id
stringlengths
15
15
title
stringlengths
2
1.44k
context
stringlengths
179
4.78k
question
stringlengths
6
207
answers
dict
bn_wiki_0221_05
ডিপ ইম্প্যাক্ট (নভোযান) বৈজ্ঞানিক উদ্দেশ্য
ডিপ ইম্প্যাক্ট মিশনকে পরিকল্পনা করা হয়েছিল ধূমকেতু সম্পর্কে কিছু প্রশ্নের উত্তর পাওয়ার জন্য। বিজ্ঞানিরা জানতে চেয়েছিলেন ধূমকেতুর নিউক্লিয়াস আসলে কোন কোন জিনিস দ্বারা গঠিত। এবং ধূমকেতুর উৎপত্তি কোথায় ও কিভাবে হয়েছিল। ধূমকেতুর অন্তরগঠন ও বহিরগঠন সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক ধারণা অর্জনের পর জ্যেতির্বিদরা আশা করেছিলেন যে ধূমকেতুর জন্ম ইতিহাসও জানতে পারবেন। মিশনটির প্রধান ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ড ইউনিভার্সিটির মাইকেল আ’হেয়ার্ণ। ডিপ ইম্প্যাক্ট ধূমকেতুটিতে যে গর্ত সৃষ্টি করেছিল তার ছবি খুব স্পষ্ট না হওয়ায় অভিযানের ফলাফল পুনরায় বিশ্লেষণ করার জন্য ২০০৭ সালের ৩ জুলােই টেম্পল ১ (অথবা নেক্সট) মিশন অনুমোদন করা হয়। এই অভিযানে ব্যবহার করা হয় স্টারডাস্ট নামক একটি নভোযানকে। স্টারডাস্টকে এর আগে ২০০৪ সালে ওয়াইল্ড ২ ধূমকেতুকে পর্যবেক্ষনে ব্যবহার করা হয়েছিল। স্টারডাস্ট কে নতুন একটি কক্ষপথ পুনারায় স্থাপন করা হয়। ২০১১ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি নভোযানটি টেম্পল ১ এর ২০০ কিলোমটির কাছে যেয়ে তাকে পর্যবেক্ষন করে। জ্যোর্তিবিজ্ঞানের ইতিহাসে এই প্রথম কোন ধূমকেতুকে দ্বিতীয়বার পর্যবেক্ষন করা হল। স্টারডাস্টের পাঠানো ছবিতে দেখা যায় ডিপ ইম্প্যাক্ট ১৫০ মিটার চওড়া একটি গর্ত করেছিল। সেই গর্তের মধ্যে ধূলাবালির একটি স্তুপ দেখাতে পাওয়া গিয়েছিল। এই স্তুপটি তৈর হয়েছিল প্রথম সংঘর্ষের ফলে উৎক্ষেপিত ধূলাবালি পুনরায় এর পৃষ্ঠে ফিরে গিয়ে।
স্টারডাস্টকে কত সালে ওয়াইল্ড ২ ধূমকেতুকে পর্যবেক্ষনে ব্যবহার করা হয়েছিল?
{ "answer_start": [ 702, 702 ], "text": [ "২০০৪", "২০০৪" ] }
bn_wiki_2639_04
ধর্ষণ সংস্কৃতি
ধর্ষণ সংস্কৃতি একটি নিষ্পত্তির সমাজতাত্ত্বিক তত্ত্ব, যেখানে লিঙ্গ ও যৌনতা সম্পর্কে সামাজিক মনোভাবের কারণে ধর্ষণ ব্যাপক ও স্বাভাবিক হয়। সাধারণত ধর্ষণ সংস্কৃতির সাথে জড়িত আচরণগুলির মধ্যে রয়েছে ভিকটিমকে দোষারোপ করা, বেশ্যা-লজ্জা দেওয়া, যৌন বস্তু হিসাবে তুলে ধরা, ধর্ষণকে তুচ্ছ করা, ব্যাপক ধর্ষণকে অস্বীকার করা, যৌন সহিংসতার কারণে ক্ষতি স্বীকার করতে অস্বীকার করা, অথবা এগুলির সংমিশ্রণ। এটি জেল ধর্ষণ সহ সামাজিক গোষ্ঠীর মধ্যে আচরণ বর্ণনা ও ব্যাখ্যা করার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে এবং যুদ্ধের ধারা যেখানে মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধ হিসাবে ব্যবহৃত হয়। সমগ্র সমাজকে ধর্ষণ সংস্কৃতি বলে অভিযোগ করা হয়েছে। এটি ধর্ষণের কল্পনা এবং ধর্ষণের পর্নোগ্রাফির সাথে জড়িত। ধর্ষণ সংস্কৃতির ধারণাটি দ্বিতীয় তরঙ্গের নারীবাদীদের দ্বারা তৈরি হয়েছিল, প্রাথমিকভাবে ধারনাটি যুক্তরাষ্ট্রে ১৯৭০-এর দশকে শুরু হয়েছিল। ধারণার সমালোচকরা এর অস্তিত্ব বা ব্যাপ্তি নিয়ে বিতর্ক করেন, যুক্তি দেন যে ধারণাটি খুব সংকীর্ণ, যদিও এমন কিছু সংস্কৃতি আছে যেখানে ধর্ষণ ব্যাপক ভাবে পরিলক্ষিত হয়, ধর্ষণ সংস্কৃতির ধারণাটি বোঝাতে পারে যে ধর্ষক দোষী নয় বরং সমাজ ধর্ষণকে সক্ষম করে। অনেক আন্দোলন ধর্ষণ সংস্কৃতির সম্বোধন করেছে, যেমন স্লাট ওয়াক ও মি টু । এই " মি টু " আন্দোলনটি প্রথম ২০০৬ সালে আমেরিকান কর্মী ও যৌন নিপীড়নের বেঁচে থাকা তারানা বার্ক কর্তৃক সংগঠিত হয়। এই আন্দোলনগুলি ধর্ষণের সাথে মূর্ত ও সংযুক্ত হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে মানুষের গল্প শেয়ার করতে সাহায্য ও একটি অনলাইন স্থান প্রদান করেছে, যেখানে বিভিন্ন ধরনের যৌন সহিংসতার শিকার হওয়া ব্যক্তিরা তাদের গল্প বলতে পারে এবং একে অপরকে বিশ্বাস করতে পারে। ধর্ষণ সংস্কৃতি নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্যই ক্ষতিকর বলে বর্ণনা করা হয়েছে। জ্যাকসন কাতজ, মাইকেল কিমেল ও ডন ম্যাকফারসনের মতো কিছু লেখক ও বক্তারা বলেছেন যে এটি লিঙ্গের ভূমিকাগুলির সাথে স্বতন্ত্রভাবে যুক্ত, যা পুরুষদের আত্ম-প্রকাশকে সীমাবদ্ধ করে এবং পুরুষদের মানসিক ক্ষতি করে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানী আইরিস ম্যারিয়ন ইয়ং-এর মতে, ধর্ষণ সংস্কৃতির শিকার হওয়া ব্যাক্তিরা নিপীড়নমূলক যৌন সহিংসতার লক্ষ্যহীন কর্মের ভয়ে বসবাস করেন, যা শিকার হওয়া ব্যাক্তিদের ক্ষতিগ্রস্ত বা অপমানিত করার উদ্দেশ্যে করা হয়। অন্যরা ধর্ষণ সংস্কৃতিকে আধুনিকীকরণ এবং শিল্পায়নের সাথে যুক্ত করে, যুক্তি দেয় যে প্রাক-শিল্প সমাজে "ধর্ষণ মুক্ত" সংস্কৃতি ছিল, যেহেতু এই সমাজগুলিতে মহিলাদের নিম্ন মর্যাদা তাদের যৌন সহিংসতা থেকে কিছুটা প্রতিরোধ দেয়। শিল্প ধর্ষণ সংস্কৃতিতে নারীরা তাদের গৃহস্থালীর ভূমিকা থেকে বেরিয়ে আসে এবং কর্মক্ষেত্র ও অন্যান্য অঞ্চলে ঐতিহ্যগতভাবে পুরুষদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে দৃশ্যমান হয়ে ওঠে, পুরুষের নিরাপত্তাহীনতা বৃদ্ধি পায়, যার ফলে তারা ধর্ষণকে ব্যবহার করে নারীকে দমন করে।
" মি টু " আন্দোলনটি প্রথম কত সালে সংগঠিত হয় ?
{ "answer_start": [ 1133, 1133 ], "text": [ "২০০৬", "২০০৬" ] }
bn_wiki_0540_01
বৈদ্যুতিক যন্ত্র
অভ্যন্তরীণ কম্যুটেটর, স্থির স্থায়ী চুম্বক এবং ঘূর্ণনশীল তড়িতচুম্বক ব্যবহার করে ডিসি পাওয়ার সরবরাহের মাধ্যমে ব্রাশযুক্ত ডিসি বৈদ্যুতিক মোটর সরাসরি টর্ক সৃষ্টি করে। ব্রাশ এবং স্প্রিং বিদ্যুৎ প্রবাহকে কম্যুটেটর থেকে মোটরের অভ্যন্তরের রোটরের ঘুরানো তারকুন্ডলীতে বহন করে আনে। ব্রাশবিহীন ডিসি মোটরগুলির রোটরে একটি ঘূর্ণনশীল স্থায়ী চুম্বক থাকে এবং মোটর হাউজিং এর উপর স্থির তড়িতচুম্বক থাকে। একটি মোটর কন্ট্রোলার ডিসি কে এসিতে রূপান্তরিত করে। ব্রাশযুক্ত মোটরের তুলনায় এর ডিজাইন বেশ সরল কারণ এখানে মোটরের বাইরে থেকে ঘূর্ণনশীল রোটরে শক্তি স্থানান্তরের জটিলতা পরিহার করা হয়েছে। ব্রাশবিহীন সিনক্রোনাস ডিসি মোটরের একটি উদাহরণ হচ্ছে স্টেপার মোটর যা একটি পূর্ণঘূর্ণনকে অনেকগুলো ধাপে বিভক্ত করতে পারে। অন্যান্য তাড়িতচৌম্বকীয় যন্ত্রের মধ্যে রয়েছে এমপ্লিডাইন, সিনক্রো, মেটাডাইন, এডি কারেন্ট ক্লাচ, এডি কারেন্ট ব্রেক, এডি কারেন্ট ডায়নামোমিটার, হিস্টেরেসিস ডায়নামোমিটার, রোটারি কনভার্টার এবং ওয়ার্ড লিওনার্ড সেট । রোটারি কনভার্টার হচ্ছে কিছু মেশিনের সমন্বিত রূপ যেগুলো মেকানিকাল রেক্টিফায়ার, ইনভার্টার বা ফ্রিকোয়েন্সি কনভার্টার হিসেবে কাজ করে। ওয়ার্ড লিওনার্ড সেট হচ্ছে এমন সব মেশিনের সমন্বয় যা গতি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। অন্যান্য যান্ত্রিক সমবায়ের মধ্যে রয়েছে ক্রেমার এবং শেরবিয়াস সিস্টেম। ট্রান্সফর্মার বলতে সাধারণত চার-প্রান্ত বিশিষ্ট একটি যন্ত্রকে বোঝায় যেখানে দুটি (বা আরো বেশি) ম্যাগনেটিকালি কাপল্‌ড তারকুন্ডলী থাকে। এটি মূলত হচ্ছে একটি স্থির যন্ত্র যা দিক পরিবর্তী বিদ্যুতের কম্পাঙ্কের কোনোরূপ পরিবর্তন না করে এক ভোল্টেজ লেভেল থেকে অন্য ভোল্টেজ লেভেলে (উচ্চ বা নিম্ন) রূপান্তরিত করে। একটি ট্রান্সফর্মারে ইন্ডাকটিভ্লি কাপল্‌ড পরিবাহী তারকুন্ডলী থাকে এবং এর মাধ্যমে একটি তড়িৎ বর্তনী থেকে অপর একটি বর্তনীতে বিদ্যুৎ শক্তি স্থানান্তরিত হয়। ট্রান্সফর্মারের প্রাইমারি তারকুন্ডলীতে পরিবর্তনশীল তড়িৎ প্রবাহের ফলে ট্রান্সফর্মারের কোরে একটি পরিবর্তনশীল চৌম্বক ফ্লাক্স সৃষ্টি হয় এবং এভাবেই সেকেন্ডারি তারকুন্ডলীতেও পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্র তৈরী হয়। এই পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্র ট্রান্সফর্মারের সেকেন্ডারি তারকুন্ডলীতে একটি পরিবর্তনশীল তড়িচ্চালক শক্তি আবিষ্ট করে। এই প্রভাবটিকে পারস্পরিক আবেশ বলা হয়। তিন ধরনের ট্রান্সফর্মার রয়েছেঃ স্টেপ-আপ ট্রান্সফরমার স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মার বিচ্ছিন্ন ট্রান্সফরমার কাঠামোর উপর ভিত্তি করে চার ধরনের ট্রান্সফর্মার রয়েছেঃ কোর টাইপ শেল টাইপ পাওয়ার টাইপ ইন্সট্রুমেন্ট টাইপ ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক-রোটর মেশিন ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক-রোটর মেশিন গুলোর রোটরে এক ধরনের বিদ্যুৎ প্রবাহ থাকে যার ফলে একটি চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি হয় যা স্টেটরের তারকুন্ডলীর সাথে প্রতিক্রিয়া করে। রোটরের এই বিদ্যুৎ প্রবাহ একটি স্থায়ী চুম্বকের(পিএম মেশিন) অভ্যন্তরীন বিদ্যুৎ প্রবাহ হতে পারে অথবা ব্রাশের মাধ্যমে রোটরে সরবরাহকৃত বিদ্যুৎ হতে পারে (ব্রাশযুক্ত মেশিন) অথবা পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্রের মাধ্যমে রোটরের বদ্ধ কুন্ডলীতে উৎপন্ন বিদ্যুৎ হতে পারে (ইন্ডাকশন মেশিন)।
বিদ্যুৎ প্রবাহকে কম্যুটেটর থেকে মোটরের অভ্যন্তরের রোটরের ঘুরানো তারকুন্ডলীতে বহন করে আনার কাজ কে করে?
{ "answer_start": [ 166, 166 ], "text": [ "ব্রাশ এবং স্প্রিং", "ব্রাশ এবং স্প্রিং" ] }
bn_wiki_0540_02
বৈদ্যুতিক যন্ত্র
অভ্যন্তরীণ কম্যুটেটর, স্থির স্থায়ী চুম্বক এবং ঘূর্ণনশীল তড়িতচুম্বক ব্যবহার করে ডিসি পাওয়ার সরবরাহের মাধ্যমে ব্রাশযুক্ত ডিসি বৈদ্যুতিক মোটর সরাসরি টর্ক সৃষ্টি করে। ব্রাশ এবং স্প্রিং বিদ্যুৎ প্রবাহকে কম্যুটেটর থেকে মোটরের অভ্যন্তরের রোটরের ঘুরানো তারকুন্ডলীতে বহন করে আনে। ব্রাশবিহীন ডিসি মোটরগুলির রোটরে একটি ঘূর্ণনশীল স্থায়ী চুম্বক থাকে এবং মোটর হাউজিং এর উপর স্থির তড়িতচুম্বক থাকে। একটি মোটর কন্ট্রোলার ডিসি কে এসিতে রূপান্তরিত করে। ব্রাশযুক্ত মোটরের তুলনায় এর ডিজাইন বেশ সরল কারণ এখানে মোটরের বাইরে থেকে ঘূর্ণনশীল রোটরে শক্তি স্থানান্তরের জটিলতা পরিহার করা হয়েছে। ব্রাশবিহীন সিনক্রোনাস ডিসি মোটরের একটি উদাহরণ হচ্ছে স্টেপার মোটর যা একটি পূর্ণঘূর্ণনকে অনেকগুলো ধাপে বিভক্ত করতে পারে। অন্যান্য তাড়িতচৌম্বকীয় যন্ত্রের মধ্যে রয়েছে এমপ্লিডাইন, সিনক্রো, মেটাডাইন, এডি কারেন্ট ক্লাচ, এডি কারেন্ট ব্রেক, এডি কারেন্ট ডায়নামোমিটার, হিস্টেরেসিস ডায়নামোমিটার, রোটারি কনভার্টার এবং ওয়ার্ড লিওনার্ড সেট । রোটারি কনভার্টার হচ্ছে কিছু মেশিনের সমন্বিত রূপ যেগুলো মেকানিকাল রেক্টিফায়ার, ইনভার্টার বা ফ্রিকোয়েন্সি কনভার্টার হিসেবে কাজ করে। ওয়ার্ড লিওনার্ড সেট হচ্ছে এমন সব মেশিনের সমন্বয় যা গতি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। অন্যান্য যান্ত্রিক সমবায়ের মধ্যে রয়েছে ক্রেমার এবং শেরবিয়াস সিস্টেম। ট্রান্সফর্মার বলতে সাধারণত চার-প্রান্ত বিশিষ্ট একটি যন্ত্রকে বোঝায় যেখানে দুটি (বা আরো বেশি) ম্যাগনেটিকালি কাপল্‌ড তারকুন্ডলী থাকে। এটি মূলত হচ্ছে একটি স্থির যন্ত্র যা দিক পরিবর্তী বিদ্যুতের কম্পাঙ্কের কোনোরূপ পরিবর্তন না করে এক ভোল্টেজ লেভেল থেকে অন্য ভোল্টেজ লেভেলে (উচ্চ বা নিম্ন) রূপান্তরিত করে। একটি ট্রান্সফর্মারে ইন্ডাকটিভ্লি কাপল্‌ড পরিবাহী তারকুন্ডলী থাকে এবং এর মাধ্যমে একটি তড়িৎ বর্তনী থেকে অপর একটি বর্তনীতে বিদ্যুৎ শক্তি স্থানান্তরিত হয়। ট্রান্সফর্মারের প্রাইমারি তারকুন্ডলীতে পরিবর্তনশীল তড়িৎ প্রবাহের ফলে ট্রান্সফর্মারের কোরে একটি পরিবর্তনশীল চৌম্বক ফ্লাক্স সৃষ্টি হয় এবং এভাবেই সেকেন্ডারি তারকুন্ডলীতেও পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্র তৈরী হয়। এই পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্র ট্রান্সফর্মারের সেকেন্ডারি তারকুন্ডলীতে একটি পরিবর্তনশীল তড়িচ্চালক শক্তি আবিষ্ট করে। এই প্রভাবটিকে পারস্পরিক আবেশ বলা হয়। তিন ধরনের ট্রান্সফর্মার রয়েছেঃ স্টেপ-আপ ট্রান্সফরমার স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মার বিচ্ছিন্ন ট্রান্সফরমার কাঠামোর উপর ভিত্তি করে চার ধরনের ট্রান্সফর্মার রয়েছেঃ কোর টাইপ শেল টাইপ পাওয়ার টাইপ ইন্সট্রুমেন্ট টাইপ ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক-রোটর মেশিন ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক-রোটর মেশিন গুলোর রোটরে এক ধরনের বিদ্যুৎ প্রবাহ থাকে যার ফলে একটি চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি হয় যা স্টেটরের তারকুন্ডলীর সাথে প্রতিক্রিয়া করে। রোটরের এই বিদ্যুৎ প্রবাহ একটি স্থায়ী চুম্বকের(পিএম মেশিন) অভ্যন্তরীন বিদ্যুৎ প্রবাহ হতে পারে অথবা ব্রাশের মাধ্যমে রোটরে সরবরাহকৃত বিদ্যুৎ হতে পারে (ব্রাশযুক্ত মেশিন) অথবা পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্রের মাধ্যমে রোটরের বদ্ধ কুন্ডলীতে উৎপন্ন বিদ্যুৎ হতে পারে (ইন্ডাকশন মেশিন)।
ওয়ার্ড লিওনার্ড সেট কী?
{ "answer_start": [ 1066, 1066 ], "text": [ "এমন সব মেশিনের সমন্বয় যা গতি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়", "এমন সব মেশিনের সমন্বয় যা গতি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়" ] }
bn_wiki_0540_03
বৈদ্যুতিক যন্ত্র
অভ্যন্তরীণ কম্যুটেটর, স্থির স্থায়ী চুম্বক এবং ঘূর্ণনশীল তড়িতচুম্বক ব্যবহার করে ডিসি পাওয়ার সরবরাহের মাধ্যমে ব্রাশযুক্ত ডিসি বৈদ্যুতিক মোটর সরাসরি টর্ক সৃষ্টি করে। ব্রাশ এবং স্প্রিং বিদ্যুৎ প্রবাহকে কম্যুটেটর থেকে মোটরের অভ্যন্তরের রোটরের ঘুরানো তারকুন্ডলীতে বহন করে আনে। ব্রাশবিহীন ডিসি মোটরগুলির রোটরে একটি ঘূর্ণনশীল স্থায়ী চুম্বক থাকে এবং মোটর হাউজিং এর উপর স্থির তড়িতচুম্বক থাকে। একটি মোটর কন্ট্রোলার ডিসি কে এসিতে রূপান্তরিত করে। ব্রাশযুক্ত মোটরের তুলনায় এর ডিজাইন বেশ সরল কারণ এখানে মোটরের বাইরে থেকে ঘূর্ণনশীল রোটরে শক্তি স্থানান্তরের জটিলতা পরিহার করা হয়েছে। ব্রাশবিহীন সিনক্রোনাস ডিসি মোটরের একটি উদাহরণ হচ্ছে স্টেপার মোটর যা একটি পূর্ণঘূর্ণনকে অনেকগুলো ধাপে বিভক্ত করতে পারে। অন্যান্য তাড়িতচৌম্বকীয় যন্ত্রের মধ্যে রয়েছে এমপ্লিডাইন, সিনক্রো, মেটাডাইন, এডি কারেন্ট ক্লাচ, এডি কারেন্ট ব্রেক, এডি কারেন্ট ডায়নামোমিটার, হিস্টেরেসিস ডায়নামোমিটার, রোটারি কনভার্টার এবং ওয়ার্ড লিওনার্ড সেট । রোটারি কনভার্টার হচ্ছে কিছু মেশিনের সমন্বিত রূপ যেগুলো মেকানিকাল রেক্টিফায়ার, ইনভার্টার বা ফ্রিকোয়েন্সি কনভার্টার হিসেবে কাজ করে। ওয়ার্ড লিওনার্ড সেট হচ্ছে এমন সব মেশিনের সমন্বয় যা গতি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। অন্যান্য যান্ত্রিক সমবায়ের মধ্যে রয়েছে ক্রেমার এবং শেরবিয়াস সিস্টেম। ট্রান্সফর্মার বলতে সাধারণত চার-প্রান্ত বিশিষ্ট একটি যন্ত্রকে বোঝায় যেখানে দুটি (বা আরো বেশি) ম্যাগনেটিকালি কাপল্‌ড তারকুন্ডলী থাকে। এটি মূলত হচ্ছে একটি স্থির যন্ত্র যা দিক পরিবর্তী বিদ্যুতের কম্পাঙ্কের কোনোরূপ পরিবর্তন না করে এক ভোল্টেজ লেভেল থেকে অন্য ভোল্টেজ লেভেলে (উচ্চ বা নিম্ন) রূপান্তরিত করে। একটি ট্রান্সফর্মারে ইন্ডাকটিভ্লি কাপল্‌ড পরিবাহী তারকুন্ডলী থাকে এবং এর মাধ্যমে একটি তড়িৎ বর্তনী থেকে অপর একটি বর্তনীতে বিদ্যুৎ শক্তি স্থানান্তরিত হয়। ট্রান্সফর্মারের প্রাইমারি তারকুন্ডলীতে পরিবর্তনশীল তড়িৎ প্রবাহের ফলে ট্রান্সফর্মারের কোরে একটি পরিবর্তনশীল চৌম্বক ফ্লাক্স সৃষ্টি হয় এবং এভাবেই সেকেন্ডারি তারকুন্ডলীতেও পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্র তৈরী হয়। এই পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্র ট্রান্সফর্মারের সেকেন্ডারি তারকুন্ডলীতে একটি পরিবর্তনশীল তড়িচ্চালক শক্তি আবিষ্ট করে। এই প্রভাবটিকে পারস্পরিক আবেশ বলা হয়। তিন ধরনের ট্রান্সফর্মার রয়েছেঃ স্টেপ-আপ ট্রান্সফরমার স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মার বিচ্ছিন্ন ট্রান্সফরমার কাঠামোর উপর ভিত্তি করে চার ধরনের ট্রান্সফর্মার রয়েছেঃ কোর টাইপ শেল টাইপ পাওয়ার টাইপ ইন্সট্রুমেন্ট টাইপ ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক-রোটর মেশিন ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক-রোটর মেশিন গুলোর রোটরে এক ধরনের বিদ্যুৎ প্রবাহ থাকে যার ফলে একটি চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি হয় যা স্টেটরের তারকুন্ডলীর সাথে প্রতিক্রিয়া করে। রোটরের এই বিদ্যুৎ প্রবাহ একটি স্থায়ী চুম্বকের(পিএম মেশিন) অভ্যন্তরীন বিদ্যুৎ প্রবাহ হতে পারে অথবা ব্রাশের মাধ্যমে রোটরে সরবরাহকৃত বিদ্যুৎ হতে পারে (ব্রাশযুক্ত মেশিন) অথবা পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্রের মাধ্যমে রোটরের বদ্ধ কুন্ডলীতে উৎপন্ন বিদ্যুৎ হতে পারে (ইন্ডাকশন মেশিন)।
কাঠামোর উপর ভিত্তি করে কয় ধরনের ট্রান্সফর্মার রয়েছে ও কি কি ?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0540_04
বৈদ্যুতিক যন্ত্র
অভ্যন্তরীণ কম্যুটেটর, স্থির স্থায়ী চুম্বক এবং ঘূর্ণনশীল তড়িতচুম্বক ব্যবহার করে ডিসি পাওয়ার সরবরাহের মাধ্যমে ব্রাশযুক্ত ডিসি বৈদ্যুতিক মোটর সরাসরি টর্ক সৃষ্টি করে। ব্রাশ এবং স্প্রিং বিদ্যুৎ প্রবাহকে কম্যুটেটর থেকে মোটরের অভ্যন্তরের রোটরের ঘুরানো তারকুন্ডলীতে বহন করে আনে। ব্রাশবিহীন ডিসি মোটরগুলির রোটরে একটি ঘূর্ণনশীল স্থায়ী চুম্বক থাকে এবং মোটর হাউজিং এর উপর স্থির তড়িতচুম্বক থাকে। একটি মোটর কন্ট্রোলার ডিসি কে এসিতে রূপান্তরিত করে। ব্রাশযুক্ত মোটরের তুলনায় এর ডিজাইন বেশ সরল কারণ এখানে মোটরের বাইরে থেকে ঘূর্ণনশীল রোটরে শক্তি স্থানান্তরের জটিলতা পরিহার করা হয়েছে। ব্রাশবিহীন সিনক্রোনাস ডিসি মোটরের একটি উদাহরণ হচ্ছে স্টেপার মোটর যা একটি পূর্ণঘূর্ণনকে অনেকগুলো ধাপে বিভক্ত করতে পারে। অন্যান্য তাড়িতচৌম্বকীয় যন্ত্রের মধ্যে রয়েছে এমপ্লিডাইন, সিনক্রো, মেটাডাইন, এডি কারেন্ট ক্লাচ, এডি কারেন্ট ব্রেক, এডি কারেন্ট ডায়নামোমিটার, হিস্টেরেসিস ডায়নামোমিটার, রোটারি কনভার্টার এবং ওয়ার্ড লিওনার্ড সেট । রোটারি কনভার্টার হচ্ছে কিছু মেশিনের সমন্বিত রূপ যেগুলো মেকানিকাল রেক্টিফায়ার, ইনভার্টার বা ফ্রিকোয়েন্সি কনভার্টার হিসেবে কাজ করে। ওয়ার্ড লিওনার্ড সেট হচ্ছে এমন সব মেশিনের সমন্বয় যা গতি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। অন্যান্য যান্ত্রিক সমবায়ের মধ্যে রয়েছে ক্রেমার এবং শেরবিয়াস সিস্টেম। ট্রান্সফর্মার বলতে সাধারণত চার-প্রান্ত বিশিষ্ট একটি যন্ত্রকে বোঝায় যেখানে দুটি (বা আরো বেশি) ম্যাগনেটিকালি কাপল্‌ড তারকুন্ডলী থাকে। এটি মূলত হচ্ছে একটি স্থির যন্ত্র যা দিক পরিবর্তী বিদ্যুতের কম্পাঙ্কের কোনোরূপ পরিবর্তন না করে এক ভোল্টেজ লেভেল থেকে অন্য ভোল্টেজ লেভেলে (উচ্চ বা নিম্ন) রূপান্তরিত করে। একটি ট্রান্সফর্মারে ইন্ডাকটিভ্লি কাপল্‌ড পরিবাহী তারকুন্ডলী থাকে এবং এর মাধ্যমে একটি তড়িৎ বর্তনী থেকে অপর একটি বর্তনীতে বিদ্যুৎ শক্তি স্থানান্তরিত হয়। ট্রান্সফর্মারের প্রাইমারি তারকুন্ডলীতে পরিবর্তনশীল তড়িৎ প্রবাহের ফলে ট্রান্সফর্মারের কোরে একটি পরিবর্তনশীল চৌম্বক ফ্লাক্স সৃষ্টি হয় এবং এভাবেই সেকেন্ডারি তারকুন্ডলীতেও পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্র তৈরী হয়। এই পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্র ট্রান্সফর্মারের সেকেন্ডারি তারকুন্ডলীতে একটি পরিবর্তনশীল তড়িচ্চালক শক্তি আবিষ্ট করে। এই প্রভাবটিকে পারস্পরিক আবেশ বলা হয়। তিন ধরনের ট্রান্সফর্মার রয়েছেঃ স্টেপ-আপ ট্রান্সফরমার স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মার বিচ্ছিন্ন ট্রান্সফরমার কাঠামোর উপর ভিত্তি করে চার ধরনের ট্রান্সফর্মার রয়েছেঃ কোর টাইপ শেল টাইপ পাওয়ার টাইপ ইন্সট্রুমেন্ট টাইপ ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক-রোটর মেশিন ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক-রোটর মেশিন গুলোর রোটরে এক ধরনের বিদ্যুৎ প্রবাহ থাকে যার ফলে একটি চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি হয় যা স্টেটরের তারকুন্ডলীর সাথে প্রতিক্রিয়া করে। রোটরের এই বিদ্যুৎ প্রবাহ একটি স্থায়ী চুম্বকের(পিএম মেশিন) অভ্যন্তরীন বিদ্যুৎ প্রবাহ হতে পারে অথবা ব্রাশের মাধ্যমে রোটরে সরবরাহকৃত বিদ্যুৎ হতে পারে (ব্রাশযুক্ত মেশিন) অথবা পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্রের মাধ্যমে রোটরের বদ্ধ কুন্ডলীতে উৎপন্ন বিদ্যুৎ হতে পারে (ইন্ডাকশন মেশিন)।
ট্রান্সফর্মারে কি ক্ষমতার কোন পরিবর্তন ঘটে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0540_05
বৈদ্যুতিক যন্ত্র
অভ্যন্তরীণ কম্যুটেটর, স্থির স্থায়ী চুম্বক এবং ঘূর্ণনশীল তড়িতচুম্বক ব্যবহার করে ডিসি পাওয়ার সরবরাহের মাধ্যমে ব্রাশযুক্ত ডিসি বৈদ্যুতিক মোটর সরাসরি টর্ক সৃষ্টি করে। ব্রাশ এবং স্প্রিং বিদ্যুৎ প্রবাহকে কম্যুটেটর থেকে মোটরের অভ্যন্তরের রোটরের ঘুরানো তারকুন্ডলীতে বহন করে আনে। ব্রাশবিহীন ডিসি মোটরগুলির রোটরে একটি ঘূর্ণনশীল স্থায়ী চুম্বক থাকে এবং মোটর হাউজিং এর উপর স্থির তড়িতচুম্বক থাকে। একটি মোটর কন্ট্রোলার ডিসি কে এসিতে রূপান্তরিত করে। ব্রাশযুক্ত মোটরের তুলনায় এর ডিজাইন বেশ সরল কারণ এখানে মোটরের বাইরে থেকে ঘূর্ণনশীল রোটরে শক্তি স্থানান্তরের জটিলতা পরিহার করা হয়েছে। ব্রাশবিহীন সিনক্রোনাস ডিসি মোটরের একটি উদাহরণ হচ্ছে স্টেপার মোটর যা একটি পূর্ণঘূর্ণনকে অনেকগুলো ধাপে বিভক্ত করতে পারে। অন্যান্য তাড়িতচৌম্বকীয় যন্ত্রের মধ্যে রয়েছে এমপ্লিডাইন, সিনক্রো, মেটাডাইন, এডি কারেন্ট ক্লাচ, এডি কারেন্ট ব্রেক, এডি কারেন্ট ডায়নামোমিটার, হিস্টেরেসিস ডায়নামোমিটার, রোটারি কনভার্টার এবং ওয়ার্ড লিওনার্ড সেট । রোটারি কনভার্টার হচ্ছে কিছু মেশিনের সমন্বিত রূপ যেগুলো মেকানিকাল রেক্টিফায়ার, ইনভার্টার বা ফ্রিকোয়েন্সি কনভার্টার হিসেবে কাজ করে। ওয়ার্ড লিওনার্ড সেট হচ্ছে এমন সব মেশিনের সমন্বয় যা গতি নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যবহৃত হয়। অন্যান্য যান্ত্রিক সমবায়ের মধ্যে রয়েছে ক্রেমার এবং শেরবিয়াস সিস্টেম। ট্রান্সফর্মার বলতে সাধারণত চার-প্রান্ত বিশিষ্ট একটি যন্ত্রকে বোঝায় যেখানে দুটি (বা আরো বেশি) ম্যাগনেটিকালি কাপল্‌ড তারকুন্ডলী থাকে। এটি মূলত হচ্ছে একটি স্থির যন্ত্র যা দিক পরিবর্তী বিদ্যুতের কম্পাঙ্কের কোনোরূপ পরিবর্তন না করে এক ভোল্টেজ লেভেল থেকে অন্য ভোল্টেজ লেভেলে (উচ্চ বা নিম্ন) রূপান্তরিত করে। একটি ট্রান্সফর্মারে ইন্ডাকটিভ্লি কাপল্‌ড পরিবাহী তারকুন্ডলী থাকে এবং এর মাধ্যমে একটি তড়িৎ বর্তনী থেকে অপর একটি বর্তনীতে বিদ্যুৎ শক্তি স্থানান্তরিত হয়। ট্রান্সফর্মারের প্রাইমারি তারকুন্ডলীতে পরিবর্তনশীল তড়িৎ প্রবাহের ফলে ট্রান্সফর্মারের কোরে একটি পরিবর্তনশীল চৌম্বক ফ্লাক্স সৃষ্টি হয় এবং এভাবেই সেকেন্ডারি তারকুন্ডলীতেও পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্র তৈরী হয়। এই পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্র ট্রান্সফর্মারের সেকেন্ডারি তারকুন্ডলীতে একটি পরিবর্তনশীল তড়িচ্চালক শক্তি আবিষ্ট করে। এই প্রভাবটিকে পারস্পরিক আবেশ বলা হয়। তিন ধরনের ট্রান্সফর্মার রয়েছেঃ স্টেপ-আপ ট্রান্সফরমার স্টেপ-ডাউন ট্রান্সফর্মার বিচ্ছিন্ন ট্রান্সফরমার কাঠামোর উপর ভিত্তি করে চার ধরনের ট্রান্সফর্মার রয়েছেঃ কোর টাইপ শেল টাইপ পাওয়ার টাইপ ইন্সট্রুমেন্ট টাইপ ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক-রোটর মেশিন ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক-রোটর মেশিন গুলোর রোটরে এক ধরনের বিদ্যুৎ প্রবাহ থাকে যার ফলে একটি চৌম্বকক্ষেত্র সৃষ্টি হয় যা স্টেটরের তারকুন্ডলীর সাথে প্রতিক্রিয়া করে। রোটরের এই বিদ্যুৎ প্রবাহ একটি স্থায়ী চুম্বকের(পিএম মেশিন) অভ্যন্তরীন বিদ্যুৎ প্রবাহ হতে পারে অথবা ব্রাশের মাধ্যমে রোটরে সরবরাহকৃত বিদ্যুৎ হতে পারে (ব্রাশযুক্ত মেশিন) অথবা পরিবর্তনশীল চৌম্বকক্ষেত্রের মাধ্যমে রোটরের বদ্ধ কুন্ডলীতে উৎপন্ন বিদ্যুৎ হতে পারে (ইন্ডাকশন মেশিন)।
পিএম মেশিন এ এয়ার-গ্যাপ (বায়ু-ফাঁক) ও কয়েল কর্তৃক সৃষ্ট চৌম্বকীয় বাঁধা তুলনামূলকভাবে কম গুরুত্বপূর্ণ কেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2344_01
আবিষ্কারের যুগ
আবিস্কারের যুগ, বা অনুসন্ধানের যুগ (আনুমানিক ১৫শ শতাব্দীর শুরু থেকে সপ্তাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি), বলতে সেই সময়কে বুঝায় যার মাধ্যমে ইউরোপীয় সংস্কৃতি ব্যাপক সমুদ্র অভিযানের মাধ্যমে পুরো পৃথিবীতে ছড়িয়ে যায় এবং বিশ্বায়নের সূচনা করে। এটি সেই সময়কেও নির্দেশ করে যখন ইউরোপে উপনিবেশবাদ এবং বাণিজ্যবাদের ব্যাপক উত্থান ঘটে এবং বিভিন্ন দেশের জাতীয় নীতি হিসবে গৃহীত হয়। এসময় ইউরোপীয়দের কাছে অজানা অনেক নতুন নতুন ভূখণ্ড আবিষ্কার হয় যেখানে আগে থেকেই জনবসতির অস্তিত্ব ছিল। আর অইউরোপীয়দের কাছে এটা ছিল অজানা কোনো মহাদেশ থেকে আক্রমণকারীদের আগমনের শামিল। অনুসন্ধানের ধারা শুরু হয় পর্তুগিজদের ১৪১৯ এবং ১৪২৭ সালে আটলান্টিক মহাসাগরের ম্যাদিরা ও আজোরো দ্বীপপুঞ্জ আবিষ্কার, ১৪৩৪ সালে আফ্রিকার উপকূল, ১৪৯৮ সালে ভারত আগমনের সমুদ্রপথ আবিষ্কার, স্পেনের রাজার সহয়তায় ১৪৯২ সাল থেকে ১৫০২ সাল পর্যন্ত ক্রিস্টফার কলম্বাসের আমেরিকা অভিযানের এবং মেগানলেসের ১৫১৯-১৫২২ সালের মধ্যে প্রথম পুরো পৃথিবী পরিভ্রমণের মাধ্যমে। এই সব আবিষ্কারগুলো আটলান্টিক,ভারত,প্রশান্ত মহাসাগরগুলোতে সমুদ্র অভিযান এবং আমেরিকা, এশিয়া, আফ্রিকা ও অস্টেলিয়াতে স্থল অভিযানের দিকে ধাবিত করে, যা ১৯শ শতাব্দী পর্যন্ত বজায় ছিল এবং শেষ হয় বিংশ শতাব্দীর মেরু অঞ্চল অনুসন্ধানের মাধ্যমে।
আবিস্কারের যুগ বলতে কী বোঝায়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2344_02
আবিষ্কারের যুগ
আবিস্কারের যুগ, বা অনুসন্ধানের যুগ (আনুমানিক ১৫শ শতাব্দীর শুরু থেকে সপ্তাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি), বলতে সেই সময়কে বুঝায় যার মাধ্যমে ইউরোপীয় সংস্কৃতি ব্যাপক সমুদ্র অভিযানের মাধ্যমে পুরো পৃথিবীতে ছড়িয়ে যায় এবং বিশ্বায়নের সূচনা করে। এটি সেই সময়কেও নির্দেশ করে যখন ইউরোপে উপনিবেশবাদ এবং বাণিজ্যবাদের ব্যাপক উত্থান ঘটে এবং বিভিন্ন দেশের জাতীয় নীতি হিসবে গৃহীত হয়। এসময় ইউরোপীয়দের কাছে অজানা অনেক নতুন নতুন ভূখণ্ড আবিষ্কার হয় যেখানে আগে থেকেই জনবসতির অস্তিত্ব ছিল। আর অইউরোপীয়দের কাছে এটা ছিল অজানা কোনো মহাদেশ থেকে আক্রমণকারীদের আগমনের শামিল। অনুসন্ধানের ধারা শুরু হয় পর্তুগিজদের ১৪১৯ এবং ১৪২৭ সালে আটলান্টিক মহাসাগরের ম্যাদিরা ও আজোরো দ্বীপপুঞ্জ আবিষ্কার, ১৪৩৪ সালে আফ্রিকার উপকূল, ১৪৯৮ সালে ভারত আগমনের সমুদ্রপথ আবিষ্কার, স্পেনের রাজার সহয়তায় ১৪৯২ সাল থেকে ১৫০২ সাল পর্যন্ত ক্রিস্টফার কলম্বাসের আমেরিকা অভিযানের এবং মেগানলেসের ১৫১৯-১৫২২ সালের মধ্যে প্রথম পুরো পৃথিবী পরিভ্রমণের মাধ্যমে। এই সব আবিষ্কারগুলো আটলান্টিক,ভারত,প্রশান্ত মহাসাগরগুলোতে সমুদ্র অভিযান এবং আমেরিকা, এশিয়া, আফ্রিকা ও অস্টেলিয়াতে স্থল অভিযানের দিকে ধাবিত করে, যা ১৯শ শতাব্দী পর্যন্ত বজায় ছিল এবং শেষ হয় বিংশ শতাব্দীর মেরু অঞ্চল অনুসন্ধানের মাধ্যমে।
মেগানলেস প্রথম পুরো পৃথিবী পরিভ্রমণ করে কত সালে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2344_05
আবিষ্কারের যুগ
আবিস্কারের যুগ, বা অনুসন্ধানের যুগ (আনুমানিক ১৫শ শতাব্দীর শুরু থেকে সপ্তাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি), বলতে সেই সময়কে বুঝায় যার মাধ্যমে ইউরোপীয় সংস্কৃতি ব্যাপক সমুদ্র অভিযানের মাধ্যমে পুরো পৃথিবীতে ছড়িয়ে যায় এবং বিশ্বায়নের সূচনা করে। এটি সেই সময়কেও নির্দেশ করে যখন ইউরোপে উপনিবেশবাদ এবং বাণিজ্যবাদের ব্যাপক উত্থান ঘটে এবং বিভিন্ন দেশের জাতীয় নীতি হিসবে গৃহীত হয়। এসময় ইউরোপীয়দের কাছে অজানা অনেক নতুন নতুন ভূখণ্ড আবিষ্কার হয় যেখানে আগে থেকেই জনবসতির অস্তিত্ব ছিল। আর অইউরোপীয়দের কাছে এটা ছিল অজানা কোনো মহাদেশ থেকে আক্রমণকারীদের আগমনের শামিল। অনুসন্ধানের ধারা শুরু হয় পর্তুগিজদের ১৪১৯ এবং ১৪২৭ সালে আটলান্টিক মহাসাগরের ম্যাদিরা ও আজোরো দ্বীপপুঞ্জ আবিষ্কার, ১৪৩৪ সালে আফ্রিকার উপকূল, ১৪৯৮ সালে ভারত আগমনের সমুদ্রপথ আবিষ্কার, স্পেনের রাজার সহয়তায় ১৪৯২ সাল থেকে ১৫০২ সাল পর্যন্ত ক্রিস্টফার কলম্বাসের আমেরিকা অভিযানের এবং মেগানলেসের ১৫১৯-১৫২২ সালের মধ্যে প্রথম পুরো পৃথিবী পরিভ্রমণের মাধ্যমে। এই সব আবিষ্কারগুলো আটলান্টিক,ভারত,প্রশান্ত মহাসাগরগুলোতে সমুদ্র অভিযান এবং আমেরিকা, এশিয়া, আফ্রিকা ও অস্টেলিয়াতে স্থল অভিযানের দিকে ধাবিত করে, যা ১৯শ শতাব্দী পর্যন্ত বজায় ছিল এবং শেষ হয় বিংশ শতাব্দীর মেরু অঞ্চল অনুসন্ধানের মাধ্যমে।
ক্রিস্টফার কলম্বাসের আমেরিকা অভিযান হয় কত সালে?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0437_01
রুক্ষ অবতরণ
রুক্ষ অবতরণ বলতে যখন কোনও বিমান (আকাশযান বা উড়োযান) কিংবা কোনও মহাকাশযান স্বাভাবিক অবতরণের তুলনায় বেশি উল্লম্ব গতিবেগ ও বলের সাথে ভূমিতে আঘাত করে, সেই ব্যাপারটিকে বোঝায়। অবতরণ কোনও বিমান বা মহাকাশযানের উড্ডয়নের শেষ ধাপ, যখন সেটি ভূপৃষ্ঠে (বা গ্রহপৃষ্ঠে) নেমে আসে। পৃথিবীতে বিমানের ক্ষেত্রে গড় উল্লম্ব গতিবেগ সেকেন্ডে প্রায় ২ মিটার হয়ে থাকে। এর চেয়ে বেশি উল্লম্ব গতিবেগে অবতরণ করলে সেটিকে বিমান চালনাকারী কর্মীদের "রুক্ষ" হিসেবে শ্রেণীকরণ করা উচিত। তবে রুক্ষ অবতরণ করতে হবে কি না, সে ব্যাপারে বিমানচালক কর্মীবৃন্দের সুবিবেচনাই সবচেয়ে বেশি নির্ভরযোগ্য, কেননা পরিমাপকৃত ত্বরণের উপর ভিত্তি করে এটি নির্ণয় করা কঠিন এবং এটি করার উপদেশ দেওয়া হয় না। এর কারণ প্রকৃত উল্লম্ব ত্বরণ কখনও পরিমাপ করা হয় না। রুক্ষ অবতরণ বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে, যেমন প্রতিকূল আবহাওয়া, যান্ত্রিক গোলযোগ, অতিরিক্ত ভারী বিমান, বিমানচালকের সিদ্ধান্ত কিংবা ত্রুটি, ইত্যাদি। "রুক্ষ অবতরণ" কথাটি ব্যবহার করলে পরোক্ষভাবে এটা নির্দেশ করা হয় যে বিমানচালক এখনও সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে বিমানের নিয়ন্ত্রণে আছেন; এর বিপরীতে নিয়ন্ত্রণহীনভাবে ভূপৃষ্ঠে বিমানের পতন হলে সেটিকে "বিমান বিধ্বস্ত হওয়া" বলে, যা এক ধরনের দুর্ঘটনা। রুক্ষ অবতরণের পরিণাম বিচিত্র হতে পারে, যেমন যাত্রীদের হালকা অস্বস্তি, বিমানের ক্ষতি, কাঠামোগত বৈকল্য, আঘাত, এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। যখন কোনও বিমান রুক্ষ অবতরণ করে, তখন পরবর্তী উড্ডয়নের আগে অবশ্যই সেটির সমস্ত ক্ষতি সতর্কতার সাথে পরিদর্শন করে নেওয়া আবশ্যক। যদি ঠিকমত বা সাবধানতার সাথে সম্পাদন না করা হয়, তাহলে রুক্ষ অবতরণ একটি বিমানের ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে। যখন কোনও বিমানের অন্তিম নিকটাগমন অস্থিতিশীল হয়, তখন বিমানচালনাকারী কর্মীদের অবতরণ বাতিল করে ঘুরে আসা উচিত। হেলিকপ্টার জাতীয় বিমানের ক্ষেত্রে যান্ত্রিক ক্ষতি বা ইঞ্জিনের ক্ষতি হলেও ঘূর্ণক পাখাগুলি (রোটর) অটুট থাকলে এবং মুক্তভাবে ঘুরতে পারলে রুক্ষ অবতরণ সম্ভব হতে পারে। স্বতঃঘূর্ণন প্রক্রিয়াতে ঘূর্ণক পাখাগুলির উপরের বায়ুপ্রবাহ সেগুলি ঘুরন্ত অবস্থায় রাখে এবং কিছু উত্তোলক বল প্রদান করে, ফলে অবতরণের সময় হেলিকপ্টার চালক সীমিত আকারে নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেন। তবে ইঞ্জিনের শক্তিহীন এই রকমের অবতরণ সঠিকভাবে ও নিরাপদে সম্পাদন করতে হলে চালকের প্রচুর দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয়। একটি মহাকাশযানের রুক্ষ অবতরণ হলে সাধারণত সেটি ধ্বংস হয়ে যায়। এটি ইচ্ছাকৃতভাবে বা অনিচ্ছাকৃতভাবে ঘটতে পারে। যখন পরিকল্পিতভাবে উচ্চ গতিবেগে গ্রহপৃষ্ঠে মহাকাশযানটির অভিঘাত সম্পাদন করা হয় (যার উদ্দেশ্য অভিঘাতের পরিণাম গবেষণা করা), তখন সেই মহাকাশযানটিকে অভিঘাতক বলে।
রুক্ষ অবতরণ বলতে কী বুঝায়?
{ "answer_start": [ 17, 17 ], "text": [ "যখন কোনও বিমান (আকাশযান বা উড়োযান) কিংবা কোনও মহাকাশযান স্বাভাবিক অবতরণের তুলনায় বেশি উল্লম্ব গতিবেগ ও বলের সাথে ভূমিতে আঘাত করে, সেই ব্যাপারটিকে", "যখন কোনও বিমান (আকাশযান বা উড়োযান) কিংবা কোনও মহাকাশযান স্বাভাবিক অবতরণের তুলনায় বেশি উল্লম্ব গতিবেগ ও বলের সাথে ভূমিতে আঘাত করে, সেই ব্যাপারটিকে বোঝায়" ] }
bn_wiki_0437_02
রুক্ষ অবতরণ
রুক্ষ অবতরণ বলতে যখন কোনও বিমান (আকাশযান বা উড়োযান) কিংবা কোনও মহাকাশযান স্বাভাবিক অবতরণের তুলনায় বেশি উল্লম্ব গতিবেগ ও বলের সাথে ভূমিতে আঘাত করে, সেই ব্যাপারটিকে বোঝায়। অবতরণ কোনও বিমান বা মহাকাশযানের উড্ডয়নের শেষ ধাপ, যখন সেটি ভূপৃষ্ঠে (বা গ্রহপৃষ্ঠে) নেমে আসে। পৃথিবীতে বিমানের ক্ষেত্রে গড় উল্লম্ব গতিবেগ সেকেন্ডে প্রায় ২ মিটার হয়ে থাকে। এর চেয়ে বেশি উল্লম্ব গতিবেগে অবতরণ করলে সেটিকে বিমান চালনাকারী কর্মীদের "রুক্ষ" হিসেবে শ্রেণীকরণ করা উচিত। তবে রুক্ষ অবতরণ করতে হবে কি না, সে ব্যাপারে বিমানচালক কর্মীবৃন্দের সুবিবেচনাই সবচেয়ে বেশি নির্ভরযোগ্য, কেননা পরিমাপকৃত ত্বরণের উপর ভিত্তি করে এটি নির্ণয় করা কঠিন এবং এটি করার উপদেশ দেওয়া হয় না। এর কারণ প্রকৃত উল্লম্ব ত্বরণ কখনও পরিমাপ করা হয় না। রুক্ষ অবতরণ বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে, যেমন প্রতিকূল আবহাওয়া, যান্ত্রিক গোলযোগ, অতিরিক্ত ভারী বিমান, বিমানচালকের সিদ্ধান্ত কিংবা ত্রুটি, ইত্যাদি। "রুক্ষ অবতরণ" কথাটি ব্যবহার করলে পরোক্ষভাবে এটা নির্দেশ করা হয় যে বিমানচালক এখনও সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে বিমানের নিয়ন্ত্রণে আছেন; এর বিপরীতে নিয়ন্ত্রণহীনভাবে ভূপৃষ্ঠে বিমানের পতন হলে সেটিকে "বিমান বিধ্বস্ত হওয়া" বলে, যা এক ধরনের দুর্ঘটনা। রুক্ষ অবতরণের পরিণাম বিচিত্র হতে পারে, যেমন যাত্রীদের হালকা অস্বস্তি, বিমানের ক্ষতি, কাঠামোগত বৈকল্য, আঘাত, এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। যখন কোনও বিমান রুক্ষ অবতরণ করে, তখন পরবর্তী উড্ডয়নের আগে অবশ্যই সেটির সমস্ত ক্ষতি সতর্কতার সাথে পরিদর্শন করে নেওয়া আবশ্যক। যদি ঠিকমত বা সাবধানতার সাথে সম্পাদন না করা হয়, তাহলে রুক্ষ অবতরণ একটি বিমানের ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে। যখন কোনও বিমানের অন্তিম নিকটাগমন অস্থিতিশীল হয়, তখন বিমানচালনাকারী কর্মীদের অবতরণ বাতিল করে ঘুরে আসা উচিত। হেলিকপ্টার জাতীয় বিমানের ক্ষেত্রে যান্ত্রিক ক্ষতি বা ইঞ্জিনের ক্ষতি হলেও ঘূর্ণক পাখাগুলি (রোটর) অটুট থাকলে এবং মুক্তভাবে ঘুরতে পারলে রুক্ষ অবতরণ সম্ভব হতে পারে। স্বতঃঘূর্ণন প্রক্রিয়াতে ঘূর্ণক পাখাগুলির উপরের বায়ুপ্রবাহ সেগুলি ঘুরন্ত অবস্থায় রাখে এবং কিছু উত্তোলক বল প্রদান করে, ফলে অবতরণের সময় হেলিকপ্টার চালক সীমিত আকারে নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেন। তবে ইঞ্জিনের শক্তিহীন এই রকমের অবতরণ সঠিকভাবে ও নিরাপদে সম্পাদন করতে হলে চালকের প্রচুর দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয়। একটি মহাকাশযানের রুক্ষ অবতরণ হলে সাধারণত সেটি ধ্বংস হয়ে যায়। এটি ইচ্ছাকৃতভাবে বা অনিচ্ছাকৃতভাবে ঘটতে পারে। যখন পরিকল্পিতভাবে উচ্চ গতিবেগে গ্রহপৃষ্ঠে মহাকাশযানটির অভিঘাত সম্পাদন করা হয় (যার উদ্দেশ্য অভিঘাতের পরিণাম গবেষণা করা), তখন সেই মহাকাশযানটিকে অভিঘাতক বলে।
পৃথিবীতে বিমানের ক্ষেত্রে গড় উল্লম্ব গতিবেগ কত হয়ে থাকে?
{ "answer_start": [ 313, 313 ], "text": [ "সেকেন্ডে প্রায় ২ মিটার", "সেকেন্ডে প্রায় ২ মিটার" ] }
bn_wiki_0437_05
রুক্ষ অবতরণ
রুক্ষ অবতরণ বলতে যখন কোনও বিমান (আকাশযান বা উড়োযান) কিংবা কোনও মহাকাশযান স্বাভাবিক অবতরণের তুলনায় বেশি উল্লম্ব গতিবেগ ও বলের সাথে ভূমিতে আঘাত করে, সেই ব্যাপারটিকে বোঝায়। অবতরণ কোনও বিমান বা মহাকাশযানের উড্ডয়নের শেষ ধাপ, যখন সেটি ভূপৃষ্ঠে (বা গ্রহপৃষ্ঠে) নেমে আসে। পৃথিবীতে বিমানের ক্ষেত্রে গড় উল্লম্ব গতিবেগ সেকেন্ডে প্রায় ২ মিটার হয়ে থাকে। এর চেয়ে বেশি উল্লম্ব গতিবেগে অবতরণ করলে সেটিকে বিমান চালনাকারী কর্মীদের "রুক্ষ" হিসেবে শ্রেণীকরণ করা উচিত। তবে রুক্ষ অবতরণ করতে হবে কি না, সে ব্যাপারে বিমানচালক কর্মীবৃন্দের সুবিবেচনাই সবচেয়ে বেশি নির্ভরযোগ্য, কেননা পরিমাপকৃত ত্বরণের উপর ভিত্তি করে এটি নির্ণয় করা কঠিন এবং এটি করার উপদেশ দেওয়া হয় না। এর কারণ প্রকৃত উল্লম্ব ত্বরণ কখনও পরিমাপ করা হয় না। রুক্ষ অবতরণ বিভিন্ন কারণে ঘটতে পারে, যেমন প্রতিকূল আবহাওয়া, যান্ত্রিক গোলযোগ, অতিরিক্ত ভারী বিমান, বিমানচালকের সিদ্ধান্ত কিংবা ত্রুটি, ইত্যাদি। "রুক্ষ অবতরণ" কথাটি ব্যবহার করলে পরোক্ষভাবে এটা নির্দেশ করা হয় যে বিমানচালক এখনও সম্পূর্ণ বা আংশিকভাবে বিমানের নিয়ন্ত্রণে আছেন; এর বিপরীতে নিয়ন্ত্রণহীনভাবে ভূপৃষ্ঠে বিমানের পতন হলে সেটিকে "বিমান বিধ্বস্ত হওয়া" বলে, যা এক ধরনের দুর্ঘটনা। রুক্ষ অবতরণের পরিণাম বিচিত্র হতে পারে, যেমন যাত্রীদের হালকা অস্বস্তি, বিমানের ক্ষতি, কাঠামোগত বৈকল্য, আঘাত, এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। যখন কোনও বিমান রুক্ষ অবতরণ করে, তখন পরবর্তী উড্ডয়নের আগে অবশ্যই সেটির সমস্ত ক্ষতি সতর্কতার সাথে পরিদর্শন করে নেওয়া আবশ্যক। যদি ঠিকমত বা সাবধানতার সাথে সম্পাদন না করা হয়, তাহলে রুক্ষ অবতরণ একটি বিমানের ব্যাপক ক্ষতি করতে পারে। যখন কোনও বিমানের অন্তিম নিকটাগমন অস্থিতিশীল হয়, তখন বিমানচালনাকারী কর্মীদের অবতরণ বাতিল করে ঘুরে আসা উচিত। হেলিকপ্টার জাতীয় বিমানের ক্ষেত্রে যান্ত্রিক ক্ষতি বা ইঞ্জিনের ক্ষতি হলেও ঘূর্ণক পাখাগুলি (রোটর) অটুট থাকলে এবং মুক্তভাবে ঘুরতে পারলে রুক্ষ অবতরণ সম্ভব হতে পারে। স্বতঃঘূর্ণন প্রক্রিয়াতে ঘূর্ণক পাখাগুলির উপরের বায়ুপ্রবাহ সেগুলি ঘুরন্ত অবস্থায় রাখে এবং কিছু উত্তোলক বল প্রদান করে, ফলে অবতরণের সময় হেলিকপ্টার চালক সীমিত আকারে নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারেন। তবে ইঞ্জিনের শক্তিহীন এই রকমের অবতরণ সঠিকভাবে ও নিরাপদে সম্পাদন করতে হলে চালকের প্রচুর দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার প্রয়োজন হয়। একটি মহাকাশযানের রুক্ষ অবতরণ হলে সাধারণত সেটি ধ্বংস হয়ে যায়। এটি ইচ্ছাকৃতভাবে বা অনিচ্ছাকৃতভাবে ঘটতে পারে। যখন পরিকল্পিতভাবে উচ্চ গতিবেগে গ্রহপৃষ্ঠে মহাকাশযানটির অভিঘাত সম্পাদন করা হয় (যার উদ্দেশ্য অভিঘাতের পরিণাম গবেষণা করা), তখন সেই মহাকাশযানটিকে অভিঘাতক বলে।
কখন মহাকাশযানকে অভিঘাতক বলে?
{ "answer_start": [ 2141, 2141 ], "text": [ "যখন পরিকল্পিতভাবে উচ্চ গতিবেগে গ্রহপৃষ্ঠে মহাকাশযানটির অভিঘাত সম্পাদন করা হয় (যার উদ্দেশ্য অভিঘাতের পরিণাম গবেষণা করা)", "যখন পরিকল্পিতভাবে উচ্চ গতিবেগে গ্রহপৃষ্ঠে মহাকাশযানটির অভিঘাত সম্পাদন করা হয় (যার উদ্দেশ্য অভিঘাতের পরিণাম গবেষণা করা)" ] }
bn_wiki_1254_04
মাংস
মাংস বা গোশত হল পশুর শরীরের অংশ যা খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়। মাংস বলতে প্রায়ই ঐচ্ছিক পেশী, সহযোগী চর্বি এবং অন্যান্য কলাকে বুঝানো হয়ে থাকে। কিন্তু একে আবার অন্যান্যভাবে ভক্ষণীয় কলা, যেমন দেহযন্ত্র, কলিজা, বৃক্ক ইত্যাদি হিসেবেও বর্ণনা করা যায়। অস্ট্রেলিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, আয়ারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, যুক্তরাজ্য প্রভৃতি দেশে সাধারনভাবে মাংস শিল্প-কারখানা দ্বারা মোড়কে বাঁধাই করে বাজারজাত করা হয়। এই মাংসগুলো স্তন্যপায়ী প্রজাতির গরু,ছাগল, শূকর,খরগোশ, ভেড়া ইত্যাদি হয়ে থাকে যা মানুষের খাওয়ার জন্য লালন-পালন এবং তৈরি করা হয়ে থাকে। বিশ্বজনীন সংস্কৃতির রীতি-নীতি অনুসারে মাংসের ব্যবহার পরিবর্তন হয়। যেমন, ভারতের অনেক বড় জনসংখ্যা আছে যা প্রায় সব ধরনের মাংসের ভোগ থেকে এড়িয়ে চলে। বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং ধর্ম অনুসারে মাংস ভোগের ব্যবহার বিভিন্ন হয়ে থাকে।
রাজহাঁস কোন ধরণের মাংস?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1254_05
মাংস
মাংস বা গোশত হল পশুর শরীরের অংশ যা খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করা হয়। মাংস বলতে প্রায়ই ঐচ্ছিক পেশী, সহযোগী চর্বি এবং অন্যান্য কলাকে বুঝানো হয়ে থাকে। কিন্তু একে আবার অন্যান্যভাবে ভক্ষণীয় কলা, যেমন দেহযন্ত্র, কলিজা, বৃক্ক ইত্যাদি হিসেবেও বর্ণনা করা যায়। অস্ট্রেলিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, আয়ারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড, যুক্তরাজ্য প্রভৃতি দেশে সাধারনভাবে মাংস শিল্প-কারখানা দ্বারা মোড়কে বাঁধাই করে বাজারজাত করা হয়। এই মাংসগুলো স্তন্যপায়ী প্রজাতির গরু,ছাগল, শূকর,খরগোশ, ভেড়া ইত্যাদি হয়ে থাকে যা মানুষের খাওয়ার জন্য লালন-পালন এবং তৈরি করা হয়ে থাকে। বিশ্বজনীন সংস্কৃতির রীতি-নীতি অনুসারে মাংসের ব্যবহার পরিবর্তন হয়। যেমন, ভারতের অনেক বড় জনসংখ্যা আছে যা প্রায় সব ধরনের মাংসের ভোগ থেকে এড়িয়ে চলে। বিভিন্ন সংস্কৃতি এবং ধর্ম অনুসারে মাংস ভোগের ব্যবহার বিভিন্ন হয়ে থাকে।
কোন দেশের জনসংখ্যার একটা বড় অংশ মাংসের ভোগ এড়িয়ে চলে?
{ "answer_start": [ 631 ], "text": [ "ভারত" ] }
bn_wiki_1769_01
বাকের ভাই
নাটক চলাকালীন বাকের ভাই মুনা (সুবর্ণা মুস্তাফা) নামের এক মহিলার কাছে নিজের সম্মতি জানায়, যিনি প্রথমে তাকে একজন সাধারণ ঠগ হিসাবে অসম্মান করলেও শেষ পর্যন্ত তার চৈতন্য মনোভাব এবং ন্যায়বিচারের বোধের কাছে ডুবে যায় আর যার জন্য তার মনে অনুভূতির বিকাশ ঘটে। একটি গ্যাংয়ের প্রধান হিসাবে, বাকের ভাইকে মাঠের অনেক প্রতিদ্বন্দ্বীর দাবীগুলিকে নিরস করতে হয়েছে। যাতে করে ভুক্তভোগীদের প্রতিরক্ষায় আসার তৎপরতা তাকে একের পর এক গুরুতর সংঘাত এবং বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে ফেলে। শেষ পর্যন্ত তার নিজেরই এক বন্ধু তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে তাকে মিথ্যা খুনের অভিযোগে ফাঁসিয়ে দেয় এবং তিনি নির্দোষ হওয়া সত্ব্যেও খুনের অভিযোগে তাকে ফাঁসি দেওয়া হয়। তবে বাকের ভাই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আগে তার বিশ্বাসঘাতককে ক্ষমা করে দিয়েছিলেন।
মুনা চরিত্রে কে অভিনয় করেন?
{ "answer_start": [ 30, 30 ], "text": [ "সুবর্ণা মুস্তাফা", "সুবর্ণা মুস্তাফা" ] }
bn_wiki_1769_02
বাকের ভাই
নাটক চলাকালীন বাকের ভাই মুনা (সুবর্ণা মুস্তাফা) নামের এক মহিলার কাছে নিজের সম্মতি জানায়, যিনি প্রথমে তাকে একজন সাধারণ ঠগ হিসাবে অসম্মান করলেও শেষ পর্যন্ত তার চৈতন্য মনোভাব এবং ন্যায়বিচারের বোধের কাছে ডুবে যায় আর যার জন্য তার মনে অনুভূতির বিকাশ ঘটে। একটি গ্যাংয়ের প্রধান হিসাবে, বাকের ভাইকে মাঠের অনেক প্রতিদ্বন্দ্বীর দাবীগুলিকে নিরস করতে হয়েছে। যাতে করে ভুক্তভোগীদের প্রতিরক্ষায় আসার তৎপরতা তাকে একের পর এক গুরুতর সংঘাত এবং বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে ফেলে। শেষ পর্যন্ত তার নিজেরই এক বন্ধু তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে তাকে মিথ্যা খুনের অভিযোগে ফাঁসিয়ে দেয় এবং তিনি নির্দোষ হওয়া সত্ব্যেও খুনের অভিযোগে তাকে ফাঁসি দেওয়া হয়। তবে বাকের ভাই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আগে তার বিশ্বাসঘাতককে ক্ষমা করে দিয়েছিলেন।
বাকের ভাই কোন গ্যাংয়ের প্রধান ছিলেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_1769_03
বাকের ভাই
নাটক চলাকালীন বাকের ভাই মুনা (সুবর্ণা মুস্তাফা) নামের এক মহিলার কাছে নিজের সম্মতি জানায়, যিনি প্রথমে তাকে একজন সাধারণ ঠগ হিসাবে অসম্মান করলেও শেষ পর্যন্ত তার চৈতন্য মনোভাব এবং ন্যায়বিচারের বোধের কাছে ডুবে যায় আর যার জন্য তার মনে অনুভূতির বিকাশ ঘটে। একটি গ্যাংয়ের প্রধান হিসাবে, বাকের ভাইকে মাঠের অনেক প্রতিদ্বন্দ্বীর দাবীগুলিকে নিরস করতে হয়েছে। যাতে করে ভুক্তভোগীদের প্রতিরক্ষায় আসার তৎপরতা তাকে একের পর এক গুরুতর সংঘাত এবং বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে ফেলে। শেষ পর্যন্ত তার নিজেরই এক বন্ধু তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে তাকে মিথ্যা খুনের অভিযোগে ফাঁসিয়ে দেয় এবং তিনি নির্দোষ হওয়া সত্ব্যেও খুনের অভিযোগে তাকে ফাঁসি দেওয়া হয়। তবে বাকের ভাই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আগে তার বিশ্বাসঘাতককে ক্ষমা করে দিয়েছিলেন।
বাকের ভাই এর সাথে কে বিশ্বাসঘাতকতা করে?
{ "answer_start": [ 470, 470 ], "text": [ "তার নিজেরই এক বন্ধু", "তার নিজেরই এক বন্ধু" ] }
bn_wiki_1769_05
বাকের ভাই
নাটক চলাকালীন বাকের ভাই মুনা (সুবর্ণা মুস্তাফা) নামের এক মহিলার কাছে নিজের সম্মতি জানায়, যিনি প্রথমে তাকে একজন সাধারণ ঠগ হিসাবে অসম্মান করলেও শেষ পর্যন্ত তার চৈতন্য মনোভাব এবং ন্যায়বিচারের বোধের কাছে ডুবে যায় আর যার জন্য তার মনে অনুভূতির বিকাশ ঘটে। একটি গ্যাংয়ের প্রধান হিসাবে, বাকের ভাইকে মাঠের অনেক প্রতিদ্বন্দ্বীর দাবীগুলিকে নিরস করতে হয়েছে। যাতে করে ভুক্তভোগীদের প্রতিরক্ষায় আসার তৎপরতা তাকে একের পর এক গুরুতর সংঘাত এবং বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে ফেলে। শেষ পর্যন্ত তার নিজেরই এক বন্ধু তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে তাকে মিথ্যা খুনের অভিযোগে ফাঁসিয়ে দেয় এবং তিনি নির্দোষ হওয়া সত্ব্যেও খুনের অভিযোগে তাকে ফাঁসি দেওয়া হয়। তবে বাকের ভাই মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার আগে তার বিশ্বাসঘাতককে ক্ষমা করে দিয়েছিলেন।
বাকের ভাই ফাঁসির পূর্বে কী বলেছিলেন?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_0140_01
আলফা সেন্টরাই
আলফা সেন্টরাই বা জয় সেন্টারাসের নামক নক্ষত্রপুঞ্জের দক্ষিণদিকে অবস্থিত তারকা সিস্টেমগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল এবং রাতের আকাশের চতুর্থ উজ্জ্বলতম নক্ষত্র। এর অপর নাম রিগিল ক্যান্ট। এর আপাত দর্শন মান হল -০.০১ এবং এটি একটি তিন তারকা সিস্টেম। মহাকাশের দক্ষিণ গোলার্ধের সর্ব উত্তরের সীমা নির্ধারণকারী হিসেবে সুপরিচিত এই তারকা সিস্টেমটি; কিন্তু এটি এতটাই দক্ষিণ ঘেঁষে অবস্থিত যে উত্তরের প্রায় কোন স্থান হতেই এটিকে দেখা যায়না। এতে তিনটি নক্ষত্র থাকলেও দুটি নক্ষত্র এতই কাছাকাছি থাকে যে এদেরকে পৃথক হিসেবে চিহ্নিত করা যায়না, যার ফলে এই দুটিকে একত্রে একটিমাত্র নক্ষত্র হিসেব ধারণা করা হয় এবং এভাবে এর সর্বমোট দর্শন মান দাঁড়ায় -০.২৭, যা এটিই নির্দেশ করে যে এই নক্ষত্রটি আর্কটুরাস হতে উজ্জ্বল। আমাদের সৌরজগৎের বাইরে এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্রপুঞ্জ। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব ৪.২ থেকে ৪.৪ আলোকবর্ষের মত। আলফা সেন্টরাই নক্ষত্রপুঞ্জটি যে ৩টি নক্ষত্র নিয়ে গঠিত। তারা হল আলফা সেন্টরাই এ, আলফা সেন্টরাই বি ও আলফা সেন্টরাই সি। আলফা সেন্টরাই -সি কে প্রক্সিমা সেন্টরাই নামেও ডাকা হয়। এটি খুব ছোটো লাল নক্ষত্র। প্রক্সিমা সেন্টরাই হল সূর্য ছাড়া পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্র।
আলফা সেন্টরাই নক্ষত্রপুঞ্জের কোনদিকে অবস্থিত তারকা সিস্টেমগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল?
{ "answer_start": [ 53, 53 ], "text": [ "দক্ষিণ", "দক্ষিণ" ] }
bn_wiki_0140_02
আলফা সেন্টরাই
আলফা সেন্টরাই বা জয় সেন্টারাসের নামক নক্ষত্রপুঞ্জের দক্ষিণদিকে অবস্থিত তারকা সিস্টেমগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল এবং রাতের আকাশের চতুর্থ উজ্জ্বলতম নক্ষত্র। এর অপর নাম রিগিল ক্যান্ট। এর আপাত দর্শন মান হল -০.০১ এবং এটি একটি তিন তারকা সিস্টেম। মহাকাশের দক্ষিণ গোলার্ধের সর্ব উত্তরের সীমা নির্ধারণকারী হিসেবে সুপরিচিত এই তারকা সিস্টেমটি; কিন্তু এটি এতটাই দক্ষিণ ঘেঁষে অবস্থিত যে উত্তরের প্রায় কোন স্থান হতেই এটিকে দেখা যায়না। এতে তিনটি নক্ষত্র থাকলেও দুটি নক্ষত্র এতই কাছাকাছি থাকে যে এদেরকে পৃথক হিসেবে চিহ্নিত করা যায়না, যার ফলে এই দুটিকে একত্রে একটিমাত্র নক্ষত্র হিসেব ধারণা করা হয় এবং এভাবে এর সর্বমোট দর্শন মান দাঁড়ায় -০.২৭, যা এটিই নির্দেশ করে যে এই নক্ষত্রটি আর্কটুরাস হতে উজ্জ্বল। আমাদের সৌরজগৎের বাইরে এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্রপুঞ্জ। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব ৪.২ থেকে ৪.৪ আলোকবর্ষের মত। আলফা সেন্টরাই নক্ষত্রপুঞ্জটি যে ৩টি নক্ষত্র নিয়ে গঠিত। তারা হল আলফা সেন্টরাই এ, আলফা সেন্টরাই বি ও আলফা সেন্টরাই সি। আলফা সেন্টরাই -সি কে প্রক্সিমা সেন্টরাই নামেও ডাকা হয়। এটি খুব ছোটো লাল নক্ষত্র। প্রক্সিমা সেন্টরাই হল সূর্য ছাড়া পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্র।
আলফা সেন্টরাই এর অপর নাম কী?
{ "answer_start": [ 167, 167 ], "text": [ "রিগিল ক্যান্ট", "রিগিল ক্যান্ট" ] }
bn_wiki_0140_03
আলফা সেন্টরাই
আলফা সেন্টরাই বা জয় সেন্টারাসের নামক নক্ষত্রপুঞ্জের দক্ষিণদিকে অবস্থিত তারকা সিস্টেমগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল এবং রাতের আকাশের চতুর্থ উজ্জ্বলতম নক্ষত্র। এর অপর নাম রিগিল ক্যান্ট। এর আপাত দর্শন মান হল -০.০১ এবং এটি একটি তিন তারকা সিস্টেম। মহাকাশের দক্ষিণ গোলার্ধের সর্ব উত্তরের সীমা নির্ধারণকারী হিসেবে সুপরিচিত এই তারকা সিস্টেমটি; কিন্তু এটি এতটাই দক্ষিণ ঘেঁষে অবস্থিত যে উত্তরের প্রায় কোন স্থান হতেই এটিকে দেখা যায়না। এতে তিনটি নক্ষত্র থাকলেও দুটি নক্ষত্র এতই কাছাকাছি থাকে যে এদেরকে পৃথক হিসেবে চিহ্নিত করা যায়না, যার ফলে এই দুটিকে একত্রে একটিমাত্র নক্ষত্র হিসেব ধারণা করা হয় এবং এভাবে এর সর্বমোট দর্শন মান দাঁড়ায় -০.২৭, যা এটিই নির্দেশ করে যে এই নক্ষত্রটি আর্কটুরাস হতে উজ্জ্বল। আমাদের সৌরজগৎের বাইরে এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্রপুঞ্জ। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব ৪.২ থেকে ৪.৪ আলোকবর্ষের মত। আলফা সেন্টরাই নক্ষত্রপুঞ্জটি যে ৩টি নক্ষত্র নিয়ে গঠিত। তারা হল আলফা সেন্টরাই এ, আলফা সেন্টরাই বি ও আলফা সেন্টরাই সি। আলফা সেন্টরাই -সি কে প্রক্সিমা সেন্টরাই নামেও ডাকা হয়। এটি খুব ছোটো লাল নক্ষত্র। প্রক্সিমা সেন্টরাই হল সূর্য ছাড়া পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্র।
মহাকাশের দক্ষিণ গোলার্ধের সর্ব উত্তরের সীমা নির্ধারণকারী হিসেবে সুপরিচিত কোন তারকা সিস্টেমটি?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "আলফা সেন্টরাই ", "আলফা সেন্টরাই " ] }
bn_wiki_0140_04
আলফা সেন্টরাই
আলফা সেন্টরাই বা জয় সেন্টারাসের নামক নক্ষত্রপুঞ্জের দক্ষিণদিকে অবস্থিত তারকা সিস্টেমগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল এবং রাতের আকাশের চতুর্থ উজ্জ্বলতম নক্ষত্র। এর অপর নাম রিগিল ক্যান্ট। এর আপাত দর্শন মান হল -০.০১ এবং এটি একটি তিন তারকা সিস্টেম। মহাকাশের দক্ষিণ গোলার্ধের সর্ব উত্তরের সীমা নির্ধারণকারী হিসেবে সুপরিচিত এই তারকা সিস্টেমটি; কিন্তু এটি এতটাই দক্ষিণ ঘেঁষে অবস্থিত যে উত্তরের প্রায় কোন স্থান হতেই এটিকে দেখা যায়না। এতে তিনটি নক্ষত্র থাকলেও দুটি নক্ষত্র এতই কাছাকাছি থাকে যে এদেরকে পৃথক হিসেবে চিহ্নিত করা যায়না, যার ফলে এই দুটিকে একত্রে একটিমাত্র নক্ষত্র হিসেব ধারণা করা হয় এবং এভাবে এর সর্বমোট দর্শন মান দাঁড়ায় -০.২৭, যা এটিই নির্দেশ করে যে এই নক্ষত্রটি আর্কটুরাস হতে উজ্জ্বল। আমাদের সৌরজগৎের বাইরে এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্রপুঞ্জ। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব ৪.২ থেকে ৪.৪ আলোকবর্ষের মত। আলফা সেন্টরাই নক্ষত্রপুঞ্জটি যে ৩টি নক্ষত্র নিয়ে গঠিত। তারা হল আলফা সেন্টরাই এ, আলফা সেন্টরাই বি ও আলফা সেন্টরাই সি। আলফা সেন্টরাই -সি কে প্রক্সিমা সেন্টরাই নামেও ডাকা হয়। এটি খুব ছোটো লাল নক্ষত্র। প্রক্সিমা সেন্টরাই হল সূর্য ছাড়া পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্র।
আমাদের সৌরজগৎের বাইরে পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্রপুঞ্জ কোনটি?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "আলফা সেন্টরাই ", "আলফা সেন্টরাই " ] }
bn_wiki_0140_05
আলফা সেন্টরাই
আলফা সেন্টরাই বা জয় সেন্টারাসের নামক নক্ষত্রপুঞ্জের দক্ষিণদিকে অবস্থিত তারকা সিস্টেমগুলোর মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল এবং রাতের আকাশের চতুর্থ উজ্জ্বলতম নক্ষত্র। এর অপর নাম রিগিল ক্যান্ট। এর আপাত দর্শন মান হল -০.০১ এবং এটি একটি তিন তারকা সিস্টেম। মহাকাশের দক্ষিণ গোলার্ধের সর্ব উত্তরের সীমা নির্ধারণকারী হিসেবে সুপরিচিত এই তারকা সিস্টেমটি; কিন্তু এটি এতটাই দক্ষিণ ঘেঁষে অবস্থিত যে উত্তরের প্রায় কোন স্থান হতেই এটিকে দেখা যায়না। এতে তিনটি নক্ষত্র থাকলেও দুটি নক্ষত্র এতই কাছাকাছি থাকে যে এদেরকে পৃথক হিসেবে চিহ্নিত করা যায়না, যার ফলে এই দুটিকে একত্রে একটিমাত্র নক্ষত্র হিসেব ধারণা করা হয় এবং এভাবে এর সর্বমোট দর্শন মান দাঁড়ায় -০.২৭, যা এটিই নির্দেশ করে যে এই নক্ষত্রটি আর্কটুরাস হতে উজ্জ্বল। আমাদের সৌরজগৎের বাইরে এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্রপুঞ্জ। পৃথিবী থেকে এর দূরত্ব ৪.২ থেকে ৪.৪ আলোকবর্ষের মত। আলফা সেন্টরাই নক্ষত্রপুঞ্জটি যে ৩টি নক্ষত্র নিয়ে গঠিত। তারা হল আলফা সেন্টরাই এ, আলফা সেন্টরাই বি ও আলফা সেন্টরাই সি। আলফা সেন্টরাই -সি কে প্রক্সিমা সেন্টরাই নামেও ডাকা হয়। এটি খুব ছোটো লাল নক্ষত্র। প্রক্সিমা সেন্টরাই হল সূর্য ছাড়া পৃথিবীর সবচেয়ে নিকটবর্তী নক্ষত্র।
আপাত দর্শন মান বলতে কী বুঝায়?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2386_03
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ অথবা আধুনিক মনস্তাত্ত্বিক অভিযানসমূহের মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও বেশ কিছু নামে জানা যায়, যেমন (সামরিক তথ্য সহায়তা অপারেশন), মানসিক অপারেশন, রাজনৈতিক যুদ্ধবিগ্রহ ,"হার্টস এবড মাইন্ডস" এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা। এই শব্দটি দ্বারা "জনগণের মাঝে পরিকল্পিত মনস্তাত্ত্বিক প্রতিক্রিয়া তৈরি করার লক্ষ্যে মনস্তাত্ত্বিক প্রক্রিয়ার সাহায্যে করা কোন কার্যকে" নির্দেশ করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে লক্ষ্যে থাকা শ্রোতাদের মূল্যবোধ ব্যবস্থা, বিশ্বাস ব্যবস্থা, আবেগ, প্রেরণা, যুক্তি অথবা আচরণকে প্রভাবিত করার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহৃত হয়। এটিকে স্বীকারোক্তি দানে প্ররোচিত করতে, প্রস্তুতকারীর লক্ষ্যের জন্য অনুকূল মনোভাব ও আচরণকে শক্তিশালী করতে ব্যবহৃত হয়। কখনও এর সাথে ব্ল্যাক অপারেশন বা ফলস ফ্ল্যাগ কৌশলও যুক্ত হয়। শত্রুদলের মানসিক অবস্থাকে দমানোর জন্য তাদের মনোবল ধ্বংসের কৌশল হিসেবেও এটি ব্যবহার করা হয়। লক্ষ্যে থাকা শ্রোতা সরকার, সংস্থা, দল বা ব্যক্তি যেকোন কিছু হতে পারে, এটি কেবল সৈন্যেদের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকে না। বৈদেশিক অঞ্চলের বেসামরিক ব্যক্তিরাও প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমের লক্ষ্যে পরিণত হতে পারে, যাতে সেই দেশের শত্রুরা এর দ্বারা প্রভাবিত হয়। জ্যাক এলিল তার প্রোপাগান্ডা: দ্য ফরমেশন অব মেনস এটিট্যুডস -এ মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহকে পরোক্ষ আক্রমণ বা আগ্রাসন হিসেবে জাতিসমূহের দ্বারা চর্চিত সাধারণ শান্তি নীতি হিসবে বর্ণনা করেছেন। এইধরনের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণার দ্বারা বিরোধি শাসনের আওতাভুক্ত অঞ্চলের জনমত পরিবর্তন করা হয় ও সেখান থেকে জনমতের উপর উক্ত শাসনের ক্ষমতাকে সরিয়ে নেয়া হয়। এই ধরনের আগ্রাসনকে প্রতিরোধ করা কঠিন, কারণ কোনও আন্তর্জাতিক ন্যায়রক্ষক আদালত এই এরকম মনস্তাত্ত্বিক আগ্রাসন থেকে রক্ষা করতে সক্ষম নয়, কারণ আইনত এটা নিয়ে ন্যায়নির্ণয় বা বিচারপূর্বক কিছু স্থির করা যায় না। "এখানে প্রোপাগান্ডিস্টগণ বৈদেশিক প্রতিকূলতা নিয়ে কাজ করে যেখানে প্রতিপক্ষের মনোবল মনস্তাতাত্ত্বিক উপায়ে ধ্বংস করা হয় যাতে তারা তাদের বিশ্বাস বা কার্যের বৈধতা নিয়ে সন্দেহপোষণ করে"।
কাদের মানসিক অবস্থাকে দমানোর জন্য তাদের মনোবল ধ্বংসের কৌশল হিসেবেও এটি ব্যবহার করা হয়?
{ "answer_start": [ 731, 731 ], "text": [ "শত্রুদলের ", "শত্রুদলের" ] }
bn_wiki_2386_05
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ
মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহ অথবা আধুনিক মনস্তাত্ত্বিক অভিযানসমূহের মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গিকে আরও বেশ কিছু নামে জানা যায়, যেমন (সামরিক তথ্য সহায়তা অপারেশন), মানসিক অপারেশন, রাজনৈতিক যুদ্ধবিগ্রহ ,"হার্টস এবড মাইন্ডস" এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণা। এই শব্দটি দ্বারা "জনগণের মাঝে পরিকল্পিত মনস্তাত্ত্বিক প্রতিক্রিয়া তৈরি করার লক্ষ্যে মনস্তাত্ত্বিক প্রক্রিয়ার সাহায্যে করা কোন কার্যকে" নির্দেশ করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে লক্ষ্যে থাকা শ্রোতাদের মূল্যবোধ ব্যবস্থা, বিশ্বাস ব্যবস্থা, আবেগ, প্রেরণা, যুক্তি অথবা আচরণকে প্রভাবিত করার জন্য বিভিন্ন কৌশল ব্যবহৃত হয়। এটিকে স্বীকারোক্তি দানে প্ররোচিত করতে, প্রস্তুতকারীর লক্ষ্যের জন্য অনুকূল মনোভাব ও আচরণকে শক্তিশালী করতে ব্যবহৃত হয়। কখনও এর সাথে ব্ল্যাক অপারেশন বা ফলস ফ্ল্যাগ কৌশলও যুক্ত হয়। শত্রুদলের মানসিক অবস্থাকে দমানোর জন্য তাদের মনোবল ধ্বংসের কৌশল হিসেবেও এটি ব্যবহার করা হয়। লক্ষ্যে থাকা শ্রোতা সরকার, সংস্থা, দল বা ব্যক্তি যেকোন কিছু হতে পারে, এটি কেবল সৈন্যেদের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকে না। বৈদেশিক অঞ্চলের বেসামরিক ব্যক্তিরাও প্রযুক্তি ও গণমাধ্যমের লক্ষ্যে পরিণত হতে পারে, যাতে সেই দেশের শত্রুরা এর দ্বারা প্রভাবিত হয়। জ্যাক এলিল তার প্রোপাগান্ডা: দ্য ফরমেশন অব মেনস এটিট্যুডস -এ মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহকে পরোক্ষ আক্রমণ বা আগ্রাসন হিসেবে জাতিসমূহের দ্বারা চর্চিত সাধারণ শান্তি নীতি হিসবে বর্ণনা করেছেন। এইধরনের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত প্রচারণার দ্বারা বিরোধি শাসনের আওতাভুক্ত অঞ্চলের জনমত পরিবর্তন করা হয় ও সেখান থেকে জনমতের উপর উক্ত শাসনের ক্ষমতাকে সরিয়ে নেয়া হয়। এই ধরনের আগ্রাসনকে প্রতিরোধ করা কঠিন, কারণ কোনও আন্তর্জাতিক ন্যায়রক্ষক আদালত এই এরকম মনস্তাত্ত্বিক আগ্রাসন থেকে রক্ষা করতে সক্ষম নয়, কারণ আইনত এটা নিয়ে ন্যায়নির্ণয় বা বিচারপূর্বক কিছু স্থির করা যায় না। "এখানে প্রোপাগান্ডিস্টগণ বৈদেশিক প্রতিকূলতা নিয়ে কাজ করে যেখানে প্রতিপক্ষের মনোবল মনস্তাতাত্ত্বিক উপায়ে ধ্বংস করা হয় যাতে তারা তাদের বিশ্বাস বা কার্যের বৈধতা নিয়ে সন্দেহপোষণ করে"।
কাদের থেকে সাহায্য আদায় করাটা ছিল মনস্তাত্ত্বিক যুদ্ধবিগ্রহের আরেকটি দিক?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2528_01
নারী ক্ষমতায়ন
বিংশ শতকের শেষ ভাগে ওয়েব ক্রমবর্ধমান অ্যাক্সেস নারীদের ইন্টারনেটে বিভিন্ন উপায় ব্যবহার করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করার অনুমতি দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড বাইড ওয়েব প্রবর্তনের সাথে সাথে নারীরা অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের জন্য ফেসবুক এবং টুইটার ব্যতিরেকে সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলি ব্যবহার আরম্ভ করেছে। অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের মাধ্যমে, নারীরা সমাজের সদস্যদের দ্বারা নিপীড়িত বোধ না করে প্রচারাভিযান পরিচালনা করে এবং সাম্য অধিকারের জন্য তাঁদের মতামত ব্যক্ত করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করতে সক্ষম হয়। উদাহরণস্বরূপ, ২৯ মে ২০১৩-তে, ১০০ মহিলা এডভোকেট দ্বারা আরম্ভ করা একটি অনলাইন প্রচার শীর্ষস্থানীয় সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে নারীদের সম্পর্কে বিদ্বেষ ছড়িয়ে দেওয়ার বিভিন্ন পৃষ্ঠা সরিয়ে দিতে বাধ্য করেছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, ব্লগিং নারীদের শিক্ষার ক্ষমতায়নের একটি শক্তিশালী সরঞ্জাম হয়ে উঠেছে। ক্যালিফোর্নিয়া, লস এঞ্জেলেস-এর একটি সমীক্ষা অনুসারে, চিকিৎসা রোগীরা যারা তাঁদের রোগ সম্পর্কে পড়ে তথা লেখে তারা প্রায় অনেক বেশি সুখী মনোভাবে থাকে এবং যারা জানে না তাঁদের থেকে বেশি জ্ঞানবান। বিভিন্ন অভিজ্ঞতা পড়ে রোগীরা নিজেদের আরো ভালভাবে শিক্ষিত করতে পারে এবং তাঁদের সহযোগী ব্লগাররা যে কৌশলগুলি প্রয়োগ করে সেগুলি প্রয়োগ করতে পারে। ই-লার্নিং-এর সহজ অ্যাক্সেসযোগ্যতা এবং ক্রয়ক্ষমতার সাথে (বৈদ্যুতিক লার্নিং), নারীরা এখন তাঁদের ঘরে আরামে থেকে পড়া-শুনা করতে পারে। ই-লার্নিং ব্যতিরেকে নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষাগতভাবে নিজেদের ক্ষমতায়ন করার মাধ্যমে, নারীরাও নতুন দক্ষতা শিখছে যা আজকের অগ্রণী বিশ্বায়নের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। প্রায়শ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ (#) তৈরি করা, ছড়িয়ে দেওয়া এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট নারীদের ক্ষমতায়নের উৎস হিসাবে খুব কার্যকর। নারী ক্ষমতায়নকে সমর্থনকারী হ্যাশট্যাগগুলি একটি প্রধান উদাহরণ ছিল ২০১৭ সালে যখন #অনটনসিন্ড্রেলা হ্যাশট্যাগটি অস্তিত্ব লাভ করেছিল। এই হ্যাশট্যাগটি অগ্নিকাণ্ড ব্যতিরেকে সোসাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল ভার্নিকা কুণ্ডু (ভারতের একজন ২৯ বছর বয়সী নারী) ৪ আগস্ট মধ্যেরাতের সময় যখন বাস চালাচ্ছিল তখন তাঁকে এস.ইউ.ভি-তে দুজন পুরুষ অনুসরণ করে এবং হয়রানির শিকার করে। কুণ্ডুকে গভীর রাতে বাইরে বেরোনোর জন্য দোষ দেওয়া হয়েছিল, বিশেষকরে বিজেপি সরকারের সহ-রাষ্ট্রপতি রামভীর ভাট্টি। এর ফলে গোটা ভারত এবং বিশ্বজুড়ে নারীরা মধ্য রাতে নিজেদের ছবি পোষ্ট করেছিল "#অনটনসিন্ড্রেলা" (হ্যাশট্যাগ) দিয়ে যা দেখিয়েছিল যে নারীদের কোনো নির্দিষ্ট কারফিউ নেই যার সাথে তারা মেনে চলতে রাজি হয় (সিন্ডারেলা ব্যতিরেকে)।
ইন্টারনেটের ব্যবহার নারীদেরকে ক্ষমতায়িত করার সুযোগ করে দিয়েছে কখন থেকে?
{ "answer_start": [ 0, 0 ], "text": [ "বিংশ শতকের শেষ ভাগে", "বিংশ শতকের শেষ ভাগে" ] }
bn_wiki_2528_04
নারী ক্ষমতায়ন
বিংশ শতকের শেষ ভাগে ওয়েব ক্রমবর্ধমান অ্যাক্সেস নারীদের ইন্টারনেটে বিভিন্ন উপায় ব্যবহার করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করার অনুমতি দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড বাইড ওয়েব প্রবর্তনের সাথে সাথে নারীরা অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের জন্য ফেসবুক এবং টুইটার ব্যতিরেকে সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলি ব্যবহার আরম্ভ করেছে। অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের মাধ্যমে, নারীরা সমাজের সদস্যদের দ্বারা নিপীড়িত বোধ না করে প্রচারাভিযান পরিচালনা করে এবং সাম্য অধিকারের জন্য তাঁদের মতামত ব্যক্ত করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করতে সক্ষম হয়। উদাহরণস্বরূপ, ২৯ মে ২০১৩-তে, ১০০ মহিলা এডভোকেট দ্বারা আরম্ভ করা একটি অনলাইন প্রচার শীর্ষস্থানীয় সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে নারীদের সম্পর্কে বিদ্বেষ ছড়িয়ে দেওয়ার বিভিন্ন পৃষ্ঠা সরিয়ে দিতে বাধ্য করেছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, ব্লগিং নারীদের শিক্ষার ক্ষমতায়নের একটি শক্তিশালী সরঞ্জাম হয়ে উঠেছে। ক্যালিফোর্নিয়া, লস এঞ্জেলেস-এর একটি সমীক্ষা অনুসারে, চিকিৎসা রোগীরা যারা তাঁদের রোগ সম্পর্কে পড়ে তথা লেখে তারা প্রায় অনেক বেশি সুখী মনোভাবে থাকে এবং যারা জানে না তাঁদের থেকে বেশি জ্ঞানবান। বিভিন্ন অভিজ্ঞতা পড়ে রোগীরা নিজেদের আরো ভালভাবে শিক্ষিত করতে পারে এবং তাঁদের সহযোগী ব্লগাররা যে কৌশলগুলি প্রয়োগ করে সেগুলি প্রয়োগ করতে পারে। ই-লার্নিং-এর সহজ অ্যাক্সেসযোগ্যতা এবং ক্রয়ক্ষমতার সাথে (বৈদ্যুতিক লার্নিং), নারীরা এখন তাঁদের ঘরে আরামে থেকে পড়া-শুনা করতে পারে। ই-লার্নিং ব্যতিরেকে নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষাগতভাবে নিজেদের ক্ষমতায়ন করার মাধ্যমে, নারীরাও নতুন দক্ষতা শিখছে যা আজকের অগ্রণী বিশ্বায়নের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। প্রায়শ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ (#) তৈরি করা, ছড়িয়ে দেওয়া এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট নারীদের ক্ষমতায়নের উৎস হিসাবে খুব কার্যকর। নারী ক্ষমতায়নকে সমর্থনকারী হ্যাশট্যাগগুলি একটি প্রধান উদাহরণ ছিল ২০১৭ সালে যখন #অনটনসিন্ড্রেলা হ্যাশট্যাগটি অস্তিত্ব লাভ করেছিল। এই হ্যাশট্যাগটি অগ্নিকাণ্ড ব্যতিরেকে সোসাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল ভার্নিকা কুণ্ডু (ভারতের একজন ২৯ বছর বয়সী নারী) ৪ আগস্ট মধ্যেরাতের সময় যখন বাস চালাচ্ছিল তখন তাঁকে এস.ইউ.ভি-তে দুজন পুরুষ অনুসরণ করে এবং হয়রানির শিকার করে। কুণ্ডুকে গভীর রাতে বাইরে বেরোনোর জন্য দোষ দেওয়া হয়েছিল, বিশেষকরে বিজেপি সরকারের সহ-রাষ্ট্রপতি রামভীর ভাট্টি। এর ফলে গোটা ভারত এবং বিশ্বজুড়ে নারীরা মধ্য রাতে নিজেদের ছবি পোষ্ট করেছিল "#অনটনসিন্ড্রেলা" (হ্যাশট্যাগ) দিয়ে যা দেখিয়েছিল যে নারীদের কোনো নির্দিষ্ট কারফিউ নেই যার সাথে তারা মেনে চলতে রাজি হয় (সিন্ডারেলা ব্যতিরেকে)।
এস ডি জি কী?
{ "answer_start": [], "text": [] }
bn_wiki_2528_05
নারী ক্ষমতায়ন
বিংশ শতকের শেষ ভাগে ওয়েব ক্রমবর্ধমান অ্যাক্সেস নারীদের ইন্টারনেটে বিভিন্ন উপায় ব্যবহার করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করার অনুমতি দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড বাইড ওয়েব প্রবর্তনের সাথে সাথে নারীরা অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের জন্য ফেসবুক এবং টুইটার ব্যতিরেকে সামাজিক যোগাযোগের সাইটগুলি ব্যবহার আরম্ভ করেছে। অনলাইন অ্যাক্টিভিজমের মাধ্যমে, নারীরা সমাজের সদস্যদের দ্বারা নিপীড়িত বোধ না করে প্রচারাভিযান পরিচালনা করে এবং সাম্য অধিকারের জন্য তাঁদের মতামত ব্যক্ত করে নিজেদের ক্ষমতায়িত করতে সক্ষম হয়। উদাহরণস্বরূপ, ২৯ মে ২০১৩-তে, ১০০ মহিলা এডভোকেট দ্বারা আরম্ভ করা একটি অনলাইন প্রচার শীর্ষস্থানীয় সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট ফেসবুকে নারীদের সম্পর্কে বিদ্বেষ ছড়িয়ে দেওয়ার বিভিন্ন পৃষ্ঠা সরিয়ে দিতে বাধ্য করেছিল। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, ব্লগিং নারীদের শিক্ষার ক্ষমতায়নের একটি শক্তিশালী সরঞ্জাম হয়ে উঠেছে। ক্যালিফোর্নিয়া, লস এঞ্জেলেস-এর একটি সমীক্ষা অনুসারে, চিকিৎসা রোগীরা যারা তাঁদের রোগ সম্পর্কে পড়ে তথা লেখে তারা প্রায় অনেক বেশি সুখী মনোভাবে থাকে এবং যারা জানে না তাঁদের থেকে বেশি জ্ঞানবান। বিভিন্ন অভিজ্ঞতা পড়ে রোগীরা নিজেদের আরো ভালভাবে শিক্ষিত করতে পারে এবং তাঁদের সহযোগী ব্লগাররা যে কৌশলগুলি প্রয়োগ করে সেগুলি প্রয়োগ করতে পারে। ই-লার্নিং-এর সহজ অ্যাক্সেসযোগ্যতা এবং ক্রয়ক্ষমতার সাথে (বৈদ্যুতিক লার্নিং), নারীরা এখন তাঁদের ঘরে আরামে থেকে পড়া-শুনা করতে পারে। ই-লার্নিং ব্যতিরেকে নতুন প্রযুক্তির মাধ্যমে শিক্ষাগতভাবে নিজেদের ক্ষমতায়ন করার মাধ্যমে, নারীরাও নতুন দক্ষতা শিখছে যা আজকের অগ্রণী বিশ্বায়নের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে। প্রায়শ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ (#) তৈরি করা, ছড়িয়ে দেওয়া এবং হ্যাশট্যাগ ব্যবহারের মাধ্যমে ইন্টারনেট নারীদের ক্ষমতায়নের উৎস হিসাবে খুব কার্যকর। নারী ক্ষমতায়নকে সমর্থনকারী হ্যাশট্যাগগুলি একটি প্রধান উদাহরণ ছিল ২০১৭ সালে যখন #অনটনসিন্ড্রেলা হ্যাশট্যাগটি অস্তিত্ব লাভ করেছিল। এই হ্যাশট্যাগটি অগ্নিকাণ্ড ব্যতিরেকে সোসাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছিল ভার্নিকা কুণ্ডু (ভারতের একজন ২৯ বছর বয়সী নারী) ৪ আগস্ট মধ্যেরাতের সময় যখন বাস চালাচ্ছিল তখন তাঁকে এস.ইউ.ভি-তে দুজন পুরুষ অনুসরণ করে এবং হয়রানির শিকার করে। কুণ্ডুকে গভীর রাতে বাইরে বেরোনোর জন্য দোষ দেওয়া হয়েছিল, বিশেষকরে বিজেপি সরকারের সহ-রাষ্ট্রপতি রামভীর ভাট্টি। এর ফলে গোটা ভারত এবং বিশ্বজুড়ে নারীরা মধ্য রাতে নিজেদের ছবি পোষ্ট করেছিল "#অনটনসিন্ড্রেলা" (হ্যাশট্যাগ) দিয়ে যা দেখিয়েছিল যে নারীদের কোনো নির্দিষ্ট কারফিউ নেই যার সাথে তারা মেনে চলতে রাজি হয় (সিন্ডারেলা ব্যতিরেকে)।
এস ডি জির কোন লক্ষ্যটি নারী শিক্ষার সাথে সম্পর্কিত?
{ "answer_start": [], "text": [] }