে পিছিয়ে যায়।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে স্থগিত চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:প্যারামাউন্ট পিকচার্সের চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:স্কাইড্যান্স মিডিয়ার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:নরওয়েতে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:রোমে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ইতালিতে ধারণকৃত চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:টেলিভিশন ধারাবাহিক ভিত্তিক চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন গুপ্তচর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন অ্যাকশন চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এর দশকের গুপ্তচর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:২০২০-এর দশকের অ্যাকশন চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:আসন্ন চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:টম ক্রুজ প্রযোজিত চলচ্চিত্র | মিশন: ইম্পসিবল ৭ |
প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর (বা প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর, পিভিসি ) বা উপ-উপাচার্য ( ডিভিসি ) একজন ডেপুটি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে বুঝিয়ে থাকে। প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী ইংরেজি বিশ্ববিদ্যালয় এবং কমনওয়েলথ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে তাদের ঐতিহ্য অনুসরণ করে, পিভিসিগুলি সাধারণত একাডেমিক ছিলেন যারা তাদের নিয়মিত পাঠদান এবং গবেষণার পাশাপাশি সীমিত সময়ের জন্য অতিরিক্ত পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেছিলেন। তবে নতুন ইংলিশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে (যেমন পলিটেকনিক হিসাবে উদ্ভূত) পোস্টটি সাধারণত স্থায়ী ছিল এবং এখন পুরানো বিশ্ববিদ্যালয়গুলির মধ্যেও এটি ক্রমবর্ধমান প্রবণতা। ব্যক্তিগত প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলররা প্রশাসন, গবেষণা ও উন্নয়ন, শিক্ষার্থী বিষয়াদি, এবং একাডেমিক এবং শিক্ষা বিষয়ক ক্ষেত্রগুলির দায়িত্বে থাকতে পারেন। কিছু কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্যের অধীনস্থ এক বা একাধিক উপ-উপাচার্য রয়েছেন, সহ-উপাচার্য সহ-উপাচার্যের অধীনে নির্বাহী স্তরের র্যাঙ্কিংয়ে থাকেন। পিভিসি বা ডিভিসি সাধারণত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অনুপস্থিত থাকাকালীন আনুষ্ঠানিক ও নির্বাহী উভয় কার্যক্রমে উপাচার্যের বিকল্পধারায় ক্ষমতাপ্রাপ্ত হন।
স্কটল্যান্ডে উপ-উপাচার্য এবং উপ-উপাচার্যের পরিবর্তে উপ-অধ্যক্ষ এবং সিনিয়র উপ-অধ্যক্ষের পদবি ব্যবহার করা হয়। স্টার্লিং বিশ্ববিদ্যালয়ে একজন সিনিয়র উপ-অধ্যক্ষ এবং তিনজন উপ-অধ্যক্ষ রয়েছেন। সময়ের যে কোনও সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে এই সংখ্যাটি পৃথক হতে পারে, তবে এগুলি সাধারণত পাঠদান, শেখানো, শেখা, স্নাতক শিক্ষার্থী এবং আন্তর্জাতিক বিষয়গুলি আবশ্যক।
অস্ট্রেলিয়ান ক্যাথলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে, তিনজন উপ-উপাচার্য রয়েছেন, প্রত্যেকে একাডেমিক বিষয়গুলির একটি অঞ্চল এবং একটি আঞ্চলিক অঞ্চল উভয়ের জন্য দায়বদ্ধ। অস্ট্রেলিয়ার নিউ ইংল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি পিভিসি (দুটি ডিন এবং অন্য একাডেমিক) এবং একজন উপ ভিসি (গবেষণা) রয়েছে। ফেডারেশন বিশ্ববিদ্যালয় অস্ট্রেলিয়ায় পাঁচ জন উপ-উপাচার্য এবং একজন উপ-উপাচার্য রয়েছেন।
নিউজিল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে, উপ-উপাচার্য পদটি কখনও কখনও উত্তর আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলির কলেজ এবং স্কুলগুলির ডিনগুলির সমতুল্য সিনিয়র এক্সিকিউটিভ পদগুলি বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। এক্ষেত্রে ডিন শব্দটি সাধারণত প্রোগ্রাম এবং শিক্ষার্থীদের সাথে সম্পর্কিত একাডেমিক প্রশাসনিক পদের জন্য সংরক্ষিত থাকে। বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয়গুলি উপরোক্ত অর্থে উপ-উপাচার্য শব্দটি ব্যবহার করে। পাকিস্তানে, মেহরান প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় একমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়, যেখানে প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর পদ রয়েছে।
আরো দেখুন
বিশ্ববিদ্যালয় প্রধানদের তালিকা
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:Category:একাডেমিক প্রশাসক
বিষয়শ্রেণী:অপর্যালোচিত অনুবাদসহ পাতা | উপ-উপাচার্য |
পুনর্নির্দেশ মিশন: ইম্পসিবল ৭ | M i vii |
বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি (লেনিন পন্থী) ছিল বাংলাদেরর কমিউনিস্ট পার্টি । বিসিপি (এল) একাত্তরের শরতে বেশ কয়েকটি ছোট কমিউনিস্ট বিচ্ছিন্ন দল নিয়ে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বিসিপির (এল) প্রতিষ্ঠার মূল সংগঠক ছিলেন কমিউনিস্ট সমন্বয় কেন্দ্র থেকে কাজী জাফর আহমেদ, রাশেদ খান মেনন এবং রানু, আমুল সেন এবং নজরুল ইসলাম এবং কমিউনিস্ট সংহতি কেন্দ্রের হাতিয়ার গ্রুপ থেকে নাসিম আলী। কমিউনিস্ট সমন্বয় কেন্দ্র ছাত্র আন্দোলন থেকেই উদ্ভূত হয়েছিল এবং কমিউনিস্ট সংহতি কেন্দ্র পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কসবাদী-লেনিনবাদী) একটি স্প্লিন্টার গ্রুপ ছিল যারা অ্যানিহিলেশন লাইনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছিল।
দলের সম্পাদক নির্বাচিত হন আমুল সেন। বিসিপি (এল) নিজেকে মস্কো বা পিকিংয়ের অনুগত হিসাবে প্রত্যাশা করেছিল। বিসিপি (এল) এর ভিত্তি থেকেই ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) এর সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল। ১৯৭৩ সালে এটি জাতীয় আওয়ামী পার্টি (ভাষানী) গঠিত বিরোধী জোটের অংশ হয়।
দলটি ১৯৭৩ সালের সংসদ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল। ১৯৭৪ সালে বিসিপি (এল) ইউনাইটেড পিপলস পার্টিকে তাদের উন্মুক্ত সম্মুখ দল হিসাবে চালু করে। ১৯৭৯ সালে কাজী জাফর আহমদ দল ত্যাগ করে জিয়াউর রহমানের সাথে যোগ দেন। ১৯৮০ সালে, জোসেফ স্টালিনের ১০০ তম জন্মবার্ষিকীতে, বিসিপি (এল) অন্য কয়েকটি দলের সাথে একীভূত হয়ে বাংলাদেশের ওয়ার্কার্স পার্টি গঠন করে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশে সাম্যবাদী দল | বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি (লেনিন পন্থী) |
পুনর্নির্দেশ ডেভিড আলাবা | দাবিদ আলাবা |
শোয়েব সর্বনাম (জন্ম: ২৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৮৫) বাংলাদেশের একজন কবি, কথাসাহিত্যিক, শিশুসাহিত্যিক, গীতিকার, কলামিস্ট, সাংবাদিক এবং চলচ্চিত্র সংসদকর্মি।
তিনি শূন্য দশকের বাঙালি সাহিত্যিকদের মধ্যে অন্যতম। বাংলা কথাসাহিত্যে তিনি নিরীক্ষামূলক গদ্যশৈলীর জন্য আলোচিত। তার প্রকাশিত গ্রন্থের সংখ্যা চারটি। তার লেখা সাক্ষাতকারধর্মি বই শাওনের বয়ানে হুমায়ূন অমর একুশে গ্রন্থমেলা ২০১৮ বেস্টসেলার বিবেচিত হয়। শোয়েব শিল্পসাহিত্য বিষয়ক ওয়েব ম্যাগাজিন ফিকশন ফ্যাক্টরির ব্যবস্থাপক ও প্রধান উদ্যোক্তা।
জীবনী
শোয়েব সর্বনাম ১৯৮৫ সালে ঢাকার আজিমপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা শেখ আবু আসাদ একজন মুক্তিযোদ্ধা। তিনি প্রাতিষ্ঠানিকভাবে বিজ্ঞানের ছাত্র, অপ্রাতিষ্ঠানিকভাবে দর্শন ও সাহিত্যে শিক্ষাগ্রহণ করেছেন।
শোয়েব বাংলাদেশের অন্যতম চলচ্চিত্র সংগঠন ম্যুভিয়ানা ফিল্ম সোসাইটির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তিনি বাংলাদেশের লিটলম্যাগাজিন আন্দোলনের একজন প্রথম সারির কর্মী, ২০০৯ সালে বাংলাদেশের অন্যতম লিটলম্যাগ লোক পত্রিকায় তার প্রথম কবিতা প্রকাশিত হয়। ২০১০ সালে 'চতুর্থ জাতীয় লিটলম্যাগ মেলা'য় তিনি প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি পেশায় একজন সাংবাদিক, তার সর্বশেষ কর্মস্থল দৈনিক ইত্তেফাক। বর্তমানে তিনি নড়াইল এক্সপ্রেস ফাউন্ডেশনের সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন। ২০২০ সালে তিনি অন্যতম উদ্যোক্তা ও ব্যবস্থাপক হিসেবে বাংলা শিল্পসাহিত্য বিষয়ক ওয়েব ম্যাগাজিন ফিকশন ফ্যাক্টরির পত্তন করেন।
গ্রন্থপঞ্জি
কলা ছবি আঁকে ( শিশুসাহিত্য, প্রকাশক রুম টু রীড,২০১২) , ISBN 9789843356123
বাংলা বই ( ফিকশন, পরিবেশক পাঠসূত্র, ২০১৭) ISBN 9781234562340
শাওনের বয়ানে হুমায়ূন ( সাক্ষাৎকার, প্রকাশক অবসর প্রকাশনা সংস্থা, ২০১৮) ISBN 9789848798720
খারাপ খারাপ কবিতা, ( কবিতা, প্রকাশক বৈভব, ২০১৯) ISBN 9789849379684
তথ্যসূত্র | শোয়েব সর্বনাম |
পুনর্নির্দেশ ক্যামেরন গ্রীন | ক্যামেরন গ্রিন |
পুনর্নির্দেশ রিচার্ড ডসন | Richard Dawson (cricketer) |
যশোর-৯ আসন ছিল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি যশোর জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের আসন ছিল।
সীমানা
ইতিহাস
যশোর-৯ আসনটি ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের সময় গঠিত হয়েছিল। ১৯৮৪ সালে আসনটি বিলুপ্ত হয়।
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ"
বিষয়শ্রেণী:যশোর জেলার জাতীয় সংসদীয় বিলুপ্ত আসন
বিষয়শ্রেণী:যশোর জেলা
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৩-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৮৪-এ বিলুপ্ত | যশোর-৯ |
সৈয়দ আতাউল মুহসিন বুখারী (سید عطاء المحسن بخاری) সৈয়দ আতা উল্লাহ শাহ বুখারীর ছেলে। তিনি মজলিস-এ-আহরার-ই-ইসলামের একজন নেতা ছিলেন।
তিনি মহসিন-ই-আহরার নামে পরিচিত ছিলেন।
তিনি একজন মুসলিম হানাফি পণ্ডিত, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতা ছিলেন।
জন্ম
বুখারী ১৯১৯ সালের ২১ জানুয়ারী অমৃতসরে জন্মগ্রহণ করেছিলেন
বক্তৃতা এবং কবিতা
তিনি তার অভিপ্রায়ের জন্য সুপরিচিত ছিল। তিনি কবিও ছিলেন এবং তাঁর বেশিরভাগ ভাষাতত্ত্ববিষয়ক বই মাসিক নকীব ই খাতম ই নবুওয়াত এ প্রকাশিত হয়েছিল।
মৃত্যু
সৈয়দ আতাউল মুহসিন বুখারী ১৯৯৯ সালের ২১ শে নভেম্বর মুলতানে মৃৃৃত্যুবরণ করেন। ৬৩ বছর বয়সে তাঁকে তাঁর পিতা (সৈয়দ আতা উল্লাহ শাহ বুখারী) ও মাতার সমাধির নিকটে মুলতানে দাফন করা হয় ।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অমৃতসরের ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ফার্সি ভাষার কবি
বিষয়শ্রেণী:দেওবন্দি ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় মুসলিম
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি ধর্মীয় নেতা | সৈয়দ আতাউল মুহসিন বুখারী |
পুনর্নির্দেশ আইবিএম | ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিনস |
পুনর্নির্দেশ ফাস্ট এন্ড ফিউরিয়াস (চলচ্চিত্র) | 4 fast 4 furious |
কালিকা পশ্চিম নেপালের সেতী অঞ্চলের অছাম জেলার একটি গ্রাম উন্নয়ন সমিতি। ১৯৯১ সালের নেপালের জনশুমারি অনুসারে এর জনসংখ্যা ছিল ২৯৪৪ জন এবং বাড়ির সংখ্যা ছিল ৬২২টি। ২০০১ সালের শুমারি অনুসারে জনসংখ্যা ছিল ৩২৫০ জন এবং সাক্ষরতার হার ছিল ৩৭%।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার জনপদসমূহ
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার ভূগোল অসম্পূর্ণ
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার গ্রাম উন্নয়ন সমিতি
বিষয়শ্রেণী:উইকিউপাত্তে স্থানাঙ্ক আছে | কালিকা, অছাম |
পুনর্নির্দেশ চক্ষুবীক্ষণ | অক্ষিবীক্ষণ |
পুনর্নির্দেশসংগ্রামী সাধকদের ইতিহাস | তারীখে দাওয়াত ওয়া আযীমত |
জেমস স্যাভিন ফস্টার (; জন্ম: ১৫ এপ্রিল, ১৯৮০) গ্রেটার লন্ডনের লিটলস্টোন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ইংরেজ কোচ ও সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০০০-এর দশকের সূচনালগ্নে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে এসেক্স ও দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটে নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টস দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষক হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন ‘ফজি’ ডাকনামে পরিচিত জেমস ফস্টার।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
ওয়ালথামস্টো’র ফরেস্ট স্কুলে অধ্যয়ন করেন। এরপর, ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কলিংউড কলেজ থেকে কমিউনিটি কোর্স হিসেবে ক্রীড়া বিষয়ে পড়াশুনো সম্পন্ন করেন। ২০০১ সালে স্নাতক-পূর্ব শ্রেণীতে অধ্যয়নকালে শীতকালে ইংল্যান্ড দলের সদস্যরূপে খেলার জন্যে আমন্ত্রণ বার্তা লাভ করেন।
২০০০ সাল থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত জেমস ফস্টারের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। দীর্ঘদিন খেলার পর শেষদিকে ৩৭ বছর বয়সে ২০১৭ সালের কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা বিজয়ী এসেক্স দলের পক্ষে সাফল্য পান। ঐ মৌসুমের শুরুতে তাকে দলের বাইরে রাখা হয়েছিল। তবে, উজ্জ্বীবনী শক্তিগুণে দলে ফিরে আসেন ও যথোচিত ভূমিকা রাখেন। এর এক বছর পর তিনি মন্তব্য করেন যে, এখন তার অবসর গ্রহণের সময় হয়েছে। ওভালে অ্যালাস্টেয়ার কুকের সহকারী হিসেবে প্রথমবারের মতো টেস্ট দলে যুক্ত হন।
২০০০ সালে এসেক্সের পক্ষে কাউন্টি ক্রিকেট খেলতে থাকেন। এরপর থেকেই কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে দলটির পক্ষে খেলে আসছেন। দ্রুতগতিতে তার খেলোয়াড়ী জীবনের উত্থান ঘটে। এসেক্সের পক্ষে মাত্র চারটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণের পর ২০০০-০১ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গমনার্থে ইংল্যান্ড এ দলের সদস্য করা হয়। এ সময়ে তিনি ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের পাশাপাশি এসেক্সের পক্ষে খেলতেন। কিন্তু, পূর্ণাঙ্গকালীন ক্রিকেট খেলার আগ্রহ প্রকাশের পর থেকেই তাকে অ্যালেক স্টুয়ার্টের যোগ্য উত্তরসূরীরূপে চিহ্নিত করা হয়েছিল।
স্বর্ণালী সময়
২০০১ সালে ওরচেস্টারশায়ারের বিপক্ষে নিজস্ব প্রথম শতরানের ইনিংস খেলেন। ঐ বছর এনবিসি ডেনিস কম্পটন পুরস্কার লাভ করেন।তবে, দুই হাঁড় ভেঙ্গে যাওয়ায় ২০০২ সালে স্বাভাবিক খেলা উপহার দিতে পারেননি। ২০০৩ সালের গ্রীষ্মকালে তুলনামূলকভাবে ভালো খেলেন। ২০০৪ সালে সুন্দর ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন তিনি। ঐ মৌসুমে চারটি শতক হাঁকান। তন্মধ্যে, লিচেস্টারশায়ারের বিপক্ষে ২১২ রান তুলে দলের ইনিংস ঘোষণাকৃত ৭০৮/৯ রানে সম্যক ভূমিকা রাখেন। এছাড়াও, ঐ মৌসুমে প্রথমবারের মতো সহস্র রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন। ৫১.৮৫ গড়ে রান সংগ্রহসহ ৫১টি ডিসমিসাল ঘটান।
২০০৬ সালে লিভারপুল ভিক্টোরিয়া কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে ৪২.৪১ গড়ে রান তুলেন। গ্লাভস হাতে নিয়ে সুন্দর ক্রীড়া নৈপুণ্য প্রদর্শনের পাশাপাশি একদিনের খেলায়ও ব্যাট হাতে সাফল্য পান। ২০০৭-০৮ মৌসুমের শীতকালে ইংল্যান্ড লায়ন্সের সদস্যরূপে ভারত গমন করেন। এ পর্যায়ে ওরচেস্টারশায়ারের স্টিভেন ডেভিসের স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন তিনি। সাম্প্রতিক বছরগুলোয় গ্লাভস ও ব্যাট হাতে অনিন্দ্য সুন্দর খেলার স্বীকৃতিস্বরূপ দল নির্বাচকমণ্ডলীর সম্ভাব্য সদস্য করার লক্ষ্যে ২০০৮ সালে সাসেক্সের বিপক্ষে এমসিসি’র উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে তাকে খেলানো হয়। ২০০৯ সালে ক্লাবের সহঃ অধিনায়কের মর্যাদাপ্রাপ্ত হন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে সাতটিমাত্র টেস্ট, এগারোটি একদিনের আন্তর্জাতিক ও পাঁচটিমাত্র টি২০আইয়ে অংশগ্রহণ করেছেন জেমস ফস্টার। ৩ ডিসেম্বর, ২০০১ তারিখে মোহালিতে স্বাগতিক ভারত দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ২৬ ডিসেম্বর, ২০০২ তারিখে মেলবোর্নে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
২০০১-০২ মৌসুমে জিম্বাবুয়ে সফরে একদিনের দলে খেলার সুযোগ হয়। হারারেতে তার অভিষেক ঘটে। এরপর, স্টুয়ার্ট ভারত সফরে যেতে অনীহা প্রকাশ করলে তিনি সুযোগ পান। মোহালিতে তার শুরুটা বেশ স্নায়ুচাপে ভরপুর ছিল। তবে, এ সফরে পরবর্তীতে তিনি বেশ দৃঢ়তা দেখান ও কয়েকটি দর্শনীয় ইনিংস উপহার দেন।
বড়দিনের পর নিউজিল্যান্ড সফরেও তাকে দলে রাখা হয়। তবে, দল নির্বাচকমণ্ডলী মার্কাস ট্রেসকোথিকের সাথে ভারসাম্য বজায় রাখার স্বার্থে উদীয়মান খেলোয়াড়ের সন্ধান পাওয়ায় একদিনের দল থেকে তাকে বাদ দেয়া হয়। পরবর্তীতে, এসেক্স দলের সাথে অনুশীলনকালে হাত ভেঙ্গে গেলে পুণরায় স্টুয়ার্টকে দলে ফিরিয়ে আনা হয়। তাসত্ত্বেও, কাউন্টি ক্রিকেটে বেশ ভালো খেলতে থাকেন। কিন্তু, ২০০২ সালের গ্রীষ্মকালে তাকে ইংল্যান্ড দলে রাখা হয়নি। ঐ মৌসুমের শীতকালে অ্যাশেজ সফরে সংরক্ষিত উইকেট-রক্ষক হিসেবে দলে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। হাতের আঘাতে স্টুয়ার্টকে দলের বাইরে রাখা হলে মেলবোর্নে তিনি আরও এক টেস্টে অংশ নেন। তবে, পাঁচজন বোলার নিয়ে ইংল্যান্ড দলে পরাজয়ের কবলে পড়ে। ২০০৩ সাল শেষে স্টুয়ার্ট অবসর গ্রহণ করলে উদীয়মান অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফকে সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি উইকেট-রক্ষণে অগ্রসর হবার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়। এছাড়াও, ক্রিস রিডকে খেলানো হয়। পরবর্তীতে জেরাইন্ট জোন্স ও ম্যাট প্রায়রকে গ্লাভসে অগ্রাধিকার দেয়া হয়।
২০০৭ সালে তাকে এসেক্সের সহঃ অধিনায়কের মর্যাদা প্রদান করা হয়। ২০০৮ সালে ব্যাটিং ও উইকেট-রক্ষণ - উভয় বিভাগেই সমান সাফল্য পান। ফলশ্রুতিতে, ২০০৯ সালের বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় ইংল্যান্ড দলে তাকে আমন্ত্রণ জানানো বেশ গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত ছিল। ঐ প্রতিযোগিতায় স্ট্যাম্পের পিছনে অবস্থান করে বেশ নজর কাড়েন। তাসত্ত্বেও, তাকে বাদ রেখেই ইংল্যান্ডের প্রশিক্ষণ পর্ব চলে ও ঐ গ্রীষ্মে অ্যাশেজ সফরের পূর্বে তাকে লায়ন্স দলেও রাখা হয়নি। তাসত্ত্বেও, এসেক্স দলে ঠিকই নিজেকে মেলে ধরেছিলেন।
অবসর
২০০৯ সালের আইসিসি বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় তাকে ইংল্যান্ড দলের ৩০-সদস্যবিশিষ্ট দলের তালিকায় একমাত্র উইকেট-রক্ষক হিসেবে রাখা হয়। ঐ প্রতিযোগিতায় ইংল্যান্ডের পক্ষে খেলে বেশ প্রশংসা কুড়ান। যুবরাজ সিং ও ডোয়েন ব্র্যাভোকে স্ট্যাম্পিং করেছিলেন তিনি। তবে, দল নির্বাচকমণ্ডলী ম্যাট প্রায়রের ন্যায় ব্যাটিংয়ে অভিজ্ঞ উইকেট-রক্ষকদের প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ করলে তাকে দ্বিতীয়সারিতে রাখা হয়। এরফলে, পাঁচটি টি২০আইয়ে অংশগ্রহণের মাধ্যমে তার আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়ী জীবনের সমাপ্তি ঘটে। এছাড়াও, ২০০৯ সালের অ্যাশেজ সিরিজে ইংল্যান্ডের উইকেট-রক্ষক হিসেবে তার অন্তর্ভূক্তির বিষয়ে বিতর্কের উদ্রেক ঘটে।
আবারও, ২০১০ সালের বিশ্ব টুয়েন্টি২০ প্রতিযোগিতায় তিনি উপেক্ষিত হন। জুন, ২০১০ সালে এসেক্সের টুয়েন্টি২০ দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পান। এক মাস পর সকল স্তরের ক্রিকেটে অধিনায়ক হিসেবে মনোনীত হন। এ পর্যায়ে দূর্বল ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের কারণে মার্ক পেটিনি’র স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলেন তিনি। ২০১১ সালে এসেক্স থেকে আর্থিক সুবিধা গ্রহণের খেলার জন্যে মনোনয়ন লাভ করেন। তন্মধ্যে, টুয়েন্টি২০ খেলায় ‘ফজি’র বিগ ব্যাশ’ নামে নামকরণ করা হয়েছিল। শীর্ষ টেস্ট উইকেট শিকারী মুত্তিয়া মুরালিধরন ও সাবেক ইংরেজ অল-রাউন্ডার অ্যান্ড্রু ফ্লিনটফের ন্যায় তারকা খেলোয়াড়দের নিয়ে গঠিত অল স্টার একাদশের বিপক্ষে এসেক্স প্রথম একাদশের পক্ষে খেলেন তিনি।
অধিনায়কত্ব লাভ
চ্যাম্পিয়নশীপে এসেক্স দল আশানুরূপ সফলতা না পেলেও ফস্টারের নেতৃত্বাধীন দলটি সীমিত ওভারের খেলায় ধারাবাহিকতা বজায় রাখে। তবে, এ পর্যায়ে দলটি শিরোপা লাভ করেনি। দক্ষতার সাথে খেলার সমাপ্তি টানতেন তিনি। তার অনিয়ন্ত্রিত পায়ের কারুকাজে বোলারদের বিভ্রান্তিতে পড়তে হয়। ২০১২-১৩ মৌসুমে নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসের টুয়েন্টি২০ খেলোয়াড় হিসেবে বেশ সাড়া ফেলেন।
২০১৪ সালে ইংরেজ কোচ হিসেবে পিটার মুরেজের প্রত্যাবর্তনের পর পুণরায় তাকে ইংল্যান্ড দলে খেলার জন্যে আমন্ত্রণ জানানো হয়। প্রায়রকে পাশ কাটিয়ে শারীরিক সুস্থতা প্রমাণ করলেও জস বাটলারকে টেস্ট দলে রাখা হয়। পরবর্তী মৌসুম শেষে পূর্ব লন্ডনের ফরেস্ট স্কুলে পেশাদার ক্রিকেট পদে যোগ দেন। তাসত্ত্বেও, তিনি এসেক্স দলে প্রত্যাবর্তনের আশাবাদ ব্যক্ত করছিলেন। ঐখান থেকে অবশ্য তার খেলোয়াড়ী জীবন সমাপ্তির কাছাকাছি হিসেবে সঙ্কেত প্রদান করা হয়েছিল।
ডিসেম্বর, ২০১৫ সালে তাকে অধিনায়কত্ব থেকে প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। পাশাপাশি, স্ট্যাম্পের পিছনেও তার খেলার মান কমতে থাকে। দুই উদীয়মান উইকেট-রক্ষক-ব্যাটসম্যান অ্যাডাম হুইটার ও বেন ফোকসের আত্মপ্রকাশে তার উপর চাপ কমে যায়। ২০১৮ সালে হুইটারের সাথে যৌথভাবে উইকেট রক্ষণের দায়িত্ব পালন করেন ও হুইটার হ্যাম্পশায়ারে ফিরে যান। ঐ মৌসুমে শেষে তার চুক্তি নবায়ণ না করার কথা জানতে পেরে অবসর গ্রহণ করেন তিনি।
খেলার ধরন
খেলোয়াড়ী জীবনের শুরুতেই তাকে ভবিষ্যতের ইংল্যান্ডের উইকেট-রক্ষক হিসেবে চিত্রিত করা হয়েছিল। খেলোয়াড়ী জীবনের শেষদিকে উইকেট-রক্ষণে অগ্রসর হওয়াসহ অধিনায়কত্ব করেছেন। এছাড়াও, এসেক্সের অন্যতম ব্যাটিং চালিকাশক্তি হিসেবে উপস্থাপন করেছিলেন নিজেকে। এসেক্সের সমর্থকদের কাছে ফজি ডাকনামে পরিচিত ছিলেন জেমস ফস্টার। প্রায়শঃই তাকে অন্যতম সেরা উইকেট-রক্ষক হিসেবে বিবেচনা করা হতো। জুলাই, ২০১১ সালে অ্যালেক স্টুয়ার্টের কাছে তিনি বিশ্বের অন্যতম প্রকৃতমানসম্পন্ন উইকেট-রক্ষক হিসেবে চিত্রিত হন।
তবে, উইকেটের পিছনে দ্রুতগতিসম্পন্ন বোলারদের বল গ্লাভসে দক্ষতার সাথে আটকালেও সাধারণমানের ব্যাটিংয়ের কারণে ইংল্যান্ড দল নির্বাচকমণ্ডলীর কাছ থেকে উপেক্ষিত থাকতেন। তার পরিবর্তে ম্যাট প্রায়র, স্টিভেন ডেভিস ও জস বাটলারকে অগ্রাধিকার দেয়া হয়। কাট, পুল ও সুইপের উপর নির্ভর করে তার ব্যাটিং ব্যবস্থাপনা গড়ে উঠতো। এসেক্সের পক্ষে সকল স্তরের ক্রিকেটে সচরাচর সাত নম্বরে ব্যাটিং করতে নামতেন। সেপ্টেম্বরে প্রো৪০ প্রতিযোগিতায় ডারহামের বিপক্ষে স্কট বর্থউইকের প্রথম পাঁচ বলে পাঁচটি ছক্কা হাঁকিয়েছিলেন। এরফলে, পুণরায় দল নির্বাচকমণ্ডলীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তবে, ষষ্ঠ বলে লেগ সাইড দিয়ে তাকে বোল্ড করেন স্কট বর্থউইক।
অগ্নি মেজাজের অধিকারী ছিলেন। ২০১১ সালে ওভালে সারের বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ খেলা টেলিভিশনে সম্প্রচারে তা প্রদর্শিত হয়। জান্ডার ডি ব্রুনের কোমর বরাবর ফুল টস বলে কট আউটে বিদেয় নেন। এরপর তিনি আম্পায়ারের সাথে বাদানুবাদে জড়িয়ে পড়েন। পরবর্তীতে, এসেক্সের পক্ষ থেকে অনির্ধারিত জরিমানার শিকার হন। এছাড়াও, ইসিবি থেকে তাকে দুই খেলার জন্যে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা হয়।
কোচিংয়ে অংশগ্রহণ
ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর গ্ল্যামারগনের পক্ষে ২০১৯ সালের টি২০ ব্ল্যাস্টে ব্যাটিং পরামর্শক হিসেবে নিযুক্ত হন। ২০১৯-২০ মৌসুমের বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগে খুলনা টাইগার্সের প্রধান কোচ হিসেবে মনোনীত হন তিনি। এছাড়াও, ২০২০ সালের আইপিএলে কেকেআরের ফিল্ডিং কোচের দায়িত্বে ছিলেন।
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
ক্রিস রিড
নরম্যান কাউয়ান্স
অ্যাশেজ সিরিজের তালিকা
ইংরেজ টেস্ট ক্রিকেটারদের তালিকা
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট দলসমূহের বর্তমান তালিকা
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৮০-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ইংল্যান্ডের একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ইংল্যান্ডের টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:এসেক্সের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:এসেক্স ক্রিকেট অধিনায়ক
বিষয়শ্রেণী:ডারহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ব্রিটিশ ইউনিভার্সিটিজের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:মেরিলেবোন ক্রিকেট ক্লাবের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ ক্রিকেট কোচ
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান সুপার লীগের কোচ
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লীগের কোচ | জেমস ফস্টার |
পুনর্নির্দেশ এডিট-আ-থন | Edit-a-thon |
ডার্কসেইড ডিসি কমিকস দ্বারা প্রকাশিত কমিক বইগুলিতে উপস্থিত একটি কাল্পনিক সুপারভিলেন। লেখক-শিল্পী জ্যাক কার্বির দ্বারা নির্মিত চরিত্রটি, প্রথম আত্মপ্রকাশ করে সুপারম্যান'স পল জিমি ওলসেন #১৩৪ (নভেম্বর ১৯৭০)-এ। এরপর এই চরিত্রটি দেখা যায় ফরেভার পিপল #১ (ফেব্রুয়ারি ১৯৭১) এ। পুরোপুরি পরিচয় হওয়ার আগে। তিনি গ্রহ অপোকলিসের অত্যাচারী শাসক, যার চূড়ান্ত লক্ষ্য সংবেদনশীল প্রাণীদের সমস্ত আশা এবং স্বাধীন ইচ্ছাকে সরিয়ে এই মহাবিশ্বকে জয় করা
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অ্যানিমেটেড ধারাবাহিকের খলনায়ক
বিষয়শ্রেণী:কমিকস চরিত্র | ডার্কসেইড |
ডান|থাম্ব|150x150পিক্সেল|ভগবান শিবের সহিত কুষাণরাজ দ্বিতীয় কণিষ্কের স্বর্ণমুদ্রা (২০০–২২০)
ডান|থাম্ব|310x310পিক্সেল|শাহী রাজা খিঙ্গল দ্বারা প্রস্তুত পঞ্চম শতাব্দীর গণেশ মূর্তি, গারদেজে খুঁজে পাওয়া গিয়েছিল, বর্তমানে দরগাহ পীর রতন নাথে সুরক্ষিত
কাবুল প্রাচীনকালে হিন্দু শাহী রাজাদের রাজধানী ছিল। বৈদিক সংস্কৃতির এক অন্যতম প্রধান কেন্দ্র ছিল আফগানিস্তান। অতীতে আফগানিস্তানে বহু হিন্দু মন্দির ছিল। বর্তমান অশান্ত পরিস্থিতির মধ্যেও কাবুলের কিছু হিন্দু মন্দির তাদের অতীত সাক্ষ্য বহন করছে।
কাবুলে হিন্দু মন্দিরের তালিকা
কাবুলে, অনেকগুলিই হিন্দু মন্দির রয়েছে:
আসামাই হিন্দু মন্দির, পুরোনো শহর, দরগা, আসামাই: আসামাই মন্দিরটি আফগান রাজধানীর মধ্য পর্বত আসামাইয়ের(কোহ্-ই-আসামাই) পাদদেশে অবস্থিত। পর্বতটির নাম আশা থেকে আসামাই রাখা হয়েছে,আশা হলেন আশা-আকাঙ্ক্ষার দেবী। মনে করা হয় যে প্রাচীনকাল থেকেই দেবী ওই পর্বতে অবস্থান করছেন। বহু শতাব্দী ধরে অখণ্ড জ্যোতি (জ্বলন্ত অগ্নিস্ফুলিঙ্গ) ওই পর্বতে অবিরত জ্বলছে। কাবুলে বহু যুদ্ধ ও সংঘাতের পরেও মন্দিরটি ও সেই অম্লানজ্যোতি তার অস্তিত্বের সাক্ষ্য বহন করছে ও এই দুটি মূল্যবান অতীত ঐতিহ্য আফগানিস্তানের হিন্দু শাহী রাজাদের ঐতিহ্যবাহী শাসনের স্মৃতিচিহ্ন। কাবুলের এই বিখ্যাত মন্দিরের নামে নিউইয়র্ক, লন্ডন, ফরিদাবাদ, ফ্রাঙ্কফুর্টের বহু আসামাই মন্দিরের নামকরণ করা হয়েছে।
বাবা জ্যোতি স্বরূপ মন্দির, দরবাজা লাহুরি
ভৈরো মন্দির, শর বাজার
গুরু হরি রায় গুরুদ্বার, শর বাজার
মঙ্গলবার, শর বাজার
কান্দাহারে হিন্দু মন্দির
কান্দাহারে,শিকারপুরী বাজার,কাবুলী বাজার, ঝামপীর সাহিব (সরপুজার নিকটে) এবং দেবী-দ্বার (দন্দের নিকটে) বহু হিন্দু মন্দির ছিল।
আফগানিস্তানের অন্যান্য শহরে হিন্দু মন্দির
চাসমাসাহিব,সুলতানপুর,জালালাবাদ,গজনি,হেলমান্দ(লাশকেরগা) অঞ্চলগুলিতেও বহু হিন্দু মন্দির ও গুরুদ্বার রয়েছে।
আফগানিস্তানের হিন্দু
আফগানিস্তানের প্রধান হিন্দু অধিবাসীরা হলেন মহিয়াল, ক্ষত্রী,অরোরা,এবং অন্যান্য সম্প্রদায় হলেন ভাটিয়া ও ব্রাহ্মণ এবং অন্যান্য মহিয়ালরাও বর্তমান রয়েছেন।
আরও দেখুন
আফগানিস্তানে হিন্দুধর্ম
আফগানিস্তানের প্রাক-ইসলামী হিন্দু ও বৌদ্ধ ঐতিহ্য
বিশ্বজুড়ে হিন্দু মন্দিরের তালিকা
ভারতের বাইরে হিন্দু মন্দির
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
আফগানিস্তানে হিন্দু ও শিখ মন্দিরের তালিকা
আসামাই মন্দির, কাবুল
আফগানিস্তানে নবরাত্রি
বিষয়শ্রেণী:কাবুলে হিন্দু ধর্ম | কাবুলের হিন্দু মন্দির |
বুমবুরেত (কালাশা: , ) পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের চিত্রাল জেলার কালাশা দেশের বৃহত্তম উপত্যকা।
বু্মবুরেত উপত্যকা রুম্বুর উপত্যকার সাথে মিলিত হয় এবং তারপরে আয়ুন গ্রামের কুনার উপত্যকার সাথে ( ১৪০০ মিটার (৪,৬০০ ফুট), চিত্রালের প্রায় দক্ষিণে (নিচে)। পশ্চিমে উপত্যকাটি প্রায় আফগানিস্তানের নূরস্তান প্রদেশের সাথে সংযুক্ত হয়ে একটি গিরিপথে উন্নীত হয়েছে। উপত্যকায় কালাস মানুষ বাস করে এবং এটি পর্যটন কেন্দ্র হয়ে উঠেছে। তবে তাদের জনসংখ্যা দ্রুত হ্রাস পাচ্ছে। ২০১৯ সালের হিসাবে, উপত্যকায় কেবল ৩৭ টি পরিবার বিদ্যমান ছিল যা এখনও ঐতিহ্যবাহী প্রথাগুলো অনুসরণ করে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:খাইবার পাখতুনখোয়ার উপত্যকা | বুমবুরেত উপত্যকা |
পণ্ডিত মানস চক্রবর্তী (৯ সেপ্টেম্বর ১৯৪২ — ১২ ডিসেম্বর ২০১২) একজন ভারতীয় শাস্ত্রীয় সংগীতের কণ্ঠশিল্পী ছিলেন।
প্রারম্ভিক জীবন
পণ্ডিত মানস চক্রবর্তীর জন্ম বৃটিশ ভারতের অধুনা বাংলাদেশের ফরিদপুরে পিতার আদি বাড়ি কোটালিপাড়ায় ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দের ৯ ই সেপ্টেম্বর। তাঁর পিতা সঙ্গীতাচার্য তারাপদ চক্রবর্তী মাতা প্রভাবতী দেবী। তিনি পিতার কাছেই সঙ্গীত শিক্ষা লাভ করেন।
অবদান
মানস চক্রবর্তী ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে আলাউদ্দিন সঙ্গীত সম্মেলন, ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে বারাণসীতে অনুষ্ঠিত পঞ্চম রিমপা সঙ্গীত উৎসব, ১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দে পুনায় অনুষ্ঠিত সওয়াই গন্ধর্ব সঙ্গীত মহোৎসব সহ বহু সঙ্গীত সম্মেলনে অংশগ্রহণ করে খ্যাতি অর্জন করেন। তিনি গীতিকার ও সুরকারও ছিলেন। তিনি 'সদাসন্ত’ বা 'সদাসন্ত পিয়া' ছদ্মনামে রচনা করেছেন বেশ কিছু ‘বন্দিশ। তিনি বহু বাংলা গান রচনা করেছিলেন 'তুমিও ভেতরে নীল নক্ষত্র' শীর্ষক এক বাংলা কবিতা গ্রন্থ রচনা করেন। তাঁর কবিতা সংকলনের গ্রন্থটি মৈত্রেয়ী বন্দ্যোপাধ্যায়ের সম্পাদনায় প্রতিভাস পাবলিকেশন প্রকাশ করে।
পুরস্কার
হেরিটেজ ওয়ার্ল্ড সোসাইটি, টাওয়ার গ্রুপ (২০১২) দ্বারা হেরিটেজ সম্মান ২০১২
সংগীত সম্মান পুরস্কার, দোভার লেন সংগীত সম্মেলন (২০১১) উপস্থাপিত
দিশারী পুরস্কার (দু'বার) - পশ্চিমবঙ্গ সাংবাদিক সমিতি
মহর্ষি পুরস্কার (১৯৮৭) - ইউকে রায়ডন হলে গন্ধর্ব বেদের মহর্ষি বিশ্ব কেন্দ্র
গিরিজা শঙ্কর স্মৃতি পুরস্কার (১৯৮৯) - গিরিজা শঙ্কর স্মৃতি পরিষদ
যদুভট্ট পুরস্কার (১৯৯৫) - সল্টলেক সাংস্কৃতিক সমিতি, কলকাতা
আউটস্টান্ডিং নাগরিক পুরস্কার (২০০০) - ইংলিশ টিচিং ইউনিয়ন।
১৫ তম মাস্টার দীননাথ মঙ্গেশকর সংগীত সম্মেলন - সম্রাট সংগীত একাডেমি (গোয়া) এ তার শ্রেষ্ঠত্বের জন্য পুরস্কার।
রোটারি ইন্টারন্যাশনাল দ্বারা সম্মানিত
ডোভার লেন সংগীত সম্মেলন (১৯৯২) দ্বারা তাঁর ৫০ তম জন্ম-বার্ষিকীতে সম্মানিত
কোটালীপাড়া সম্মিলনী (২০০০) দ্বারা সম্মানিত
ভারতীয় শিল্প ও সঙ্গীত ক্ষেত্রে অবদানের জন্য সমতাত দ্বারা সম্মানিত
মোহনানন্দ ব্রহ্মচারী শিশু সেবা প্রত্যাশনের জীবনকাল প্রাপ্তি পুরস্কার
জীবনাবসান
পণ্ডিত মানস চক্রবর্তী হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে ২০১২ খ্রিস্টাব্দের ১২ ই ডিসেম্বর ৭০ বৎসর বয়সে কলকাতার এক বেসরকারি নার্সিংহোমে প্রয়াত হন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর পুরুষ সঙ্গীতজ্ঞ
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় সঙ্গীতজ্ঞ
বিষয়শ্রেণী:২০১২-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:১৯৪২-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:হিন্দুস্তানি সঙ্গীতশিল্পী
বিষয়শ্রেণী:ঠুমরী
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় গায়ক | মানস চক্রবর্তী |
পুনর্নির্দেশ ফাস্ট এন্ড ফিউরিয়াস ৮ | The Fast 8 |
খুলনা-৭ আসন ছিল বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের নির্বাচনী এলাকার একটি। এটি খুলনা জেলায় অবস্থিত জাতীয় সংসদের আসন ছিল।
সীমানা
ইতিহাস
খুলনা-৭ আসনটি ১৯৭৩ সালে অনুষ্ঠিত স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সাধারণ নির্বাচনের সময় গঠিত হয়েছিল। ১৯৮৪ সালে আসনটি বিলুপ্ত হয়।
নির্বাচিত সাংসদ
নির্বাচন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
সেফোস "গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ"
বিষয়শ্রেণী:খুলনা জেলার জাতীয় সংসদীয় বিলুপ্ত আসন
বিষয়শ্রেণী:খুলনা জেলা
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৩-এ বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠিত
বিষয়শ্রেণী:১৯৮৪-এ বিলুপ্ত | খুলনা-৭ |
পুনর্নির্দেশ ডলু নদীর হাওয়া ও অন্যান্য গল্প#"ডলু নদীর হাওয়া"
বিষয়শ্রেণী:শহীদুল জহিরের ছোটগল্প | ডলু নদীর হাওয়া |
ভরতপুর (, , ) নেপালের একটি মহানগর এবং বাগমতী প্রদেশ অবস্থিত চিতবন জেলার একটি বৃহত্তম শহর। নেপালের কেন্দ্রীয় অংশে অবস্থিত, ভরতপুর দেশের চতুর্থ বৃহত্তম শহর এবং চিতবন জেলার সদর দফতর। এটি নেপালের দ্রুত উন্নয়নমুখী শহরগুলির মধ্যে একটি। নারায়ণী নদীর তীরে অবস্থিত এই শহরটি চিতবন সহ মধ্য নেপালের বাণিজ্যিক কেন্দ্র। এই মহানগ অন্তর্ভুক্ত নারায়ণগড় শহরে বড় বড় বাণিজ্যিক কেন্দ্র এবং বড় বড় হোটেলগুলো রয়েছে৷ ভরতপুরে মোট ২৯ টি ওয়ার্ড রয়েছে। ২০১১ সালের আদমশুমারি অনুসারে এই শহরের মোট জনসংখ্যা ২,৮০,৫০২ আছে এবং এটি ৪৩২.৯৫ বর্গকিলোমিটারে বিস্তৃত। এই মহানগরে সাক্ষরতার হার ৯৮.৫৪ শতাংশ। এখানে নারীদের সাক্ষরতার হার ৯৮.৮৪% এবং পুরুষদের সাক্ষরতার হার ৯৯.১৪%।
প্রতি পাঁচ বছরে প্রতিনিধি সভার নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ভরতপুর মহানগরের চিতবন নির্বাচনী অঞ্চল ২ (ক), (খ) এবং নির্বাচনী অঞ্চল ৩ (ক), (খ) বিভক্ত করা হয়েছে।
২০১২ সালের ফেব্রুয়ারি ২৮ এর দিন নেপাল সরকারের সিদ্ধান্তে ভরতপুরকে একটি মহানগরীতে উন্নীত করা হলে প্রাক্তন ভারতপুর পৌরসভা, নারায়ণী পৌরসভা, চিত্রবন পৌরসভা এবং কভিলাস গ্রাম উন্নয়ন কমিটি এতে একীভূত হয়েছিল।
২০১৭ সালে আগস্ট ৫ এর দিন নির্বাচনের ফলাফল অনুসারে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির রেণু দাহাল এবং নেপালি কংগ্রেসের পার্বতী শাহ যথাক্রমে মেয়র ও উপ মেয়র পদে বিজয়ী হয়েছিলেন।
ভরতপুর ১৬ ওয়ার্ডে অবস্থিতি কৃষি ও বন বিশ্ববিদ্যালয় ধুর্মুস সুন্তলী ফাউন্ডেশনকে সমর্থন করে গৌতম বুদ্ধ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামটি রামপুরের ২০ একর এবং ৮ টি ব্লক এলাকায় স্টেডিয়ামটির নির্মাণ কাজ চলছে৷
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
পুষ্পকমল দাহাল - নেপালি রাজনীতিবিদ এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী
সৃষ্টী শ্রেষ্ঠ - মিস নেপাল ২০১২ এবং নেপালি অভিনেত্রী
সন্দীপ লামিছানে - আন্তর্জাতিক নেপালি ক্রিকেটার
কমল বাহাদুর অধিকারী - আন্তর্জাতিক ভারোত্তলক
রেণু দাহাল - নেপালি রাজনীতিবিদ এবং প্রথম মহিলা মেয়র
মরিষ্কা পোখরেল - নেপালি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী
নীলকণ্ঠ উপ্রেতী - প্রাক্তন প্রধান নির্বাচন কমিশনার
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:নেপালের মহানগর শহর | ভরতপুর মহানগর |
পুনর্নির্দেশ বেলাইচন্ডি রেলওয়ে স্টেশন | বিলাইচন্ডি রেলওয়ে স্টেশন |
জাকিরুল্লাহ খান (; জন্ম: ৩ এপ্রিল, ১৯৬৩) উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশের বান্নু এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক পাকিস্তানি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৮০-এর দশকে পাকিস্তানের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর পাকিস্তানি ক্রিকেটে পেশাওয়ার দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন জাকির খান।
খেলোয়াড়ী জীবন
১৯৮২-৮৩ মৌসুম থেকে ১৯৯২-৯৩ মৌসুম সাল পর্যন্ত জাকির খানের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। দীর্ঘকায় ও শক্তি-মজবুত গড়নের ডানহাতি সিমার হিসেবে খেলতেন।
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে দুইটিমাত্র টেস্ট ও সতেরোটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন জাকির খান। ২২ মার্চ, ১৯৮৬ তারিখে কলম্বোয় স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এরপর, ৯ ডিসেম্বর, ১৯৮৯ তারিখে শিয়ালকোটে সফরকারী ভারত দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
১৯৮৫-৮৬ মৌসুমে অনেকটা বিস্ময়করভাবেই শ্রীলঙ্কা গমনার্থে তাকে জাতীয় দলে রাখা হয়। কলম্বোয় অনুষ্ঠিত অভিষেক খেলায় কিছুটা সফলতার স্বাক্ষর রেখেছিলেন। প্রথম ইনিংসে ৩/৮০ ও দ্বিতীয় ইনিংসে ০/৭০ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। এরপর থেকেই একদিনের দলে আসা-যাওয়ার পালায় থাকতেন। এ পর্যায়ে তিনি ইনিংসের শেষদিকে ব্যাট হাতে নিয়ে বেশ কার্যকরী ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করেছিলেন। দ্বিতীয় টেস্টেও তিনি অপ্রত্যাশিতভাবে খেলার জন্যে মনোনীত হন। ১৯৮৯-৯০ মৌসুমে শিয়ালকোটে সফরকারী ভারতের বিপক্ষে খেলার সুযোগ পেলেও তেমন সফলতা পাননি।
অবসর
১৯৯২ সালে ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণ করেন। এরপর থেকেই পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডে গণমাধ্যম ব্যবস্থাপক ও পরবর্তীতে সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন। বর্তমানে তিনি পিসিবি কর্তৃক ঘরোয়া ক্রিকেট পরিচালকের দায়িত্বে রয়েছেন।
পরিসংখ্যান
ওডিআইয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচ
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
মনজুর এলাহী
মুফাসির-উল-হক
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট দলসমূহের বর্তমান তালিকা
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৬৩-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:উত্তর অঞ্চলের (পাকিস্তান) ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানি ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানের টেস্ট ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তানের একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:জারাই তারাকিয়াতি ব্যাংক লিমিটেডের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান স্টারলেটসের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:পেশাওয়ারের ক্রিকেটার | জাকির খান (ক্রিকেটার) |
এডওয়ার্ড টমাস স্মিথ (; জন্ম: ১৯ জুলাই, ১৯৭৭) কেন্টের পেমবারি এলাকায় জন্মগ্রহণকারী লেখক, সাংবাদিক, ধারাভাষ্যকার এবং সাবেক পেশাদার ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০০০-এর দশকের সূচনালগ্নে সংক্ষিপ্ত সময়ের জন্যে ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে কেন্ট ও মিডলসেক্স দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন ‘স্মাজ’ ডাকনামে পরিচিত এড স্মিথ।
শৈশবকাল
কেন্টের পেমবারি এলাকায় এড স্মিথের জন্ম। ইয়ার্ডলি কোর্ট ও টনব্রিজ স্কুলে অধ্যয়ন করেছেন। তার পিতা জোনাথন স্মিথ ঔপন্যাসিক ছিলেন ও কর্মজীবনের অধিকাংশ সময়ই ইংরেজি বিষয়ে পাঠদান করতেন।
কেমব্রিজের পিটারহাউজে ইতিহাস বিষয়ে পড়াশুনো করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিকেট দলের সদস্যরূপে পূর্ণাঙ্গ ব্লুধারী হন। ১৯৯৬ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষে অভিষেক ঘটে তার। অভিষেক খেলাতেই তিনি শতরানের ইনিংস খেলেন। ক্রিকেট খেলায় অধিকাংশ সময়ই ব্যস্ত থাকার পরও স্নাতক শ্রেণীতে দ্বৈত প্রথম-শ্রেণীতে উত্তীর্ণ হন।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
১৯৯৬ সাল থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত এড স্মিথের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। গ্রন্থপ্রিয় ছিলেন তিনি। দীর্ঘদেহী ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন এড স্মিথ। ড্রাইভের দিকেই সবিশেষ পারদর্শী ছিলেন। ইংল্যান্ড দলসহ কেমব্রিজ, কেন্ট ও মিডলসেক্সের পক্ষাবলম্বন করেছেন। ১৯৯৬ সালে ইংল্যান্ড অনূর্ধ্ব-১৯ দলের সদস্যরূপে খেলার জন্যে মনোনীত হন ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে তিনটি অনানুষ্ঠানিক টেস্টে অংশ নেন।
কেন্টের পক্ষে ছয়টি খেলায় অংশ নিয়ে সমসংখ্যক শতরান করার গৌরব অর্জন করেন। তন্মধ্যে, ব্ল্যাকপুলে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ২০৩ রান তুলেন। ফলশ্রুতিতে, মৌসুমের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে সহস্র রান সংগ্রহের মাইলফলক স্পর্শ করেন। নাসের হুসেনের পদত্যাগের ফলে তার এ সুযোগ ঘটে। ২০০৪ সালে গুজব রটে যে, কেন্টের সাজঘরে তাকে এক ঘরে করে রাখা হয়। তবে, গ্রীষ্মের শেষে মিডলসেক্স দলে যুক্ত হয়েছিলেন তিনি। দুই বছর ধারাবাহিকভাবে সহজাত নেতৃত্ব গুণের কারণে ২০০৭ সালে ক্লাবের অধিনায়কের মর্যাদাপ্রাপ্ত হন।
সর্বমোট প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে তেরো মৌসুম খেলেছেন। ৩৪টি শতরানের ইনিংস রয়েছে তার। ২০০৩ সালে স্বর্ণালী সময় অতিবাহিত করেন। ঐ বছরের জুলাই মাসে কেন্টের পক্ষে খেলে ১৩৫, ০, ১২২, ১৪৯, ১১৩, ২০৩, ৩৬, ১০৮ ও ৩২ রান সংগ্রহ করেছিলেন। ঐ মৌসুমে ৭২.৯৯ গড়ে প্রথম-শ্রেণীর রান তুলেন। ফলশ্রুতিতে, ইংল্যান্ড দলের পক্ষে খেলার জন্যে আমন্ত্রণ বার্তা পান।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তিনটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন এড স্মিথ। সবগুলো টেস্টই দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলেছিলেন তিনি। ১৪ আগস্ট, ২০০৩ তারিখে নটিংহামে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকা দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এরপর, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০০৩ তারিখে ওভালে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি। তাকে কোন ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেয়া হয়নি।
ইংল্যান্ড দলের পঞ্চদশ স্মিথ নামধারী তিনি। বেসবল বিষয়ে প্রথম গ্রন্থ প্রকাশ করেন। তবে, কাউন্টি ক্রিকেটে দূর্দান্ত ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের স্বীকৃতিস্বরূপ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় টেস্টে তার অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। সবমিলিয়ে ইংল্যান্ডের পক্ষে তিন টেস্টে অংশ নেয়ার সুযোগ হয় তার। ২০০৩ সালে নিজ দেশে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ঐ টেস্টগুলো খেলেছিলেন। অভিষেক খেলায় ৬৪ রান তুলেন। তবে, পরবর্তী চার ইনিংসে আর মাত্র ২৩ রান যুক্ত করতে পেরেছিলেন তিনি। ফলশ্রুতিতে, এ সিরিজের পরপরই ভারত উপমহাদেশে গমনার্থে ইংরেজ দলে তাকে রাখা হয়নি।
অবসর
২০০৪ সালের পর নিজ কাউন্টি দল ত্যাগ করেন। ২০০৫ সালে মিডলসেক্সের সদস্য হন। ২০০৭ ও ২০০৮ সালে দুই বছর কাউন্টি দলের অধিনায়কের দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। তবে, ২০০৮ সালের অধিকাংশ সময়ই পায়ের গোড়ালীতে আঘাত পাবার ফলে মাঠের বাইরে অবস্থান করতে বাধ্য হয়েছিলেন। এরফলে, ঐ বছর শেষে তিনি তার অবসর গ্রহণের কথা ঘোষণা করেন।
অনেকটা বেশ আগেভাগেই পেশাদারী পর্যায়ের ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করেছিলেন তিনি। ৩১ বছর বয়সে ২০০৮ সালে অবসর নেন তিনি। এরপর লেখক ও সাংবাদিকতায় ঝুঁকে পড়েন। ২০১২ সালে বিবিসি’র টেস্ট ম্যাচ স্পেশালে ধারাভাষ্যকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছিলেন। ২০১৩ সালে বিবিসি’র টেস্ট ম্যাচ স্পেশালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অনুষ্ঠেয় অ্যাশেজ সিরিজে ধারাভাষ্যকার হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করেছিলেন। ২০১৮ সালে ইংল্যান্ডের প্রধান দল নির্বাচক হিসেবে জেমস হুইটেকারের স্থলাভিষিক্ত হন।
অথর্স একাদশের পক্ষে শৌখিন ক্রিকেটার হিসেবে খেলায় অংশ নিতে থাকেন। দলটি ব্রিটিশ লেখক ও সাংবাদিকদের নিয়ে গঠিত। দলীয়ভাবে প্রকাশিত দি অথর্স ইলাভেন: এ সিজন অব ইংলিশ ক্রিকেট ফ্রম হ্যাকনি ও হ্যাম্বলডন গ্রন্থের একটি অধ্যায় রচনায় অংশ নেন।
সাহিত্য কর্ম
এড স্মিথ তার প্রথম গ্রন্থ প্লেয়িং হার্ড বলে খেলার প্রতি তার আগ্রহ, মনোগত ধারনা, ইতিহাস ও আমেরিকান বেসবলের ব্যুৎপত্তির সাথে ক্রিকেটের তুলনা করেছেন। ২০০৩ সালের নিজ দিনপঞ্জী নিয়ে অন এবং অফ দ্য ফিল্ড প্রকাশ করেন। ২০০৫ সালে উইজডেন কর্তৃক বর্ষসেরা গ্রন্থের পুরস্কার লাভ করে এবং উইলিয়াম হিল বর্ষসেরা ক্রীড়া পুস্তক ও ২০০৪ সালে দ্য ক্রিকেট সোসাইটির বর্ষসেরা গ্রন্থ পুরস্কার লাভ করে। ২০১২ সালে লাক: হোয়াট ইট মিনস এবং হোয়াই ইট ম্যাটার্সে স্মিথ ক্রীড়া ও এর বাইরে ভাগ্য, ভবিষ্যৎ, লক্ষ্য ও পরিণতি বিষয়ে নিজ চিন্তাধারার প্রতিফলন ঘটিয়েছেন।
এছাড়াও তিনি নিয়মিতভাবে কলামিস্টের দায়িত্ব পালনসহ উইজডেন ক্রিকেটার্স অ্যালমেনাকে ক্রিকেট বিষয়ক গ্রন্থের পর্যালোচনায় অংশ নেন ও সানডে টেলিগ্রাফে ইতিহাস বিষয়ক গ্রন্থের পর্যালোচনা করেন। নিউ স্টেটসম্যানে সাপ্তাহিক কলাম লিখেন তিনি। জুলাই, ২০১৬ সালে এড স্মিথ অপরের লেখা নিজের বলে চালিয়ে নেয়ার দায়ে অভিযুক্ত হন। ইএসপিএনক্রিকইনফোয় তিনি প্রতিবেদন লিখেন। তবে, ঐ ওয়েবসাইট থেকে পরবর্তীতে তা মুছে ফেলা হয়। প্রধান সম্পাদক সম্বিত বাল লক্ষ্য করেন যে, বোর স্ট্রাইকিং সিমিলারিটিজ টু পার্টস অব এ পিস নিবন্ধের অংশবিশেষ কয়েকদিন পূর্বেকার ইকোনোমিস্টে প্রকাশতি হয়েছিল।
রচনাসমগ্র
Smith, E.T. (2003) Playing Hard Ball. Abacus Books.
Smith, Ed (2005). On and Off the Field. Penguin Books.
Smith, Ed (2009). What Sport Tells Us About Life. Penguin Books.
Smith, Ed (2012). Luck: What it Means and Why it Matters. Bloomsbury Publishing.
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
রিচার্ড জনসন
অ্যালেন ইগলসডেন
মিডলসেক্স কাউন্টি ক্রিকেট ক্লাব
ইংরেজ টেস্ট ক্রিকেটারদের তালিকা
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৭-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ইংল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজ সাংবাদিক
বিষয়শ্রেণী:কেন্টের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ব্রিটিশ ইউনিভার্সিটিজের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:মিডলসেক্সের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:মিডলসেক্স ক্রিকেট অধিনায়ক | এড স্মিথ |
পুনর্নির্দেশ গোলাপের খেলা | Roses match |
রাজারবাগ পুলিশ লাইন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) এর মূল ব্যারাক। এটি ঢাকার শাহজাহানপুর থানার অন্তর্গত এলাকা রাজারবাগ-এ অবস্থিত। এখানে স্বল্প সংখ্যক অফিসারের কোয়ার্টারের পাশাপাশি কন্সটেবল পর্যায়ের পুলিশ সদস্যের ব্যারাক রয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের যে প্যারাড গ্রাউন্ড রয়েছে সেটিও রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে অবস্থিত। প্রতি বছর এখানে পুলিশ সপ্তাহের আয়োজন করা হয়। এছাড়াও এখানে রয়েছে একটি পুকুর, ঘোড়ার খামার, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও জাদুঘর।
ঐতিহাসিক তাৎপর্য
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে ১৯৭১ সালে সর্বপ্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ শুরু হয়েছিল। ১৯৭১ সালের ২৫ শে মার্চ পাকিস্তানি বাহিনী কতৃক অপারেশন সার্চলাইট পরিচালিত হয়। পাকিস্তানি বাহিনীদের প্রথম লক্ষ্য ছিল রাজারবাগ পুলিশ লাইন আক্রমণ করা। ২৫ শে মার্চ রাত্রে পাকিস্তানি বাহিনী রাজারবাগ পুলিশ লাইন ঘিরে ফেলে। তখন অস্ত্রাগার হতে পুলিশদের কাছে অস্ত্র পৌঁছে দেওয়া হয়। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে প্রথম বুলেট নিক্ষিপ্ত হয় চামেলিবাগ পুলিশ ব্যারিকেড হতে, যার ফলে নিহত হন দুইজন পাকিস্তানি সেনা। পুলিশদের অস্ত্র ও গোলা বারুদ ফুরিয়ে গেলে হানাদার বাহিনী তুমুল গতিতে আক্রমণ শুরু করে। পাকিস্তানি সেনারা সারারাত গুলি ও কামানের গোলা বর্ষন করে বহু পুলিশ হত্যা করে। এখান থেকেই শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ।
মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও বাংলাদেশের পুলিশদের মুক্তিযুদ্ধে অবদান সম্পর্কে নতুন প্রজন্মকে জানানোর উদ্দেশ্যে রাজারবাগ পুলিশ লাইনে বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর স্থাপিত হয়। এ জাদুঘরে স্থান পেয়েছে সেই বেতারযন্ত্র যেটি দিয়ে ২৫ মার্চ ১৯৭১ সালে পরিচালক মোঃ শাহজাহান মিয়া সারাদেশের সকল থানায় রাজারবাগ, পাকিস্তানি বাহিনী কতৃক আক্রমণের কথা জানিয়ে দেয়। এখানে স্থান পেয়েছে সেই পাগলা ঘণ্টা, যেটি বাজিয়ে সমগ্র পুলিশকে সেই কালরাত্রে একত্র করেছিলেন কন্সটেবল আব্দুল আলি। এ দুটি জিনিসের পাশাপাশি রয়েছে পুলিশদের ব্যবহৃত রাইফেল, মর্টার, বন্দুক, হাতব্যাগ, চশমা, টুপি ও ইউনিফর্ম। এছাড়াও তৎকালীন পুলিশ মহাপরিদর্শকের ভাষনের একটি কপি রাখা হয়েছে, যা মুক্তিযুদ্ধে পুলিশদের অনুপ্রাণিত করেছিল।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
রাজারবাগ পুলিশ লাইনে "রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স স্কুল এন্ড কলেজ" নামে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এটি ১৯৬৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কতৃক এই প্রতিষ্ঠানটি পরিচালিত।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ঢাকা | রাজারবাগ পুলিশ লাইন |
হাতীবান্ধা ইউনিয়ন বাংলাদেশের ময়মনসিংহ বিভাগের শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার অন্তর্গত একটি।
অবস্থান ও সীমানা
ইতিহাস
প্রশাসনিক এলাকা
গ্রাম সমূহ-
পুরুষ উত্তম খিলা
হাতীবান্ধা মধ্য পাড়া
হাতীবান্ধা পূর্ব পাড়া
হাতীবান্ধা মুনাকুষা
হাতীবান্ধা চক পাড়া
হাতীবান্ধা কয়পত পাড়া
ঘাগড়া প্রধান পাড়া
ঘাগড়া কামার পাড়া
ঘাগড়া টাঙ্গারী পাড়া
ঘাগড়া মারুয়া পাড়া
ঘাগড়া সরকার পাড়া
ঘাগড়া মোল্লা পাড়া
ঘাগড়া পুটল পাড়া
ঘাগড়া কবিরাজ পাড়া
ঘাগড়া মন্ডল পাড়া
ঘাগড়া দর্জি পাড়া
ঘাগড়া দরগাহ পাড়া
চক ঘাগড়া
ঘাগড়া খামার পাড়া
ঘাগড়া কোনা পাড়া
ঘাগড়া দক্ষিণ পাড়া
ঘাগড়া সোনার পাড়া
ঘাগড়া মালী পাড়া
ঘাগড়া লস্কর খাঁন বাড়ী
লয়খা
পশ্চিম বেলতৈল
ঠাকুর পাড়া
মীর পাড়া
পাগলার পাড়
আয়তন ও জনসংখ্যা
শিক্ষা
শিক্ষার হার : ৪৪%।
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
দর্শনীয় স্থান
লয়খা জামে মসজিদ
ঘাগড়া দরগাহ পাড়া বুড়া পীরের মাজার
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিত্ব
জনপ্রতিনিধি
বর্তমান চেয়ারম্যান-মোঃ নুরল আমীন দোলা
আরও দেখুন
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:ঝিনাইগাতী উপজেলার ইউনিয়ন | হাতীবান্ধা ইউনিয়ন, ঝিনাইগাতী |