content
stringlengths 0
129k
|
---|
পটুয়াখালী ১৩২০ মেগাওয়াট সুপার থার্মাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্প-এর জন্য ভূমি অধিগ্রহণ, ভূমি উন্নয়ন ও সংরক্ষণ প্রকল্প |
আসন্ন প্রকল্পসমূহ |
পটুয়াখালী ভিত্তিক/ বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্প |
১০০ মেঃ ওঃ গ্রিড টাইড সৌর পার্ক প্রকল্প |
আশুগঞ্জ ৪০০ মেঃ ওঃ ডুয়াল ফুয়েল সিসিপিপি প্রকল্প |
পরিকল্পনাধীন প্রকল্পসমূহ |
৪০০ মেঃ ওঃ ডুয়াল ফুয়েল বেজড সিসিপিপি (ফেজ-১) |
৪০০ মেঃ ওঃ ডুয়াল ফুয়েল বেজড সিসিপিপি (ফেজ-২) |
পটুয়াখালীতে আরেকটি ১৩২০ মেঃ ওঃ আল্ট্রা সুপার ক্রিটিকাল কোল ফায়ার্ড পাওয়ার প্ল্যান্ট প্রকল্প |
উৎপাদন সম্পর্কিত |
বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী ইউনিট সমূহ |
উৎপাদন সংক্রান্ত ছক |
সর্বোচ্চ উৎপাদন |
দরপত্র সম্পর্কিত |
বার্ষিক ক্রয় পরিকল্পনা |
সকল ক্রয় পরিকল্পনা সমূহ |
রিভাইজড এপিপি সমূহ |
চলমান দরপত্রের তালিকা |
লোকাল দরপত্র |
ইন্টারন্যাশনাল দরপত্র |
ই-জিপি দরপত্র |
অ্যাওয়ার্ড () তালিকা |
তথ্যের জন্য যোগাযোগ |
আদেশ/বিজ্ঞপ্তি |
ভ্রমণ/প্রশিক্ষণ |
বহিঃ বাংলাদেশ ভ্রমণ |
বহিঃ বাংলাদেশ প্রশিক্ষণ |
অন্যান্য আদেশসমূহ |
অনাপত্তিপত্র |
প্রকাশনা ও প্রতিবেদন |
বন্ড ইস্যু সংক্রান্ত |
প্রচারপত্র |
বার্ষিক প্রতিবেদন |
আর্থিক প্রতিবেদন |
এপিএ প্রতিবেদন |
প্রকল্প সমূহের ডকুমেন্ট |
আশুগঞ্জ ৪০০ মেঃ ওঃ সিসিপিপি (ইস্ট) প্রকল্প |
পটুয়াখালী ১৩২০ মেগাওয়াট সুপার থার্মাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রকল্প-এর জন্য ভূমি অধিগ্রহণ, ভূমি উন্নয়ন ও সংরক্ষণ প্রকল্প |
উত্তরবঙ্গ ১৩২০ মেঃ ওঃ আলট্রা সুপার ক্রিটিক্যাল পাওয়ার প্ল্যান্ট প্রকল্প |
১০০ মেঃ ওঃ গ্রিড টাইড সৌর পার্ক প্রকল্প |
বার্ষিক ট্রেনিং পরিকল্পনা |
ইজি ইউটিলিটি সার্ভিস |
বিদ্যুৎ খাতে বর্তমান সরকারের অবদান |
এপিএসসিএল-এর মাস্টার প্ল্যান |
চাকুরী সংক্রান্ত |
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি |
নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল |
ফটোগ্যালারি |
ভিডিও গ্যালারি |
অফিসের ঠিকানা |
এপিএসসিএল সংক্রান্ত মতামত ও পরামর্শ |
বিদ্যুৎ সংক্রান্ত অভিযোগ |
আইসিটি কার্যক্রম |
এওয়ার্ডস ও রিকগনিশন |
স্বাস্থ্য, নিরাপত্তা ও পরিবেশ |
-- |
-- |
সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১১ অক্টোবর ২০২১ |
ইতিহাস ও কার্যাবলি |
বাংলাদেশ সরকারের বিদ্যুৎখাত উন্নয়ন ও সংস্কার কর্মসূচির অংশ হিসেবে আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন কোম্পানি লিমিটেড (এপিএসসিএল) ২৮ জুন ২০০০ইং তারিখে কোম্পানি আইন ১৯৯৪ -এর অধীনে প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানী হিসেবে নিবন্ধিত হয় |
পরবর্তীতে ০১ মার্চ ২০০৩ইং তারিখে পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীতে রুপান্তর করা হয় |
এপিএসসিএল -এর নিবন্ধন নং ৪০৬৩০ (২৩২৮)/২০০০ |
বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড এবং এপিএসসিএল এর মধ্যে ২২ মে ২০০৩ইং তারিখে স্বাক্ষরিত ১ম ' এর মাধ্যমে আশুগঞ্জ পাওয়ার স্টেশন (এপিএস) কমপ্লেক্স -কে এপিএসসিএল -এর কাছে হস্তান্তর করা হয় |
০১ জুন ২০০৩ তারিখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কোম্পনীর সকল কার্যক্রম শুরু হয় এবং পাওয়ার স্টেশনের অপারেশন, সংরক্ষণ ও উন্নয়ন কার্যক্রম সহ কোম্পানির সামগ্রিক কার্যক্রম ব্যবস্থাপনা পরিচালক, নির্বাহী পরিচালক (প্রকৌশল), নির্বাহী পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ও নির্বাহী পরিচালক (অর্থ) এর সমন্বয়ে গঠিত ব্যবস্থাপনার উপর ন্যস্ত করা হয় |
এপিএসসিএল এর অনুমোদিত শেয়ার মূলধনের পরিমাণ ৫০০০ কোটি টাকা, যা ১০ টাকা মূল্যের ৫০০ কোটি শেয়ারে বিভক্ত |
বর্তমানে কোম্পানীর পরিশোধিত শেয়ার মূলধনের পরিমাণ ১২১৮.৭৬ কোটি টাকা |
প্রাথমিক ভাবে কোম্পানীর পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ ছিল দশ লক্ষ টাকা |
গত ২২ মে ২০০৩ইং তারিখে স্বাক্ষরিত ১ম ' এর মাধ্যমে বাবিউবো'র নামে ৬৬১.৪০ কোটি টাকার শেয়ার বরাদ্দ করা হয় |
পরবর্তীতে গত ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২০ইং তারিখে স্বাক্ষরিত ' এর মাধ্যমে বাবিউবো'র নামে অতিরিক্ত ৫৫৭.২৬ কোটি টাকার শেয়ার বরাদ্দ করা হয় |
বর্তমানে কোম্পানীর মোট শেয়ারের ৯৯.৯৯% বিপিডিবি এবং অবশিষ্ট শেয়ার অর্থ বিভাগ, পরিকল্পনা বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ এবং জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগ এর মালিকানায় রয়েছে |
তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের জন্য অবকাঠামোগত সুবিধা যেমনঃ নদী, ভারী সরঞ্জামাদি পরিবহন সুবিধা (সড়কপথ, রেলপথ ও নৌপথ), জ্বালানী উৎস (গ্যাস নেটওয়ার্ক) ইত্যাদি আবশ্যক সুবিধাসমূহ বিবেচনা করে ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার "আশুগঞ্জ" উপজেলায় তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের জন্য একটি বিদেশী নির্মাণ কোম্পানির সাথে ১৯৬৬ সালে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় |
'আশুগঞ্জ' তিতাস গ্যাস ক্ষেত্রের কাছাকাছি এবং মেঘনা নদীর তীরে অবস্থিত বলে সে সময়ে দেশের সর্ববৃহৎ বিদ্যুৎ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠার জন্য উপযুক্ত স্থান হিসেবে নির্ধারিত হয় |
মেঘনা রেলসেতুর উত্তর-পূর্ব দিকের ৩১১ একর জমি অধিগ্রহণের মাধ্যমে ১৯৬৬ সালে জার্মান সরকারের আর্থিক সহায়তায় আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ কাজ শুরু হয় |
প্রাথমিকভাবে মোট ১২৮ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন ২টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয় |
১৯৬৮ সালে প্রধান যন্ত্রপাতিসমূহের স্থাপন কাজ শুরু হয় এবং ১৯৭০ সালের জুলাই মাসে ইউনিট দুটির বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয় |
উক্ত ২টি প্রকল্পের পাশাপাশি ভবিষ্যতে অন্য আরও ৩টি ইউনিট স্থাপনের জন্য কিছু অবকাঠামো নির্মাণ করা হয় |
১৯৭১ সালের স্বাধীনতাযুদ্ধ পরবর্তী সময়ে আশুগঞ্জ পাওয়ার প্ল্যান্ট যুদ্ধবিদ্ধস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠন এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে |
পরবর্তীতে বিদ্যুতের ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে আশুগঞ্জ তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ক্ষমতা বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয় |
তদানুযায়ী জার্মানির মেসার্স কে আন্তর্জাতিক উপদেষ্টা হিসেবে নিযুক্ত করা হয় এবং তারা বিদ্যুৎ কেন্দ্র সম্প্রসারণের সম্ভাব্যতা পর্যালোচনা শেষে প্রতিটি ১৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন ৩টি ইউনিট (ইউনিট ৩, ৪ ও ৫) স্থাপনের পক্ষে মতামত প্রদান করে |
, ( .), কুয়েত, তহবিল ও এর আর্থিক সহায়তায় এই ৩টি ইউনিট স্থাপন করা হয় |
উল্লেক্ষ্য, ভিন্ন ভিন্ন দেশ ও সংস্থার আর্থিক সহায়তায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো স্থাপিত হওয়ায়, বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সরঞ্জাম সমূহ ভিন্ন ভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করা হয় |
- জেনারেটরের অংশ সরবরাহ ও স্থাপন করে জার্মানির মেসার্স (বর্তমান ) এবং বয়লার অংশ জাপানের কোম্পানির তৈরি এবং সরবরাহ ও স্থাপনের কাজ করে জাপানের মেসার্স . অন্যান্য প্রধান যন্ত্রপাতি সরবরাহ এবং স্থাপন করে মেসার্স (জার্মানি), মেসার্স (জাপান), মেসার্স (কোরিয়া) এবং মেসার্স (কোরিয়া) |
মেসার্স (কোরিয়া) 230 আশুগঞ্জ-ঘোড়াশাল সঞ্চালন লাইন স্থাপনের কাজ করে |
এই তিনটি ইউনিট পর্যায়ক্রমে ডিসেম্বর, ১৯৮৬ এবং মে, ১৯৮৭ ও ১৯৮৮ সালে চালু করা হয় |
ইউনিট ৩ ও ৪ স্থাপন করার পরিকল্পনা গ্রহণ করার সময় ব্রিটিশ আর্থিক সহায়তায় একটি কম্বাইন্ড সাইকেল প্ল্যান্ট স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় |
৫৬ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন ২টি গ্যাস টারবাইন এবং ৩৪ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন একটি স্টীম টারবাইন নিয়ে গঠিত কম্বাইন্ড সাইকেল প্ল্যান্টটির মোট ক্ষমতা ছিল ১৪৬ মেগাওয়াট |
ইউনিটটির প্রধান যন্ত্রপাতি তৈরি এবং স্থাপনার কাজ করে ইংল্যান্ডের কোম্পানি (বর্তমান ,) |
কম্বাইন্ড সাইকেল প্ল্যান্টটির জিটি-১, এসটি এবং জিটি-২ ইউনিট সমূহ পর্যায়ক্রমে ১৯৮২, ১৯৮৪ এবং ১৯৮৬ইং সালে চালু হয় |
সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী জরুরী ভিত্তিতে দেশের বিদ্যুতের চাহিদা মেটানোর লক্ষ্যে ২০১০ সালে এপিএসসিএল সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে ৫০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করার উদ্যোগ গ্রহণ করে |
স্পেন ভিত্তিক স্বনামধন্য কোম্পানী প্রকল্পটির ঠিকাদার হিসেবে কাজ করে |
৩০ এপ্রিল ২০১১ তারিখ থেকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রটির বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয় |
দেশের ক্রমবর্ধমান বিদ্যুৎ চাহিদা মোকাবিলায়, এপিএসসিএল ২০১৩ সালে আরও ৪টি জ্বালানি সাশ্রয়ী বৃহৎ বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প (২২৫ মেগাওয়াট সিসিপিপি, ৪৫০ মেগাওয়াট সিসিপিপি (সাউথ), ৪৫০ মেগাওয়াট সিসিপিপি (নর্থ) ও ২০০ মেগাওয়াট মডিউলার) বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করে |
তন্মধ্যে, আশুগঞ্জ ২২৫ মেগাওয়াট সিসিপিপি প্রকল্পটি কোরিয়ান ., . এর মাধ্যমে নির্মাণ করা হয়, যা ০৯ ডিসেম্বর ২০১৫ইং তারিখে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করে |
বর্তমানে এই প্রকল্পের উৎপাদন ক্ষমতা ২২৩ মেগাওয়াট |
২০০ মেগাওয়াট মডিউলার প্রকল্পটি পিপিপি এর আওতায় দেশীয় স্বনামধন্য কোম্পানী ইউনাইটেড এ্যানার্জির সাথে যৌথভাবে . () কোম্পানী গঠনের মাধ্যমে বাস্তবায়ন করা হয়, যা ০৮ মে ২০১৫ইং তারিখে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করে |
বর্তমানে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ১৯৫ মোগাওয়াট |
আশুগঞ্জ ৪৫০ মেগাওয়াট সিসিপিপি (সাউথ) প্রকল্পটি স্পেন ও সুইডেন ভিত্তিক স্বনামধন্য কোম্পানী , .., . কোম্পানী যৌথভাবে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ইপিসি হিসেবে কাজ করে, যা ১৮ জুলাই ২০১৬ইং তারিখে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু করে |
বর্তমানে এই বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উৎপাদন ক্ষমতা ৩৮৩ মোগাওয়াট |