text
stringlengths 11
126k
| title
stringlengths 1
182
|
---|---|
আইএনএস হিমগিরি হল নীলগিরি-শ্রেণির স্টিলথ গাইডেড মিসাইল ফ্রিগেটগুলির দ্বিতীয় জাহাজ, যা ভারতীয় নৌবাহিনীর জন্য গার্ডেনরিচ শিপবিল্ডার্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ার্স লিমিটেড দ্বারা নির্মিত। জাহাজের তলি ২০১৮ সালের ১০ নভেম্বর স্থাপন করা হয় এবং ২০২০ সালের ১৪ ডিসেম্বর জাহাজটিকে জলে ভাসানো হয়। ২০২৩ সালের আগস্ট মাসের মধ্যে জাহাজটির পরিষেবায় নিযুক্ত হওয়ার আশা করা হচ্ছে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:নীলগিরি-শ্রেণির ফ্রিগেট | আইএনএস হিমগিরি (২০২০) |
ফেজ মরক্কোর উত্তর ভূমধ্যে অবস্থিত একটি শহর এবং ফেজ-মেকনেস প্রশাসনিক অঞ্চলের রাজধানী। ১.২২ মিলিয়ন জনসংখ্যা (২০২০) নিয়ে গঠিত এই ফেজ শহরটি কসবলঙ্কার পরে মরক্কোর দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর হিসেবে বিবেচিত হয়, যা এটলাস পর্বতের উত্তর-পূর্বে অবস্থিত। টাঙ্গিয়ার থেকে উত্তর-পশ্চিমে ২০৬ কি.মি, কসবলঙ্কা থেকে ২৪৬ কি.মি, রাবাত থেকে পশ্চিমে ১৮৯ কি.মি। মারাকেশ থেকে ৩৮৭ কি.মি দক্ষিণ-পশ্চমে অবস্থিত। বিভিন্ন পাহাড়-পর্বত ও পুরাতন শহরে ঘেরা ফেজ শহরটি পশ্চিম থেকে পূর্বে বয়ে যাওয়া ফেজ নদীর (ওয়েড ফেস) কেন্দ্রবিন্দুতে অবস্থিত।
অষ্টম-নবম শতাব্দীতে ফেজকে ইদ্রিসি শাসন দ্বারা শাসিত অবস্থায় পাওয়া যায়। ইদ্রিসি শাসনের পতন হলে, অন্যান্য সাম্রাজ্যের আধিপত্য হয়। এগারো শতাব্দীতে আল মুরাভিদ সুলতান ইউসুবের ইবনে তাশফিন ফেজ এল-বালি সদরে দুটো বসতি একত্র করেন। আল মুরাভিদ শাসনামলে, শহরটি ধর্মীয় বৃত্তি ও মার্কেন্টাইল কার্যক্রমের জন্যে বেশ সুনাম অর্জন করেন। তেরো-চৌদ্দ শতকে ফেজ তার চূড়ায় গিয়ে পৌঁছে রাজনৈতিক রাজধানী, অসংখ্য মসজিদ-মাদরাসা নির্মানের জন্যে। ১২৭৬ খ্রিস্টাব্দে সুলতান আবু ইউসুফ ইয়াকুব ফেজ এল-জদিদে রাজকীয় প্রশাসনিক জেলা নির্মাণ করেন, যেখানে আজও রাজকীয় প্রাসাদ ও বিভিন্ন বাগান রয়েছে।
আজকের ফেজ দুটি পুরাতন মদিনা সদর (ফেজ এল-বালি, ফেজ এল-জদিদ) নিয়ে গঠিত। ফরাসি যুগে সবচেয়ে বড় আধুনিক 'ভাইল নওভেলি এলাকা' প্রতিষ্ঠিত হয়। ফেজের মদিনাকে বিশ্ব ঐতিহ্য এলাকা সংস্থা ওয়েবসাইটে তালিকাবদ্ধ করা হয়, এবং বিশ্বের সবচেয়ে বড় গ্রামীণ পথচারী অঞ্চল হিসেবে ধরা হয়।
এতে রয়েছে কুয়ারাওয়াইন বিশ্ববিদ্যালয়, যেটি ৮৫৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এই শহরকে পশ্চিমের মক্কা ও আফ্রিকার অ্যাথেন্স হিসেবে ডাকা হয়।
ইতিহাস
ভুগোল
অর্থনীতি
শিক্ষা
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:মরোক্কোর আঞ্চলিক রাজধানী | ফেজ, মরক্কো |
পুনর্নির্দেশমুহাম্মদ ইউসুফ বিন্নুরী | ইউসুফ বিন্নুরী |
বিসমিল্লাহ জান শিনওয়ারি (জন্ম: ১৭ মার্চ ১৯৮৪) একজন আফগান ক্রিকেট আম্পায়ার । তিনি ২০১৭ গাজী আমানউল্লাহ খান আঞ্চলিক ওয়ানডে টুর্নামেন্ট এবং আফগানিস্তানের ২০১৭-১৮ আহমদ শাহ আবদালি চার দিনের টুর্নামেন্টে ম্যাচগুলিতে আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেন।
তিনি ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ এ আফগানিস্তান এবং জিম্বাবুয়ের মধ্যকার তার প্রথম টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক (টি২০আই) ম্যাচে ১ম আম্পায়ার হিসাবে মাঠে নামেন। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ এ তিনি আফগানিস্তান এবং জিম্বাবুয়ের মধ্যে প্রথম একদিনের আন্তর্জাতিক (ওয়ানডে) ম্যাচে আম্পায়ার হিসাবে অভিষেক করেন।
বোমা বিস্ফোরণ
২০২০ সালের ৩ অক্টোবর আফগানিস্তানের নানগারহার প্রদেশে একটি গাড়ি বোমা হামলায় ১৫ জন নিহত এবং ৩০ জন আহত হয়। প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছিল যে বিস্ফোরণের সময় শিনওয়ারি সেখানে ছিলেন তবে তিনি বেঁচে গিয়েছিলেন। তবে, পরে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে যে এই বিস্ফোরণে তিনি মারা গিয়েছিলেন, তাঁর চাচাত ভাই, তার দুই সন্তান এবং তার ভাগ্নি সহ। ২০২০ সালের ৪ অক্টোবর শিনওয়ারি বিস্ফোরণে নিহত হননি তা নিশ্চিত করতে টেলিফোনে বাংলাদেশি ওয়েবসাইট বিডি ক্রিকটাইমের সাথে কথা বলেছিলেন।
আরও দেখুন
ওয়ানডে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আম্পায়ারদের তালিকা
টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আম্পায়ারদের তালিকা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের স্থান অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:১৯৮৪-এ জন্ম | বিসমিল্লাহ জান শিনওয়ারি |
হাবিবুর রহমান (যিনি প্রিন্সিপাল হাবিবুর রহমান নামে অধিক পরিচিত) (১৯৪৯ — ১৯ অক্টোবর ২০১৮) ছিলেন একজন বাংলাদেশি দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত, রাজনীতিবিদ, শিক্ষাবিদ, সংগঠক ও সমাজ সংস্কারক। তিনি বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমীর ও জামেয়া মাদানিয়া কাজির বাজার মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ছিলেন। তিনি বাংলাদেশে ইসলামি শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সারাজীবন কাজ করে গেছেন এবং তসলিমা নাসরিন বিরোধী আন্দোলন সহ বিভিন্ন আন্দোলন-সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
জন্ম ও বংশ
হাবিবুর রহমান ১৯৪৯ সালে সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার ফুলবাড়ী ইউনিয়নের ঘনশ্যাম গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতা মাহমুদ আলী সিলেটের হাওয়াপাড়া জামে মসজিদের ইমাম ও খতীব এবং জমিয়ত উলামায়ে হিন্দের নেতা ছিলেন। তার মাতার নাম আছিয়া খাতুন।
শিক্ষা জীবন
তিনি ফুলবাড়ী ইউনিয়নের বইটিকর প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। এরপর কিছুদিন রুস্তমপুর কওমি মাদ্রাসায় পড়ার পর ফুলবাড়ী আলিয়া মাদ্রাসায় ভর্তি হন। ১৯৭০ সালে ফুলবাড়ি আলিয়া মাদ্রাসা থেকে ফাযিল পাশ করেন। ১৯৭৩ সালে সিলেট সরকারী আলিয়া মাদ্রাসা থেকে কামিল পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করেন।
কর্মজীবন
১৯৭৩ সালে কাজির বাজার পেয়াজ হাটা মসজিদের ইমাম ও খতীব হিসেবে তিনি কর্মজীবনে সূচনা করেন। ১৯৭৪ সালের ৫ জুন আব্দুল করিমের পরামর্শে তিনি সুরমা নদীর তীরে দারুল উলুম দেওবন্দের আদলে জামেয়া মাদানিয়া কাজির বাজার মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেন। তার প্রতিষ্টিত মাদ্রাসার শিক্ষা পদ্ধতিতে মাদ্রাসার মূল সিলেবাসের পাশাপাশি আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে সিলেবাস প্রণয়ন করে কওমি শিক্ষার ক্ষেত্রে যুগপথ পরিবর্তন আনার চেষ্টা করেন। আমৃত্যু তিনি এই মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ছিলেন।
রাজনীতি
জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশে যোগদানের মাধ্যমে তার রাজনৈতিক জীবনের সূচনা হয়। ১৯৭৭ থেকে ১৯৮১ পর্যন্ত পাঁচ বছর তিনি সিলেট জেলা জমিয়তের মহাসচিব ছিলেন। পরে তিনি মোহাম্মদ উল্লাহ হাফেজ্জীর প্রতিষ্ঠিত খেলাফত আন্দোলনে যোগ দেন। ১৯৮২ সালে মোহাম্মদ উল্লাহ হাফেজ্জীর রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে তার সফরসঙ্গী হিসেবে তিনি দেশব্যাপী প্রচারণা চালান। ১৯৯৪ সালে তসলিমা নাসরিনের বিরুদ্ধে তিনি আন্দোলনের ডাক দেন এবং সাহাবা সৈনিক পরিষদ গঠন করে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সমাবেশের আয়োজন করেন। পরবর্তীতে তীব্র আন্দোলনের মুখে তসলিমা নাসরিন দেশ ত্যাগে বাধ্য হয়েছিল। খেলাফত আন্দোলন ভেঙ্গে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস প্রতিষ্ঠা হলে তিনি তাতে যোগ দেন এবং আজিজুল হকের সংস্পর্শে আসেন। ২০১২ সালে আজিজুল হক মৃত্যুবরণ করার পর তিনি বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমীর নিযুক্ত হন। কওমি সনদের সরকারি স্বীকৃতি আদায়ের আন্দোলনে তিনি আজিজুল হকের সাথে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
তিনি আব্দুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলীকে সভাপতি ও নিজে সাধারণ সম্পাদক হয়ে ইসলামি ঐক্য পরিষদ গঠন করেছিলেন। ১৯৯৩ সালের ১৩ আগস্ট এই পরিষদের উদ্যোগে সিলেটে মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তনের চেষ্টা করা হলে তিনি বিএনপি, জাতীয় পার্টি, ইসলামী ঐক্যজোট, জমিয়ত সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করেছিলেন।
অবদান
তিনি আলিয়া মাদ্রাসায় লেখাপড়া করলেও সারাজীবন দেওবন্দি মতাদর্শের সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন এবং কওমি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তিনি কওমি মাদ্রাসার শিক্ষা সংস্কারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য :
কওমি মাদ্রাসা প্রধানের উপাধি “মুহতামিম” শব্দের পাশাপাশি প্রিন্সিপাল শব্দের প্রচলন করেন।
সিলেটে সর্বপ্রথম তার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ইসলামী মহাসম্মেলনের ধারা শুরু হয়।
বাংলা, ইংরেজি ও কারিগরি শিক্ষার সমন্বয়ে তিনি কওমি মাদ্রাসার সিলেবাস প্রণয়ন করেছিলেন।
মাদ্রাসা ছাত্রদের পড়ালেখার পাশাপাশি রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত করেছিলেন।
বাংলা ভাষায় মাসিক আনোয়ারে মদীনা প্রকাশ করেছিলেন।
জমিয়তে তালাবার পরিবর্তে জামেয়া ছাত্র সংসদ প্রতিষ্ঠা করেন এবং ছাত্র সংসদের জিএস ও এজিএস পদবি সৃষ্টি করেন।
মিডিয়ায় প্রামাণ্য চিত্র সহ সংবাদ প্রচার।
মাদ্রাসার ছাত্রদের জাতীয় দিবস উদযাপন।
জামেয়া মাদানিয়া কিন্ডারগার্টেন প্রতিষ্ঠা।
আর্তমানবতার সেবায় জামেয়ার তত্ত্বাবধানে সেবা সংস্থা "মারকাজুল খায়রী" প্রতিষ্ঠা।
ছাত্রদের ফ্রি মোটর ড্রাইভিং প্রশিক্ষণ।
কম্পিউটার ল্যাব প্রতিষ্ঠা।
জামেয়ার তত্বাবধানে কুরআন প্রশিক্ষণ বোর্ড গঠন।
প্রাক্তন ছাত্র পরিষদ গঠন।
আসহাবে বদর ফান্ড গঠন ইত্যাদি।
তিনি সারাজীবন ইসলামি সমাজ বিনির্মানে কাজ করে গেছেন এবং এ সংক্রান্ত আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছিলেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য :
১৯৭৭ সালে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিতব্য চল্লিশ দিনব্যাপী জুয়া ও নাচগানের অনুষ্ঠানকে প্রতিহত করেন।
১৯৮১ সালে সিলেট এম সি কলেজের অধ্যাপক সরদার আলা উদ্দিন ইসলাম নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্য করলে তার দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবীতে তীব্র গণআন্দোলনে নেতৃত্ব প্রদান করেন, আলা উদ্দিন দেশত্যাগে বাধ্য হয়েছিল।
রমজান মাসের পবিত্রতা রক্ষা করার জন্য ও দিনের বেলা হোটেল-রেস্তোরাঁ বন্ধ রাখার দাবীতে ১৯৮৯ সালে জালালাবাদ ইসলাম সমিতির উদ্যোগে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলেন, প্রশাসন দাবী মেনে নিয়েছিল।
তসলিমা নাসরিন বিরোধী আন্দোলনে কাজির বাজার মাদ্রাসার ১৮ জন ছাত্র-শিক্ষককে গ্রেফতার করা হলে, তাদের মুক্তির দাবীতে তীব্র আন্দোলন শুরু করেন, প্রশাসন একমাসের মাথায় তাদের মুক্তি দিয়েছিল।
শামসুর রাহমান আজানের ধ্বনিকে বেশ্যা-নর্তকীদের আওয়াজের সাথে তুলনা করার পর ১৯৯৫ সালের ১৯ এপ্রিল শামসুর রহমানকে সিলেটে সংবর্ধনা প্রদানের প্রস্ততি গ্রহণ করা হলে তার নেতৃত্বে তা প্রতিহিত করা হয়। সিলেটে এদিন সর্বাত্মক হরতাল পালিত হয়েছিল।
১৯৯৭ সালে আহমদ শরীফ ইসলাম নিয়ে কটুক্তি করলে তিনি সিলেটে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলেন, যা সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে।
১৯৮৯ সালে সিলেটের আখালিয়ায় বিডিআর ক্যাম্পে বাসযাত্রীদের নির্যাতনের প্রতিবাদে সর্বদলীয় আন্দোলনের তিনি শীর্ষ নেতা ছিলেন।
সিলেট বিভাগ প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে নব্বই দশকের শুরুতে তার নেতৃত্বে বৃহত্তর সিলেট উন্নয়ন ও বিভাগ আন্দোলন জোড়ালো ভূমিকা পালন করে।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকটি হলের নাম কয়েকজন ইসলাম বিদ্বেষীর নামে নামকরণের চেষ্টা হলে ১৯৯৯—২০০০ সালে এর প্রতিবাদে তীব্র আন্দোলন গড়ে তুলেন, কতৃপক্ষ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়।
২০১৩ সালে শাবিপ্রবির গেইটে ভাস্কর্য নির্মাণের চেষ্টা প্রতিহত করেন।
২০১১সালের ২৯ ডিসেম্বর ভারত কর্তৃক টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণের প্রতিবাদে সিলেট হতে জকীগঞ্জ পর্যন্ত গণপদযাত্রায় নেতৃত্ব প্রদান করেন ইত্যাদি।
সম্মাননা
“শিক্ষা ও নেতৃত্বে” কৃতিত্বের কারণে ২০১৬ সালের ডিসেম্বর মাসে লন্ডনের ক্রাউন প্লাজায় এক সম্মেলনে তিনি আন্তর্জাতিক “এ্যানুয়াল কমিউনিটি লিডারশিপ” পুরস্কার লাভ করেন।
তাসাউফ
তিনি শায়খে কৌড়িয়া খ্যাত আব্দুল করিমের সাথে আধ্যাত্মিক সম্পর্ক রাখতেন এবং হুসাইন আহমদ মাদানির শিষ্য আব্দুল জলীল বদরপুরীর খেলাফত পেয়েছিলেন।
পরিবার
পারিবারিক জীবনে তিনি চার ছেলে ও তিন মেয়ের জনক। তার বড় ছেলে সামীউর রহমান মুসা একজন ইসলামি পণ্ডিত ও জামিয়া মাদানিয়া কাজির বাজার মাদ্রাসার বর্তমান অধ্যক্ষ।
প্রকাশনা
তিনি ২০টি বই রচনা করেছিলেন। তার মধ্যে রয়েছে:
বিশ্বনবীর ডায়েরী
আফগান রণাঙ্গনে কয়েকদিন
কুরআন ও হাদিসের আলোকে শবে বরাত ইত্যাদি
মৃত্যু
তিনি ২০১৮ সালের ১৯ অক্টোবর বার্ধক্যজনিত রোগে সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। বিকেলে সিলেট সরকারী আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে ২য় ছেলে ইউসুফের ইমামতিতে তার জানাজার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এটিকে বাংলাদেশের স্মরণকালের সর্ববৃহৎ জানাজা সমূহের মধ্যে একটি হিসেবে উল্লেখ করা হয়। জানাজা শেষে তাকে তার প্রতিষ্ঠিত কাজির বাজার মাদ্রাসা সংলগ্ন কবরস্থানে দাফন করা হয়। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৯ বছর।
উত্তরাধিকার
তার জীবদ্দশায় শাহ মমশাদ আহমদ কর্তৃক “দীপ্ত জীবন” নামে তার একটি জীবনী গ্রন্থ সংকলিত হয়। তার স্বরণে প্রতিষ্ঠিত সংগঠন সমূহের মধ্যে ‘প্রিন্সিপাল হাবিবুর রহমান রাহ. প্রজন্ম’ অন্যতম।
আরও দেখুন
আজিজুল হক
শাহ আহমদ শফী
জুনায়েদ বাবুনগরী
নুরুল ইসলাম জিহাদী
মামুনুল হক
দেওবন্দি ব্যক্তিত্বের তালিকা
টীকা
তথ্যসূত্র
গ্রন্থপঞ্জি
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৫-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:১৯৪৫-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:দেওবন্দি ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের ইসলামী চিন্তাবিদ
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী মুফতি
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:সিলেট জেলার ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:সিলেট সরকারী আলিয়া মাদ্রাসার প্রাক্তন শিক্ষার্থী
বিষয়শ্রেণী:সুন্নি ইসলামের পণ্ডিত
বিষয়শ্রেণী:হানাফি ফিকহ পণ্ডিত
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ইসলামের মুসলিম পণ্ডিত
বিষয়শ্রেণী:মৃত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ইসলামী ব্যক্তিত্ব
বিষয়শ্রেণী:ইসলামী চিন্তাবিদ
বিষয়শ্রেণী:ইসলামের মুসলিম পণ্ডিত
বিষয়শ্রেণী:ইসলামের সুন্নি মুসলিম পণ্ডিত
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমীর
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী ইসলামপন্থী
বিষয়শ্রেণী:হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নেতা | হাবিবুর রহমান (পণ্ডিত) |
আয়িশা সাঈদ () হলেন একজন পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ ও সংসদ সদস্য। তিনি ২০১৩ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন।
রাজনৈতিক জীবন
তিনি ২০১৩ পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে পাকিস্তান জামায়াতে ইসলামীর মনোনীত প্রার্থী হিসেবে খাইবার পাখতুনখোয়া থেকে নারীদের জন্য সংরক্ষিত আসনের সদস্য নির্বাচিত হন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ সদস্য ২০১৩-২০১৮
বিষয়শ্রেণী:পশতু ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের মহিলা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:জামায়াতে ইসলামী পাকিস্তানের রাজনীতিবিদ | আয়িশা সাঈদ |
পুনর্নির্দেশ বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা ক্রিকেট দল | বাংলাদেশ জাতীয় নারী ক্রিকেট দল |
ডেভিড লুইস নিউম্যান (জিন্ম ১১ মার্চ ১৯৫৪) একজন মার্কিন সুরকার ও সঙ্গীত নির্দেশক। তিনি ত্রিশ বছরের অধিক সময় ধরে প্রায় ১০০ চলচ্চিত্রের সুরারোপ করেছেন। তিনি আনাস্তাসিয়া (১৯৯৭) চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ মৌলিক সুর বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনি সর্বাধিক একাডেমি পুরস্কারে মনোনীত নিউম্যান পরিবারের একজন, যারা সঙ্গীতের বিভিন্ন বিভাগে ৯২টি মনোনয়ন লাভ করেছেন। তার পিতা অ্যালফ্রেড নিউম্যান, চাচা এমিল নিউম্যান ও লাইওনেল নিউম্যান, এবং তার ছোট ভাই টমাস নিউম্যান ও বোন মারিয়া নিউম্যান এবং চাচাতো ভাই র্যান্ডি নিউম্যান।
প্রারম্ভিক জীবন
ডেভিড লুইস নিউম্যান ১৯৫৪ সালের ১১ই মার্চ ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেসে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা সুরকার অ্যালফ্রেড নিউম্যান এবং মাতা মার্থা লুইস (বিবাহপূর্ব মন্টগামারি)। তার পিতামহ ও পিতামহী রাশিয়া থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসিত হয়ে এসেছিলেন। তার ছোট ভাই টমাস নিউম্যান ও বোন মারিয়া নিউম্যানও সুরকার। তার চাচা এমিল নিউম্যান ও লাইওনেল নিউম্যান সুরকার ছিলেন, এবং চাচাতো ভাই র্যান্ডি নিউম্যানও সুরকার।
নিউম্যান একজন দক্ষ বেহালাবাদক ও সফল কনসার্ট সঙ্গীত নির্দেশক। তিনি সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করেছেন। ১৯৭০-এর দশকের শেষভাগ থেকে ১৯৮০-এর প্রারম্ভিক সময়ে তিনি জন উইলিয়ামসের সুরের জন্য বেহালা বাজাতেন এবং চলচ্চিত্রের সঙ্গীতের সুর সম্পর্কে তার কাছ থেকে শিক্ষা লাভ করেন।
কর্মজীবন
নিউম্যানের চলচ্চিত্রে প্রথম কাজ ছিল টিম বার্টনের স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ফ্র্যাঙ্কেনউইনি (১৯৮৪)। ১৯৮৭ সালে তিনি ড্যানি ডিভিটো'র থ্রো মম্মা ফ্রম দ্য ট্রেইন-এর সুরারোপ করেন। এটি ডিভিটোর সাথে তার সফল কাজ ছিল, যার ধারাবাহিকতায় তিনি ডিভিটোর পরবর্তী সকল চলচ্চিত্র - দ্য ওয়ার অব দ্য রোজেস (১৯৮৯), আদার পিপল্স মানি (১৯৯১), হফফা (১৯৯২), মাটিল্ডা (১৯৯৬) ও ডেথ টু স্মুচি (২০০২)-এর সুরারোপ করেন।
তিনি ডন ব্লুথের অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র আনাস্তাসিয়া (১৯৯৭)-এর জন্য স্টিফেন ফ্ল্যাহার্টি ও লিন আরেন্সের সাথে যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ মৌলিক সুর বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। কিন্তু তারা দ্য ফুল মন্টি-র জন্য সুর করা অ্যান ডাডলির কাছে হেরে যান।
১৯৯৭ সালে নিউম্যান চার বছরের জন্য সানড্যান্স ইনস্টিটিউটের সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে কাজ শুরু করেন এবং লস অ্যাঞ্জেলেসের ফিলহার্মোনিক ঐকতান বাদকদলের কয়েকটি আয়োজনের সঙ্গীত নির্দেশনা করেন। একই বছর তিনি টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স ফ্যানফেয়ারের পুনঃরেকর্ড করেন, যা তার পিতা অ্যালফ্রেড সুর করেছিলেন।
২০০৭ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে তিনি দ্য ফিল্ম মিউজিক সোসাইটির সভাপতি নির্বাচিত হন।
পুরস্কার ও সম্মাননা
নিউম্যান ১৯৯৮ সালে অ্যানিমেটেড চলচ্চিত্র আনাস্তাসিয়া-এর জন্য স্টিফেন ফ্ল্যাহার্টি ও লিন আরেন্সের সাথে যৌথভাবে শ্রেষ্ঠ মৌলিক সুর বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।
তিনি চলচ্চিত্র ও টেলিভিশনের সঙ্গীতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য ২০০৯ সালের ২১শে মে বার্ষিক বিএমআই ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন পুরস্কারে রিচার্ড কার্ক পুরস্কারে সম্মানিত হন।
তিনি আমেরিকান ইয়ুথ সিমফনির সম্মানিত সদস্য।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৫৪-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর মার্কিন সুরকার
বিষয়শ্রেণী:রুশ ইহুদি বংশোদ্ভূত মার্কিন ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:নিউম্যান পরিবার (সঙ্গীত)
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন চলচ্চিত্র সুরকার
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন টেলিভিশন সুরকার
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন পুরুষ সুরকার
বিষয়শ্রেণী:লস অ্যাঞ্জেলেসের সঙ্গীতজ্ঞ
বিষয়শ্রেণী:থর্নটন স্কুল অব মিউজিকের প্রাক্তন শিক্ষার্থী | ডেভিড নিউম্যান (সুরকার) |
পুননির্দেশ বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ | বানৌজা খালিদ বিন ওয়ালিদ (২০২১) |
লেক প্লাসিড মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক অঙ্গরাজ্যের এসেক্স কাউন্টির অ্যাডিরনডেক পর্বতে অবস্থিত একটি গ্রাম। ২০১০ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী লেক প্লাসিডের জনসংখ্যা ২,৫২১।
নর্থ এলবা শহরের কেন্দ্রস্থলের নিকটে ও প্ল্যাটসবার্গের ৫০ মাইল (৮০ কিলোমিটার) দক্ষিণ-পশ্চিমে লেক প্লাসিড এলাকাটি অবস্থিত। প্লাসিড হ্রদ, স্যারানাক হ্রদ এবং টাপার হ্রদ তিন-হ্রদ এলাকা নিয়ন্ত্রণ করে। লেক প্লাসিডে ১৯৩২ ও ১৯৮০-এর শীতকালীন অলিম্পিক আয়োজিত হয়। ১৯৭২ সালের শীতকালীন আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, ২০০০ সালের গুডউইল গেমস এবং ২০০৩ সালের শীতকালীন আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ক্রীড়া প্রতিযোগিতা এখানেই আয়োজিত হয়।
ইতিহাস
ঊনবিংশ শতাব্দীতে লোহার আকরিক নিষ্কাশনের জন্য লেক প্লাসিড গ্রামটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮৪০ সালে নর্থ এলবায় মাত্র ছয়টি পরিবার বসবাস করত। ১৮৪৫ সালে মানবতাবাদী জেরিট স্মিথ নর্থ এলবায় আগমন করেন। গ্রামের চারপাশে তিনি অনেক ভূমি ক্রয় করেন। প্রাক্তন ক্রীতদাসদেরও স্মিথ বেশকিছু ভূমিদান করেন। এর মাধ্যমে স্মিথ ভূমি সংস্কার আইন সংশোধন করেন এবং ক্রীতদাস প্রথার প্রতি বিরোধিতা প্রদর্শন করেন।
ক্রীতদাস প্রথার বিরোধী জন ব্রাউন স্মিথের সংস্কার সম্পর্কে অবগত হন। তারপর তিনি কানসাস অঙ্গরাজ্যে ক্রীতদাসবিরোধী কর্মকাণ্ড ছেড়ে চলে আসেন। তিনি মুক্ত দাসদের জন্য একটি স্বপ্নরাজ্য বা ইউটোপিয়া প্রতিষ্ঠা করতে চেয়েছিলেন। ১৮৫৯ সালে ক্রীতদাসবিরোধী জন ব্রাউনের মৃত্যুদণ্ডাদেশ কার্যকর হওয়ার পূর্বে তিনি এই খামারে শায়িত হতে চেয়েছিলেন। তার সমাধিস্থল জন ব্রাউন ঐতিহাসিক স্থান নামে পরিচিত।
ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে ধনী ব্যক্তিরা লেক প্লাসিডের প্রতি আকৃষ্ট হন। তাদের এই আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু ছিল লেক প্লাসিড ক্লাব। ডিউয়ি দশকিয়া ব্যবস্থার প্রবর্তক মেলভিল ডিউয়ি ১৮৯৫ সালে প্লাসিড পার্ক ক্লাব প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯০০ সালে একে স্থানীয় শাসনের আওতাভুক্ত হয়। ১৯০৫ সালের শীতকাল পর্যন্ত ডিউয়ি ক্লাবটির কার্যক্রম পরিচালনা করেন। ১৮৮৯ সালের শুরুতে নিকটবর্তী সারানাক হ্রদে শীতকালীন ক্রীড়া প্রতিযোগিতা আয়োজিত হয়। এর মনোরম বায়ু যক্ষ্মারোগের চিকিৎসার জন্য উপযুক্ত ছিল।
১৯২১ সালের দিকে লেক প্লাসিড এলাকায় স্কি লাফ, দ্রুত গতিতে স্কেটিং ও স্কি অ্যাসোসিয়েশন গড়ে ওঠে। ১৯২৯ সালে মেলভিলের পুত্র ডা.গডফ্রে ডিউয়ি আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি-কে বুঝাতে সমর্থ হন, শীতকালীন ক্রীড়া আয়োজনের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে লেক প্লাসিডের চেয়ে উত্তম জায়গা। এরই হাত ধরে ১৯৩২ ও ১৯৮০ সালের শীতকালীন অলিম্পিক লেক প্লাসিডে আয়োজিত হয়।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গ্রাম | লেক প্লাসিড, নিউ ইয়র্ক |
স্বর্ণ মন্দির, শ্রীপুরম হল ভারতের তামিলনাড়ুর রাজ্যের থিরুমালাইকোডি বা মালাইকোডি শহরের ভেলোর সবুজ পাহাড়ের পাদদেশে অবস্থিত। এটি তিরুপতি থেকে ১২০ কি.মি, চেন্নাই থেকে ১৪৫ কি.মি, পন্ডিচেরি থেকে ১৬০ কি.মি এবং বেঙ্গালুরু থেকে ২০০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। মহা কুম্ভঅভিষেক বা মন্দিরের প্রধান দেবতা শ্রী লক্ষ্মী নারায়ণী বা দেবী মহা লক্ষ্মী কে ২৪ আগস্ট ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল। এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা হল শ্রী শক্তি আম্মা। এখানে সকল ভক্তদের স্বাগত জানানো হয়।
পটভূমিঃ
'শ্রীপুরম'-এর প্রধান বৈশিষ্ট্য হ'ল লক্ষ্মী নারায়ণী মন্দির, যার অপরনাম এবং অর্ধ মণ্ডপম স্বর্ণ মন্দির, দেবতা শ্রী লক্ষ্মী নারায়ণীর ( বিষ্ণু নারায়ণের স্ত্রী) আবাসস্থল। মন্দিরটি ১০০ একর জমিতে অবস্থিত এবং ভেলোর-ভিত্তিক দাতব্য ট্রাস্ট, শ্রী নারায়ণী পিদম দ্বারা নির্মিত হয়েছে, যার আধ্যাত্মিক নেতা শ্রী শক্তি আম্মা 'নারায়ণী আম্মা' নামে পরিচিত, মন্দিরের নেতৃত্বে রয়েছে।
মন্দিরের নকশা
মন্দিরের স্বর্ণ আবরণ সঙ্গে, স্বর্ণ ব্যবহার করে মন্দির শিল্প বিশেষজ্ঞ কলাকুশলীদের দ্বারা জটিল কাজ করা হয়েছে। প্রতিটি বিবরণ অযান্ত্রিকভাবে তৈরি করা হয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে সোনার দণ্ডকে সোনার ফয়েলে রূপান্তর করা এবং তারপর তামার উপর ফয়েল মাউন্ট করা। ৯ স্তর থেকে ১০ স্তর পর্যন্ত সোনার ফয়েল তামার প্লেটে মাউন্ট করা হয়েছে। মন্দির শিল্পের প্রতিটি বিবরণ বেদ থেকে তাৎপর্য আছে।
শ্রীপুরমের নকশায় একটি তারা আকৃতির পথ (শ্রী চক্র) রয়েছে, যা সবুজ প্রাকৃতিক দৃশ্যের মাঝখানে অবস্থিত, যার দৈর্ঘ্য ১.৮ কিলোমিটারেরও বেশি। যখন কেউ এই 'স্টারপাথ' দিয়ে হেঁটে মাঝখানে মন্দিরে পৌঁছান, তখন তিনি বিভিন্ন আধ্যাত্মিক বার্তাও পড়তে পারেন - যেমন মানুষের জন্মের উপহার, এবং আধ্যাত্মিকতার মূল্য -- পথে।
হাসপাতাল(নারায়ণী)
শ্রী নারায়ণী হাসপাতাল ও গবেষণা কেন্দ্রটি তিরপুরম মন্দির কমপ্লেক্সের নিকটে অবস্থিত একটি সাধারণ হাসপাতাল এবং এটি 'শ্রী নারায়ণী পিডাম' চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দ্বারাও পরিচালিত হয়।
ছবি গ্যালারী
আরো দেখুন
ভেলোর ফোর্ট
সুবর্ণ মন্দির - অমৃতসরে শিখ মন্দির
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
শ্রীপুরমের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট
স্বর্ণ মন্দির ভেলোর
বিষয়শ্রেণী:উইকিউপাত্তে স্থানাঙ্ক আছে
বিষয়শ্রেণী:স্বর্ণের ভাস্কর্য | স্বর্ণ মন্দির, শ্রীপুরাম |
পুনর্নির্দেশ টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি স্টুডিওজ | টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি ফক্স |
উইলিয়াম এডগার রিচার্ড সমারভিল (; জন্ম: ৯ আগস্ট, ১৯৮৪) ওয়েলিংটনের ওয়াডসটাউন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী নিউজিল্যান্ডীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য তিনি। ২০১০-এর দশকের শেষদিক থেকে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করছেন। ডিসেম্বর, ২০১৮ সালে নিউজিল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে অকল্যান্ড ও ওতাগো এবং অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটে নিউ সাউথ ওয়েলস দলের প্রতিনিধিত্ব করেন উইলিয়াম সমারভিল। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি অফ ব্রেক বোলার হিসেবে খেলছেন। এছাড়াও, ডানহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করেন তিনি।
শৈশবকাল
ওয়েলিংটনেরর শহরতলী এলাকা ওয়াডসটাউনে উইলিয়াম সমারভিলের জন্ম। নয় বছর বয়সে নিউজিল্যান্ড থেকে তার পরিবার অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে বসবাস করতে থাকে ও সেখানেই তিনি তার শৈশবকাল অতিবাহিত করেন। সিডনির পূর্বাঞ্চলীয় শহরতলীতে অবস্থিত ক্রানব্রুক স্কুলে অধ্যয়ন করেন। এরপর, ওতাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনার উদ্দেশ্যে নিউজিল্যান্ডে চলে আসেন।
পড়াশুনো শেষে সিডনিতে ফিরে আসেন ও চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্ট হিসেবে কাজ করতে থাকেন। এ সময়ে বিশ্ববিদ্যালয় দলের পক্ষে খেলতেন তিনি।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
২০০৫ সাল থেকে উইলিয়াম সমারভিলের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান রয়েছে। ডানহাতি ব্যাটসম্যান ও অফ স্পিন বোলার হিসেবে মার্চ, ২০০৫ সালে ওতাগোর সদস্যরূপে ওয়েলিংটনের বিপক্ষে এবং মার্চ, ২০০৬ সালে ক্যান্টারবারি ও নর্দার্ন ডিস্ট্রিক্টসের বিপক্ষে তিনটি খেলায় অংশ নেন। এছাড়াও, ২০০৫-০৬ মৌসুমে নিউজিল্যান্ড একাডেমির সদস্যরূপে কয়েকটি খেলায় অংশ নিয়েছিলেন।
২০১৩-১৪ মৌসুমে নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে খেলতে শুরু করেন। ২ জানুয়ারি, ২০১৬ তারিখে বিগ ব্যাশ লীগে সিডনি সিক্সার্সের সদস্যরূপে পার্থ স্কর্চার্সের বিপক্ষে টুয়েন্টি২০ ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার।
নভেম্বর, ২০১৬ সালে শেফিল্ড শিল্ডের খেলায় নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে দূর্দান্ত ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন। ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৪/৬১ ও ৫/৬৫ নিয়ে দলকে তিন উইকেটের জয় এনে দেন। খেলায় তিনি প্লেয়ার অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেছিলেন। ঐ মৌসুমে শেফিল্ড শীল্ডের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় বোলারের মর্যাদা প্রাপ্ত হন। ২৩.১৪ গড়ে ৩৫ উইকেট দখল করেন। তন্মধ্যে, কুইন্সল্যান্ডের বিপক্ষে খেলার প্রথম ইনিংসে ৮/১৩৬ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েছিলেন। ১৫ অক্টোবর, ২০১৭ তারিখে সিডনিতে অনুষ্ঠিত জেএলটি ওয়ান-ডে কাপে নিউ সাউথ ওয়েলসের পক্ষে লিস্ট এ ক্রিকেটে অভিষেক হয় তার।
জুন, ২০১৮ সালে অকল্যান্ড কর্তৃপক্ষ তাকে ২০১৮-১৯ মৌসুমের জন্যে চুক্তিতে নিয়ে আসে। সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সালে অকল্যান্ড এইসেসের পক্ষে আবুধাবি টি২০ ট্রফি খেলার উদ্দেশ্যে দলে রাখে। জুন, ২০২০ সালে অকল্যান্ড কর্তৃপক্ষ তাকে ২০২০-২১ মৌসুমের ঘরোয়া ক্রিকেট খেলার জন্যে চুক্তিতে নিয়ে আসার প্রস্তাবনা প্রদান করে।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে চারটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন উইলিয়াম সমারভিল। ৩ ডিসেম্বর, ২০১৮ তারিখে আবুধাবিতে পাকিস্তান দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ৩ জুন, ২০২০ তারিখে সিডনিতে স্বাগতিক অস্ট্রেলিয়া দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি। এখনো তাকে কোন ওডিআইয়ে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দেয়া হয়নি।
নভেম্বর, ২০১৮ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট খেলার উদ্দেশ্যে তাকে নিউজিল্যান্ড দলের সদস্য করা হয়। তিনি আঘাতপ্রাপ্ত টড অ্যাশলে’র স্থলাভিষিক্ত হন। ৩ ডিসেম্বর, ২০১৮ তারিখে আবুধাবিতে অনুষ্ঠিত সিরিজের তৃতীয় টেস্টে তার অভিষেক ঘটে। খেলায় তিনি ৪/৭৫ ও ৩/৫২ নিয়ে দলের ১২৩ রানে বিজয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন।
তথ্যসূত্র
আরও দেখুন
রে এমরি
নিল ওয়াগনার
নিউ সাউথ ওয়েলস ক্রিকেট দল
নিউজিল্যান্ডীয় টেস্ট ক্রিকেটারদের তালিকা
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট দলসমূহের বর্তমান তালিকা
বহিঃসংযোগ
from the Australian Cricketers' Association
বিষয়শ্রেণী:১৯৮৪-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:অকল্যান্ডের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ওয়েলিংটন সিটি থেকে আগত ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:ওতাগোর ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:নিউজিল্যান্ডের টেস্ট ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:নিউ সাউথ ওয়েলসের ক্রিকেটার
বিষয়শ্রেণী:সিডনি সিক্সার্সের ক্রিকেটার | উইলিয়াম সমারভিল |
পুনর্নির্দেশ মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা | মাশরাফি বিন মর্তুজা |
রামানন্দ দাস ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি রাজনীতিবিদ। তিনি পশ্চিমবঙ্গের ব্যারাকপুর থেকে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সদস্য হিসাবে ভারতের সংসদের নিম্নকক্ষ লোকসভায় সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি একজন সমাজকর্মী এবং শ্রমিকসঙ্ঘের (ট্রেড ইউনিয়ন) নেতা ছিলেন। তিনি ১৯৪৮ সালে সান ফ্রান্সিসকো এবং ১৯৫১ সালে জেনেভাতে আইএলও সম্মেলনে ভারতের প্রতিনিধিত্ব করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
লোকসভা ওয়েবসাইটে অফিসিয়াল বায়োগ্রাফিক্যাল স্কেচ
বিষয়শ্রেণী:১৯৭২-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:১৯১৩-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:প্রথম লোকসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:পশ্চিমবঙ্গের লোকসভা সদস্য | রামানন্দ দাস |
পুনর্নির্দেশ ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মল্লক্রীড়া – পুরুষদের ডেকাথলন | ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে দৌড়বাজী – পুরুষদের ডেকাথলন |
পুনর্নির্দেশ ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মল্লক্রীড়া - মহিলাদের বর্শা নিক্ষেপ | ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে দৌড়বাজী - মহিলাদের বর্শা নিক্ষেপ |
পুনর্নির্দেশ ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মল্লক্রীড়া – পুরুষদের ৪০০ মিটার বাধাদৌড় | ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে দৌড়বাজী – পুরুষদের ৪০০ মিটার বাধাদৌড় |
পুনর্নির্দেশ ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মল্লক্রীড়া – মহিলাদের ২০ কিমি হাঁটা | ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে দৌড়বাজী – মহিলাদের ২০ কিমি হাঁটা |
পুনর্নির্দেশ ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে মল্লক্রীড়া – মহিলাদের ট্রিপল জাম্প | ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে দৌড়বাজী – মহিলাদের ট্রিপল জাম্প |
অ্যাপল এ১১ বায়োনিক হলো অ্যাপল কর্তৃক নকশাকৃত এবং টিএসএমসি কর্তৃক নির্মিত একটি ৬৪-বিট এআরএম-ভিত্তিক সিস্টেম অন এ চিপ (SoC) যা ২০১৭ সালের ১২ সেপ্টেম্বর আইফোন ৮, আইফোন ৮ প্লাস এবং আইফোন এক্স এর উদ্বোধনির সময় উপস্থাপন করা হয়েছিল। অ্যাপল জানিয়েছে যে উচ্চ-পারফরম্যান্স কোর দুটি অ্যাপল এ১০ এর তুলনায় ২৫% দ্রুত এবং উচ্চ-দক্ষতার কোর চারটি এ১০ এর এমন দুটি কোরের চেয়ে ৭০% পর্যন্ত দ্রুততর।
ডিজাইন
এ১১-তে একটি অ্যাপল-ডিজাইন করা ৬৪-বিট এআরএমভি ৮-এ ছয় কোরের সিপিইউ রয়েছে, যার মধ্যে মনসুন নামে পরিচিত ২.৩৯ গিগাহার্জের দুটি উচ্চ-পারফরম্যান্স কোর এবং মিস্ট্রাল নামের চারটি শক্তি-সাশ্রয়ী কোর রয়েছে। মনসুন কোরগুলি হলো ৭-প্রশস্ত ডিকোড আউট-অফ-অর্ডার সুপারস্কেলার ডিজাইন, যেখানে মিস্ট্রাল কোরগুলি ৯-প্রশস্ত ডিকোড আউট-অফ-অর্ডার সুপারস্কেলার ডিজাইন। মিস্ট্রাল কোরগুলি অ্যাপল এ৬ এর সুইফ্ট কোরগুলির উপর ভিত্তি করে তৈরি। এ১১ চিপে একটি নতুন দ্বিতীয় প্রজন্মের কর্মক্ষমতা নিয়ামক ব্যবহার করা হয়েছে, যা এ১১ চিপটিকে একসাথে ছয়টি কোর ব্যবহার করার অনুমতি দেয়, যা তার পূর্বসুরী এ১০ চিপে করা যায় না।
এছাড়াও এ১১ চিপে একটি অ্যাপল-ডিজাইন করা তিন কোরবিশিষ্ট গ্রাফিক্স প্রসেসিং ইউনিট (জিপিইউ) সংযুক্ত করা হয়েছে যা এ১০ এর চেয়ে ৩০% দ্রুত গ্রাফিক্স পারফরম্যান্স দিতে পারে। এ১১ চিপে এম১১ মোশন কোপ্রোসেসর এমবেড করা হয়েছে। এ১১ এর মধ্যে একটি নতুন ইমেজ প্রসেসর রপ্যেছে যা গণনামূলক আলোকচিত্রগ্রহণ ফাংশনগুলি সমর্থন করে যেমন আলোর অনুমান, প্রশস্ত রঙিন ক্যাপচার এবং উন্নত পিক্সেল প্রসেসিং।
এ১১ চিপটি ১০ ন্যানোমিটার ফিনএফইটি প্রক্রিয়া ব্যবহার করে টিএসএমসি কর্তৃক উৎপাদিত হয়েছে এবং ৮.৭.৬৬ মিমি ২ আকারের ডাইয়ে ৪.৩ বিলিয়ন ট্রানজিস্টর রয়েছে যা এ১০ এর চেয়ে ৩০% ছোট। এটি প্যাকেজ অন প্যাকেজ (POP) পদ্ধতিতে আইফোন ৮-এ ২ গিগাবাইট LPDDR4X মেমরি এবং আইফোন ৮ প্লাস ও আইফোন এক্স-এ ৩ গিগাবাইটের LPDDR4X মেমরি রয়েছে।
অ্যাপল এ১১ বায়োনিক ব্যবহার করে এমন পণ্য
আইফোন ৮ এবং ৮ প্লাস
আইফোন এক্স
আরও দেখুন
অ্যাপল ডিজাইনড প্রসেসর, অ্যাপলের ডিজাইন করা এআরএম-ভিত্তিক প্রসেসর
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:এআরএম আর্কিটেকচার
বিষয়শ্রেণী:অ্যাপল ইনকর্পোরেটেড মোবাইল প্রসেসর | অ্যাপল এ১১ |
উজবেকিস্তান মধ্য এশিয়া এর একটি দেশ যেটি তুর্কমেনিস্তান এবং আফগানিস্তান এর উত্তরে অবস্থিত। ৪৪৭,০০০ বর্গকিলোমিটার (আকারে প্রায় স্পেন বা ক্যালিফোর্নিয়া এর সমান) আয়তন সহ উজবেকিস্তানের পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকের বিস্তার এবং সেটির উত্তর থেকে দক্ষিণ দিকের বিস্তার । দেশটি দক্ষিণ-পশ্চিমে তুর্কমেনিস্তান, উত্তরে কাজাখস্তান এবং দক্ষিণ ও পূর্ব দিকে তাজিকিস্তান এবং কিরগিজস্তান দ্বারা সীমাবদ্ধ।
উজবেকিস্তান মধ্য এশিয়ার দেশগুলির মধ্যে কেবল একটি বৃহত্তর দেশ নয় সেটি অপর চারটি পৃথক পৃথক দেশের সাথে সীমান্ত-বিশিষ্ট একমাত্র মধ্য এশীয় রাষ্ট্র। আফগানিস্তানও দক্ষিণে একটি সংক্ষিপ্ত সীমানা উজবেকিস্তানের সঙ্গে ভাগ করে নিয়েছে। এর অন্তর্গত কাস্পিয়ান সাগর একটি অন্তর্দেশীয় সমুদ্র ব'লে সেটির সমুদ্রের সাথে সরাসরি কোনও যোগসূত্র নেই। উজবেকিস্তান কেবলমাত্র "দ্বি স্থলবেষ্টিত" দেশদ্বয়ের মধ্যে একটি। অন্যটি হ'ল লিশটেনস্টাইন। এরা পুরোপুরি অন্য স্থলবেষ্টিত দেশ দ্বারা স্থলবেষ্টিত আছে।
ভূসংস্থান এবং নিকাশী
উজবেকিস্তানের প্রাকৃতিক পরিবেশ বৈচিত্র্যময়। সমতল আর মরুভূমির ভূসংস্থান দ্বারা দেশটির প্রায় ৮০% ভূখণ্ড গঠিত। এই প্রকার ভূসংস্থান থেকে শুরু করে পূর্বের পর্বতশৃঙ্গময় অংশও রয়েছে যার উচ্চতা সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় পর্যন্ত পৌঁচেছে। উজবেকিস্তানের দক্ষিণ-পূর্বাংশটি থিয়েন শান পর্বতের পাদদেশ দ্বারা চিহ্নিত যা তার প্রতিবেশী কিরগিজস্তান এবং তাজিকিস্তানের উচ্চে উঠে মধ্য এশিয়া এবং চীনের মধ্যে একটি প্রাকৃতিক সীমানা গঠন করেছে। বিস্তৃত কিজিলকুম ("লাল বালির" জন্য তুর্কি শব্দ-রুশ বানানে কিজিল কুম) মরুভূমি দক্ষিণে কাজাখস্তান এর সাথে ভাগ করে অবস্থান করছে এবং তা উজবেকিস্তানের উত্তরের নীচু অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তার করেছে। উজবেকিস্তানের সর্বাধিক উর্বর অংশ ফারগানা উপত্যকা পূর্ব দিকে সরাসরি কিজিলকুম দ্বারা এবং উত্তর, দক্ষিণ এবং পূর্বে পর্বতমালা দ্বারা বেষ্টিত। এর আয়তন প্রায় । উপত্যকার পশ্চিম প্রান্তটি সির দরিয়া দ্বারা সীমাবদ্ধ রয়েছে এবং সেটি দক্ষিণ কাজাখস্তান থেকে উজবেকিস্তানের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় অঞ্চল হ'য়ে কিজিলকুমে প্রবাহিত হয়েছে। যদিও প্রতি বছর ফারগানা উপত্যকায় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ তবুও উপত্যকার কেন্দ্রভাগে ছোট-ছোট খন্ড-ভাগে এবং পরিধি অঞ্চলে মরুভূমির পরিবেশ দেখতে পাওয়া যায়।
জল সম্পদ যত্র-তত্র অসম্পূর্ণভাবে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকায় উজবেকিস্তানের বেশিরভাগ অংশে জল-সরবরাহ স্বল্প। উজবেকিস্তানের দুই-তৃতীয়াংশ অঞ্চল দখল করে থাকা বিশাল সমভূমিতেও জলের পরিমাণ অল্প এবং সেখানে খুব কম সংখ্যক হ্রদ রয়েছে। উজবেকিস্তানের দু'টি বৃহৎ নদী আমু দরিয়া এবং সির দরিয়া যথাক্রমে তাজিকিস্তান এবং কিরগিজস্তান পর্বতমালায় উৎপন্ন হয়েছে। এই নদীগুলি মধ্য এশিয়ার দুটি প্রধান নদীর অববাহিকা গঠন করেছে। সেগুলি প্রাথমিকভাবে সেচের জন্য ব্যবহৃত হয়। ফারগানা উপত্যকা এবং অন্য কোথাও আবাদযোগ্য জমির সরবরাহ সম্প্রসারণের জন্য কয়েকটি কৃত্রিম খাল নির্মিত হয়েছে। সোভিয়েত শাসনকালে একটি পরিকল্পনা তৈরি করা হয়েছিল যাতে গ্রীষ্মে কাজাখস্তান, তুর্কমেনিস্তান এবং উজবেকিস্তান-কে এই দুটি নদী থেকে কিরগিজস্তান এবং তাজিকিস্তান জল সরবরাহ করত এবং এই তিনটি দেশ কিরগিজস্তান এবং তাজিকিস্তান-কে বিনিময়ে শীতকালে সরবরাহ করত তেল এবং গ্যাস। কিন্তু ইউএসএসআর ভেঙে যাওয়ার পরে এই পদ্ধতিটি বন্ধ হয়ে যায় এবং সম্পদ-ভাগ করার একটি নতুন পরিকল্পনা এখনও পর্যন্ত কার্যকর করা হয়নি। আন্তর্জাতিক সংকট গোষ্ঠী-এর মত অনুসারে এই পরিস্থিতির সমাধান না হলে অপূরণীয় আঞ্চলিক অস্থিতিশীলতার দিকে ঘটনাক্রম চালিত হতে পারে। একটি অগভীর হ্রদ সারইয়াগমিশ হ্রদ তুর্কমেনিস্তানের সীমান্তে অবস্থান করছে।
উজবেকিস্তানের প্রাকৃতিক পরিবেশের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য হ'ল উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ভূমিকম্পের ক্রিয়াকলাপ দেশের বেশিরভাগ অংশে আধিপত্য বিস্তার করে। প্রকৃতপক্ষে উজবেকিস্তানের রাজধানী শহর তাশখন্দ-এর অনেকাংশই একটি বড় ১৯৬৬ সালের ভূমিকম্পে ধ্বংস হয়েছিল। তাশখন্দ বিপর্যয়ের আগে এবং পরে আরও অন্যান্য ভূমিকম্পে সে দেশের উল্লেখযোগ্য ক্ষতি হয়েছে। বিশেষ করে এখানের পার্বত্য অঞ্চলগুলি ভূমিকম্প-প্রবণ এলাকা।
তথ্যসূত্র | উজবেকিস্তানের ভূগোল |
পুনর্নির্দেশ রিস ইয়ং | Reece Young |
নিকারাগুয়া মধ্য আমেরিকার একটি দেশ। দেশটি মেক্সিকো এবং কলম্বিয়া-এর মাঝামাঝি উত্তরে হন্ডুরাস এবং দক্ষিণে কোস্টা রিকা দ্বারা সীমাবদ্ধ। দেশটির পূর্ব উপকূলে রয়েছে ক্যারিবিয়ান সাগর এবং পশ্চিম প্রান্ত প্রশান্ত মহাসাগর দ্বারা সীমাবদ্ধ। নিকারাগুয়ায় একাধিক দ্বীপ রয়েছে এবং কে (দ্বীপ) ক্যারিবিয়ান সাগরে অবস্থিত।
নিকারাগুয়ার নামটি নিকারাও থেকে এসেছে। এই উপজাতিটি নাহুয়াতল-ভাষায় কথা বলত এবং আমেরিকান স্প্যানিশদের বিজয়ের আগে নিকারাগুয়া হ্রদ এর উপকূলে বাস করত। আবার এই অঞ্চলে বৃহৎ হ্রদ কোকিবোলকা (বা লেক নিকারাগুয়া) এবং মানাগুয়া হ্রদ (বা জোলোৎল্যান হ্রদ) আর উপহ্রদ ও নদীর উপস্থিতির কারণে স্প্যানিশ শব্দ 'আগুয়া (agua)' মানে জল ব্যবহৃত হয়ে থাকতে পারে।
প্রাক-কলম্বিয়ান নিকারাগুয়া
নওয়া ভাষা গোষ্ঠীর মানুষেরা ৫০০ খ্রিস্টাব্দের পরে মধ্য মেক্সিকো থেকে এখানে অভিবাসন করেছিল।
নিকারাগুয়ার বেশিরভাগ ক্যারিবিয়ান নিম্নভূমি অঞ্চলটিতে বর্তমানে কলম্বিয়া থেকে উত্তর দিকে পাড়ি দিয়ে অভিবাসন করে আর এক দল উপজাতি। এই অঞ্চলের বিভিন্ন উপভাষা এবং ভাষা চিবচা এর সাথে সম্পর্কিত। এই চিবচা ভাষায় উত্তর কলম্বিয়ার বিভিন্ন গোষ্ঠী কথা বলে। পূর্ব নিকারাগুয়ার জনসংখ্যায় বর্ধিত পরিবার বা উপজাতি রয়েছে। তারা খাদ্য সংগ্রহ করে শিকার, মাছ ধরা এবং ঝুম চাষ যোগ্য কৃষির মাধ্যমে। কাসাভা এবং আনারস এর মতো ফসল তাদের প্রধান খাদ্য। পূর্ব নিকারাগুয়ার মানুষেরা ক্যারিবীয় স্থানীয় মানুষদের এর সাথে বাণিজ্য করত এবং এরা তাদের দ্বারা প্রভাবিত বলে মনে করা হয়। ক্যারিবীয়দের সাধারণত ব্যবহৃত গোলাকার খড়ে ছাওয়া কুটির এবং ক্যানো - উভয়ই সাধারণভাবে পূর্ব নিকারাগুয়ায় ব্যবহৃত হতে দেখা যায়।
স্পেনীয়রা যখন ১৬ শতকের গোড়ার দিকে পশ্চিম নিকারাগুয়ায় পৌঁছোয় তখন তারা তিনটি প্রধান উপজাতির খোঁজ পায় যাদের প্রত্যেরই আলাদা সংস্কৃতি ও ভাষা ছিল: নিক্যুইরানো, চোরোটেগানো এবং চন্টাল। এই বিভিন্ন গোষ্ঠীগুলির প্রত্যেকেরই দখলে ছিল নিকারাগুয়ার অনেক অঞ্চল। তারা প্রত্যেকেই স্বাধীন প্রধান দ্বারা দলের আইন ও রীতিনীতি অনুসারে শাসন করত। তাদের অস্ত্রশস্ত্র ছিল তরোয়াল, বল্লম এবং কাঠের তৈরি তীর। বেশিরভাগ উপজাতির সরকারের রূপ ছিল রাজতান্ত্রিক। সর্বোচ্চ শাসক ছিল প্রধান যে তার রাজকুমারী দ্বারা বেষ্টিত হয়ে আভিজাত্য গঠন করত। আইন-কানুনগুলি রাজকীয় বার্তাবাহক দ্বারা প্রচারিত হত। তারা প্রতিটি জনপদ পরিদর্শন করে সেখানের বাসিন্দাদেরকে একত্রিত করে তাদের প্রধানের আদেশ সম্পর্কে অবগত করাতো।
নিকারাগুয়া হ্রদ এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় উপকূলের মধ্যবর্তী অঞ্চলটি দখলে ছিল নিক্যুইরানো গোষ্ঠীর। এই অংশটি পরিচালিত হত এক প্রধান দ্বারা যে ছিল ধনী শাসক এবং নিকারাওকলি-তে বাস করত। এই নিকারাওকলি-ই এখনকার শহর রিভাস। চোরোটেগানো গোষ্ঠী মধ্য অঞ্চলে বাস করত। এই দুটি গোষ্ঠীর সাথে বিজয়ী স্পেনীয়দের ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ ছিল। এর ফলে দেশীয় এবং ইউরোপীয়দের মধ্যে বর্ণগত মিশ্রণের পথ সুগম হয় যাদের এখন পরিচিতি মেস্তিজো নামে। চন্টাল (যার অর্থ নাহুয়ায় বিদেশী ) গোষ্ঠীর দখলে ছিল মধ্য পার্বত অঞ্চল। এই গোষ্ঠীটি অন্য দু'টির চেয়ে সংখ্যায় ছোট ছিল এবং তারা প্রথম কখন নিকারাগুয়ায় বসতি স্থাপন করেছিল তা জানা যায়নি।
স্পেনীয়রা পশ্চিম এবং উচ্চভূমির যে অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেছিল সেখানে স্প্যানিয়ার্ডদের দ্বারা আনা নতুন রোগের প্রকোপে স্থানীয় আদিবাসী সম্প্রদায় প্রায় সম্পূর্ণরূপে নিশ্চিহ্ন হয়ে গিয়েছিল। কারণ সে গুলির বিরুদ্ধে স্থানীয় জনগণের কোনওরকম প্রতিরোধ ক্ষমতা ছিল না। পূর্বদিকে যেখানে ইউরোপীয়রা বসতি স্থাপন করেনি সেখানেরই বেশিরভাগ আদিবাসী দল বেঁচে গিয়েছিল। ইংরেজরা উত্তর-পূর্ব নিকারাগুয়ায় বসবাসকারী স্থানীয় জনগণের মধ্যে বন্দুক এবং গোলাবারুদের ব্যবহার চালু করে। এরা বাওয়িকা নামে পরিচিত ছিল। পরবর্তী কালে ব্রিটেনের ক্যারিবিয়ান সম্পত্তি থেকে পালিয়ে আসা পলাতক দাসদের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয় এই বাওয়িকারা। এর ফলে উদ্ভুত সম্প্রদায় উন্নততর অস্ত্রে অধিগম্যতার সাথে অঞ্চলটিতে প্রসারিত হতে শুরু করে এবং ক্রমে তারা অন্যান্য আদিবাসী গোষ্ঠীগুলিকে অভ্যন্তরের দিকে ঠেলে দেয়। এই আফ্রো-আদিবাসী গোষ্ঠী ইউরোপীয়দের কাছে মিসকিটো নামে পরিচিতি লাভ করে। তাদের এই সম্প্রসারণবাদী কর্মকাণ্ডে বাস্তুচ্যুত লোকদের বলা হত মায়াংনা।
তথ্যসূত্র | নিকারাগুয়ার ইতিহাস |
পুনর্নির্দেশ ফুডপান্ডা | ফুড পান্ডা |
আতোয়ার রহমান (১৫ মার্চ ১৯২৭–১২ ফেব্রুয়ারি ২০০২) ছিলেন একজন বাংলাদেশী সাহিত্যিক, গবেষক ও বহুভাষাবিদ। শিশু সাহিত্যে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি ১৯৭০ সালে বাংলা একাডেমি পুরস্কার লাভ করেন। সাহিত্যে অবদানের জন্য ভূষিত হয়েছেন একুশে পদকও লাভ করেন।
প্রাথমিক জীবন
আতোয়ার রহমান ১৫ মার্চ ১৯২৭ সালে কুষ্টিয়ার রামকৃষ্ণপুর বাহিরচর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
কর্মজীবন
প্রকাশিত বই
একাত্তর: নির্যাতনের কড়চা
আমি মুক্তিযুদ্ধা ছিলাম
শিশু শিক্ষা ও শিশুতোষ প্রবন্ধ সংগ্রহ
বলয়
হলদেপাতা
মনীষীদের জীবন থেকে,
পাখির বাসা খাসা,
শিশুসাহিত্যের কতিপয় রথী
সূর্যবাদ
ক্যানটারবেরি উপাখ্যান
পুরস্কার
বাংলা একাডেমির সাহিত্য পুরস্কার ১৯৭০
একুশে পদক
মৃত্যু
আতোয়ার রহমান ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০২ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
বহিঃসংযোগ
বাংলা একাডেমির বিভিন্ন পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক তালিকা
বিষয়শ্রেণী:১৯২৭-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:২০০২-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:শিশুসাহিত্যে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কার বিজয়ী
বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশী পুরুষ লেখক
বিষয়শ্রেণী:কুষ্টিয়া জেলার ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ভাষা ও সাহিত্যে একুশে পদক বিজয়ী | আতোয়ার রহমান |
খোরল ( ) একটি গ্রামীণ লোকালয় (একটি সেলো ) এবং রাশিয়ার প্রিমারস্কি ক্রাই, খোরলস্কি জেলা প্রশাসনিক কেন্দ্র । জনসংখ্যা: ১০,৮৬০ ( ২০১০ আদমশুমারি ), ১১,৫১৯ ( ২০০২ আদমশুমারি ), ১৫,৬৪৩ ( ১৯৮৯ আদমশুমারি )।
তথ্যসূত্র
মন্তব্য
সূত্র
Законодательное Собрание Приморского края. Закон №161-КЗ от 14 ноября 2001 г. «Об административно-территориальном устройстве Приморского края», в ред. Закона №673-КЗ от 6 октября 2015 г. «О внесении изменений в Закон Приморского края "Об административно-территориальном устройстве Приморского края"». Вступил в силу со дня официального опубликования. Опубликован: "Красное знамя Приморья", №69 (119), 29 ноября 2001 г. (Legislative Assembly of Primorsky Krai. Law #161-KZ of November 14, 2001 On the Administrative-Territorial Structure of Primorsky Krai, as amended by the Law #673-KZ of October 6, 2015 On Amending the Law of Primorsky Krai "On the Administrative-Territorial Structure of Primorsky Krai". Effective as of the official publication date.).
Законодательное Собрание Приморского края. Закон №146-КЗ от 11 октября 2004 г. «О Хорольском муниципальном районе», в ред. Закона №594-КЗ от 27 апреля 2015 г. «О преобразовании некоторых сельских поселений Хорольского муниципального района Приморского края и о внесении изменений в Закон Приморского края "О Хорольском муниципальном районе"». Вступил в силу со дня официального опубликования. Опубликован: "Ведомости Законодательного Собрания Приморского края", №69, 13 октября 2004 г. (Legislative Assembly of Primorsky Krai. Law #146-KZ of October 11, 2004 On Khorolsky Municipal District, as amended by the Law #594-KZ of April 27, 2015 On Transforming Several Rural Settlements of Khorolsky Municipal District of Primorsky Krai and on Amending the Law of Primorsky Krai "On Khorolsky Municipal District". Effective as of the day of the official publication.).
বিষয়শ্রেণী:উদ্ধৃতি শৈলীতে রুশ ভাষার উৎস (ru)
বিষয়শ্রেণী:প্রিমারস্কি ক্রাইয়ের গ্রামীণ এলাকা | খোরল, রাশিয়া |
কনিফা বিশ্ব ফুটবল কাপ () হচ্ছে কনিফা কর্তৃক আয়োজিত একটি আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা, যা রাষ্ট্র, সংখ্যালঘু, রাষ্ট্রহীন ব্যক্তি এবং ফিফার সাথে সম্পৃক্ত নয় এমন অঞ্চলের অ্যাসোসিয়েশন অথবা দল অংশগ্রহণ করে। এই প্রতিযোগিতাটির প্রথম আসর ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল; এরপর থেকে প্রতি দুই বছর অন্তর এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এই প্রতিযোগিতাটি ভিভা বিশ্বকাপের উত্তরসূরি, যা ২০০৬ সাল হতে ২০১২ সাল পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়েছিল।
সারাংশ
আরো দেখুন
ভিভা বিশ্বকাপ
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:কনিফা বিশ্ব ফুটবল কাপ
বিষয়শ্রেণী:কনিফা
বিষয়শ্রেণী:ফিফা বহির্ভূত ফুটবল প্রতিযোগিতা
বিষয়শ্রেণী:ফুটবলের বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ
বিষয়শ্রেণী:দ্বিবার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠান | কনিফা বিশ্ব ফুটবল কাপ |
পুনর্নির্দেশ কনিফা | কনফেডারেট ইন্ডিপেন্ডেন্ট ফুটবল এসোসিয়েশন |
পুনর্নির্দেশ কনিফা | কনফেডারেশন অব ইন্ডিপেনডেন্ট ফুটবল এসোসিয়েশন |
পুনর্নির্দেশ কনিফা বিশ্ব ফুটবল কাপ | Conifa world cup |
পুনর্নির্দেশ দি অ্যাডভেঞ্চার্স অব টিনটিন (চলচ্চিত্র) | The Adventures of Tintin (film) |
পুনর্নির্দেশ জলখাবার | নাস্তা |
উত্তর ম্যাসেডোনিয়া হ'ল দক্ষিণপূর্ব ইউরোপে ভৌগলিক স্থানাঙ্ক বিশিষ্ট একটি দেশ যার সীমান্তে রয়েছে উত্তরে কসোভো এবং সার্বিয়া, পূর্বে বুলগেরিয়া, দক্ষিণে গ্রীস এবং পশ্চিমে আলবেনিয়া। দেশটি বিস্তৃত মেসিডোনিয়ার একটি অংশ এবং ভারদার ম্যাসেডোনিয়া এর বেশিরভাগ অংশ নিয়ে গঠিত। দেশটি পশ্চিম এবং মধ্য ইউরোপ থেকে দক্ষিণ ইউরোপ ও এজিয়ান সাগর পর্যন্ত একটি প্রধান পরিবহন ব্যবস্থার করিডোর। উত্তর ম্যাসেডোনিয়া একটি স্থলবেষ্টিত দেশ। তবে এর মধ্যে তিনটি প্রধান প্রাকৃতিক হ্রদ রয়েছে: ওহ্রিড হ্রদ, প্রেসপা হ্রদ এবং দোজরান হ্রদ। এর জলভাগের মোট ক্ষেত্রফল ৮৫৭ কিমি২ এবং স্থলভাগেষ মোট জমির পরিমাণ ২৪,৮৫৬ কিমি২।
উদ্ভিদভূগোল অনুসারে ম্যাসেডোনিয়া হ'ল বোরিয়াল রাজ্যের মধ্যে সার্কামবোরিয়াল অঞ্চল এর ইলিরিয়ান প্রদেশের অন্তর্ভুক্ত। ডব্লিউডব্লিউএফ অনুসারে ইউরোপীয় পরিবেশ সংস্থা প্রকাশিত ইউরোপীয় পরিবেশগত অঞ্চলের ডিজিটাল মানচিত্র অনুসারে উত্তর ম্যাসেডোনিয়ার অঞ্চলটিকে চারটি পরিবেশগত অঞ্চল-এ বিভক্ত করা যেতে পারে: পিন্ডাস পর্বতমালা মিশ্র অরণ্য, বলকান মিশ্র অরণ্য, রোডোপস মিশ্র অরণ্য এবং এজিয়ান স্কেরোফিলাস এবং মিশ্র অরণ্য।
জলবায়ু
এখানের অবস্থান এবং ভূসংস্থানের কারণে উত্তর ম্যাসিডোনিয়ায় একটি অনন্য জলবায়ু রয়েছে। এখানে সমভূমিতে আবহাওয়া কৃষ্ণ সাগর প্রভাবিত ভূমধ্যসাগরীয় জলবায়ু প্রকৃতির। দেশটিতে মহাদেশীয় (জলবায়ু) বৈশিষ্ট্যও রয়েছে দেখা যায়। এর ফলে দক্ষিণের পাহাড় দ্বারা প্রভাবিত হয়ে উত্তপ্ত বাতাস দক্ষিণ থেকে উত্তরে যেতে বাধা প্রাপ্ত হয়। অপর দিকে সার পর্বতমালা উত্তর-পশ্চিম অংশে অবস্থিত হওয়ায় শীতল উত্তরের বাতাসকেও তা অবরুদ্ধ করে। সামগ্রিকভাবে দেশের উত্তর ও পশ্চিমাঞ্চলটি তুলনামূলকভাবে মহাদেশীয় জলবায়ু-এর কাছাকাছি এবং দক্ষিণ এবং পূর্ব অংশে দেখা যায় অনেকটা ভূমধ্যসাগরীয় সমতুল্য জলবায়ু।
উত্তর ম্যাসেডোনিয়ায় চারটি ঋতু রয়েছে। তবে তাদের দৈর্ঘ্য ভূগোলিক কারণে আলাদা আলাদা ভিত্তিতে পরিবর্তিত হয়। বসন্ত প্রায়ই খুব সংক্ষিপ্ত হয়। গ্রীষ্মকাল হয় প্রায় গ্রীষ্মমন্ডলীয় প্রকৃতির এবং এখানে বিশেষ করে ভারদার নদী উপত্যকার সমভূমিতে এর উপরে তাপমাত্রা দেখতে পাওয়া কোনও অস্বাভাবিক কিছু নয়। শীতকাল মাঝারি হলেও বেশ ঠান্ডাও পড়তে পারে। শীতের সময় তুষারপাত খুব সাধারণ ঘটনা এবং মাঝে মাঝে তা ভারী আকারেও ঘটে। বাতাসে বার্ষিক গড় তাপমাত্রা হয় । তবে সমভূমিতে এর মতো অপেক্ষাকৃত উচ্চ তাপমাত্রা অনুভূত হয়। উষ্ণতম মাস হল জুলাই যখন গড় তাপমাত্রা হয় এবং শীতলতম তাপমাত্রা হয় জানুয়ারী মাসে। উত্তর ম্যাসেডোনিয়াতে আজ অবধি সর্বাধিক ও ন্যূনতম তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যথাক্রমে এবং ।
দেশের পশ্চিম ও পূর্বাংশে প্রচুর পরিমাণে বৃষ্টিপাত হয়। ভারদার অঞ্চলে শীতকাল ভারদারেখ বাতাসের প্রভাবে উষ্ণতর হয়। এই বাতাস ভারদার নদীর মুখ থেকে উঠে আসে এবং সঙ্গে উষ্ণ বাতাস বয়ে নিয়ে আসে। নিম্নাঞ্চলে অবস্থিত শহর হিসাবে বিবেচিত স্কোপজে-তে বছরে বৃষ্টিপাত গড়ে ৬১ মিমি; আগস্টের শুষ্কতম মরসুমে ২৮ মিমি। বসন্তে সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত দেখা যায়।
জলবায়ু সম্পর্কিত তথ্য:
স্কোপজের জলবায়ু তথ্য:
তথ্যসূত্র এবং মন্তব্য | ম্যাসেডোনিয়ার ভূগোল |
রুশিকোন্ডা সৈকত হলো ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের বিশাখাপত্তনমে বঙ্গোপসাগরের তীরে অবস্থিত একটি সমুদ্রসৈকত। সৈকতটি রাজ্যের পর্যটন উন্নয়ন কর্পোরেশন, এপিটিডিসি কর্তৃক রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়।
200px|থাম্ব|রুশিকোন্ডা সৈকতে প্যারাগ্লাইডিং
যাতায়াত
এপিএসআরটিসি সৈকত এলাকায় নিম্নলিখিত পথে যাত্রী পরিবহন করে:
আরও দেখুন
ভারতের সমুদ্র সৈকতের তালিকা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:অন্ধ্রপ্রদেশের সমুদ্র সৈকত
বিষয়শ্রেণী:বিশাখাপত্তনমের ভূগোল
বিষয়শ্রেণী:বিশাখাপত্তনম জেলার ভূগোল
বিষয়শ্রেণী:বিশাখাপত্তনমের পর্যটন আকর্ষণ
বিষয়শ্রেণী:উত্তরান্ধ্র | রুশিকোন্ডা সৈকত |
৫৩ তম কিমি ( ) রাশিয়ার শকোটোভস্কি জেলার নোভোনঝিনস্কয় গ্রামীণ জনপদের একটি গ্রামাঞ্চল (একটি বসতি)। ২০১০ সালের হিসাবে জনসংখ্যা ৩০ জন।
ভূগোল
এই বসতি সুহোদল নদী উপত্যকায় অবস্থিত, স্মোলিয়ানিনোভো থেকে ১১ কিমি এবং ভ্লাদিভোস্টক থেকে ১১০ কিলোমিটার দূরে।
রাস্তা
Zheleznodorzhnaya
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:প্রিমারস্কি ক্রাইয়ের গ্রামীণ এলাকা
en:53rd km | ৫৩তম কিমি |
আব্দুল্লাহ আল বাকী পূর্ব পাকিস্তানের প্রতিনিধি হিসাবে পাকিস্তানের প্রথম জাতীয় সংসদ সদস্য ছিলেন।
রাজনৈতিক জীবন
আব্দুল্লাহ আল বাকী কৃষক প্রজা পার্টি ত্যাগ করে ১৯৪৫ সালে মুসলিম লীগে যোগ দেন। তিনি পাকিস্তানের গণপরিষদের সদস্য ছিলেন। উত্তরবঙ্গে আহলে হাদীস আন্দোলনের নেতা ছিলেন তিনি।
মৃত্যু
আব্দুল্লাহ আল বাকী ১৯৫২ সালে মৃত্যুবরণ করেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ সদস্য ১৯৪৭-১৯৫৪
বিষয়শ্রেণী:১৯৫২-এ মৃত্যু | আব্দুল্লাহ আল বাকী |
গুরু বন্দনা বলতে "গুরুদেবের প্রতি শ্রদ্ধা" জানানো বুঝানো হয়। এটি একজন শিক্ষার্থীর কাছ থেকে একজন শিক্ষকে সম্মান জানানো বা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করাকে বুঝায়।
গুরু
গুরুর ধারণা মানবতার মতোই পুরানো। প্রধানত, গুরু শব্দের অর্থ 'শিক্ষক' এবং এরূপে এটি একটি সর্বজনীন ধারণা যেখানে কোনও জানা ব্যক্তি, কোনও অজ্ঞ ছাত্র বা শিষ্যকে জ্ঞান দেন। বর্ধিত দৃষ্টিতে, একজন গুরুও পুরোহিত, রাব্বি, মাস্টার, বিদ্যালয় শিক্ষক এমনকি পিতা বা মাতাও হতে পারেন। গুরু বলতে শিক্ষক কর্তৃক আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ দেওয়া নয়, বরং তিনি এমন ব্যক্তি যিনি একজন ব্যক্তির সামগ্রিক বিকাশ এবং শেখার ক্ষেত্রে অবদান রাখেন। অর্থগত দিক থেকে গু মানে অন্ধকার, রু মানে যিনি তা তাদের তাড়িয়ে দেন। অন্ধকার দূর করার শক্তি আছে বলেই গুরু নাম এসেছে।
আধুনিক যুগে
আমেরিকান হিন্দু এডুকেশন ফাউন্ডেশন (এইচএইচ) হিউস্টনে একটি অনুষ্ঠান পরিচালনা করেছিল, যেখানে ৩০ জন শিক্ষক এবং একজন অধ্যক্ষকে শিক্ষার্থীরা সম্মান জানায়। হিউস্টন বালাগোকুলামস এলাকার শিশুরা তাদের প্রিয় শিক্ষকদের বেছে নিয়েছিল। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আর্য সমাজ হিউস্টনের আচার্য প্রেমচাঁদ শ্রীধর। প্রদীপ প্রজ্বলনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা হয়েছিল এবং এর পরে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়, হিন্দু ধারণায় গুরু নিয়ে ব্যাখ্যা দেয়া হয়। শিক্ষকদের সম্মানের পরে বেদ বৃন্দ গোষ্ঠী বৈদিক সূচনা ঠিকানা হিসাবে পরিচিত তিত্তরিয়া উপনিষদের একটি অংশ জপ করেছিল।
ব্যাঙ্গালোরে, কাঞ্চী কামাকোটি পীতামের শঙ্করাচার্যশ্রী, জয়েন্দ্র সরস্বতীকে গুরুবন্দনা নিবেদন করা হয়। বৃষ্টি সত্ত্বেও, আধ্যাত্মিক গুরুকে সংবর্ধনা জানাতে একদল লোক মল্লেশ্বরমে জড়ো হয়। ইস্কন মন্দিরে, সারা বছর ধরে আধ্যাত্মিক গুরু শ্রীলা প্রভুপদের জন্য গুরুবন্দনা করা হয়।
অন্যান্য ধর্মে
হিন্দু ধর্ম ছাড়াও জৈন, শিখ, বৌদ্ধধর্মের মতো অন্যান্য ধর্মেও গুরু-শিষ্য ধারণা অনুসরণ করা হয়। আসলে শিখ শব্দের উৎপত্তি সংস্কৃত 'শিশু' থেকে হয়েছে। জৈনরা তাদের আচারের অংশ হিসাবে গুরু বন্দনা উদযাপন করে।
তথ্যসূত্র
কাঁচি সংবর্ধনা দর্শন
হাউসনে গুরু বন্দনা
হাউস্টনে গুরু বন্দনা
বিষয়শ্রেণী:হিন্দু দার্শনিক ধারণা | গুরু বন্দনা |
হোয়াইটহর্স কানাডার ইউকন ভূখণ্ডের রাজধানী ও একমাত্র শহর। পাশাপাশি এটি উত্তর কানাডার বৃহত্তম শহর। ১৯৫০ সালে হোয়াইটহর্সকে স্থানীয় শাসনের আওতাভুক্ত করা হয়। দক্ষিণ ইউকনের আলাস্কা মহাসড়কের কিলোমিটার ১৪২৬-এ হোয়াইটহর্স শহরটি অবস্থিত। এর কেন্দ্র ও রিভারডেল এলাকা ইউকন নদীর উভয় তীরে বিদ্যমান। নদীটি ব্রিটিশ কলাম্বিয়া থেকে উৎপন্ন হয়ে আলাস্কার বেরিং সাগরে মিলিত হয়। মাইলস গিরিখাদের নিকটে অবস্থিত সাদা ঘোড়ার কেশরের মতো দেখতে হোয়াইট হর্স নদীপ্রপাতের নামে শহরটির নামকরণ করা হয়েছে।
হোয়াইটহর্স উপত্যকা ও প্রশান্ত মহাসাগরের নিকটে শহরটি অবস্থিত। এর ফলে ইয়েলোনাইফ-সহ উত্তরের অন্যান্য দেশগুলোর জলবায়ু মৃদু ধরনের। হোয়াইটহর্সে শীতকালীন দিন সংক্ষিপ্ত ও গ্রীষ্মকালে ১৯ ঘণ্টা সূর্যালোক থাকে। গিনেস বিশ্ব রেকর্ড অনুযায়ী হোয়াইটহর্স শহরে বায়ুদূষণ সবচেয়ে কম।
২০১৬ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী হোয়াইটহর্সের জনসংখ্যা ছিল ২৫,০৮৫। ইউকন ভূখণ্ডের ৭০% মানুষ এখানেরই বাসিন্দা।
ইতিহাস
হোয়াইটহর্স শহরের কেন্দ্রের দক্ষিণে, ক্যানিয়ন সিটি নামে এলাকায় কয়েক হাজার বছর ধরে ফার্স্ট নেশনস গোত্রের লোকেরা বসবাস করত। নিকটবর্তী এলাকায় মৌসুমি মৎস্য ঘাঁটি ছিল। ফ্রেডেরিক শোয়াটকা ১৮৮৩ সালে মাইলস গিরিখাদ অতিক্রমণের জন্য পরিবহনপথ আবিষ্কার করেন। স্বর্ণ অভিযানের পূর্বে একাধিক গোত্রের মানুষ এখানে বসবাস করত।
১৮৯৬ সালের আগস্টে স্কুকাম জিম, টাগিস চার্লি ও জর্জ ওয়াশিংটন কারম্যাক ক্লোন্ডাইকে সোনা আবিষ্কার করেন। প্রথমে সোনা অনুসন্ধানকারীরা চিলকুট পথ ব্যবহার করলেও ১৮৯৭ সালের জুলাইয়ের দিকে হোয়াইট হর্সে ঘাঁটি নির্মাণ শুরু হয়।
হোয়াইটহর্সের পশ্চিমে তামা আবিষ্কারের কাজও শুরু হয়। ১৮৯৮ সালের ৬ জুলাই জ্যাক ম্যাকলিনটায়ার ও ১৮৯৯ সালের ১৬ জুলাই স্যাম ম্যাকগি প্রথম তামা আবিষ্কারের দাবি করেন। এসময় দুইটি ট্র্যাম লাইনও নির্মিত হয়। প্রথমটি নির্মিত হয় ক্যানিয়ন সিটি থেকে শুরু হয়ে হোয়াইট হর্স নদী পর্যন্ত বিস্তৃত করে ইউকন নদীর পূর্ব তীরে ৮ কিলোমিটার এলাকা পর্যন্ত। দ্বিতীয়টি নির্মিত হয় ইউকন নদীর পশ্চিম তীরে। ক্যানিয়ন সিটিতে বসতি স্থাপন শুরু হলেও ১৯০০ সালে হোয়াইটহর্সে হোয়াইট পাস রেলপথের নির্মাণকাজ সম্পন্ন হলে ঐ বসতি স্থাপন বন্ধ হয়ে যায়।
১৮৯৮ সালের মে মাসে স্ক্যাগওয়ে ও হোয়াইটহর্স সংযোগকারী হোয়াইটহর্স ও ইউকন রুট সরু গজের নির্মাণকাজ শুরু হয়। ১৮৯৯ সালের মে মাসের দিকে বেনেট হ্রদের দক্ষিণ তীরেও নির্মাণকাজের সূচনা ঘটে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:কানাডার শহর | হোয়াইটহর্স, ইউকন |
পুনর্নির্দেশ জিয়া উদ্দিন | মাওলানা জিয়া উদ্দিন |
পুননির্দেশ শ্রোণিচক্র | শ্রোণীচক্র |
একটি অধোগামী অঞ্চল হল পৃথিবীর ভূত্বকের এমন একটি অঞ্চল যেখানে একটি ভূত্বকীয় পাত অন্য একটি ভূত্বকীয় পাতের নীচে চলে যায়; মহাসাগরীয় ভূত্বক আবার ম্যান্টলে ফিরে যায় এবং চাপ আকৃতির ম্যাগমা গঠনের মাধ্যমে মহাদেশীয় ভূত্বক তৈরি হয়। স্থায়ীভাবে উৎপাদিত ম্যাগমাগুলির ২০% এরও বেশি চাপ আকৃতির ম্যাগমা থেকে তৈরি হয়েছে। অধোগামী পাতগুলির ম্যান্টলে অধোগমনের ফলে তাদের মধ্যে খনিজগুলির জলবিয়োজন দ্বারা ম্যাগমা উৎপাদন ঘটে এবং ওপরে ওঠা মহাদেশীয় পাতের ভিত্তিমূলে সেগুলি জমা হয়। একটি অধোগামী পাতের অবতরণের সময় সেটি উচ্চ-চাপ, নিম্ন-তাপমাত্রার অবস্থার মুখোমুখী হবার ফলে অধোগামী অঞ্চলগুলিতে এক অনন্য ধরনের শিলার সৃষ্টি হয়। এই প্রক্রিয়াটিতে পাতগুলি যে রূপান্তর পর্যায্যের মধ্য দিয়ে যায়, তার ফলে তাদের মধ্যে জল বহনকারী (জলীয়) খনিজ অবস্থাগুলি তৈরি হয় এবং বিনষ্ট হয়, সেই জল ম্যান্টলে গিয়ে মুক্ত হয়। এই জলটি গিয়ে ম্যান্টল শিলার গলনের সূচনা কারী গলনাঙ্ককে কম করে। যখন জলশূন্যতা ক্রিয়া ঘটছে তার সময় এবং অবস্থা বোঝাই হল ম্যান্টল গলে যাওয়া, আগ্নেয় চাপ চুম্বকত্ব এবং মহাদেশীয় ভূত্বক গঠন ব্যাখ্যার মূল চাবিকাঠি।
একটি রূপান্তরিত অবস্থাকে, চাপ-তাপমাত্রা সীমা নির্দিষ্ট, স্থিতিশীল খনিজ পদার্থের একত্রিত হওয়া এবং নির্দিষ্ট সূচনা উপাদান দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। অধোগামী অঞ্চলের রূপান্তরকে অধোগামী মহাসাগরীয় ভূত্বকের স্থায়িত্ব অঞ্চলের জিওলাইট, প্রিহনাইট-পাম্পেলাইট, ব্লুশিস্ট, এবং একলোজাইট অবস্থার নিম্ন তাপমাত্রা, উচ্চ-অতি উচ্চ চাপের রূপান্তর পথ দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। জিওলাইট এবং প্রিহনাইট-পাম্পেলাইট অবস্থার সমাবেশ থাকতেও পারে বা নাও থাকতে পারে, সুতরাং রূপান্তর সূচনা শুধুমাত্র ব্লুশিস্ট অবস্থা দ্বারা চিহ্নিত করা যেতে পারে। অধোগামী পাতগুলি বেসালটিক ভূত্বকের ওপর সামুদ্রিক অবক্ষেপ দিয়ে গঠিত; তবে, সামুদ্রিক অবক্ষেপগুলি আগের চাপ আকৃতির ঝুলন্ত প্রাচীরের উপরে জমা হয়ে যেতে পারে এবং অধোগামী নাও হতে পারে। অধোগামী পাতের মধ্যে ঘটে এমন বেশিরভাগ এক অবস্থা থেকে অন্য অবস্থায় রূপান্তর জলীয় খণিজ অবস্থার জল বিয়োজন দ্বারা তাড়াতাড়ি ঘটে। জলীয় খণিজ পর্যায়গুলির বিভাজন সাধারণত ১০ কিলোমিটারের বেশি গভীরতায় ঘটে। এই প্রতিটি রূপান্তরিত অবস্থা একটি নির্দিষ্ট স্থিতিশীল খনিজ সমাবেশের উপস্থিতি দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, অধোগামী পাতটি কি কি রূপান্তরিত অবস্থার মধ্যে দিয়ে গেছে, এটি তার এক ধরনের নথি। বিভিন্ন অবস্থার পরিবর্তনের ফলে জলীয় খনিজ থেকে, নির্দিষ্ট চাপ-তাপমাত্রা পরিস্থিতিতে, জল নিষ্কাশিত হয় এবং সেইজন্য আগ্নেয় চাপের নীচে ম্যান্টলে গলনের বিভিন্ন অবস্থাগুলির হদিশ পাওয়া যেতে পারে।
মহাসাগরীয় ভূত্বক
ম্যান্টল কীলকে শিলাগুলির রাসায়নিক পরিবর্তন দ্বারা আংশিক গলনের ফলে চাপ ম্যাগমা উৎপাদিত হয়, যেগুলি মধ্য-মহাসাগর শৈলশিরায় গঠিত অধোগামী মহাসাগরীয় ভূত্বকে অন্তর্ভুক্ত খনিজগুলির জল নিষ্কাশন অবস্থা থেকে প্রাপ্ত তরল অবস্থার সঙ্গে প্রতিক্রিয়ার ফলে তৈরি। অধোগামী মহাসাগরীয় ভূত্বকে চারটি প্রধান বিভাগ থাকে। সবার ওপরে থাকে সিলিকা জাতীয় এবং ক্যালসিয়ামজাত পদার্থ, উল্কাজাত ধূলা এবং আগ্নেয়ভস্ম দিয়ে গঠিত ০.৩ কিলোমিটার পুরু সামুদ্রিক অবক্ষেপের একটি পাতলা আবরণ। পরের স্তরটি ০.৩-০.৭ কিমি পুরু আগ্নেয়গিরিজাত শিলা বা ব্যাসাল্ট দ্বারা গঠিত, ব্যাসাল্টীয় ম্যাগমা সমুদ্রের জলের সংস্পর্শে আসার সঙ্গে সঙ্গে জমে গিয়ে এগুলি গঠিত। আগ্নেয়গিরিজাত শিলার নিচের স্তরটি ব্যাসাল্টীয় উপ-সমান্তরাল আগ্নেয় শিলা সমষ্টি নিয়ে গঠিত, এটি শীতল ম্যাগমা অবস্থা। সর্বনিম্ন স্তরটি একটি স্ফটিকীকৃত ম্যাগমা কক্ষ, যেটি মহাসাগরীয় ভূত্বক অঞ্চলে মধ্য-মহাসাগর শৈলশিরাকে শিলা পদার্থের জোগান দেয়। এটি <৭ কিমি আলট্রামাফিক শিলার পুরু স্তরের ওপর ১-৫ কিলোমিটার পুরু স্তরযুক্ত গ্যাব্রো স্তর দিয়ে গঠিত (যেমন হোয়েরলাইট, হার্জবুর্জাইট, ডুনাইট এবং ক্রোমাইট)। মহাসাগরীয় ভূত্বককে মেটাব্যাসাইট হিসাবে উল্লেখ করা হয়।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অধোগমন
বিষয়শ্রেণী:শিলাবিজ্ঞান | অধোগামী অঞ্চল রূপান্তরণ |
পুননির্দেশ সোয়াস মাইনর পেশি | অপ্রধান সোয়াস পেশি |
[লবণোতপাদক ভূগঠনপ্রক্রিয়া বা সল্ট টেকটোনিক্স''', বা তার অধ্যয়ন, হ্যালাইটের একটি স্তরযুক্ত শিলার ক্রমের মধ্যে বাষ্পীভবনের উল্লেখযোগ্য বেধের জ্যামিতি এবং তার প্রক্রিয়াগুলির সাথে সম্পর্কিত। লবণের কম ঘনত্ব, যা মাটির তলায় চাপা পড়ার পরেও বৃদ্ধি পায় না এবং এর কম শক্তি এই উভয় কারণেই এই ভূগঠনপ্রক্রিয়াটি চলে।
বিশ্বজুড়ে ১২০ টিরও বেশি পলল অববাহিকায় লবণের কাঠামো (লবণের অবিকৃত স্তরগুলি বাদে) পাওয়া গেছে।
নিষ্ক্রিয় লবণের কাঠামো
কোনও বাহ্যিক ভূসংস্থান প্রভাব ছাড়াই মহাকর্ষীয় অস্থিতিশীলতার কারণে অব্যাহত পলল জমার সময় কাঠামোটি গঠিত হতে পারে। খাঁটি হ্যালাইটের ঘনত্ব ২১৬০ কেজি / মি৩। প্রাথমিকভাবে জমা হওয়া পললের ঘনত্ব সাধারণত কম থাকে, প্রায় ২০০০ কেজি / মি৩, তবে আরো পলল জমা এবং সেগুলি ঘন সন্নিবেশিত হওয়ায় তাদের ঘনত্ব বেড়ে গিয়ে ২৫০০ কেজি / মি৩ হয়ে যায়। এই ঘনত্ব লবণের ঘনত্বের থেকে বেশি। যখন পরপর জমা স্তরগুলি ঘন হয়ে যায়, দুর্বল লবণের স্তর বিকৃত হতে শুরু করে এবং রায়লেহ – টেলর অস্থিরতার একটি বিশেষ ধরণের ফলে স্তরের মধ্যে শৈলশিরা এবং অবনতির সৃষ্টি হয়। অবনতি অংশে আরও পলল জমা হতে থাকলে লবণ শৈলশিরার দিকে সরে যেতে থাকে। আরও পরে, শৈলশিরার সংযোগস্থলগুলিতে ডায়াপির (গম্বুজযুক্ত শিলা) তৈরি হতে শুরু করে, শৈলশিরা অঞ্চলে আরো লবণ চলে আসার কারণে তাদের বৃদ্ধি হতে থাকে, লবণের সরবরাহ শেষ না হওয়া অবধি এটি চলতে থাকে। এই প্রক্রিয়ার পরবর্তী পর্যায়ে ডায়াপির শীর্ষটি ভূপৃষ্ঠে বা তার কাছাকাছি থাকে। যত লবণ নিচে চাপা পড়ে ডায়াপির তত ওপর দিকে ওঠে, এবং কখনও কখনও এই প্রক্রিয়াকে নিচে থেকে গড়া বলা হয়। জার্মানিতে অ্যাসে ২ খনি এবং গর্লেবেনের লবণের গম্বুজ সম্পূর্ণরূপে নিষ্ক্রিয় লবণের কাঠামোর একটি উদাহরণ।
একটি লবণের স্তর অতিরিক্ত ভার সম্পন্ন পললের নিচে চাপা পড়েও সব সময় এই ধরণের কাঠামো তৈরি হয়না। এটি তুলনামূলকভাবে উচ্চ শক্তিসম্পন্ন অতিরিক্ত ভারের কারণে হতে পারে বা লবণের স্তরের মধ্যে মধ্যে পলল স্তরের উপস্থিতি, যা ঘনত্ব ও শক্তি দুটিই বাড়িয়ে তোলে, তার কারণে হতে পারে।
সক্রিয় লবণের কাঠামো
সক্রিয় ভূত্বক সংস্থান লবণের কাঠামোগত বৃদ্ধির সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে। প্রসারধর্মী ভূত্বক সংস্থানের ক্ষেত্রে, বিচ্যুতি অতিরিক্ত ভারের শক্তি হ্রাস করে এবং কাঠামোকে পাতলা করে। ধাক্কা ভূসংস্থান ঘটা একটি অঞ্চলে, অতিরিক্ত ভারযুক্ত স্তরের ধ্বসে যাবার ফলে অ্যান্টিক্লাইনের অন্তস্থলে লবণের পরিমাণ বাড়তে পারে, যেমন দেখা গেছে জগ্রোস পর্বতমালায় লবণের গম্বুজের ক্ষেত্রে এবং এল গর্ডো ডায়াপিরে (কোয়াহুইলা ভাঁজ-ও-ধাক্কা বলয়, উত্তর পূর্ব মেক্সিকো)।
লবণের স্তরের মধ্যে চাপ যথেষ্ট পরিমাণে বেড়ে গেলে এটি তার ওপরের অতিরিক্ত ভারকে কে চাপ দিয়ে ওপরে উঠে আসতে সক্ষম হতে পারে, এটি বলপ্রয়োগকারী ডায়াপিরিজম হিসাবে পরিচিত। অনেক লবণের ডায়াপিরে সক্রিয় এবং নিষ্ক্রিয় উভয় ধরণের লবণ চলাচলের উপাদান থাকতে পারে। একটি সক্রিয় লবণের কাঠামো তার অতিরিক্ত বোঝার মধ্যে ছিদ্র করে দিতে পারে এবং তারপরে সম্পূর্ণরূপে নিষ্কৃয় লবণের ডায়াপির হিসাবে বিকাশ চালিয়ে যেতে পারে।
বিক্রিয়াশীল লবণের কাঠামো
নিষ্কৃয় লবণের কাঠামোগত বিকাশের জন্য লবণ স্তরের প্রয়োজনীয় শর্তাদি নেই এমন ক্ষেত্রেও, ভাঁজ এবং বিচ্যুতি সৃষ্টি করে লবণ তুলনামূলকভাবে নিম্নচাপ অঞ্চলে সরে যেতে পারে। এই জাতীয় কাঠামোকে বিক্রিয়াশীল'' বলা হয়।
আরো দেখুন
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Gorleben salt dome
NOAA site on brine pools
Salt Tectonics Publications
বিষয়শ্রেণী:লবণ
ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া | লবণোৎপাদক ভূগঠনপ্রক্রিয়া |
অক্টাডেকেন একটি জৈব যৌগ। এটি একটি আঠারো কার্বন বিশিষ্ট সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন। অক্টাডেকেনের রাসায়নিক সংকেত হল CH3(CH2)16CH3।
ধর্ম
অক্টাডেকেনকে সহজেই অন্য অ্যালকেন থেকে আলাদা করা যায় কারণ সাধারণ তাপমাত্রা এবং চাপে এটি একটি কঠিন পদার্থ। কঠিন সম্পৃক্ত হাইড্রোকার্বন হিসাবে এর কার্বন সংখ্যা সর্বনিম্ন। এটি সাদা রঙের দানাদার অথবা গুঁড়ো অবস্থায় পাওয়া যায়। এটি গন্ধহীন এবং জলের থেকে হালকা।
তথ্যসূত্র | অক্টাডেকেন |
অভিঘাত রূপান্তর অভিঘাত ঘটনার সময় অভিঘাত তরঙ্গ সম্পর্কিত বিকৃতি এবং উত্তাপ উৎপাদনের প্রভাবগুলি বর্ণনা করে।
আগ্নেয়গিরির বিস্ফোরনের সময় অনুরূপ বৈশিষ্ট্যগুলির গঠন বেশিক্ষণ চলেনা। এর কারণ সাধারণত বিস্ফোরণের সাথে দ্ব্যর্থহীনভাবে যুক্ত রূপান্তরীয় প্রভাবগুলির অভাব এবং এই জাতীয় ঘটনার সময় পর্যাপ্ত চাপে পৌঁছাতে অসুবিধা।
প্রভাব
খনিজ মাইক্রো কাঠামো
সমতলীয় ফাটল
সমতলীয় ফাটল হল স্ফটিক কণাগুলিতে একাধিক সমতলীয় চিড় বা বিভাজন; এগুলি অভিঘাত তরঙ্গের (~ ৫-৮ গিগা পাস্কাল) সর্বনিম্ন চাপের বৈশিষ্ট্যে বিকশিত হয় এবং অভিঘাত কাঠামোর সাথে যুক্ত স্ফটিক কণার মধ্যে এই সাধারণ বৈশিষ্ট্যটি দেখা যায়। যদিও অন্যান্য বিকৃত শিলাগুলিতে সমতলীয় ফাটল ঘটা তুলনামূলকভাবে সাধারণ, কিন্তু তীব্র, ব্যাপক এবং কাছাকাছি হওয়া সমতলীয় ফাটলগুলির বিকাশ অভিঘাত রূপান্তর থেকেই হয়।
সমতলীয় বিকৃতির বৈশিষ্ট্য
সমতলীয় বিকৃতির বৈশিষ্ট্যসমূহ, বা পিডিএফ সমূহ, হল সিলিকেট খনিজের (সাধারণত কোয়ার্টজ বা ফেল্ডস্পার) কণায় অণুবীক্ষণে চাক্ষুষ করতে পারা বৈশিষ্ট্যসমূহ, যার মধ্যে খুব সংকীর্ণ অস্ফটিকীয় উপাদানের সমতল রয়েছে যেগুলি সমান্তরাল ভাবে সজ্জিত। কণার স্ফটিক কাঠামোর সাপেক্ষে তাদের স্পষ্ট অভিমুখ রয়েছে। এই পিডিএফগুলি কেবলমাত্র উল্কা অভিঘাতের মত চরম অভিঘাত সঙ্কোচন দ্বারা উৎপাদিত হয়। এগুলি আগ্নেয়গিরির পরিবেশে পাওয়া যায় না।
স্ফটিকের ব্রাজিলীয় যমজীকরণ
কোয়ার্টজ-এ যমজীকরণের এই রূপটি তুলনামূলকভাবে সাধারণ। কিন্তু দেখা গেছে কাছাকাছি থাকা বেসাল তলের সমান্তরালে ব্রাজিল যমজের সংঘটন (০০০১), শুধুমাত অভিঘাত কাঠামো থেকেই হয়। কোয়ার্টজ-এ বেসাল-ভিত্তিক ব্রাজিল যমজদের পরীক্ষামূলকভাবে গঠনের জন্য উচ্চ চাপের (প্রায় ৮ গিগা পাস্কাল) এবং উচ্চ বিকৃতির হারের প্রয়োজন। এটি সম্ভাব্য বলে মনে হয় যে প্রাকৃতিক কোয়ার্টজ এ জাতীয় বৈশিষ্ট্যগুলিও অনন্য অভিঘাতের সূচক হিসাবে বিবেচিত হতে পারে।
উচ্চ-চাপ বহুরূপতা
অভিঘাতের সাথে যুক্ত খুব উচ্চ চাপের কারণে বিভিন্ন ধরনের খনিজগুলির উচ্চ-চাপ বহুরূপের গঠন হতে পারে। কোয়ার্টজের দুটি উচ্চ-চাপের রূপান্তর, কোয়েসাইট এবং স্টিশোভাইট পাওয়া যায়। কোয়েসাইট মাঝে মাঝে খুব উচ্চ চাপের আঞ্চলিক রূপান্তরকালে একলোকাইটের সাথে যুক্ত ভাবে গঠিত হয় তবে এটি প্রথম আবিষ্কার করা গিয়েছিল ১৯৬০ সালে, একটি উল্কা খাদ থেকে। তবে স্টিশোভাইট কেবল অভিঘাত কাঠামো থেকেই পাওয়া গেছে বলে জানা যায়।
টাইটানিয়াম ডাই অক্সাইডের এর দুটি উচ্চ-চাপ বহুরূপ, যার মধ্যে একটি ব্যাডেলাইট আকারে এবং অন্যটি α-PbO২ কাঠামোর সাথে, এই দুটি নর্দলিংগার রাইস অভিঘাত কাঠামোর সাথে যুক্ত বলে জানা গেছে।
কার্বনের এর উচ্চ-চাপ বহুরূপ হিরা, অভিঘাত কাঠামোর সাথে যুক্ত বলে জানা গেছে, এবং এছাড়াও ফুলারিন এবং কার্বাইনের উপস্থিতিও নথিবদ্ধ হয়েছে।
শ্যাটার শঙ্কু
শ্যাটার শঙ্কুর একটি স্বতন্ত্র শঙ্কু আকৃতি আছে যেটি শঙ্কু শীর্ষ থেকে প্রসারিত হয়ে আসে এবং শঙ্কুর ওপর শঙ্কুর পুনরাবৃত্তি হয়। এটি একই নমুনায় বিভিন্ন ক্রমপর্যায়ী বিন্যাসে দেখা যায়। এগুলি কেবল উল্কাপিণ্ডের অভিঘাত খাদের নিচে বা ভূগর্ভস্থ পারমাণবিক বিস্ফোরণের পর শিলার মধ্যে গঠিত হয়। এইগুলি প্রমাণ করে যে শিলাটি ২—৩০ গিগা পাস্কাল সীমার চাপে একটি ধাক্কা খেয়েছে।
রাজলিখের তত্ত্ব
বোহেমিয়ান ম্যাসিফ এবং বিশ্বের অন্যান্য জায়গায় পাওয়া কোয়ার্টজ এবং অন্যান্য খনিজগুলির ভিতরে আণুবীক্ষণিক সাদা ল্যামেলার (পাতলা স্তর) উপস্থিতি রয়েছে। এগুলি রাজলিখের তত্ত্ব অনুসারে উল্কা অভিঘাত দ্বারা উৎপন্ন তরঙ্গমুখের মত। প্রস্তাবিত তরঙ্গমুখগুলি অনেকগুলি ক্ষুদ্রগহ্বর নিয়ে গঠিত। তাদের উৎস অতিস্বনক গহ্বরের একটি ভৌত ঘটনায় দেখা যায়, যা প্রযুক্তিগত অনুশীলনের ফলে সহজবোধ্য।
সংঘটন
উপরে বর্ণিত প্রভাবগুলি এককভাবে বা আরও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সম্মিলিতভাবে পাওয়া গেছে, যা পৃথিবীতে চিহ্নিত প্রতিটি অভিঘাত কাঠামোর সাথে যুক্ত। এই জাতীয় প্রভাবগুলির অনুসন্ধানের ফলে সম্ভাব্য অভিঘাত কাঠামোগুলি চিহ্নিত করার ভিত্তি তৈরি হয়, বিশেষত আগ্নেয়গিরির বৈশিষ্ট্যগুলি থেকে একে আলাদা করতে পারা যায়।
আরো দেখুন
Impactite
Meteorite shock stage
Suevite
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Chapter 4, 'Shock-Metamorphic Effects in Rocks and Minerals' of the online book, French, B.M. 1998. Traces of Catastrophe, A handbook of shock-metamorphic effects in terrestrial meteorite impact structures, Lunar and Planetary Institute 120pp.
Shock metamorphism page.
Shatter cones page.
বিষয়শ্রেণী:প্রাকৃতিক পদার্থ
বিষয়শ্রেণী:শিলাবিজ্ঞান
বিষয়শ্রেণী:ভূতাত্ত্বিক প্রক্রিয়া | অভিঘাত রূপান্তর |
পুনর্নির্দেশ কায়মকুলাম | কায়মকুলম |
পুনর্নির্দেশ নাড়তরা | নাদাথারা |
পুনর্নির্দেশ পুলাদি | পুলাথি |
পুনর্নির্দেশ মট্টনূর | মত্তান্নুর |
টাটা গোষ্ঠী ভারতীয় বহুজাতিক গোষ্ঠি, যার সদর দপ্তর মহারাষ্ট্রের মুম্বই শহরে অবস্থিত। জামশেদজি টাটা দ্বারা ১৮৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত, সংস্থাটি বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থা ক্রয়ের পরে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করে। এটি ভারতের অন্যতম বৃহত্তম ও প্রাচীন শিল্প গোষ্ঠী। প্রতিটি টাটা কোম্পানি তার নিজস্ব পরিচালনা পর্ষদ ও শেয়ারহোল্ডারদের পরিচালনায় ও তদারকিতে স্বাধীনভাবে কাজ করে। উল্লেখযোগ্য টাটা সম্পর্কিত সংস্থাগুলির মধ্যে রয়েছে টাটা কেমিক্যালস, টাটা কমিউনিকেশনস, টাটা কনসালটেন্সি সার্ভিসেস, টাটা গ্রাহক পণ্য, টাটা এলক্সি, টাটা মোটরস, টাটা পাওয়ার, টাটা স্টিল, জামশেদপুর এফসি, তানিশক, ভোল্টাস, টাটা ক্লিক, টাটা প্রজেক্টস লিমিটেড, টাটা ক্যাপিটাল, টাইটান, ট্রেন্ট, ইন্ডিয়ান হোটেল কোম্পানি লিমিটেড, তাজএয়ার, ভিস্টারা, ক্রোম ও টাটা স্টারবাকস।
ইতিহাস
১৮৬৮–১৯০৪
২৯ বছর বয়সে জামশেতজি টাটা তার বাবার সংস্থায় চাকরি করেন। ১৮৭০ সালে ২২,০০০ রুপি মূলধন নিয়ে তিনি একটি ট্রেডিং সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। এর পরে তিনি চিনপোকলিতে দেউলিয়ার তেল কল কিনে আলেকজান্দ্রা মিল নামে একটি সুতির মিলে রূপান্তর করেন, যা তিনি ২ বছর পরে লাভের জন্য বিক্রি করেন। ১৮৭৪ সালে, তিনি নাগপুরে এম্প্রেস মিল নামে আরও একটি সুতি কল স্থাপন করেন। তিনি ৪ টি লক্ষ্য অর্জনের স্বপ্ন দেখেছিলেন, সেগুলি হল একটি লোহা ও ইস্পাত সংস্থা স্থাপন, একটি অনন্য হোটেল স্থাপন, একটি বিশ্বমানের শিক্ষার প্রতিষ্ঠান ও একটি জল-বৈদ্যুতিক কেন্দ্র স্থাপন। তাঁর জীবদ্দশায়, ১৯০৩ সালে, কুলাবা ওয়াটারফ্রন্টের তাজমহল হোটেলটি ভারতের বিদ্যুত সহ প্রথম হোটেল হিসাবে চালু করা হয়।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:টাটা গোষ্ঠী | টাটা গোষ্ঠী |
লিথোপোন হল এক ধরনের সাদা রঙ্গক। এতে দুটি অজৈব যৌগের মিশ্রণ থাকে। এর মধ্যে একটি হল বেরিয়াম সালফেট এবং অন্যটি জিঙ্ক সালফাইড। জলে অদ্রবণীয় এই যৌগগুলি জৈব যৌগের সাথে বেশ ভালভাবে মিশে গিয়ে অস্বচ্ছতা তৈরি হয়। এই সাদা রঙ্গকটি কম খরচায় বানানো যায় এবং আনেকটা জায়গা জুড়ে লাগানো যায়। তাই এটি বেশ জনপ্রিয়। এই ধরনের সাদা রঞ্জকগুলির মধ্যে রয়েছে টাইটানিয়াম ডাই অক্সাইড, জিঙ্ক অক্সাইড ("জিঙ্ক হোয়াইট") এবং জিঙ্ক সালফাইড।
ইতিহাস
১৮৭০এর দশকে আমেরিকার ডুপন্ট কোম্পানি লিথোপোন আবিষ্কার করে। পরে এটি ক্রেবস পিগমেন্টস এবং কেমিক্যাল কোম্পানি এবং অন্যান্য সংস্থা দ্বারা এর উৎপাদন শুরু হয়। জিঙ্ক সালফাইডের পরিমাণ উপর নির্ভর করে গোল্ড সিল, ব্রোঞ্জ সিল প্রভৃতি নানা মোড়কে লিথোপোন বাজারে পাওয়া যেত। গোল্ড সিল এবং ব্রোঞ্জ সিলে শতকরা ৪০ থেকে ৫০ ভাগ জিঙ্ক সালফাইড থাকে, যা বেশি জায়গা জুড়ে লাগানো যায় এবং এর শক্তিও বেশি। ১৯২০ সাল নাগাদ এর জনপ্রিয়তা তুঙ্গে পৌঁছেছিলো। ১৯৯০ সালে প্রায় ২২৩,৩৫২ টন লিথোপোন উৎপাদন করা হয়। এটি মূলত রঙ শিল্পে, প্লাস্টিক শিল্পে এবং পুটিং হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
উৎপাদন
বেরিয়াম সালফেট এবং জিঙ্ক সালফাইডকে একই সঙ্গে অধঃক্ষেপ ফেলে লিথোপোন উৎপাদন করা হয়। সাধারণত জিঙ্ক সালফেট দ্রবণে বেরিয়াম সালফাইড দিলে বেরিয়াম সালফেট ও জিঙ্ক সালফাইডের মিশ্র অধঃক্ষেপ পাওয়া যায়। মিশ্রণটি ছেঁকে উত্তপ্ত করলে যে মিহি সাদা গুঁড়ো পাওয়া যায় সেটাই সাদা রঙ্গক হিসাবে লিথোপোন নামে ব্যবহৃত হয়।
BaS + ZnSO4→ ZnS · BaSO4
এই পদ্ধতিতে যে লিথোপোন তৈরি হয় তাতে ওজন হিসাবে শতকরা ২৯.৪ ভাগ জিঙ্ক সালফাইড এবং শতকরা ৭০.৬ ভাগ বেরিয়াম সালফেট থাকে।এই শতকরা হিসাবের পরিবর্তনও দেখা যায়। উদাহরণস্বরূপ, জিংক সালফেট এবং বেরিয়াম সালফাইডের মিশ্রণে যখন জিংক ক্লোরাইড যুক্ত করা হয় তখন আরও বেশি জিঙ্ক সালফাইডযুক্ত লিথোপোন তৈরি হয়।
বেরিয়াম সালফেটকে কার্বন দিয়ে তাপে বিজারিত করলে বেরিয়াম সালফাইড উৎপন্ন হয়। দস্তা বা দস্তাযুক্ত পদার্থের সঙ্গে সালফিউরিক অ্যাসিডের বিক্রিয়ায় জিঙ্ক সালফেট পাওয়া যায়।
সুরক্ষাবিধি
লিথোপোনের মধ্যে থাকা উপাদানগুলি জলে অদ্রাব্য। এই কারণে এটি এমনিতে বিষাক্ত নয়। এক্স রে দিয়ে ছবি ভাল ভাবে তোলার জন্য এটি রেডিও-কন্ট্রাস্ট এজেন্ট হিসাবে ওষুধে ব্যবহার হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপে খাবারের সাথে লিথোপোনের ছোঁয়াছুঁয়িকে অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:বেরিয়াম যৌগ
বিষয়শ্রেণী:জিঙ্ক যৌগ
বিষয়শ্রেণী:সালফাইড
বিষয়শ্রেণী:সালফেট | লিথোপোন |
পুনর্নির্দেশ তাকদীর (ওয়েব ধারাবাহিক) | তাকদীর (ওয়েব সিরিজ) |
পাতাল লোক () হল একটি ভারতীয় হিন্দি অপরাধ থ্রিলার ওয়েব টেলিভিশন সিরিজ যা ১৫ ই মে ২০২০ এ অ্যামাজন প্রাইম ভিডিওতে প্রিমিয়ার করেছিল এটি ক্লিন স্লেট ফিল্মজ প্রযোজনা করেছেন এবং এতে অভিনয় করেছেন জয়দীপ আহলাওয়াত, গুল পানাগ, নীরজ কাবি, স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়, শ্বরক সিং, এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় । এই ট্রেজারটি ২৭এপ্রিল প্রকাশিত হয়েছিল, আর ট্রেইলারটি ৫ মে বের হয়েছিল। তরুন তেজপালের ২০১০ সালের উপন্যাস দ্য স্টোরি অফ মাই অ্যাসেসিন্সের উপর ভিত্তি করে এই সিরিজটি হতাশার এক পুলিশ সম্পর্কে, যিনি হত্যার চেষ্টাটিকে ভুল বলে চিহ্নিত করেছেন। হাফপোস্ট ইন্ডিয়া এবং ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস পাতাল লোককে ২০২০ সালের সেরা হিন্দি চলচ্চিত্র / সিরিজ হিসাবে স্থান দিয়েছে । উদ্বোধনী ফিল্মফেয়ার ওটিটি পুরষ্কারে এটি ৮ টি বিভাগে মনোনীত হয়েছিল এবং ৫ টি জিতেছে যার মধ্যে সেরা সিরিজ, সেরা অভিনেতা, সেরা মূল গল্প, সেরা চিত্রনাট্য এবং সেরা পরিচালনার জন্য পুরস্কার অন্তর্ভুক্ত ছিল। বৈচিত্র পত্রিকা পাতাল লোককে ২০২০ সালের সেরা আন্তর্জাতিক টিভি শো হিসাবে তালিকাভুক্ত করেছে।
অভিনেতা এবং চরিত্র
জয়দীপ আহলাওয়াত একজন পুলিশ সদস্য হাতিররাম চৌধুরী,
গুল পাণাগ রেনু চৌধুরী হাথিরামের স্ত্রী হিসাবে
হাতিররামের পুত্র সিদ্ধার্থ চৌধুরীকে বোধিসত্ত্ব শর্মা
হাতিরামের জুনিয়র ইমরান আনসারী হিসাবে শ্বরক সিং
সঞ্জীব মেহর চরিত্রে নীরজ কাবি, একজন নামী সাংবাদিক এবং নিউজ অ্যাঙ্কর
স্বস্তিকা মুখার্জি সলিবের স্ত্রী ডলি মেহরা চরিত্রে
সঞ্জীবের স্টেশনের এক তরুণ সাংবাদিক সারা ম্যাথিউসের চরিত্রে নীহারিকা লীরা দত্ত, যিনি তাঁর সাথে সম্পর্ক শুরু করেছিলেন
সঞ্জীব মেহরাকে হত্যার ষড়যন্ত্রে গ্রেপ্তারকৃত কুখ্যাত হিটম্যান এবং চার সন্দেহভাজনদের মধ্যে একজন গ্রেপ্তার হিটম্যান তিয়াজি হিসাবে বিশাল "হাতোদা" ত্যাগ হিসাবে অভিষেক ব্যানার্জি
জগজিৎ সন্ধু তোপে সিং ("চাকু") চরিত্রে, যে চারটি সন্দেহভাজন তার গ্রামে বর্ণবাদী নিপীড়ন থেকে পালিয়ে এসেছিল তাদের মধ্যে একজন
কবির এম হিসাবে আসিফ খান, চার জন সন্দেহভাজনদের মধ্যে একজন যিনি জনসাধারণের কাছ থেকে তাঁর মুসলিম ধর্মকে আড়াল করেছেন
মাইরাম্বাম রোনালদো সিংহ মেরি লিংগডোহ ("চেনি") হিসাবে, একজন হিজড়া নেপালি নারী, যিনি অন্য তিন সন্দেহভাজনকে সঙ্গে নিয়ে গ্রেপ্তার
বিপুল শর্মা হস্তিরামের কমান্ডিং অফিসার হিসাবে ডিসিপি ভগত
অনুরাগ অরোরা এসএইচও ਵਿਰক হিসাবে ছিলেন, হস্তিরামের সিনিয়র অফিসার যিনি আগে তাঁর অধীনে প্রশিক্ষণ নেন
মেহরার নিউজ স্টেশনের মালিক সিং সবাব হিসাবে আকাশ খুরানা
মণিশ চৌধুরী চৌধুরী তার ব্যবসায়ীর অংশীদার হয়ে ওঠেন মেহরার প্রাক্তন প্রতিদ্বন্দ্বী হিসাবে বিক্রম কাপুর
দিল্লি গোয়েন্দা কর্মকর্তা ডাহিয়া হিসাবে সন্দীপ মহাজন
রাজেশ শর্মা গায়লা গুজ্জার নামে একজন যিনি চিত্রকুট থেকে সংগঠিত অপরাধের আংটি চালাচ্ছেন
চিত্রকূটের সংগঠিত ক্রাইম রিংয়ের ছায়াময়, পুনরুত্থিত নেতা এবং গওয়ালার ভাই সোনজিভা ভটস (ভয়েস) এবং অক্ষয় শর্মা (শারীরিক পারফরম্যান্স); তার অধস্তন কর্তৃক "মাস্টারজি" হিসাবে পরিচিত
চিত্রকূটের দলিত সম্প্রদায়ের সাথে কথা বলার জন্য পরিচিত বাল্কিশন বাজপেয়ীর চরিত্রে অনুপ জালোটা
চন্দা মুখার্জি চরিত্রে অনিন্দিতা বোস, টপ সিংয়ের প্রাক্তন বান্ধবী
জয় মালিকের ভূমিকায় আসিফ বসরা
তুষার দত্ত রাজু ভাইয়া চরিত্রে
সাংবাদিক হিসাবে অমিত রাজ
পর্ব
প্রযোজনা
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ | পাতাল লোক (ওয়েব ধারাবাহিক) |
৬নং ওয়ার্ড দ্বারা যা যা বোঝানো হতে পারে —
৬নং ওয়ার্ড, বরিশাল সিটি কর্পোরেশন, বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
৬নং ওয়ার্ড, রংপুর সিটি কর্পোরেশন, রংপুর সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
৬নং ওয়ার্ড, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
৬নং ওয়ার্ড, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
৬নং ওয়ার্ড, সিলেট সিটি কর্পোরেশন, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
পূর্ব ষোলশহর ওয়ার্ড, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড। | ৬নং ওয়ার্ড |
১২নং ওয়ার্ড দ্বারা যা যা বোঝানো হতে পারে —
১২নং ওয়ার্ড, বরিশাল সিটি কর্পোরেশন, বরিশাল সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
১২নং ওয়ার্ড, রংপুর সিটি কর্পোরেশন, রংপুর সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
১২নং ওয়ার্ড, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
১২নং ওয়ার্ড, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
১২নং ওয়ার্ড, সিলেট সিটি কর্পোরেশন, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড।
সরাইপাড়া ওয়ার্ড, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের একটি ওয়ার্ড। | ১২নং ওয়ার্ড |
কেন্দ্রীয় শিরাস্থ ক্যাথেটার, কেন্দ্রীয় সংযোগ, কেন্দ্রীয় শিরাস্থ সংযোগ, বা কেন্দ্রীয় শিরাস্থ সংযোগকারী ক্যাথেটার হচ্ছে একপ্রকার ক্যাথেটার যা বড়ো কোনো শিরায় স্থাপন করা হয়। এই ক্যাথেটার শিরার সাথে সংযোগ স্থাপনের একটি উপায়। সংকটাপন্ন রোগীর চিকিৎসায় প্রায় সময়ই কেন্দ্রীয়ভাবে সংযোগ রয়েছে এমন শিরায় বড় ধরনের ক্যাথেটার স্থাপন করার প্রয়োজন হয়। এ ধরনের ক্যাথেটার সচারচর ঘাড়ে (অন্তঃস্থ জুগুলার শিরা), বুকে (অধ্বক্লেভীয় শিরা বা অ্যাক্সিলারি শিরা), বা শ্রোণিদেশে (ফিমোরাল শিরা), বা বাহুর শিরা মধ্যে (যা প্রান্তস্থভাবে সন্নিবেশিত কেন্দ্রীয় ক্যাথেটার বা পিআইসিসি লাইন হিসেবে পরিচিত) স্থাপন করা হয়।
সেসকল ক্ষেত্রে মুখের মাধ্যমে ওষুধ প্রদান করা সম্ভব নয় বা এমন ধরনের ওষুধ যা ছোট প্রান্তস্থ শিরাকে ক্ষতিগ্রস্থ করতে পারেন সেসকল ক্ষেত্রে ওষুধ প্রয়োগের জন্য কেন্দ্রীয় শিরাস্থ ক্যাথেটার ব্যবহৃত হয়। এছাড়া রক্ত পরীক্ষার জন্য, বিশেষ করে কেন্দ্রীয় শিরার অক্সিজেনের পরিপৃক্তি বা স্যাচুরেশন নির্ণয়ে এ ধরনের ক্যথেটার স্থাপনের প্রয়োজন পড়ে। এই ক্যাথেটারের আরও ব্যবহারের মধ্যে রয়েছে জরুরী ভিত্তিতে বেশি পরিমাণে তরল বা রক্ত প্রদানের করা এবং কেন্দ্রীয় শিরাস্থ রক্তচাপ নির্ণয়। কেন্দ্রীয় ক্যাথেটারের দৈর্ঘ্য সাধারণত ১৫–৩০ সেন্টিমিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে। এ ধরনের ক্যাথেটার তৈরিতে সিলিকন বা পলিইউরিথেন ব্যবহৃত হয়, এবং শরীরে তরল প্রবেশ করানোর জন্য এক বা একাধিক লুমেন থাকে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Central Venous Catheter Placement & Pulmonary Artery Catheter – Vìdeo Dailymotion (without ultrasound guidance)
Video tutorial on how to start central venous lines in various locations
Central venous line care, comparison, indications, complications and uses
বিষয়শ্রেণী:চিকিৎসা যন্ত্রপাতি | কেন্দ্রীয় শিরাস্থ ক্যাথেটার |
গ্লাসগো কোমা স্কেল () বা জিসিএস হচ্ছে এক প্রকার শয্যাপার্শ্বীয় বা ক্লিনিক্যাল পরিমাপক যা মস্তিষ্কের আঘাতজনিত কারণে কোনো ব্যক্তির চেতনার মাত্রা সুষ্ঠভাবে নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয়।
চোখের নড়াচড়া, কথা বলা, এবং শরীর নড়াচড়ার ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে কোনো ব্যক্তির জিসিএস মাত্রা নির্ধারণ করা হয়। এই তিন ধরনের আচরণ পরিমাপকটির তিনটি মাপক উপাদানকে নির্দেশ করে আর তা হচ্ছে চোখ, বাচকতা, এবং মোটর বা নড়াচড়া। কোনো ব্যক্তির জিসিএস মান ৩ (সম্পূর্ণ প্রতিক্রিয়াহীন) থেকে ১৫ (প্রতিক্রিয়াশীল) পর্যন্ত হতে পারে। সাধারণত মস্তিষ্ক আঘাতপ্রাপ্ত হলে (যেমন সড়ক দুর্ঘটনা) সেক্ষেত্রে জরুরী ভিত্তিতে চিকিৎসা প্রদান করার সময় নির্দেশক হিসেবে এই পরিমাপক ব্যবহৃত হয়। এছাড়াও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রোগীদের চেতনার মাত্রা বা প্রতিক্রিয়াশীলতা নির্ণয়েও এর ব্যবহার রয়েছে।
নিম্ন মাত্রার জিসিএস মানের সাথে মৃত্যুর ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ার সম্পর্ক রয়েছে। তবে মস্তিষ্কে আঘাতপ্রাপ্ত কোনো ব্যক্তির পরিণতি অনুমান করার ক্ষেত্রে শুধুমাত্র গ্লাসগো কোমা স্কেলের মান ব্যবহার করা অনুচিত।
মান নির্ণয়
দুই বা ততোধিক বয়সের রোগীর ক্ষেত্রে গ্লাসগো কোমা স্কেল ব্যবহৃত হয় এবং চোখ, বাকশক্তি, ও নড়াচড়ার ক্ষমতা — এই তিনটি পরীক্ষার সমন্বয়ে এটি করা হয়। পৃথকভাবে এই তিনটি পরীক্ষার বিভিন্ন ক্ষেত্রে ফলাফলের উপর ভিত্তি করে জিসিএস পরিমাপকে মান নিচের টেবিলে নির্দেশ করা হয়েছে।
তথ্যসূত্র
টীকা
সাধারণ সূত্র
বিষয়শ্রেণী:কোমা
বিষয়শ্রেণী:জরুরী চিকিৎসাবিজ্ঞান | গ্লাসগো কোমা স্কেল |
প্রথম ইতিহাস
ক্যামেরুন এর আদি বাসিন্দা ছিল সম্ভবত বাকা (পিগমি) গোষ্ঠী। তারা এখনও দক্ষিণ এবং পূর্ব প্রদেশের বনাঞ্চলে বাস করে। অন্যান্য আক্রমণকারীদেরও আগে ক্যামেরুনের উচ্চভূমি থেকে একদল বান্টু ভাষী বেরিয়ে এসে বাস শুরু করেছিল।
মান্দারা পর্বতমালা এর মন্দার রাজ্য প্রায় ১৫০০ সালের দিকে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং দুর্গ প্রাকার স্থাপন করেছিল যার প্রকৃত উদ্দেশ্য এবং সঠিক ইতিহাস এখনও অমীমাংসিত রয়ে গেছে। আঠারো এবং ঊনিশ শতকে বাণিজ্য ও অভিবাসনের কারণে ওয়েস্টার্ন (পরে ব্রিটিশ) ক্যামেরুন এ নাইজেরিয়ার সঙ্ঘ মৈত্রী এর উপস্থিতি স্থান পেয়েছিল।
১৭৭০-এর দশকের শেষের দিকে এবং ১৯ শতকের গোড়ার দিকে পশ্চিম দিকের সহিল থেকে আগত ফুলা নামের একদল ইসলামিক মেষপালক এখনকার উত্তর ক্যামেরুন নামে পরিচিত অংশটির বেশিরভাগ ক্ষেত্রই জয় করে নেয় এবং সেখানকার বেশিরভাগ অমুসলিম বাসিন্দাকে পরাধীন করে বা স্থানচ্যুত করে।
যদিও পর্তুগিজরা ১৬ শ শতাব্দীতে ক্যামেরুনের দ্বারপ্রান্তে এসে হাজির হয়েছিল কিন্তু ম্যালেরিয়ার কারণে উল্লেখযোগ্যভাবে সে সব ইউরোপীয়দের বসতি স্থাপন এবং অভ্যন্তরের বিজয় রোধ হয়েছিল। সে বাধা দূর হয় ১৮৭০ এর দশকের শেষভাগ যখন ম্যালেরিয়া দমনকারী কুইনাইন এর বিশাল সরবরাহ পাওয়া যায়। ক্যামেরুনে প্রথম দিকের ইউরোপীয়দের উপস্থিতি মূলত উপকূলীয় বাণিজ্য এবং ক্রীতদাস সংগ্রহে এর প্রতি সীমাবদ্ধ ছিল। দেশের উত্তরাঞ্চলটি মুসলিম দাস বাণিজ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্র ছিল। এই বাণিজ্যটিকে মূলত উনিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে দমন করা হয়। উনিশ শতকের শেষের দিকে খ্রিস্টান মিশনারি প্রতিষ্ঠা ও তাদের উপস্থিতি দিয়ে ক্যামেরুনের বাসিন্দাদের জীবনে বড় ভূমিকা রাখে।
ব্রিটিশ ক্যামেরুন
উনিশ শতকের শেষের দিকে "আফ্রিকা দখলের লড়াই" চলাকালীন বর্তমান ক্যামেরুনের অঞ্চলটিকে জার্মানি একটি প্রটেকটোরেট হিসাবে দাবি করেছিল।
সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ ম্যান্ডেট
প্রথম বিশ্বযুদ্ধ এর সময় দেশটি ব্রিটিশ, ফরাসী এবং বেলজিয়াম সেনাবাহিনীর অধীনে ছিল এবং পরবর্তীকালে তা ১৯২২ সালে সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ এর সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ ম্যান্ডেট দ্বারা গ্রেট ব্রিটেন এবং ফ্রান্সের দখলে এসেছিল। ফরাসী ম্যান্ডেটটি ক্যামেরুন হিসাবে পরিচিত ছিল এবং ব্রিটিশ অধীনস্ত অংশটি দুটি অঞ্চল হিসাবে পরিচালিত হয়েছিল - উত্তর ক্যামেরুন এবং দক্ষিণ ক্যামেরুন। উত্তর ক্যামেরুন আবার দুটি অ-সন্নিহিত অংশ নিয়ে গঠিত ছিল। এটি এমন একটি বিন্দু দ্বারা বিভক্ত ছিল যেখানে নাইজেরিয়ান এবং ক্যামেরুন সীমান্ত মিলিত হয়েছিল। ১৯৩০-এর দশকে বেশিরভাগ শ্বেতাঙ্গ জনগোষ্ঠীর মধ্যে ছিল জার্মান যারা ১৯৪০ সালের জুন থেকে ব্রিটিশ শিবিরে বন্দী ছিল। ৪০০,০০০ জন আদি জনগোষ্ঠীর মধ্যে ব্রিটিশ বাহিনীর স্বেচ্ছাসেবক হতে খুব কম জনই আগ্রহী ছিল। এমন আগ্রহী লোকের সংখ্যা কেবল মাত্র ৩,৫০০ জন।
ট্রাস্ট অঞ্চল বা বিশ্বাস অঞ্চল
১৯৪৬ সালে সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ যখন অবলুপ্ত করা হল তখন বেশিরভাগ ম্যান্ডেট অঞ্চলসমূহকে জাতিসংঘের ট্রাস্ট অঞ্চল হিসাবে পুনরায় শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছিল এবং তখন থেকে ইউএন ট্রাস্টি কাউন্সিল এর অধীনে সেগুলি পরিচালিত হচ্ছিল। ট্রাস্টিশিপের মূল লক্ষ্য ছিল ঐ দেশগুলিকে চূড়ান্ত স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত করা। ৬/১২/১৯৪৬ তারিখে ব্রিটেন দ্বারা ব্রিটিশ ক্যামেরুন পরিচালিত হওয়ার জন্য ট্রাস্টি চুক্তি জাতিসংঘ অনুমোদন করে।
স্বাধীনতা
ফরাসী ক্যামেরুন ১৯৬০ সালের জানুয়ারিতে ক্যামেরুন নামে স্বাধীন হয় এবং সেই বছরের শেষদিকে নাইজেরিয়ার স্বাধীনতার জন্য নির্ধারিত হয়েছিল। ফলে ব্রিটিশ অঞ্চল নিয়ে কী করা হবে তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেতে শুরু করে। বেশ কিছু আলোচনার পরে (যা ১৯৫৯ সাল থেকে শুরু হয়েছিল) গণভোট -এ সম্মত হ'য়ে ১৯৬১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারিতে তা অনুষ্ঠিত হয়। ভোটে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ উত্তর অঞ্চলটি নাইজেরিয়ার সাথে মিলিত হওয়ার পক্ষে মত দান করে এবং দক্ষিণ অঞ্চলটি ক্যামেরুনে সাথে যোগ দেওয়ার পক্ষে মত দেয়।
উত্তর দিকের ক্যামেরুন অংশটি উত্তর নাইজেরিয়া এর সারদৌনা প্রদেশ নাম গ্রহণ করে ১৯৬১ সালের ৩১ মে তারিখে। এবং পরে ১৯৬১ সালের ১ অক্টোবরে দক্ষিণ দিকের ক্যামেরুন অংশটি হয় ওয়েস্ট ক্যামেরুন যা সাংবিধানিকভাবে ফেডারেল রিপাবলিক অফ ক্যামেরুন এর অন্তর্গত।
তথ্যসূত্র
Background Note: Cameroon from the U.S. Department of State.
Bullock, A. L. C. (1939). Germany's Colonial Demands, Oxford University Press.
DeLancey, Mark W., and DeLancey, Mark Dike (2000): Historical Dictionary of the Republic of Cameroon (3rd ed.). Lanham, Maryland: The Scarecrow Press.
Schnee, Heinrich (1926). German Colonization, Past and Future: The Truth about the German Colonies. London: George Allen & Unwin.
মন্তব্য
বহিঃসংযোগ
*
:ক্যামেরুন | ক্যামেরুনের ইতিহাস |
মুহাম্মদ ইজহার আসফি বিহারের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং বিহার বিধানসভার সদস্য। ইজহার আসফি ২০২০ বিহার বিধানসভা নির্বাচনে এআইএমআইএমের টিকিটে কোচাধামান বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জিতেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বিহার বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিনের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:২০শ শতাব্দীর ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | মুহাম্মদ ইজহার আসফি |
ফকর উন নিসা খোখার () একজন পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ ও নারী সাংসদ। তিনি ২০০৮-২০১৩ পর্যন্ত পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন।
২০০৮ সালের পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে, পাঞ্জাব থেকে নারীদের জন্য সংরক্ষিত একটি আসনে পাকিস্তান পিপলস পার্টির প্রার্থী হিসেবে, তিনি পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ সদস্য ২০০৮-২০১৩
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:২১শ শতাব্দীর নারী রাজনীতিবিদ | ফকর উন নিসা খোখার |
জ্যোতি দেবী বিহারের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ এবং বিহার বিধানসভার সদস্য। দেবী ২০২০ বিহার বিধানসভা নির্বাচনে এইচএএম পার্টির টিকিটে সিকান্দ্রা বিধানসভা কেন্দ্র থেকে জিতেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বিহার বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | জ্যোতি দেবী |
পুনর্নির্দেশ শুদ্ধানন্দ মহাথের | শ্রীমৎ শুদ্ধানন্দ মহাথের |
অজৈব যৌগ সাধারণত একটি রাসায়নিক যৌগ যাতে কার্বন – হাইড্রোজেন বন্ধন থাকে না অর্থাৎ এটি একটি যৌগ যা কোনও জৈব যৌগ নয়। তবে, এই পার্থক্য যেমন সুস্পষ্টভাবে সংজ্ঞায়িত হয়নি তেমনি একমতও হওয়া যায়নি। অনেক কর্তৃপক্ষের এই বিষয়ে বিভিন্ন মতামত রয়েছে। অজৈব যৌগের অধ্যয়ন অজৈব রসায়ন হিসাবে পরিচিত।
পৃথিবীর ভূত্বকের বেশিরভাগটাই অজৈব যৌগ নিয়ে গঠিত। যদিও পৃথিবীর ভূগর্ভের অভ্যন্তরের উপাদান নিয়ে নানান অনুসন্ধান চলছে।
কার্বনযুক্ত কিছু সাধারণ যৌগকে প্রায়শই অজৈব যৌগ হিসাবে ধরা হয়। উদাহরণস্বরূপ কার্বন মনোক্সাইড, কার্বন ডাই অক্সাইড, কার্বনেটস্, কার্বাইডস্, সায়ানাইডসস, সায়ানেটস্ এবং থায়োকায়ানেটস্-এর নাম উল্লেখ করা যেতে পারে। এর মধ্যে বেশিরভাগই জৈব শ্রেণীর বা জীব সম্বন্ধযুক্ত। কোনও রাসায়নিককে অজৈব হিসাবে বর্ণনা করার অর্থ এই নয় যে এটি সজীব পদার্থের মধ্যে ঘটে না।
ইতিহাস
১৮২৮ সালে ফ্রিয়েদ্রিচ হোলারের অ্যামোনিয়াম সায়ানেট থেকে ইউরিয়া আবিষ্কারের সালটিকে প্রায়শই আধুনিক জৈব রসায়নের সূচনা হিসাবে উল্লেখ করা হয়। হোলারের যুগে, প্রচলিত বিশ্বাস ছিল যে জৈব যৌগকে অজৈব যৌগ থেকে প্রস্তুত করা কখনই সম্ভব নয়। অনেকেই মনে করতেন জৈব পদার্থ শুধু মাত্র জীবজগৎ থেকেই তৈরি করা সম্ভব। কৃত্রিমভাবে জৈব পদার্থ তৈরি করা প্রায় অসম্ভব ব্যাপার। বিজ্ঞানী হোলার এই বদ্ধ ধারনাকে সম্পূর্ণ বদলে দিয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অজৈব যৌগ | অজৈব যৌগ |
পুনর্নির্দেশ দন্তচিকিৎসা | দন্ত্যচিকিৎসা |
বিদ্যা সাগর কেশরী একজন রাজনীতিবিদ, সমাজকর্মী এবং বিহারের আরারিয়া শহরের ফোর্বসগঞ্জ থেকে আগত একজন শিক্ষাবিদ। কলেজের তিনি ছাত্রনেতা হিসাবে সক্রিয় ছিলেন। পরবর্তীকালে, তিনি আরও বেশি করে সামাজিক কাজে জড়িত হন বিশেষত নিম্ন বর্ণের মানুষদের সামাজিক উন্নয়নে কাজ করেন। তিনি বিভিন্ন বর্ণের মধ্যে সামাজিক সম্প্রীতি তৈরি করার চেষ্টা করে চলেছেন এবং এ লক্ষ্যে তিনি সৌহারদা ভারত নামে একটি এনজিও পরিচালনা করেন, যা আন্তঃজাতি উৎসব, মেলা ও পূজা আয়োজনে সক্রিয়ভাবে জড়িত থাকে। তিনি বিহারের ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্য। ২০১৪ সালে ফোর্বসগঞ্জ আসন থেকে তিনি বিহার বিধানসভা নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বিহারের ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | বিদ্যা সাগর কেশরী |
পুনর্নির্দেশ রবি বিষ্ণুই | Ravi Bishnoi |
মোঃ আফাক আলম একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি বিহার বিধানসভার সদস্য। তিনি ২০২০ বিহার বিধানসভা নির্বাচনেভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সদস্য হয়ে কসবা, পূর্ণিয়া (বিধানসভা কেন্দ্র) থেকে জিতেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | মোঃ আফাক আলম |
অরুণ পাঠক বিহারের একজন ভারতীয় রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯ মে ২০০৫ পর্যন্ত বিহারের রাজ্যপালের উপদেষ্টা ছিলেন। ২০০৫ সালের মার্চ মাসে সেখানে রাষ্ট্রপতির শাসন জারি করা হয়েছিল। তিনি ১৯৯৩ সালে ভারতীয় প্রশাসনিক পরিষেবা থেকে অবসর গ্রহণ করেছিলেন। তিনি দুবার বিহারের মুখ্য সচিব ছিলেন। রেডিফ ডটকমের তথ্য মতে, তিনি তার সৎ ইমেজের জন্য পরিচিত ছিলেন।
২০০৫ সালের মে মাসে, টাইমস অফ ইন্ডিয়া এক সংবাদে তাঁকে লালু প্রসাদ যাদবের অনুগত বলে অভিযোগ করেছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
" অরুণ পাঠক বিহারের গভর্নর উপদেষ্টা নিযুক্ত " - rediff.com প্রবন্ধ তারিখ ৮ মার্চ ২০০৫
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:বিহারের রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | অরুণ পাঠক (বিহারের রাজনীতিবিদ) |
জয় বালাজি গোষ্ঠী একটি প্রাথমিক ইস্পাত উৎপাদক সংস্থা। এটি ইস্পাত কারখনার সাথে বিদ্যুৎও উৎপাদন করে এবং নয়টি স্থানে ইস্পাত কারখানা রয়েছে। সংস্থাটির রঘুনাথপুরে একটি বৃহৎ ইস্পাত, সিমেন্ট ও বিদ্যুৎ প্রকল্প স্থাপনেরও পরিকল্পনা রয়েছে।
কারখানা
রানীগঞ্জের নিকটবর্তী মঙ্গলপুর ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্টেটে সংস্থাটির বার্ষিক ১০৫,০০০ টন ক্ষমতা সম্পন্ন স্পঞ্জ আয়রন উৎপাদনের ইউনিট রয়েছে। মঙ্গলপুর ইন্ডাস্ট্রিয়াল এস্টেট কমপ্লেক্সেই একটি হালকা ইস্পাত বাট উৎপাদনের ইউনিট রয়েছে, যেটি প্রতি বছর ১৬,৬০০ টন ইস্পাত উৎপাদনে সক্ষম।
পশ্চিমবঙ্গের দুর্গাপুরে এটি একটি হালকা ইস্পাত বাট উৎপাদনের ইউনিট রয়েছে, যার বার্ষিক ৭৮,৭২০ টন উৎপাদন ক্ষমতা রয়েছে। এই কারখানার চারটি চুল্লির প্রতিটি ৬ টন ধারণক্ষমতা যুক্ত এবং পুনরায় রোলিং মিল টিএমটি তৈরির জন্য জার্মানির থার্মেক্স প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। সংস্থাটি বছরে ৮০,০০০ টন উৎপাদন ক্ষমতা সহ দুটি মিনি বিস্ফোরণ চুল্লি স্থাপন করেছে।
এই গোষ্ঠীটির উপস্থিতি রানীগঞ্জ, লিলুয়া ও রাউরকেলায় রয়েছে। জয় বালাজি ইন্ডাস্ট্রিজ ঝাড়খণ্ডের সরাইকেলায় অবস্থিত একটি স্পঞ্জ আয়রন প্ল্যান্ট সহ স্পঞ্জ আয়রন প্রস্তুতকারক নীলাচল আয়রন অ্যান্ড পাওয়ার লিমিটেডকে (এনআইপিএল) অধিগ্রহণ করেছে।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ভারতের ইস্পাত সংস্থা | জয় বালাজি গোষ্ঠী |
ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ মাঝে মাঝেই প্রত্যক্ষ করেছে গ্রেট ব্রিটেন, আইল অব ম্যান, আয়ারল্যান্ড, গার্ন্সি বেইলিউইক, জার্সি বেইলিউইক এবং সংলগ্ন ছোট দ্বীপপুঞ্জ দখলকারী লোকেদের মধ্যের প্রতিযোগিতা এবং সহযোগিতা।
এখনকার ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জে দুটি সার্বভৌম রাষ্ট্র রয়েছে: প্রজাতন্ত্রী আয়ারল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্য। এছাড়াও রয়েছে তিনটি আওতাধীন অঞ্চল: গর্নসি, জার্সি এবং আইল অব ম্যান। যুক্তরাজ্য ইংল্যান্ড, উত্তর আয়ারল্যান্ড, স্কটল্যান্ড এবং ওয়েলস দ্বারা গঠিত। এর প্রতিটি কাউন্টির নিজস্ব ইতিহাস রয়েছে। এ ছাড়াও উত্তর আয়ারল্যান্ড এক পর্যায়ে স্বাধীন রাষ্ট্র ছিল। প্রকৃতপক্ষে যুক্তরাজ্য গঠনের ইতিহাস অত্যন্ত জটিল।
১৯৪৯ সালের আয়ারল্যান্ড প্রজাতন্ত্রের আইন এর আগে পর্যন্ত ব্রিটিশ রাজতন্ত্র ছিল ১৬০৩ সালের ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের সমস্ত দেশের রাষ্ট্র প্রধানদের মুকুট একীকরণ। যদিও "ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ" শব্দটি ১৬০৩ সালে ব্যবহৃত হয়নি। অতিরিক্তভাবে আরও বলার যে আয়ারল্যান্ডের বেশিরভাগ স্বাধীনতার পর থেকে দ্বীপপুঞ্জ এর লোকদের মধ্যে সম্পর্কের জটিলতার কারণে (দেখুন: ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জের পরিভাষা)) ইতিহাসবিদরা প্রায়ই এই অঞ্চল সম্পর্কে ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ শব্দটি এড়িয়ে যেতেন।
প্রাগৈতিহাসিক
পুরাতন প্রস্তর যুগ এবং মধ্য প্রস্তর যুগ
প্যালিওলিথিক এবং মেসোলিথিক যথাক্রমে পুরাতন ও মধ্য প্রস্তর যুগ হিসাবে পরিচিত। এই সময়টি ছিল একটি শিকারী সংগ্রহকারী অর্থনীতি এবং সে সময়ের পাথরের সরঞ্জাম প্রযুক্তির উপর নির্ভর করে ঐ সময়টি চিহ্নিত করা হয়েছিল।
পুরাতন প্রস্তর যুগ
ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জে পুরাতন প্রস্তর যুগের সময়ের প্রথমদিকে হোমিনিডরা বিশেষ করে বিলুপ্ত হোমো হাইডেলবার্গেনসিস এই অঞ্চলে প্রথম পরিচিত বাসস্থান গড়েছিল।
এই সময়কালের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রত্নতাত্ত্বিক স্থানগুলির মধ্যে অন্যতম হ'ল দক্ষিণ ইংল্যান্ড এর পশ্চিম সাসেক্সে অবস্থিত বক্সগ্রোভ কোয়ারি।
মধ্য প্রস্তর যুগ (১০,০০০ থেকে ৪,৫০০ খিষ্টপূর্ব)
মধ্য প্রস্তর যুগের হোমো সেপিয়েনস বা আধুনিক মানুষ ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জে এখনও বেঁচে থাকা একমাত্র হোমিনিড প্রজাতি ছিল।
সে সময় ডগারল্যান্ড নামে একটি এলাকা দ্বারা ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জ মহাদেশীয় ইউরোপের সাথে যুক্ত ছিল।
নব্য প্রস্তর এবং ব্রোঞ্জ যুগ (৪৫০০ থেকে ৬০০ খিষ্টপূর্ব)
ব্রিটিশ দ্বীপপুঞ্জে নব্য প্রস্তর এবং ব্রোঞ্জ যুগ ব্রিটিশ এবং আইরিশ সমাজ ও ভূসংস্থানের রূপান্তর প্রত্যক্ষ করেছিল। তখন সম্প্রদায়গুলি তাদের শিকার-সংগ্রহের উপায়গুলি ছেড়ে দিয়ে কৃষিকাজ শুরু করার জন্য কৃষিক্ষেত্র গ্রহণ করেছে।
লৌহ যুগ (১২০০ খ্রিস্টপূর্ব থেকে ৬০০ অব্দ)
এর নাম অনুসারে ব্রিটিশ লৌহ যুগকে লোহা অবলম্বন দ্বারাও চিহ্নিত করা যায়। এই সময় থেকে এই ধাতুটি বিভিন্ন ধরনের সরঞ্জাম, অলঙ্কার এবং অস্ত্র তৈরি করতে ব্যবহৃত হত।
খ্রিস্টপূর্ব প্রথম সহস্রাব্দের সময়কালে এবং সম্ভবত তারও পূর্ববর্তী সময়ে একাধারে মহাদেশীয় ইউরোপ থেকে অভিবাসনের সাথে অতি-সাংস্কৃতিক আশ্লেষ (ট্রান্স-কালচারাল ডিফিউসন) এর সংশ্লেষণের ফলে দ্বীপগুলিতে কেল্টীয় ভাষাসমূহের প্রতিষ্ঠা ঘটে যার থেকে উন্মেষ ঘটে দ্বীপ কেল্টীয় গোষ্ঠীর। দ্বীপপুঞ্জগুলিতে আগে কোন ভাষায় কথা বলা হত তা অজানা। যদিও ধারণা করা হয় যে সেগুলি প্রাক-ইন্দো-ইউরোপীয় ছিল।
ধ্রুপদী যুগে
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:History of the United Kingdom by topic
no:Storbritannias historie
ro:Istoria Britaniei
sl:Zgodovina Velike Britanije
sv:Storbritanniens historia | ব্রিটিশ দ্বীপ অঞ্চলের ইতিহাস |
পুনর্নির্দেশ উইকিসংবাদ | উইকিনিউজ |
পুনর্নির্দেশ জাপানি কালো পাইন | Pinus thunbergii |
বীরপথ পশ্চিম নেপালের সেতী অঞ্চলের অছাম জেলার একটি গ্রাম উন্নয়ন সমিতি। ১৯৯১ সালের নেপালের জনশুমারি অনুসারে এর জনসংখ্যা ছিল ২০০২ জন এবং খানার সংখ্যা ছিল ৩৪৯ টি। ২০০১ সালের শুমারি অনুসারে জনসংখ্যা ছিল ২৩৫৮ জন এবং সাক্ষরতার হার ছিল ৪৪%। স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রায় সবাই হিন্দুধর্মাবলম্বী।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার জনপদসমূহ
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার ভূগোল অসম্পূর্ণ
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার গ্রাম উন্নয়ন সমিতি
বিষয়শ্রেণী:উইকিউপাত্তে স্থানাঙ্ক আছে | বীরপথ |
টাকাবাডা পশ্চিম নেপালের সেতী অঞ্চলের অছাম জেলার একটি গ্রাম উন্নয়ন সমিতি। ১৯৯১ সালের নেপালের জনশুমারি অনুসারে এর জনসংখ্যা ছিল ২৩৫২ জন এবং খানার সংখ্যা ছিল ৪৬২ টি। ২০০১ সালের শুমারি অনুসারে জনসংখ্যা ছিল ২৫৪৫ জন এবং সাক্ষরতার হার ছিল ৪৯%। স্থানীয় বাসিন্দাদের প্রায় সবাই হিন্দুধর্মাবলম্বী।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার জনপদসমূহ
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার ভূগোল অসম্পূর্ণ
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার গ্রাম উন্নয়ন সমিতি
বিষয়শ্রেণী:উইকিউপাত্তে স্থানাঙ্ক আছে | টাকাবাডা |
পুনর্নির্দেশ ডিপ (ব্যায়াম) | Dip (exercise) |
কেক সাধারণত ময়দা, চিনি এবং অন্যান্য উপাদান থেকে তৈরি মিষ্টি খাবারের একটি ফর্ম যা সাধারণত বেক করা হয়।
ধরণ ও প্রকারভেদ
ফলকেক : প্রাচীন রোম-এর প্রাচীনতম এই রেসিপিটিতে ডালিমের বীজ, পাইন বাদাম এবং কিশমিশের মিশ্রিত হয়।
মাখন ফলকেক : ১৪৯০ সালে রোমান পোপ ইনোসেন্ট অষ্টম-এর অনুমতিক্রমে জাখসেন শহরে (বর্তমান জার্মানি) এই কেকের প্রচলন।
প্লাম কেক
খেজুর - আখরোট লোফ
চকলেট কেক
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:কেক
বিষয়শ্রেণী:বৈশ্বিক রন্ধনশৈলী
বিষয়শ্রেণী:ইউরোপীয় রন্ধনশৈলী
বিষয়শ্রেণী:মিষ্টান্ন
বিষয়শ্রেণী:খাবারের ধরন | কেক |
কুহক হল একটি জনপ্রিয়, রহস্যজনক বাংলা চলচ্চিত্র যা পরিচালনা করেন অগ্রদূত। এই চলচ্চিত্রটি ২ রা এপ্রিল ১৯৬০ সালে এম পি প্রোডাকসান ব্যানারে মুক্তি পেয়েছিল এবং এই চলচ্চিত্রটি সংগীত পরিচালনা করেছিলেন হেমন্ত মুখোপাধ্যায়। এই চলচ্চিত্রটির মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেন উত্তম কুমার, সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়, তরুণ কুমার, তুলসী চক্রবর্তী।
কাহিনী
শ্রেষ্ঠাংশে
উত্তম কুমার
সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়
তুলসী চক্রবর্তী
গঙ্গাপদ বসু
প্রেমাংশু বোস
প্রীতি মজুমদার
তরুণ কুমার
সাউন্ডট্রাক
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:১৯৬০-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:বাংলা ভাষার ভারতীয় চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:উত্তম কুমার অভিনীত চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:১৯৫০-এর দশকের বাংলা ভাষার চলচ্চিত্র | কুহক |
পুনর্নির্দেশ ওরে সালেকা | ওরে সালেকা ওরে মালেকা |
পুনর্নির্দেশ শরীর উষ্ণ করা | Warming up |
জেসন বোর্ন হ'ল একটি ২০১৬ সালের মার্কিন অ্যাকশন-থ্রিলার চলচ্চিত্র, যা পল গ্রিনগ্রাস দ্বারা পরিচালিত এবং গ্রিনগ্রাস এবং ক্রিস্টোফার রাউস প্রযোজিত। এটি বোর্ন চলচ্চিত্র সিরিজের পঞ্চম কিস্তি এবং দ্য বোর্ন আলটিমেটাম (২০০৭) এর সরাসরি সিক্যুয়েল। ম্যাট ড্যামন চলচ্চিত্রটিতে মূল চরিত্রে অভিনয় করেছেন, সিআইএর প্রাক্তন ঘাতক জেসন বোর্ন হিসাবে। এছাড়াও, চলচ্চিত্রটিতে অভিনয় করেছেন টমি লি জোনস , অ্যালিসিয়া ভিকান্দার, জুলিয়া স্টিলস, ভিনসেন্ট ক্যাসেল, রিজ আহমেদ, আতো এসান্দোএবং স্কট শেপহার্ড।
জেসন বোর্ন ১১ জুলাই, ২০১৬ লন্ডনে প্রিমিয়ার হয়েছিল এবং ২৯ জুলাই, ২০১৬ তে ইউনিভার্সাল পিকচার্সের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে থিয়েটারে মুক্তি পেয়েছিল। একই দিনে চীন, ভারত, ফিলিপাইন এবং ভিয়েতনামেও একটি থ্রিডি সংস্করণও প্রকাশিত হয়েছিল। চলচ্চিত্রটি মিশ্র প্রতিক্রিয়া পেয়েছে এবং বিশ্বব্যাপী আয় করেছে $৪১৫ মিলিয়ন।
সারসংক্ষেপ
অপারেশন ব্ল্যাকবায়ার উন্মোচিত করার এবং নিখোঁজ হওয়ার দ্বাদশ বছর পরে জেসন বোর্ন অবশেষে তাঁর রোগ থেকে থেকে সেরে উঠেন। এইসময় তিনি নিজেকে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছিলেন এবং গ্রিসের অনুর্বর ভূমিতে খালি হাতে লড়াইয়ে অংশ নিয়ে জীবিকা নির্বাহ করেছিলেন। ইন রেইকিয়াভিক, নিকি পারসন্স যাকে সহযোগিতা করেছিলেন গ্রুপ খ্রিস্টান নেতৃত্বে মধ্যে হ্যাক সিআইএ'র মেইনফ্রেম কম্পিউটার সার্ভারে থাকা তার কালো প্রোগ্রামের নথিগুলো প্রকাশিত করতে। এটি এজেন্সির সাইবারসিকিউরিটি অপারেশন বিভাগের প্রধান হিদার লি এবং সিআইএর পরিচালক রবার্ট দেউইকে সতর্ক করে। পার্সনস ট্র্যাডস্টোন-তে বোর্নের নিয়োগ এবং প্রোগ্রামে তাঁর বাবার ভূমিকা সম্পর্কিত ডকুমেন্টেশন সন্ধান করেছেন পরবর্তীতে তিনি এথেন্সে ভ্রমণ তাকে খুঁজে বের করতে এবং জানাতে।
গ্রিসে, পারসনস এবং বোর্ন সিন্ট্যাগমা স্কোয়ারে সরকারবিরোধী একটি সহিংস প্রতিবাদের সময় মিলিত হয়েছিল। তারা তাদের উদ্দেশ্য প্রেরিত সিআইএ দলগুলি এড়াতে পেরেছিল, কিন্তু পার্সসনকে ব্ল্যাকব্রায়ার প্রকল্পে বোর্নের প্রকাশের অনিচ্ছাকৃত পরিণতি হিসাবে সিআইএ গ্রেপ্তার করে অত্যাচার করে। এইসময় একজন প্রাক্তন ব্ল্যাকব্রিয়ার ঘাতক অ্যাসেট তাকে গুলি করে হত্যা করে। সে মারা যাওয়ার আগে পার্সনস বোর্নকে একটি লকারের চাবিটি দিয়েছিলেন যার মধ্যে সিআইএর ফাইলগুলো ছিল।
নিজের অতীত ও পরিবার সম্পর্কে জানতে, বোর্ন বার্লিনে ডাসাল্টকে সন্ধান করে। পার্সনের ফাইলগুলি ডিক্রিপ্ট করে বোর্ন আবিষ্কার করেন যে তার বাবা রিচার্ড ওয়েব ট্রেডস্টোন প্রোগ্রাম তৈরির সাথে জড়িত সিআইএ বিশ্লেষক ছিলেন। এইসময় ফাইলগুলিতে ইমপ্লান্ট করা একটি ম্যালওয়্যার প্রোগ্রাম সিআইএকে বোর্নের অবস্থান জানিয়ে দেয় এবং ডিউই তাকে ধরার জন্য একটি দল পাঠায়। তবে দলটি ব্যর্থ হয়।
শেষ দৃশ্যে দেখা যায় গোয়েন্দা পরিচালক লি তার গাড়িতে ফিরে এসে বোর্নের তৈরি একটি রেকর্ডিং খুঁজে পান যেখানে রাসেলের সাথে তার কথোপকথনের কথা ছিল যেখানে বোর্নকে হত্যার বিষয়ে তার সত্যিকারের উদ্দেশ্য প্রকাশ করেছিল।
অভিনয়ে
প্রাক্তন সিআইএর ঘাতক জেসন বোর্ন হিসাবে ম্যাট ড্যামন।
টমি লি জোন্স হলেন রবার্ট দেউই, সিআইএর বর্তমান পরিচালক।
সিআইএ সাইবার অপ্স বিভাগের প্রধান হিদার লি হিসাবে অ্যালিসিয়া ভিকান্দার।
আয়না হ্যান্ড প্রোগ্রামের জন্য কাজ করা ব্ল্যাকব্রিয়ার ঘাতক হিসাবে ভিনসেন্ট ক্যাসেল।
নিকি পার্সনস হিসাবে জুলিয়া স্টিলস।
ক্রেগ জেফারস সিআইএ এজেন্ট এবং ডিউয়ের ডান হাত হিসাবে আতো এসান্দোদহ।
ডিপ ড্রিমের সিইও হিসেবে অ্যারন কাল্লুরের ভূমিকায় রিজ আহমেদ।
এ্যাডউইন রাসেল, জাতীয় গোয়েন্দা পরিচালক হিসাবে স্কট শেফার্ড।
মেলকম স্মিথ হিসাবে বিল ক্যাম্প, প্রাক্তন সিআইএ বিশ্লেষক।
ক্রিশ্চিয়ান ড্যাসল্ট হিসাবে ভিন্জেঞ্জ কিফার; একজন হ্যাকার।
গ্রেট হেনরি রিচার্ড ওয়েব চরিত্রে; জেসন বোর্নের পিতা এবং মূল ট্রেডস্টোন প্রোগ্রামের স্রষ্টা।
মুক্তি
চলচ্চিত্রটি ১১ জুলাই ২০১৬ সালে লন্ডনে প্রিমিয়ার হয় এবং ২৯ জুলাই ২০১৬ তে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে মুক্তি পায়।
গান
প্রতিক্রিয়া
বক্স অফিস
জেসন বোর্ন বাণিজ্যিকভাবে সফল একটি চলচ্চিত্র। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় এই চলচ্চিত্রটি $১৬২.৪ মিলিয়ন ডলার এবং অন্যান্য দেশগুলো সহ বিশ্বব্যাপী মোট $৪১৫.৫ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে। এর মধ্যে চলচ্চিত্রটির মোট ব্যয় ছিল ১২০ মিলিয়ন ডলার।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:২০১৬-এর চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:ইংরেজি ভাষার চলচ্চিত্র
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন চলচ্চিত্র | জেসন বোর্ন (চলচ্চিত্র) |
অম্বলপ্পি দক্ষিণ ভারতের কেরালা রাজ্যে অবস্থিত আলেপ্পি জেলার একটি ছোট শহর। এটি জেলাসদর আলেপ্পি থেকে ১৪ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত৷
অম্বলপ্পি উত্তর ও দক্ষিণ দুটি পঞ্চায়েতে বিভক্ত৷
ইতিহাস
চম্পকেশ্বরী অম্বলপ্পি রাজাদের ঐতিহাসিক রাজধানী ছিলো অম্বলপ্পি শ্রীকৃষ্ণ মন্দিরের নিকটেই৷ অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষার্ধ পর্যন্ত চম্পকেশ্বরী রাজাদের তৎপরতায় একটি পৃথক রাজত্বের ভূখণ্ড ছিলো, পরে ত্রিবাঙ্কুরের রাজা মার্তণ্ডবর্মা এই রাজ্যটি দখল করেন৷ রাজ্য দখলীকৃৃত হওয়ার পর চম্পকেশ্বরী রাজ পরিবার রাজপাট থেকে সরে যায়৷
জনসংখ্যার উপাত্ত
২০১১ খ্রিস্টাব্দে ভারতের জনগণনা অনুসারে অম্বলপ্পি শহরের জনসংখ্যা ছিল ৩৩,৯৩৯ জন, যার মধ্যে ১৬,৬২০ জন পুরুষ এবং ১৭,৩১৯ জন নারী। ছয় বছর অনূর্ধ্ব শিশুর সংখ্যা ৩,৫৮০। মোট পরিবার সংখ্যা ৭,৮৫৬ টি। তপশিলি জাতি ও তপশিলি উপজাতি পর্যায়ভুক্ত জনসংখ্যার অনুপাত যথাক্রমে ৩.৮২ ও ০.৩৭ জন। শহরটির মোট সাক্ষরতার হার ৯৩.১৭ শতাংশ, যেখানে পুরুষ সাক্ষরতার হার ৯৫.৫২ শতাংশ এবং নারী সাক্ষরতার হার ৯০.৯৩ শতাংশ।
জাতীয় সড়ক ৬৬ (ভারত)
ভূগোল
৬৬ নং জাতীয় সড়কের ওপর অবস্থিত অম্বলপ্পি, আলেপ্পি শহরের দক্ষিণে অবস্থিত একটি সমুদ্র তটবর্তী শহর৷ শহরকেন্দ্র থেকে পূর্বে রয়েছে শ্রীকৃষ্ণ মন্দির৷
অম্বলপ্পি শ্রীকৃষ্ণ মন্দির
মনে করা হয় ৭৯০ খ্রিস্টাব্দে স্থানীয় রাজা "চম্পকেশ্বরী পূরারম তিরুনালদেবনারায়ণন তাম্পুরণ" এই মন্দিরটি নির্মাণ করান৷
হিন্দু ভক্তদের নিকট এই মন্দিরে শ্রীকৃষ্ণের কাছে নিবেদিত "পায়েসম" অতি পরিচিত ভোগ৷ এই ভোগ নিবেদনের পেছনে জনশ্রুতি ও পৌরাণিক কাহিনী রয়েছে৷ প্রতি বারো বছরে একবার দার্শনিকগণ সমাবেশ ঘটে ও মন্দিরে 'পল্লীপণ' অনুষ্ঠিত করেন৷ পূর্বে মন্দিরে নরবলি নিবেদন করা হলেও এই প্রথা বর্তমানে লুপ্ত৷
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:কেরালার শহর | অম্বলপ্পি |
পুনর্নির্দেশ ২০২১ টি১০ লীগ | ২০২১ টি১০ লিগ |
হ্যালিমিডি (ইংরেজি: Halimede, ) বা নেপচুন ৯ (ইংরেজি: Neptune IX) হল নেপচুনের একটি পশ্চাদমুখী অনিয়মিত প্রাকৃতিক উপগ্রহ। ২০০২ সালের ১৪ অগস্ট ম্যাথিউ জে. হোলম্যান, জন এইচ. ক্যাভেলারস, টমি গ্র্যাভ, ওয়েসলি সি. ফ্রেজার ও ড্যান মিলিসাভ্লজেভিক এই উপগ্রহটি আবিষ্কার করেন।
নামকরণ
নেপচুনের অন্যান্য অনেক বহিঃস্থ উপগ্রহের মতো হ্যালিমিডির নামকরণও করা হয়েছে গ্রিক পুরাণে উল্লিখিত নেরেউস ও ডোরিসের পঞ্চাশ কন্যা নিরিডগণের অন্যতম হ্যালিমিডির নামানুসারে। ২০০৭ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি আইএইউ-এর ৮৮০২ নং সার্কুলারে নামটি আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়। এর আগে হ্যালিমিডির অস্থায়ী নামকরণ করা হয়েছিল এস/২০০২ এন ১ (ইংরেজি: S/2002 N 1)।
কক্ষপথ
হ্যালিমিডি হল নেপচুনের দ্বিতীয় সর্বাধিক উৎকেন্দ্রিকতা-সম্পন্ন এবং তৃতীয় সর্বাধিক নতি-সম্পন্ন উপগ্রহ।
ভৌত বৈশিষ্ট্য
হ্যালিমিডির ব্যাস প্রায় ৬২ কিলোমিটার (অ্যালবেডো আনুমানিক ০.০৪) এবং দৃশ্যমান আলোয় আপাতদৃষ্টিতে এটির রং অস্পষ্ট (ধূসর)। হ্যালিমিডির এই রং নিরিডের রঙের সাদৃশ্য সৌরজগতে অতীতে এক সংঘর্ষের ঘটনার সম্ভাব্যতা অত্যন্ত বৃদ্ধি করেছে (৪১ শতাংশ)। এই বিষয়টি ইঙ্গিত করে যে হ্যালিমিড সম্ভবত নিরিডেরই একটি খণ্ডাংশ।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
Matthew Holman's Neptune's page
David Jewitt's pages
Neptune's Known Satellites (by Scott S. Sheppard)
MPC: Natural Satellites Ephemeris Service
Mean orbital parameters from JPL
বিষয়শ্রেণী:নেপচুনের প্রাকৃতিক উপগ্রহ
বিষয়শ্রেণী:অনিয়মিত প্রাকৃতিক উপগ্রহ
বিষয়শ্রেণী:ম্যাথিউ জে. হোলম্যানের আবিষ্কার
২০০২০৮১৪ | হ্যালিমিডি (প্রাকৃতিক উপগ্রহ) |
নিপ্রো (১৯২৬ থেকে ২০১৬ সালের মে পর্যন্ত নিপ্রোপেত্রোভস্ক নামে অভিহিত) ইউক্রেনের চতুর্থ বৃহত্তম শহর। প্রায় দশ লক্ষ মানুষ এখানে বসবাস করে। ইউক্রেনের মধ্য-দক্ষিণ অংশে, রাজধানী কিয়েভের ৩৯১ কিলোমিটার দক্ষিণ-পূর্বে নিপার নদীর তীরে নিপ্রো শহরটি অবস্থিত। এটি নিপ্রোপেত্রোভস্ক অব্লাস্টের প্রশাসনিক কেন্দ্র। ২০২০ সালের হিসাব অনুযায়ী নিপ্রোর জনসংখ্যা ৯,৯০,৭২৪।
প্রত্নতাত্ত্বিক গবেষণা অনুযায়ী মধ্য-ষোড়শ শতকে নিপ্রো শহরটি সুরক্ষিত দুর্গ এলাকা হিসাবে গড়ে ওঠেছিল। অন্যান্য গবেষণামতে, সামার শহরের (যা বর্তমানে নিপ্রোর সামারস্কি এলাকা) অস্তিত্ব ১৫২০ সালে বিদ্যমান ছিল।
১৯২৫ সাল পর্যন্ত শহরটির নাম ছিল ইয়েকাতেরিনোস্লোভ। রুশ সম্রাজ্ঞী ক্যাথরিন দ্য গ্রেট ১৭৮৭ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে শহরটির উদ্বোধন করেছিলেন। কুসুক কায়নারকা চুক্তি (১৭৭৪) স্বাক্ষর করে অটোমান সাম্রাজ্য বিশাল পরিমাণ ভূমি রাশিয়ার কাছে হস্তান্তরিত করে। শহরটি ছিল এই নবলব্ধ অঞ্চলের প্রশাসনিক কেন্দ্র। গ্রিগরি পোটেমকিন মস্কো ও সেন্ট পিটার্সবুর্গের পর ইয়েকাতেরিনোস্লোভকে রুশ সাম্রাজ্যের তৃতীয় রাজধানী হিসেবে কল্পনা করেছিলেন। ১৯২৬ সালে এর নাম পাল্টে করা হয় নিপ্রোপেত্রোভস্ক। এটি সোাভিয়েত ইউক্রেনের নিউক্লীয়, অস্ত্র ও মহাকাশ শিল্পের অন্যতম প্রাণকেন্দ্র ছিল। এখানে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনকারী ইয়ুজমাশ কার্যক্রম পরিচালনা করে। সমরাস্ত্রশিল্পের উপস্থিতির দরুন ১৯৯০ এর দশক পর্যন্ত এটি বদ্ধ শহর ছিল। ২০১৬ সালের ১৯ মে ইউক্রেনের জাতীয় সংসদ (ভেরখোভনা রাদা) শহরটির নাম পাল্টে রাখে নিপ্রো।
রাজনৈতিকভাবেও নিপ্রো শহরটি সমধিক গুরুত্বপূর্ণ। ইউক্রেনের বহু গুরুত্বপূর্ণ রাজনীতিবিদ এখানে জন্মগ্রহণ করেছেন। এদের মধ্যে রয়েছেন লিওনিদ কুচমা, পাভলো লাজারেঙ্কো ও ইউলিয়া তিমোশেঙ্কো।
ইতিহাস
নামকরণ
বিভিন্ন সময় শহরটি বিভিন্ন নামে পরিচিত ছিল। ১৭৭৬-১৭৯৭ পর্যন্ত এর বাম ছিল ইয়েকাতেরিনোস্লোভ। ১৭৯৭-১৮০২ পর্যন্ত এর নাম ছিল নোভোরোসিইস্ক। ১৮০২-১৯২৬ পর্যন্ত আবার এর নাম ছিল ইয়েকাতেরিনোস্লোভ, যদিও ১৯১৮-১৯২১ পর্যন্ত এর অনানুষ্ঠানিক নাম ছিল সিচেস্লাভ। ১৯২৬-২০১৬ পর্যন্ত শহরটির নাম ছিল নিপ্রোপেত্রোভস্ক। ২০১৬ সালে এটি সর্বশেষ ও বর্তমান নাম নিপ্রো লাভ করে।
ঊনবিংশ শতাব্দীর কয়েকটি মানচিত্রে "ক্যাথারিনোস্লাভ" নামে শহরটির নামকরণ করা হয়।
ইংরেজিভাষী গণমাধ্যমে শহরটি রকেট শহর নামেও পরিচিত ছিল।
১৯১৮ সালে ইউক্রেনের কেন্দ্রীয় কাউন্সিল শহরটির নাম পাল্টে সিচেস্লাভ রাখতে চেয়েছিল। কিন্তু নামটি কখনো চূড়ান্ত হয়নি।
১৯২৬ সালে সাম্যবাদী নেতা গ্রিগরি পেত্রোভস্কির নামে শহরটির পুনঃনামকরণ করা হয়। ২০১৫ সালে সাম্যবাদ নির্মূল আইন গৃহীত হওয়ার পর এর নাম পরিবর্তন অনিবার্য হয়ে পড়ে। ২০১৯ সালের ১৬ মে ইউক্রেনের সংসদ এর নাম পাল্টে নিপ্রো রাখে।
পলোভিতসিয়া নামেও শহরটি পরিচিত ছিল।
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ইউক্রেনের শহর | নিপ্রো |
সারফেস এক্সপোজার ডেটিং পৃথিবীর পৃষ্ঠের উপরে বা তার কাছাকাছি সময়ে কোন শিলা প্রকাশিত হয়েছে তার দৈর্ঘ্যের অনুমানের জন্য ভূতাত্ত্বিক কৌশলগুলির সংকলন। সারফেস এক্সপোজার ডেটিং হিমবাহ অগ্রগতি এবং পশ্চাদপসরণ, ক্ষয়ের ইতিহাস, লাভা প্রবাহ, উল্কা প্রভাব, রক স্লাইডস, ফল্ট স্কার্পস, গুহা বিকাশ এবং অন্যান্য ভূতাত্ত্বিক ইভেন্টগুলির তারিখের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ১০ বছর থেকে ৩০,০০০,০০০ বছরের মধ্যে প্রকাশিত হওয়া শিলাগুলির জন্য সবচেয়ে দরকারী।
কসমোজনিক রেডিয়োনোক্লাইড ডেটিং
এই ডেটিং কৌশলগুলির মধ্যে সর্বাধিক সাধারণ হল কসম্মোজেনিক রেডিয়োনোক্লাইড ডেটিং [উদ্ধৃতি আবশ্যক]। পৃথিবী ক্রমাগত প্রাথমিক মহাজাগতিক রশ্মি, উচ্চ শক্তির চার্জযুক্ত কণা - বেশিরভাগ প্রোটন এবং আলফা কণা দিয়ে বোমাবর্ষণ করে। এই কণাগুলি বায়ুমণ্ডলীয় গ্যাসের পরমাণুর সাথে যোগাযোগ করে, গৌণ কণাগুলির একটি ক্যাসকেড উত্পাদন করে যা বায়ুমণ্ডলের মধ্য দিয়ে যাওয়ার সাথে সাথে বহু প্রতিক্রিয়াতে তাদের শক্তি হ্রাস করতে পারে এবং তাদের শক্তি হ্রাস করতে পারে। এই ক্যাসকেডে নিউট্রন সহ হ্যাডরনের একটি ছোট ভগ্নাংশ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। যখন এই কণাগুলির কোনও একটি পরমাণুতে আঘাত করে তখন এটি এক বা একাধিক প্রোটন বা নিউট্রনগুলি সেই পরমাণু থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারে, মূল উপাদানটির একটি আলাদা উপাদান বা ভিন্ন আইসোটোপ তৈরি করে। শিলা এবং অনুরূপ ঘনত্বের অন্যান্য উপকরণগুলিতে, বেশিরভাগ মহাজাগতিক রশ্মি প্রবাহিত প্রতিক্রিয়াতে উদ্ভাসিত পদার্থের প্রথম মিটারের মধ্যে শোষিত হয় যা কোসমোজেনিক নিউক্লাইড বলে নতুন আইসোটোপ তৈরি করে। পৃথিবীর পৃষ্ঠে এই নিউক্লাইডগুলির বেশিরভাগই নিউট্রন স্প্ল্লেশন দ্বারা উত্পাদিত হয়। নির্দিষ্ট কসমোজেনিক রেডিয়োনোক্লাইড ব্যবহার করে বিজ্ঞানীরা একটি নির্দিষ্ট পৃষ্ঠকে কতক্ষণ উন্মুক্ত করা হয়েছে, কতক্ষণ নির্দিষ্ট উপাদানকে টুকরো টুকরো করা হয়েছে, বা কত দ্রুত কোনও অবস্থান বা নিকাশী অববাহিকা ক্ষয় হচ্ছে তা নির্ধারণ করতে পারে। মূল নীতিটি হল যে, এই রেডিয়োনোক্লাইডগুলি একটি পরিচিত হারে উত্পাদিত হয় এবং একটি গতি হারে ক্ষয় হয়। তদনুসারে, শৈল নমুনায় এই মহাজাগতিক নিউক্লাইডগুলির ঘনত্ব পরিমাপ করে এবং মহাজাগতিক রশ্মির প্রবাহ এবং নিউক্লাইডের অর্ধ-জীবন সম্পর্কিত হিসাব করে, কতটা সময় ধরে মহাজাগতিক রশ্মির সংস্পর্শে এসেছিলেন তা অনুমান করা যায়। নির্দিষ্ট স্থানে মহাজাগতিক রশ্মির ক্রমবর্ধমান প্রবাহ উচ্চতা, ভূ-চৌম্বকীয় অক্ষাংশ, পৃথিবীর চৌম্বকীয় ক্ষেত্রের বিবিধ তীব্রতা, সৌর বায়ু এবং বায়ুচাপের প্রকরণের কারণে বায়ুমণ্ডলীয় রক্ষাসহ বিভিন্ন কারণ দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে। শিলা নমুনার জন্য নিউক্লাইড উত্পাদনের হারগুলি অনুমান করা উচিত। এই হারগুলি সাধারণত নমুনাগুলিতে উত্পাদিত নিউক্লাইডগুলির ঘনত্বের সাথে তুলনামূলকভাবে অনুমিতভাবে অনুমান করা হয় যার বয়সের সাথে রেডিও-কার্বন ডেটিং, থার্মোলুমিনেসেন্স বা অপটিক্যাল স্টিমুলেটেড লুমিনেসেন্সের মতো অন্যান্য উপায়ে তারিখ করা হয়েছে।
একটি শৈল নমুনায় কসমোজেনিক নিউক্লাইডের প্রাকৃতিক প্রাচুর্যের তুলনায় অতিরিক্ত সাধারণত ত্বকের ভর স্পেকট্রোম্যাটির মাধ্যমে পরিমাপ করা হয়। এগুলির মতো কসমোজেনিক নিউক্লাইডগুলি স্পাল্লেশন প্রতিক্রিয়াগুলির শিকল দ্বারা উত্পাদিত হয়। একটি নির্দিষ্ট নিউক্লাইডের উত্পাদন হার হল জিওম্যাগনেটিক অক্ষাংশের একটি কার্য, আকাশের পরিমাণ যা নমুনাযুক্ত বিন্দু থেকে দেখা যায়, উচ্চতা, নমুনার গভীরতা এবং যে উপাদানটিতে নমুনা এম্বেড করা হয় তার ঘনত্ব। ক্ষয় হার নিউক্লাইডগুলির ক্ষয় স্থায়ী দ্বারা দেওয়া হয়। এই সমীকরণগুলিকে বয়সের ক্রিয়া হিসাবে একটি নমুনায় কসমোজেনিক রেডিয়োনোক্লাইডগুলির মোট ঘনত্বকে যুক্ত করতে একত্রিত করা যেতে পারে। দুটি প্রায়শই পরিমাপিত কসমোজেনিক নিউক্লাইডগুলি হল বেরিলিয়াম -১০ এবং অ্যালুমিনিয়াম -২৬ এই নিউক্লাইডগুলি ভূতাত্ত্বিকদের জন্য বিশেষ উপকারী কারণ এগুলি উত্পাদিত হয় যখন মহাজাগতিক রশ্মি যথাক্রমে অক্সিজেন -১৬ এবং সিলিকন -২৮ এ আঘাত করে। পিতামাতার আইসোটোপগুলি এই উপাদানগুলির মধ্যে সর্বাধিক প্রচুর পরিমাণে এবং ক্রাস্টাল উপাদানগুলিতে সাধারণ হয়, অন্যদিকে তেজস্ক্রিয় কন্যা নিউক্লিয়াই সাধারণত অন্য প্রক্রিয়া দ্বারা উত্পাদিত হয় না। অক্সিজেন -১৬ যেমন বায়ুমণ্ডলেও সাধারণ, তাই পরিস্থিতি তৈরির পরিবর্তে জমা হওয়া উপাদান থেকে বেরিলিয়াম -১০ ঘনত্বের অবদানকে অবশ্যই বিবেচনায় নেওয়া উচিত। ১০বি এবং ২৬এআই উত্পাদিত হয় যখন কোয়ার্টজ স্ফটিকের একটি অংশ (SiO2) একটি স্পালিকেশন পণ্য দ্বারা বোমা ফেলা হয়: কোয়ার্টজ অক্সিজেন ১০বি তে রূপান্তরিত হয় এবং সিলিকন ২৬এআই তে রূপান্তরিত হয়। এই নিউক্লাইডগুলির প্রতিটি আলাদা হারে উত্পাদিত হয়। উভয়টি পৃথকভাবে ব্যবহার করা যেতে পারে যে কতক্ষণ পৃষ্ঠতলের উপর প্রকাশিত হয়েছে। দুটি রেডিয়োনোক্লাইড ক্ষয়িষ্ণু হওয়ায়, এই দুটি নিউক্লাইডের ঘনত্বের অনুপাতটি অন্য কোনও জ্ঞান ছাড়াই ব্যবহার করা যেতে পারে যে কোনও বয়স নির্ধারণের জন্য যে নমুনাটি উত্পাদন গভীরতার (সাধারণত ২-১০ মিটার) পেরিয়ে গেছে।
ক্লোরিন-৩৬ নিউক্লাইডগুলিও তারিখের পৃষ্ঠের শিলাগুলিতে মাপা হয়। এই আইসোটোপটি ক্যালসিয়াম বা পটাসিয়ামের মহাজাগতিক রশ্মির ছড়িয়ে পড়া দ্বারা উত্পাদিত হতে পারে।
তথ্যসূত্র
জিওমর্ফোলজি এবং সিটিও কসমোজেনিক আইসোটোপগুলিতে। সেরলিং, টি.ই. এবং ক্রেগ, এইচ। আর্থ এবং গ্রহ বিজ্ঞানের বার্ষিক পর্যালোচনা, ২২, ২৭৩-৩১৭, ১৯৯৪
সিস্ট্রো কোজমোজেনিক নিউক্লাইডে টেরিস্ট্রিয়াল: তত্ত্ব এবং প্রয়োগ। গোসেস, জে.সি এবং ফিলিপস, এফ.এম. কোয়ার্টারিারি সায়েন্স রিভিউ, ২০, ১৪৭৫–১৫৬০, ২০০১।
১০ বি এবং ২৬ এআই পরিমাপ থেকে পৃষ্ঠের এক্সপোজার বয়সগুলি বা ক্ষয়ের হার গণনা করার একটি সম্পূর্ণ এবং সহজেই অ্যাক্সেসযোগ্য মাধ্যম। বালকো, গ্রেগ; স্টোন, জন ও.জে লিফটন, নাথানিয়েল এ।; ডুনাইক, টিবোর জে; কোয়ার্টেনারি জিওক্রোনোলজি ভলিউম ৩, ইস্যু ৩, আগস্ট ২০০৮, পৃষ্ঠা ১৭৪-১৯৫।
ক্রোনাস-আর্থ প্রকল্পে স্প্ল্লেশন উত্পাদন হারের ভূতাত্ত্বিক ক্রমাঙ্কন। বোরচারস, ব্রায়ান, মারেরো, শস্তার, বালকো, গ্রেগ, ক্যাফি, মার্ক, গোহরিং, ব্রেন্ট, লিফটন, নাথানিয়েল, নিশিঝুমি, কুনিহিকো, ফিলিপস, ফ্রেড, শেফার, জোয়ার্গ, স্টোন, জন কোয়ার্টনারি জিওক্রোনোলজি খণ্ড ৩১, ফেব্রুয়ারি ২০১৬, পৃষ্ঠা ১৮৮–১৯৮।
বিষয়শ্রেণী:ভূতাত্ত্বিক কালনির্ণয় পদ্ধতি
বিষয়শ্রেণী:ঐতিহাসিক ভূতত্ত্ব
বিষয়শ্রেণী:ভূমিরূপবিজ্ঞান
বিষয়শ্রেণী:ভাঙন | পৃষ্ঠতলীয় উদ্ভেদন কালনির্নয় |
কান্তেশ্বর বর্মন পূর্ব পাকিস্তানের প্রতিনিধি হিসাবে পাকিস্তানের দ্বিতীয় জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন।
রাজনৈতিক জীবন
কান্তেশ্বর বর্মন পাকিস্তানের গণপরিষদের সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ সদস্য ১৯৫৫-১৯৫৮
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:পূর্ব পাকিস্তানের ব্যক্তিত্ব | কান্তেশ্বর বর্মন |
তবা তেদির অরুণাচল প্রদেশের ভারতীয় জনতা পার্টির রাজনীতিবিদ। তিনি ২০১৯ সালে ইয়াচুলি আসন থেকে ভারতীয় জনতা পার্টির প্রার্থী হিসাবে অরুণাচল প্রদেশ বিধানসভা নির্বাচনে নির্বাচিত হয়েছিলেন। তিনি ২০১৮ সাল থেকে দ্বিতীয় পেমা খান্ডু মন্ত্রকের শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক মন্ত্রী এবং দেশজ বিষয় বিভাগে ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:অরুণাচল প্রদেশ বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | তবা তেদির |
পুনর্নির্দেশ বসন্ত কুমার দাস | বসন্ত কুমার দাস (রাজনীতিবিদ) |
লিজুম রনিয়া ভারতে অরুণাচল প্রদেশের রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৮২ সালে এমআর ডোডুমের সাথে অরুণাচল প্রদেশের ভারতীয় জনতা পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ছিলেন। পরে, তিনি জাতীয় কংগ্রেসের সদস্য হয়ে লিরোমোবা আসন থেকে অরুণাচল প্রদেশ বিধানসভায় নির্বাচিত হয়েছিলেন এবং ১৯৯০ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালন করেছিলেন। এর আগে তিনি ১৯৮৪ সালে ওলং উত্তর আসন থেকে ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:অরুণাচল প্রদেশ বিধানসভার সদস্য
বিষয়শ্রেণী:২১ শতকের ভারতীয় রাজনীতিবিদ
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি) | লিজুম রনিয়া |
হেরল্ড কামিন্স এমডি (জন্ম: মে ২৮, ১৮৯৩–-মৃত্যু: ১২ মে, ১৯৭৬) একজন শারীরস্থানবিদ (Anatomist) এবং ত্বকের দাগের চর্চায় বিশেষজ্ঞ ছিলেন। তাঁকে ত্বকের দাগের চর্চা অথবা Dermatoglyphics-এর প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে মান্যতা দেওয়া হয়।
প্রারম্ভিক জীবন এবং শিক্ষা
হেরল্ড কামিন্স মার্কলেভিল, ইন্ডিয়ানার স্থানীয় অধিবাসী ছিলেন, তিনি মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষালাভ করেছিলেন, এবং সেখান থেকেই ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে তাঁর বিএ ডিগ্রি অর্জন করেন। মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ গ্রহণ কালে তাঁকে সম্মানিত সমাজের দুটি শিক্ষা বিষয়ক অভিধা সিগমা শি এবং ফি বেটা কপ্পা দিয়ে সম্মান জানানো হয়েছিল। ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে কামিন্স তুলেন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শারীরস্থানবিদ্যায় পিএইচডি উপাধি সম্পন্ন করেন।
কর্মজীবন
একজন শিক্ষাবিদ হিসেবে কামিন্স ৫০০০ সংখ্যাধিক শিক্ষার্থীকে শিক্ষাদান করেছেন। তিনি ১৯১৬ থেকে ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে ভ্যান্ডারবিল্ট ইউনিভার্সিটিতে শরীরকোষ বিজ্ঞান প্রশিক্ষক এবং আণুবীক্ষণিক শারীরস্থান বিষয়ে সহযোগী অধ্যাপক হিসেবে ১৯১৭ থেকে ১৯১৯ পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে কামিন্স তুলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষদ হিসেবে যোগদান করেন; যেখানে তিনি তাঁর শিক্ষক জীবনের বাকি দিনগুলো অতিবাহিত করেন। প্রায় পাঁচ দশকে তিনি বিভিন্ন পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন। তুলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে যেসব পদে তিনি কাজ করেছেন, তা হল:
চেয়রম্যান অব দ্য ডিপার্টমেন্ট অব অ্যানাটমি (১৯৩৩-৬০)
চেয়রম্যান অব দ্য ডিপার্টমেন্ট অব মাইক্রোস্কোপিক অ্যানাটমি (১৯৩৩-১৯৪৫)
অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিন অ্যাট তুলেন ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিন (১৯৪৯-১৯৬৪)
চেয়ার অব তুলেন ইউনিভার্সিটি স্কুল অব মেডিসিন অ্যাডমিশন্স (১৯৪৯-১৯৬৪)
প্রফেসর এমেরিটাস অব অ্যানাটমি (১৯৬৪)
কামিন্স অসংখ্য সাময়িক পত্র এবং সহযোগী সংস্থার বিভিন্ন পদেও অধিষ্ঠিত ছিলেন:
অ্যামেরিকান জার্নাল অব হিউম্যান জেনেটিক্স এডিটোরিয়াল বোর্ড (অ্যাডভাইজারি এডিটোরিয়াল কমিটি) (১৯৪৯-১৯৫৫)
ভাইস প্রেসিডেন্ট অব দ্য Vice President of the অ্যামেরিকান সোসাইটি অব হিউম্যান জেনেটিক্স (১৯৫৫)
প্রেসিডেন্ট অব দ্য অ্যামেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যানাটমিক্স (১৯৬১-১৯৬২)
১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে কামিন্স ত্বকের দাগের চর্চা শব্দটা প্রচলন করেছিলেন।
পেশাদার অধিভুক্তিসমূহ
অ্যামেরিকান অ্যাসোসিয়েশন অব ফিজিক্যাল অ্যান্ন্থ্রোপোলজিস্টস
ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন ফর আইডেন্টিফিকেশন
সোসাইটি ফর এক্সপেরিমেন্টাল বায়োলজি অ্যান্ড মেডিসিন
অ্যামেরিকান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অব সায়েন্স
লুইসিয়ানা স্টেট মেডিক্যাল সোসাইটি (অবৈতনিক সদস্য)
নির্বাচিত প্রকাশনাসমূহ
তথ্যসূত্রসমূহ
বিষয়শ্রেণী:মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী
বিষয়শ্রেণী:মার্কিন বিজ্ঞানী
বিষয়শ্রেণী:১৯৭৬-এ মৃত্যু
বিষয়শ্রেণী:১৮৯৩-এ জন্ম
বিষয়শ্রেণী:উদ্ধৃতি শৈলী: জুলীয়–জর্জীয় অনিশ্চয়তা | হেরল্ড কামিন্স |
ইমতিয়াজ সুলতানা বুখারি () একজন পাকিস্তানি রাজনীতিবিদ ও নারী সাংসদ। তিনি ২০০৮-২০১৩ পর্যন্ত পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন।
তিনি ২০০২ সালে পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে নারীদের জন্য সংরক্ষিত একটি আসনে পাকিস্তান মুসলিম লীগ (এন) এর প্রার্থী হিসাবে খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
২০০৮ সালের পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে খাইবার পাখতুনখোয়া থেকে নারীদের জন্য সংরক্ষিত একটি আসনে তিনি পাকিস্তান মুসলিম লীগের (এন) প্রার্থী হিসাবে পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।
তিনি পাকিস্তান মুসলিম লীগের (এন) মহিলা শাখার সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের মহিলা সদস্য
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ সদস্য ২০০৮-২০১৩
বিষয়শ্রেণী:খাইবার পাকতুনখোয়া প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য ২০০২-০৮
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান মুসলিম লীগের (এন) রাজনীতিবিদ | ইমতিয়াজ সুলতানা বুখারী |
মাদাগাস্কার জাতীয় ফুটবল দল () হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে মাদাগাস্কারের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম মাদাগাস্কারের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা মালাগাসি ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯৬৪ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৬৩ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা আফ্রিকান ফুটবল কনফেডারেশনের সদস্য হিসেবে রয়েছে। আনুমানিক ১৯৪৭ সালে, মাদাগাস্কার প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; মাদাগাস্কারে অনুষ্ঠিত উক্ত ম্যাচে মাদাগাস্কার মরিশাসের কাছে ২–১ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
বারেয়া নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় মাদাগাস্কারের রাজধানী আন্তানানারিভোয় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন নিকোলাস দুপোয়া এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন লুদোগোরেৎস রাজগ্রাদের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় আনিকেত আবেল।
মাদাগাস্কার এপর্যন্ত একবারও ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করতে পারেনি। অন্যদিকে, আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সে মাদাগাস্কার এপর্যন্ত মাত্র ১ বার অংশগ্রহণ করেছে, সেখানে তাদের সাফল্য হচ্ছে ২০১৯ আফ্রিকা কাপ অফ নেশন্সের কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা তিউনিসিয়ার কাছে ৩–০ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে।
এরিক রাবেসান্দ্রাতানা, পাওলিন ভোয়াভি, লালাইনা নোমেঁজানাহারি, ফানেভা ইমা আন্দ্রিয়াতসিমা এবং মানিসোয়া রাজাফিন্দ্রাকোতোর মতো খেলোয়াড়গণ মাদাগাস্কারের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
র্যাঙ্কিং
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে, ১৯৯২ সালের ডিসেম্বর মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে মাদাগাস্কার তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৭৪তম) অর্জন করে এবং ২০১৪ সালের মার্চ মাসে প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে তারা ১৯০তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে মাদাগাস্কারের সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৬৪তম (যা তারা ১৯৬৪ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ১৬৭। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
ফিফা বিশ্ব র্যাঙ্কিং
বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
প্রতিযোগিতামূলক তথ্য
ফিফা বিশ্বকাপ
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
ফিফা-এ মাদাগাস্কার জাতীয় ফুটবল দল
ক্যাফ-এ মাদাগাস্কার জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:মাদাগাস্কার জাতীয় ফুটবল দল
বিষয়শ্রেণী:আফ্রিকার জাতীয় ফুটবল দল | মাদাগাস্কার জাতীয় ফুটবল দল |
তিমিলসৈন পশ্চিম নেপালের সেতী অঞ্চলের অছাম জেলার একটি গ্রাম উন্নয়ন সমিতি। ১৯৯১ সালের নেপালের জনশুমারি অনুসারে এর জনসংখ্যা ছিল ১৯৩১ জন এবং খানার সংখ্যা ছিল ৩৮৯ টি। ২০০১ সালের শুমারি অনুসারে জনসংখ্যা ছিল ২,০২২ জন এবং সাক্ষরতার হার ছিল ৩৫%।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার জনপদসমূহ
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার ভূগোল অসম্পূর্ণ
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার গ্রাম উন্নয়ন সমিতি
বিষয়শ্রেণী:উইকিউপাত্তে স্থানাঙ্ক আছে | তিমিলসৈন |
পাতলকোট পশ্চিম নেপালের সেতী অঞ্চলের অছাম জেলার একটি গ্রাম উন্নয়ন সমিতি। ১৯৯১ সালের নেপালের জনশুমারি অনুসারে এর জনসংখ্যা ছিল ১৭৫৩ জন এবং খানার সংখ্যা ছিল ৪২০ টি। ২০০১ সালের শুমারি অনুসারে জনসংখ্যা ছিল ২১৭৬ জন এবং সাক্ষরতার হার ছিল ২৯%।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার জনপদসমূহ
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার ভূগোল অসম্পূর্ণ
বিষয়শ্রেণী:অছাম জেলার গ্রাম উন্নয়ন সমিতি
বিষয়শ্রেণী:উইকিউপাত্তে স্থানাঙ্ক আছে | পাতলকোট |
দক্ষিণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস কয়েকশ বছরের পুরানো। এর মধ্যে মিসিসিপিয়ার মানুষও অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন যাঁরা তাঁদের ঢিবির মতো বাড়ির জন্য সুপরিচিত। উত্তর আমেরিকায় অনুসন্ধান ও উপনিবেশ স্থাপনের মাধ্যমে একেবারে প্রথম থেকেই এই অঞ্চলে শুরু হয়েছিল ইউরোপীয় ইতিহাস। এখনকার দক্ষিণ আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্র এর কিছু অংশে স্পেন, ফ্রান্স এবং অবশেষে ইংল্যান্ড অনুসন্ধান করেছে এবং বসতি স্থাপন করেছে। আজও এই অঞ্চলে তাঁদের প্রত্যেকের সাংস্কৃতিক প্রভাব লক্ষ্য করা যায়। তখন থেকে কয়েক'শ শতাব্দী প্রাচীন দক্ষিণ আমেরিকার ইতিহাসে বহু গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা নথিবদ্ধ হয়েছে যার মধ্যে আছে আমেরিকান বিপ্লব, আমেরিকান গৃহযুদ্ধ, দাসত্বের অবসান এবং আমেরিকান নাগরিক অধিকার আন্দোলন।
ইউরোপীয় উপনিবেশ
স্পেনীয় অনুসন্ধান
১৪৯২ সালে আবিষ্কৃত হওয়ার পরে নতুন বিশ্বে স্পেন ঘন ঘন অনুসন্ধানী অভিযান শুরু করেছিল। গুজব ছিল ঐখানের স্থানীয় লোকেরা সোনায় সজ্জিত থাকে। এর সাথে যৌবনের ঝর্ণা এর গল্পটিও বহু স্পেনীয় অনুসন্ধানকারীকে আগ্রহী করে তুলতে সাহায্য করেছিল এবং অবশেষে উপনিবেশিকরণ অনুসৃত হয়েছিল। জুয়ান পোনস ডি লিওন ১৫১৩ সালে ফ্লোরিডায় অবতরণ করেন। তিনিই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই দক্ষিণে ছিলেন প্রথম ইউরোপীয়।
স্পেনীয় অভিযাত্রী হার্নান্দো দে সোটো ছিলেন প্রথম ইউরোপীয় যিনি এখনকার দক্ষিণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গভীরে সোনা সন্ধানের অভিযানে নেতৃত্ব দিয়েছিল। তিনি চীন-এ যাওয়ার জন্যও নেতৃত্ব দিয়েছিল। ডি সোটোর দলই হ'লেন প্রথম নথিবদ্ধ ইউরোপীয় যাঁরা মিসিসিপি নদী পার হয়েছিলেন এবং তার তীরেই ১৫২২ সালে দে সোটো মারা গিয়েছিলেন। (অ্যালোনসো আলভারেজ ডি পিনেদা ছিলেন প্রথম ইউরোপীয় যিনি ১৫১৯ সালে মেক্সিকো উপসাগর থেকে বিশ মাইল যাত্রা করে এই নদীর দেখা পেয়েছিলেন)।
দে সোটোর উত্তর আমেরিকার অভিযানটি ফ্লোরিডা, জর্জিয়া, দক্ষিণ ক্যারোলিনা, উত্তর ক্যারোলিনা, আলাবামা, মিসিসিপি, আরকানসাস, লুইসিয়ানা, টেনেসি এবং টেক্সাসের বিভিন্ন অঞ্চলে বিস্তৃত ছিল।
উত্তর আমেরিকার প্রথম ইউরোপীয় বসতির মধ্যে ছিল স্পেনীয় জনবসতি এবং তা পরবর্তীকালে ফ্লোরিডা রাজ্যে পরিণত হয়েছিল। সবার প্রথমে গড়ে উঠেছিল ত্রিস্তান দে লুনা ই আরেলানো এর ফেইলড কলোনি। ১৫৫৯ সাল থেকে এটিই হ'ল এখনকার পেনসাকোলা। ১৫৬৫ সালে প্রতিষ্ঠিত পেদ্রো মেনেন্ডেজ দে অ্যাভিলিস এর আগস্টিন ছিল আরও সফল। এটিই আজ পর্যন্ত মহাদেশীয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রাচীনতম ধারাবাহিকভাবে বসবাসরত ইউরোপীয় জনবসতি যা আজও চালু রয়েছে। আলাবামা, মিসিসিপি, লুইসিয়ানা এবং টেক্সাস এর কিছু অংশেও স্পেন উপনিবেশ স্থাপন করেছিল। স্পেন দক্ষিণে কেন্টাকি থেকে ফ্লোরিডা পর্যন্ত জমিকে ভূমি অনুদান হিসাবে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে জারি করেছিল। এই অঞ্চলটিই এখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। রাজা পাওহাতান এর শাসিত শহরের কাছে চেসাপিক উপসাগর অঞ্চলেও একটি স্পেনীয় উপনিবেশ ছিল। এই অঞ্চলই এখন ভার্জিনিয়া এবং মেরিল্যান্ড। একশ বছরেরও বেশি সময় আগে থেকে ইংরেজ উপনিবেশ জেমসটাউন অবস্থান করছে।
পাদটীকা
বহিঃসংযোগ
Documenting the American South - text, image, and audio collections.
Journal of Southern History articles in JSTOR
Southern Historical Association, The major scholarly society
The Society of Independent Southern Historians contains a bibliography of endorsed works concerning Southern history, biography, literature and culture; Lost Cause of the Confederacy perspective | দক্ষিণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাস |
টড ব্যাঙের নির্দিষ্ট বিশেষত বুফোনিডে পরিবারের সাধারণ নাম, যা শুকনো, চামড়াযুক্ত ত্বক, ছোট পা এবং প্যারোটয়েড গ্রন্থিগুলিকে আচ্ছাদন করে বড় আকারের দোল(ফোঁড়া) দ্বারা চিহ্নিত করা হয় ।
ব্যাঙ এবং টডের মধ্যে কোন পার্থক্য বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাসে তৈরি করা হয়নি, তবে এটি জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে ( লোকজ শ্রেণীবিন্যাসে) যেখানে টডগুলি শুষ্ক , রুক্ষ ত্বক ও পার্থিব বাসস্থানগুলির সাথে সম্পর্কিত।
জীববিজ্ঞান
বৈজ্ঞানিক বর্গীকরণ সূত্র ইন, টডেদের যেসব পরিবারে পাওয়া যায় Bufonidae, Bombinatoridae, Calyptocephalellidae, Discoglossidae, Myobatrachidae, Pelobatidae, Rhinophrynidae, Scaphiopodidae এবং Microhylidae।
সাধারণত একটি টডের ত্বকের সবচেয়ে বড় ফোঁড়াগুলি হ'ল সেগুলো যা প্যারোটয়েড গ্রন্থিগুলিকে ঢেকে রাখে । ফোঁড়াগুলিকে সাধারণত ওয়ার্ট বলা হয়, তবে প্যাথলজিক ওয়ার্টগুলির সাথে তাদের কোনও সম্পর্ক নেই, আকারে স্থির , স্বাস্থ্যকর নমুনাগুলিতে উপস্থিত থাকে এবং সংক্রমণের কারণে হয় না।
টড অপ্রজনন থেকে প্রজনন স্থানের পুকুর এবং হ্রদে ভ্রমণ করে। বোজার্ট (১৯৪৭) পরামর্শ দেয় যে পুকুর ঘরের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইঙ্গিতটি টডের ডাক । টডেরা, অনেক উভচরদের মতো, প্রজনন সাইটের বিশ্বস্ততা ( ফিলোপ্যাট্রি ) প্রদর্শন করে। স্বতন্ত্র আমেরিকান টডেরা তাদের প্রজনন জলাশয়ে ফিরে আসে বংশবৃদ্ধির জন্য যেখানে তারা সম্ভাব্য সঙ্গী হিসাবে ভাইবোনদের মুখোমুখি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। যদিও একটি প্রজাতির মধ্যে প্রজননের অজস্র উদাহরণ সম্ভব, ভাইবোনরা খুব কমই সঙ্গম করে। টডেরা নিকটাত্মীয়ের চেনে এবং তাদের সাথে সঙ্গম করা এড়িয়ে চলে। পুরুষদের দেওয়া বিজ্ঞাপনের কণ্ঠস্বরগুলি ইঙ্গিত হিসাবে পরিবেশন করে যা মহিলা স্বজনরা চিনতে পারে। এইভাবে আত্মীয় চিনতে পারা অন্তঃপ্রজনন এবং ফলস্বরূপ অন্তঃপ্রজননজনিত হতাশা এড়াতে সাহায্য করে ।
সাংস্কৃতিক চিত্র
কেনেথ গ্রাহামের উপন্যাস দ্য উইন্ড ইন দ্য উইলোজ(১৯০৮) -তে মি. টড একটি পছন্দনীয় এবং জনপ্রিয় চরিত্র ,যদি স্বার্থপর, নেশাবাদী এবং কৌতুক চরিত্র হয়।
বইটির উপর ভিত্তি করে এ.এ.মিল্নে-র নাটক টড অফ টড হল(১৯২৯)এর প্রধান চরিত্রে মি.টড উপস্থিত হয়েছিলেন।
চীনা সংস্কৃতিতে মানি টড(বা,ব্যাঙ) জিন চ্যান সমৃদ্ধির জন্য একটি ফেং শুই কবজ হিসাবে উপস্থিত হয়।
আরও দেখুন
প্রকৃত টড
সাধারণ টড
তথ্যসূত্র
বহিঃসংযোগ
বিষয়শ্রেণী:ব্যাঙ
বিষয়শ্রেণী:Category:উভচর প্রাণীর সাধারণ নাম | টড |
পুনর্নির্দেশ ১৯৬৬ ফিফা বিশ্বকাপ | 1966 FIFA World Cup |
পুনর্নির্দেশ ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ ফাইনাল | 2018 FIFA World Cup Final |
পিটার পল গোমেজ পূর্ব পাকিস্তানের প্রতিনিধি হিসাবে পাকিস্তানের দ্বিতীয় জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন।
রাজনৈতিক জীবন
পিটার পল গোমেজ পাকিস্তানের গণপরিষদের সদস্য ছিলেন।
তথ্যসূত্র
বিষয়শ্রেণী:জীবিত ব্যক্তি
বিষয়শ্রেণী:জন্মের বছর অনুপস্থিত (জীবিত ব্যক্তি)
বিষয়শ্রেণী:পাকিস্তান জাতীয় পরিষদ সদস্য ১৯৫৫-১৯৫৮
বিষয়শ্রেণী:পূর্ব পাকিস্তানের ব্যক্তিত্ব | পিটার পল গোমেজ |